উপকরণ
জুলিয়ান কাট দেওয়া গরুর মাংস ৫০০ গ্রাম, জুলিয়ান কাট দেওয়া ক্যাপসিকাম ৩টি, বড় পেঁয়াজ ১টি, অলিভ অয়েল ৩ টেবিল চামচ, লেবুর রস ১ টেবিল চামচ, পাপড়িকা বা কাশ্মীরি মরিচগুঁড়া ১ টেবিল চামচ, গোলমরিচগুঁড়া ১ টেবিল চামচ, ধনেগুঁড়া ১ টেবিল চামচ, জিরাগুঁড়া ১ টেবিল চামচ, মরিচগুঁড়া আধা টেবিল চামচ, আদাবাটা ১ টেবিল চামচ, রসুনবাটা ১ টেবিল চামচ, অরিগানো ১ চা-চামচ, লবণ আধা টেবিল চামচ।
প্রণালি
প্রথমে একটি বোলে জুলিয়ান কাট বা লম্বা করে কাটা গরুর মাংস নিন। তার মধ্যে লেবুর রস, পাপড়িকা, গোলমরিচ, ধনে, জিরা ও মরিচগুঁড়া, আদা ও রসুনবাটা, অরিগানো এবং লবণ দিয়ে ভালোভাবে মাখিয়ে নিন। একটি ফ্রাই প্যানে তেল দিয়ে মাখানো মাংস ভেজে নিন। মাংস বাদামি রঙের হলে নামিয়ে ওই প্যানেই ক্যাপসিকাম ও পেঁয়াজ দিয়ে হালকা ভেজে নিন। তার মধ্যে ভেজে রাখা মাংস দিয়ে নেড়েচেড়ে নামিয়ে ফেললেই তৈরি হয়ে যাবে বিফ ফাজিতা।
উপকরণ
জুলিয়ান কাট দেওয়া গরুর মাংস ৫০০ গ্রাম, জুলিয়ান কাট দেওয়া ক্যাপসিকাম ৩টি, বড় পেঁয়াজ ১টি, অলিভ অয়েল ৩ টেবিল চামচ, লেবুর রস ১ টেবিল চামচ, পাপড়িকা বা কাশ্মীরি মরিচগুঁড়া ১ টেবিল চামচ, গোলমরিচগুঁড়া ১ টেবিল চামচ, ধনেগুঁড়া ১ টেবিল চামচ, জিরাগুঁড়া ১ টেবিল চামচ, মরিচগুঁড়া আধা টেবিল চামচ, আদাবাটা ১ টেবিল চামচ, রসুনবাটা ১ টেবিল চামচ, অরিগানো ১ চা-চামচ, লবণ আধা টেবিল চামচ।
প্রণালি
প্রথমে একটি বোলে জুলিয়ান কাট বা লম্বা করে কাটা গরুর মাংস নিন। তার মধ্যে লেবুর রস, পাপড়িকা, গোলমরিচ, ধনে, জিরা ও মরিচগুঁড়া, আদা ও রসুনবাটা, অরিগানো এবং লবণ দিয়ে ভালোভাবে মাখিয়ে নিন। একটি ফ্রাই প্যানে তেল দিয়ে মাখানো মাংস ভেজে নিন। মাংস বাদামি রঙের হলে নামিয়ে ওই প্যানেই ক্যাপসিকাম ও পেঁয়াজ দিয়ে হালকা ভেজে নিন। তার মধ্যে ভেজে রাখা মাংস দিয়ে নেড়েচেড়ে নামিয়ে ফেললেই তৈরি হয়ে যাবে বিফ ফাজিতা।
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
১ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
১ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
১ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
১ দিন আগে