এমি জান্নাত
মিষ্টিপ্রিয় মানুষের জন্য মজাদার স্বাস্থ্যকর খাবার সুইস রোল। কম সময়ে পুষ্টিকর খাবারের মেন্যুতে যোগ হতে পারে সেমাইয়ের এই আইটেম। চলুন জেনে নেই সুইস রোল তৈরি করার পদ্ধতি।
উপকরণ
ঘি/বাটার ২ টেবিল চামচ
তরল দুধ দেড় কাপ
গুঁড়ো দুধ ১ কাপ
চিনি ২ টে. চামচ
সুজি ১ টে. চামচ
এলাচ গুঁড়ো ১/৪ চা-চামচ
কিশমিশ ১/৪ কাপ
ফুড কালার (অপশনাল) পরিমাণমতো
ভ্যানিলা এসেন্স (অপশনাল) পরিমাণমতো
প্রণালি
চুলায় প্যান বসিয়ে তাতে ঘি বা বাটার দিতে হবে। ঘি গরম হলে দুধ দিয়ে দিতে হবে। দুধ ফুটে উঠলে তার মধ্যে সুজি দিয়ে অনবরত নাড়তে হবে, যাতে সুজি দলা পাকিয়ে না যায়। কিছুটা ঘন হয়ে এলে এর মধ্যে গুঁড়ো দুধ দিয়ে নাড়তে হবে।
নাড়তে নাড়তে যখন বেশ ঘন হয়ে যাবে, তখন চিনি দিয়ে নাড়তে হবে। চিনির পানি গলে বেশ ঘন হয়ে গেলে নামিয়ে নিতে হবে। নামানোর পর ঠান্ডা হলে এটি আরও ঘন হবে। তাই একটু পাতলা থাকতেই নামাতে হবে। তৈরি হয়ে গেল রোলের ভেতরের পুর।
এবার চুলায় প্যান বসিয়ে তাতে ২ টেবিল চামচ ঘি দিতে হবে। ঘি গরম হলে তাতে (লাল লম্বা সেমাই) অর্ধেক প্যাকেট নিয়ে হালকা ভেজে নিতে হবে। সেমাই ভাজা হলে তাতে দেড় কাপ তরল দুধ দিয়ে দিতে হবে। ফুটে উঠলে ২ টেবিল চামুচ চিনি আর কয়েক ফোটা লাল ফুড কালার মেশাতে হবে। সেমাই সেদ্ধ হয়ে শুকিয়ে না যাওয়া পর্যন্ত রান্না করতে হবে। একটু আঠালো হয়ে এলে নামিয়ে নিতে হবে।
এবার ফয়েল পেপারের ওপর ঘি ব্রাশ করে তার ওপরে সেমাই ঢেলে দিতে হবে। সেমাই হালকা গরম থাকতে হাফ ইঞ্চি থেকে এক ইঞ্চি পুরু করে সমানভাবে ছড়িয়ে দিতে হবে। এবার এই ছড়ানো সেমাইয়ের ওপর আগে থেকে করে রাখা সুজির পুর ছড়িয়ে দিতে হবে। সমানভাবে পুর দিয়ে ফয়েল পেপার পেঁচিয়ে পেঁচিয়ে রোল বানাতে হবে।
এবার পেপার থেকে রোল বের করে চাকু দিয়ে পিস পিস করে কেটে নিলেই তৈরি হয়ে যাবে সেমাইয়ের সুইস রোল। এটিকে আরও আকর্ষণীয় করতে প্রতি পিস রোলের ওপর একটি করে কিশমিশ বা বাদাম বসিয়ে দিলে দেখতে ভালো লাগবে।
মিষ্টিপ্রিয় মানুষের জন্য মজাদার স্বাস্থ্যকর খাবার সুইস রোল। কম সময়ে পুষ্টিকর খাবারের মেন্যুতে যোগ হতে পারে সেমাইয়ের এই আইটেম। চলুন জেনে নেই সুইস রোল তৈরি করার পদ্ধতি।
উপকরণ
ঘি/বাটার ২ টেবিল চামচ
তরল দুধ দেড় কাপ
গুঁড়ো দুধ ১ কাপ
চিনি ২ টে. চামচ
সুজি ১ টে. চামচ
এলাচ গুঁড়ো ১/৪ চা-চামচ
কিশমিশ ১/৪ কাপ
ফুড কালার (অপশনাল) পরিমাণমতো
ভ্যানিলা এসেন্স (অপশনাল) পরিমাণমতো
প্রণালি
চুলায় প্যান বসিয়ে তাতে ঘি বা বাটার দিতে হবে। ঘি গরম হলে দুধ দিয়ে দিতে হবে। দুধ ফুটে উঠলে তার মধ্যে সুজি দিয়ে অনবরত নাড়তে হবে, যাতে সুজি দলা পাকিয়ে না যায়। কিছুটা ঘন হয়ে এলে এর মধ্যে গুঁড়ো দুধ দিয়ে নাড়তে হবে।
নাড়তে নাড়তে যখন বেশ ঘন হয়ে যাবে, তখন চিনি দিয়ে নাড়তে হবে। চিনির পানি গলে বেশ ঘন হয়ে গেলে নামিয়ে নিতে হবে। নামানোর পর ঠান্ডা হলে এটি আরও ঘন হবে। তাই একটু পাতলা থাকতেই নামাতে হবে। তৈরি হয়ে গেল রোলের ভেতরের পুর।
এবার চুলায় প্যান বসিয়ে তাতে ২ টেবিল চামচ ঘি দিতে হবে। ঘি গরম হলে তাতে (লাল লম্বা সেমাই) অর্ধেক প্যাকেট নিয়ে হালকা ভেজে নিতে হবে। সেমাই ভাজা হলে তাতে দেড় কাপ তরল দুধ দিয়ে দিতে হবে। ফুটে উঠলে ২ টেবিল চামুচ চিনি আর কয়েক ফোটা লাল ফুড কালার মেশাতে হবে। সেমাই সেদ্ধ হয়ে শুকিয়ে না যাওয়া পর্যন্ত রান্না করতে হবে। একটু আঠালো হয়ে এলে নামিয়ে নিতে হবে।
এবার ফয়েল পেপারের ওপর ঘি ব্রাশ করে তার ওপরে সেমাই ঢেলে দিতে হবে। সেমাই হালকা গরম থাকতে হাফ ইঞ্চি থেকে এক ইঞ্চি পুরু করে সমানভাবে ছড়িয়ে দিতে হবে। এবার এই ছড়ানো সেমাইয়ের ওপর আগে থেকে করে রাখা সুজির পুর ছড়িয়ে দিতে হবে। সমানভাবে পুর দিয়ে ফয়েল পেপার পেঁচিয়ে পেঁচিয়ে রোল বানাতে হবে।
এবার পেপার থেকে রোল বের করে চাকু দিয়ে পিস পিস করে কেটে নিলেই তৈরি হয়ে যাবে সেমাইয়ের সুইস রোল। এটিকে আরও আকর্ষণীয় করতে প্রতি পিস রোলের ওপর একটি করে কিশমিশ বা বাদাম বসিয়ে দিলে দেখতে ভালো লাগবে।
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
১ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
১ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
১ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
১ দিন আগে