অনলাইন ডেস্ক
নর্ডিক অঞ্চলভুক্ত দেশ আইসল্যান্ডের বাজারগুলোতে শসার ব্যাপক ঘাটতি দেখা দিয়েছে। টিকটকে শসার নতুন রেসিপি ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর দেশটির মানুষ ব্যাপক হারে শসা কিনতে শুরু করায় এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি এক প্রতিবেদনে খবরটি জানিয়েছে।
দেশটির এক সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েঞ্জার টিকটকে শসার একটি সালাদ শেয়ার করার পর তা ভাইরাল হয়ে যায়। তিলের তেল, রসুন, চালের ভিনেগার এবং মরিচের তেল মিশিয়ে ওই শসার সালাদ তৈরি করা হয়েছে।
এ ঘটনায় কঠিন এক সময় পার করছেন দেশটির কৃষকেরা। আইসল্যান্ড ফার্মার অ্যাসোসিয়েশন হার্টিকালচারিস্ট সেলস কোম্পানি (এসএফজি) বিবিসিকে জানিয়েছে, সালাদের ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর যে হারে শসার চাহিদা বেড়েছে, সে হারে জোগান দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না।
দেশটির সুপারমার্কেট চেইন হ্যাংকাপ প্রশ্ন তুলেছে চাহিদা ও জোগান নিয়ে। তবে সংস্থাটি স্বীকার করেছে যে শসা কেনার পরিমাণ বেড়েছে।
এসএফজির পরিচালক বলেছেন, বর্তমানে আইসল্যান্ডের কৃষকদের পক্ষে শসার চাহিদা পূরণ করা সম্ভব হচ্ছে না। তবে আগামী এক সপ্তাহ বা তার বেশি কিছু সময়ের মধ্যে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে।
হাগকাউপ বিবিসিকে বলেছে, সাধারণত আইসল্যান্ডে এই সময়ে শসার ঘাটতি ঘটে। কোম্পানির ফুড প্রোডাক্ট ম্যানেজা ভিগনির থর বিয়ারগিসন বলেন, তিলের তেল ও কিছু মসলার বিক্রি ‘দ্বিগুণ’ হয়ে গেছে। তবে এই ঘাটতি শুধুমাত্র টিকটক ট্রেন্ডের কারণে নয়।
কিছু কৃষক এই সময়ে তাদের শসার গাছ প্রতিস্থাপন করেন, ফলে এখন বেশি সংখ্যক শসার উৎপাদন হচ্ছে না। এ ছাড়া স্কুলগুলোয় গ্রীষ্মকালীন ছুটি শেষ হয়েছে যা সরবরাহের ওপর অতিরিক্ত চাপ তৈরি করছে।
আইসল্যান্ডে শসার রেসিপি চালু হয়েছে কানাডার সূত্র ধরে। কানাডার টিকটকার লোগান মোফফিট যিনি ‘কোকম্বার গাই’ নামে পরিচিত। তিনিই মূলত শসার সালাদ আবিষ্কার করেন। গত জুলাই মাস থেকে প্রতিদিনই শসার রেসিপি শেয়ার করছেন তিনি। এই কনটেন্ট ক্রিয়েটরের ৫৫ লাখেরও বেশি ফলোয়ার রয়েছে।
যে রেসিপি আইসল্যান্ডের ব্যবহারকারীদের আকৃষ্ট করেছে তাতে শসার সঙ্গে তিলের তেল ও রাইস ভিনেগার ব্যবহার করা হয়। তবে শসার সঙ্গে কখনো কখনো ক্রিম চিজ, অ্যাভোকাড এমনকি স্মোকড স্যামন মাছও মিশিয়ে থাকেন লোগান।
প্রতি বছর প্রায় ২ হাজার টন শসা উৎপাদন করেন আইসল্যান্ডের কৃষকেরা। আইসল্যান্ডের জনসংখ্যা ৩ লাখ ৯৩ হাজার ৬০০ জন। আইল্যান্ডের বৈরী আবহাওয়ার মধ্যে তাজা পণ্যের পরিমাণ নিয়ে গর্বিত দেশটির নাগরিকেরা।
নর্ডিক অঞ্চলভুক্ত দেশ আইসল্যান্ডের বাজারগুলোতে শসার ব্যাপক ঘাটতি দেখা দিয়েছে। টিকটকে শসার নতুন রেসিপি ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর দেশটির মানুষ ব্যাপক হারে শসা কিনতে শুরু করায় এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি এক প্রতিবেদনে খবরটি জানিয়েছে।
দেশটির এক সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েঞ্জার টিকটকে শসার একটি সালাদ শেয়ার করার পর তা ভাইরাল হয়ে যায়। তিলের তেল, রসুন, চালের ভিনেগার এবং মরিচের তেল মিশিয়ে ওই শসার সালাদ তৈরি করা হয়েছে।
এ ঘটনায় কঠিন এক সময় পার করছেন দেশটির কৃষকেরা। আইসল্যান্ড ফার্মার অ্যাসোসিয়েশন হার্টিকালচারিস্ট সেলস কোম্পানি (এসএফজি) বিবিসিকে জানিয়েছে, সালাদের ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর যে হারে শসার চাহিদা বেড়েছে, সে হারে জোগান দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না।
দেশটির সুপারমার্কেট চেইন হ্যাংকাপ প্রশ্ন তুলেছে চাহিদা ও জোগান নিয়ে। তবে সংস্থাটি স্বীকার করেছে যে শসা কেনার পরিমাণ বেড়েছে।
এসএফজির পরিচালক বলেছেন, বর্তমানে আইসল্যান্ডের কৃষকদের পক্ষে শসার চাহিদা পূরণ করা সম্ভব হচ্ছে না। তবে আগামী এক সপ্তাহ বা তার বেশি কিছু সময়ের মধ্যে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে।
হাগকাউপ বিবিসিকে বলেছে, সাধারণত আইসল্যান্ডে এই সময়ে শসার ঘাটতি ঘটে। কোম্পানির ফুড প্রোডাক্ট ম্যানেজা ভিগনির থর বিয়ারগিসন বলেন, তিলের তেল ও কিছু মসলার বিক্রি ‘দ্বিগুণ’ হয়ে গেছে। তবে এই ঘাটতি শুধুমাত্র টিকটক ট্রেন্ডের কারণে নয়।
কিছু কৃষক এই সময়ে তাদের শসার গাছ প্রতিস্থাপন করেন, ফলে এখন বেশি সংখ্যক শসার উৎপাদন হচ্ছে না। এ ছাড়া স্কুলগুলোয় গ্রীষ্মকালীন ছুটি শেষ হয়েছে যা সরবরাহের ওপর অতিরিক্ত চাপ তৈরি করছে।
আইসল্যান্ডে শসার রেসিপি চালু হয়েছে কানাডার সূত্র ধরে। কানাডার টিকটকার লোগান মোফফিট যিনি ‘কোকম্বার গাই’ নামে পরিচিত। তিনিই মূলত শসার সালাদ আবিষ্কার করেন। গত জুলাই মাস থেকে প্রতিদিনই শসার রেসিপি শেয়ার করছেন তিনি। এই কনটেন্ট ক্রিয়েটরের ৫৫ লাখেরও বেশি ফলোয়ার রয়েছে।
যে রেসিপি আইসল্যান্ডের ব্যবহারকারীদের আকৃষ্ট করেছে তাতে শসার সঙ্গে তিলের তেল ও রাইস ভিনেগার ব্যবহার করা হয়। তবে শসার সঙ্গে কখনো কখনো ক্রিম চিজ, অ্যাভোকাড এমনকি স্মোকড স্যামন মাছও মিশিয়ে থাকেন লোগান।
প্রতি বছর প্রায় ২ হাজার টন শসা উৎপাদন করেন আইসল্যান্ডের কৃষকেরা। আইসল্যান্ডের জনসংখ্যা ৩ লাখ ৯৩ হাজার ৬০০ জন। আইল্যান্ডের বৈরী আবহাওয়ার মধ্যে তাজা পণ্যের পরিমাণ নিয়ে গর্বিত দেশটির নাগরিকেরা।
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
১ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
১ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
১ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
১ দিন আগে