নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চিপস হয় সাধারণত আলু থেকে। জাপানিরা কচু থেকেও সুস্বাদু চিপস তৈরি করেন। তবে দেশে তৈরি হচ্ছে জাতীয় ফল কাঁঠালের চিপস। বাজারের হরেক রকম মুখরোচক চিপসের স্বাস্থ্যঝুঁকি নিয়ে তুমুল আলোচনার মাঝে এটিকে স্বস্তিদায়ক বলছেন সংশ্লিষ্টরা।
চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও অ্যানিমেল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়ের (সিভাসু) গবেষকেরা এই কাঁঠালের চিপস তৈরি করেছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের ফুড সায়েন্স ও টেকনোলজি অনুষদের অ্যাপ্লাইড ফুড সায়েন্স অ্যান্ড নিউট্রিশন বিভাগের গবেষকেরা কাঁঠাল থেকে তৈরি করেছেন প্রোটিন সমৃদ্ধ চিপস। এই চিপস ১০০ গ্রামের প্যাকেটে বিশ্ববিদ্যালয়টির মূল ফটকে স্থাপিত ‘সিভাসু ফুড আউটলেট’–এ বিক্রি করা শুরু হয়েছে। কাঁচা কাঁঠালের কোয়া ও বীজ থেকে তৈরি করা হয় এই চিপস।
কাঁঠালের চিপস তৈরির প্রকল্পে নেতৃত্ব দেওয়া সিভাসুর অ্যাপ্লাইড ফুড সায়েন্স অ্যান্ড নিউট্রিশন বিভাগের প্রধান মোহাম্মদ মজিবুল হক জুয়েল বলেন, প্রোটিন মানবদেহের জন্য গুরুত্বপূর্ণ একটি উপাদান। বর্তমান বাজারে প্রচলিত চিপস মূলত কার্বোহাইড্রেট সমৃদ্ধ। যা শরীরের জন্য ক্ষতিকর। কাঁঠাল যেহেতু প্রোটিন সমৃদ্ধ ফল, তাই কাঁঠাল থেকে তৈরি চিপসের মাধ্যমে মানুষের প্রোটিনের চাহিদা কিছুটা হলেও পূরণ করার প্রয়াসে আমাদের এ উদ্যোগ। ভবিষ্যতে এ উদ্যোগ আরও বড় পরিসরে শুরু হবে বলে আশা করছি। এই ধরনের প্রকল্পের মাধ্যমে কাঁঠালের অপচয় রোধ হবে বলেও মনে করেন তিনি।
কাঁঠাল একটি দ্রুত পচনশীল মৌসুমি ফল। এই চিপস তৈরির মাধ্যমে কাঁঠালের অপচয় রোধ করে সারা বছর কাঁঠালের পুষ্টিও পাওয়া সম্ভব। এ ছাড়া অন্যান্য কার্বোহাইড্রেট সমৃদ্ধ চিপসে যেখানে অ্যাক্রিলামাইড (কারসিনোজেনিক পদার্থ-যা ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ায়) থাকার সম্ভাবনা অনেক বেশি থাকে, সেখানে এই কাঁঠালের চিপসে অ্যাক্রিলামাইড থাকার সুযোগ একেবারেই কম বলে জানালেন মোহাম্মদ মুজিবুল হক জুয়েল।
সিভাসুর কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. কামাল বলেন, পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ ফল কাঁঠাল। বর্তমান প্রজন্মের মাঝে কাঁঠাল খাওয়ার প্রতি অনীহা দেখা যাচ্ছে। চিপস উৎপাদনের মাধ্যমে এই পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ ফলটি মানুষের পুষ্টির চাহিদা পূরণ করতে পারে।
একই বিষয়ে ফুড সায়েন্স ও টেকনোলজি অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. ফেরদৌসি আকতার বলেন, ‘কাঁঠাল থেকে প্রোটিন সমৃদ্ধ চিপস তৈরি’ মানুষকে পুষ্টি সমৃদ্ধ করার প্রচেষ্টার অংশ। এটা দেশের মানুষের পুষ্টির নিরাপত্তায় ভূমিকা রাখবে।
চিপস হয় সাধারণত আলু থেকে। জাপানিরা কচু থেকেও সুস্বাদু চিপস তৈরি করেন। তবে দেশে তৈরি হচ্ছে জাতীয় ফল কাঁঠালের চিপস। বাজারের হরেক রকম মুখরোচক চিপসের স্বাস্থ্যঝুঁকি নিয়ে তুমুল আলোচনার মাঝে এটিকে স্বস্তিদায়ক বলছেন সংশ্লিষ্টরা।
চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও অ্যানিমেল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়ের (সিভাসু) গবেষকেরা এই কাঁঠালের চিপস তৈরি করেছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের ফুড সায়েন্স ও টেকনোলজি অনুষদের অ্যাপ্লাইড ফুড সায়েন্স অ্যান্ড নিউট্রিশন বিভাগের গবেষকেরা কাঁঠাল থেকে তৈরি করেছেন প্রোটিন সমৃদ্ধ চিপস। এই চিপস ১০০ গ্রামের প্যাকেটে বিশ্ববিদ্যালয়টির মূল ফটকে স্থাপিত ‘সিভাসু ফুড আউটলেট’–এ বিক্রি করা শুরু হয়েছে। কাঁচা কাঁঠালের কোয়া ও বীজ থেকে তৈরি করা হয় এই চিপস।
কাঁঠালের চিপস তৈরির প্রকল্পে নেতৃত্ব দেওয়া সিভাসুর অ্যাপ্লাইড ফুড সায়েন্স অ্যান্ড নিউট্রিশন বিভাগের প্রধান মোহাম্মদ মজিবুল হক জুয়েল বলেন, প্রোটিন মানবদেহের জন্য গুরুত্বপূর্ণ একটি উপাদান। বর্তমান বাজারে প্রচলিত চিপস মূলত কার্বোহাইড্রেট সমৃদ্ধ। যা শরীরের জন্য ক্ষতিকর। কাঁঠাল যেহেতু প্রোটিন সমৃদ্ধ ফল, তাই কাঁঠাল থেকে তৈরি চিপসের মাধ্যমে মানুষের প্রোটিনের চাহিদা কিছুটা হলেও পূরণ করার প্রয়াসে আমাদের এ উদ্যোগ। ভবিষ্যতে এ উদ্যোগ আরও বড় পরিসরে শুরু হবে বলে আশা করছি। এই ধরনের প্রকল্পের মাধ্যমে কাঁঠালের অপচয় রোধ হবে বলেও মনে করেন তিনি।
কাঁঠাল একটি দ্রুত পচনশীল মৌসুমি ফল। এই চিপস তৈরির মাধ্যমে কাঁঠালের অপচয় রোধ করে সারা বছর কাঁঠালের পুষ্টিও পাওয়া সম্ভব। এ ছাড়া অন্যান্য কার্বোহাইড্রেট সমৃদ্ধ চিপসে যেখানে অ্যাক্রিলামাইড (কারসিনোজেনিক পদার্থ-যা ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ায়) থাকার সম্ভাবনা অনেক বেশি থাকে, সেখানে এই কাঁঠালের চিপসে অ্যাক্রিলামাইড থাকার সুযোগ একেবারেই কম বলে জানালেন মোহাম্মদ মুজিবুল হক জুয়েল।
সিভাসুর কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. কামাল বলেন, পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ ফল কাঁঠাল। বর্তমান প্রজন্মের মাঝে কাঁঠাল খাওয়ার প্রতি অনীহা দেখা যাচ্ছে। চিপস উৎপাদনের মাধ্যমে এই পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ ফলটি মানুষের পুষ্টির চাহিদা পূরণ করতে পারে।
একই বিষয়ে ফুড সায়েন্স ও টেকনোলজি অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. ফেরদৌসি আকতার বলেন, ‘কাঁঠাল থেকে প্রোটিন সমৃদ্ধ চিপস তৈরি’ মানুষকে পুষ্টি সমৃদ্ধ করার প্রচেষ্টার অংশ। এটা দেশের মানুষের পুষ্টির নিরাপত্তায় ভূমিকা রাখবে।
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
১ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
১ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
১ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
১ দিন আগে