নাদিয়া নাতাশা
আমাদের দেশে এমন অনেক রেস্তোরাঁ রয়েছে, যেখানে ভারতীয় খাবার পাওয়া যায়। ভিন্ন স্বাদের মসলাদার এসব খাবারের জন্য খুঁজে খুঁজে রেস্তোরাঁ বের করার মতো ভোজনরসিকও কম নেই। মসলাপাতির জোগাড়যন্ত্র করে নিজেই কিন্তু ঘরে তৈরি করে নিতে পারেন এসব খাবার। এবারের আয়োজনে থাকছে ভারতীয় খাবারের দুই রেসিপি। রেসিপি ও ছবি দিয়েছেন সিম্পল কুকিং বাই নাতাশার স্বত্বাধিকারী নাদিয়া নাতাশা।
ভেজিটেবল পোহা
উপকরণ
চিড়া ১ কাপ, গাজর ছোট কিউব করে কাটা আধা কাপ, বরবটি আধা কাপ, পেঁয়াজকুচি ২ টেবিল চামচ, আলু ছোট কিউব করে কাটা আধা কাপ, কালো সরিষা ১ চা-চামচ, ধনেকুচি ২ চা-চামচ, হলুদের গুঁড়া আধা চা-চামচ, কাঁচা মরিচকুচি ১ টেবিল চামচ, চিনাবাদাম ২ টেবিল চামচ, লেবুর রস ২ চা-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, তেল ২ টেবিল চামচ।
প্রণালি
চিড়া ধুয়ে পানি ঝরিয়ে নিন। সবজিগুলো হালকা ভাপিয়ে নিন। এবার প্যানে পরিমাণমতো তেল ঢেলে তাতে সরিষার ফোড়ন দিয়ে পেঁয়াজ ও কাঁচা মরিচকুচি দিয়ে হালকা ভেজে সবজি ও বাদাম দিয়ে খানিক রান্না করুন। এবার চিড়া ও হলুদ দিয়ে ভালো করে নেড়ে ভেজে নিন। তারপর পরিমাণমতো লবণ ও লেবুর রস দিন। শেষে ধনেপাতাকুচি দিয়ে নামিয়ে নিন।
রাজমা মাসালা
উপকরণ
রাজমা ২৫০ গ্রাম, ২টি বড় পেঁয়াজকুচি, আদা ও রসুনবাটা ১ টেবিল চামচ করে, ২ থেকে ৩টি কাঁচা মরিচের বাটা, ২টি বড় টমেটোকুচি, ১ চা-চামচ জিরা গুঁড়া, ৩ চা-চামচ ধনেগুঁড়া, হলুদ, শুকনো মরিচ ও গরমমসলার গুঁড়া আধা চা-চামচ করে, ১ চা-চামচ কসুরি মেথি, ২ টেবিল চামচ ফ্রেশ ক্রিম, চিনি ও লবণ স্বাদমতো, ১ টেবিল চামচ বাটার, ৩ টেবিল চামচ তেল, আধা চা-চামচ আস্ত জিরা।
প্রণালি
প্রথমে রাজমা ভালো করে ধুয়ে ৭-৮ ঘণ্টা অথবা পুরো রাত পানিতে ভিজিয়ে রাখতে হবে। এরপর সেগুলো আবার ভালো করে ধুয়ে কুকারে ঢেলে পরিমাণমতো পানি দিয়ে ডুবিয়ে দিন। তারপর ১ চা-চামচ লবণ দিয়ে মাঝারি আঁচে ২টি সিটি দিয়ে নামিয়ে নিন। সেদ্ধ করে নেওয়া রাজমা ও পানি আলাদা করে রাখতে হবে।
এবার ননস্টিক পাত্রে তেল গরম করে জিরার ফোড়ন দিয়ে তাতে কুচিয়ে রাখা পেঁয়াজ দিয়ে লাল করে ভেজে নিন। আদা, রসুন ও কাঁচা মরিচের বাটা দিয়ে বেশ কিছুক্ষণ ভাজুন। ভাজতে ভাজতে মসলার কাঁচা গন্ধ চলে গেলে টমেটোকুচি, সামান্য লবণ আর হলুদ দিয়ে দিন। মাঝারি আঁচে পাত্রটা ঢাকনা দিয়ে টমেটো ভালোভাবে সেদ্ধ করুন।
টমেটো গলে গেলে চিনি, হলুদ, জিরা, ধনে, মরিচের গুঁড়া ও অল্প পানি দিয়ে মাঝারি আঁচে তেল ছাড়া পর্যন্ত কষিয়ে নিন। মসলা কষানো হলে তার মধ্যে গরমমসলার গুড়া দিয়ে আরও ১ মিনিট কষিয়ে নিন। সেদ্ধ রাজমা দিয়ে ৩ থেকে ৪ মিনিট মসলার সঙ্গে কষিয়ে নিতে হবে। এবার রাজমা সেদ্ধ পানি এবং পরিমাণমতো লবণ দিয়ে চুলার তাপ বাড়িয়ে ৩০ সেকেন্ড ফুটতে দিতে হবে।
তারপর ফ্রেশ ক্রিম ও কসুরি মেথি ঝোলের সঙ্গে ভালোভাবে মিশিয়ে দিতে হবে। মাঝারি আঁচে পাত্র ঢাকনা দিয়ে ২ থেকে ৩ মিনিট রান্না করতে হবে। এবার পাত্র থেকে ঢাকনা সরিয়ে মাখন দিয়ে রাজমার সঙ্গে ভালো করে মিশিয়ে নিয়ে গ্যাস বন্ধ করে দিতে হবে। এরপর রাজমা নামিয়ে গরম-গরম পরিবেশন করুন।
আমাদের দেশে এমন অনেক রেস্তোরাঁ রয়েছে, যেখানে ভারতীয় খাবার পাওয়া যায়। ভিন্ন স্বাদের মসলাদার এসব খাবারের জন্য খুঁজে খুঁজে রেস্তোরাঁ বের করার মতো ভোজনরসিকও কম নেই। মসলাপাতির জোগাড়যন্ত্র করে নিজেই কিন্তু ঘরে তৈরি করে নিতে পারেন এসব খাবার। এবারের আয়োজনে থাকছে ভারতীয় খাবারের দুই রেসিপি। রেসিপি ও ছবি দিয়েছেন সিম্পল কুকিং বাই নাতাশার স্বত্বাধিকারী নাদিয়া নাতাশা।
ভেজিটেবল পোহা
উপকরণ
চিড়া ১ কাপ, গাজর ছোট কিউব করে কাটা আধা কাপ, বরবটি আধা কাপ, পেঁয়াজকুচি ২ টেবিল চামচ, আলু ছোট কিউব করে কাটা আধা কাপ, কালো সরিষা ১ চা-চামচ, ধনেকুচি ২ চা-চামচ, হলুদের গুঁড়া আধা চা-চামচ, কাঁচা মরিচকুচি ১ টেবিল চামচ, চিনাবাদাম ২ টেবিল চামচ, লেবুর রস ২ চা-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, তেল ২ টেবিল চামচ।
প্রণালি
চিড়া ধুয়ে পানি ঝরিয়ে নিন। সবজিগুলো হালকা ভাপিয়ে নিন। এবার প্যানে পরিমাণমতো তেল ঢেলে তাতে সরিষার ফোড়ন দিয়ে পেঁয়াজ ও কাঁচা মরিচকুচি দিয়ে হালকা ভেজে সবজি ও বাদাম দিয়ে খানিক রান্না করুন। এবার চিড়া ও হলুদ দিয়ে ভালো করে নেড়ে ভেজে নিন। তারপর পরিমাণমতো লবণ ও লেবুর রস দিন। শেষে ধনেপাতাকুচি দিয়ে নামিয়ে নিন।
রাজমা মাসালা
উপকরণ
রাজমা ২৫০ গ্রাম, ২টি বড় পেঁয়াজকুচি, আদা ও রসুনবাটা ১ টেবিল চামচ করে, ২ থেকে ৩টি কাঁচা মরিচের বাটা, ২টি বড় টমেটোকুচি, ১ চা-চামচ জিরা গুঁড়া, ৩ চা-চামচ ধনেগুঁড়া, হলুদ, শুকনো মরিচ ও গরমমসলার গুঁড়া আধা চা-চামচ করে, ১ চা-চামচ কসুরি মেথি, ২ টেবিল চামচ ফ্রেশ ক্রিম, চিনি ও লবণ স্বাদমতো, ১ টেবিল চামচ বাটার, ৩ টেবিল চামচ তেল, আধা চা-চামচ আস্ত জিরা।
প্রণালি
প্রথমে রাজমা ভালো করে ধুয়ে ৭-৮ ঘণ্টা অথবা পুরো রাত পানিতে ভিজিয়ে রাখতে হবে। এরপর সেগুলো আবার ভালো করে ধুয়ে কুকারে ঢেলে পরিমাণমতো পানি দিয়ে ডুবিয়ে দিন। তারপর ১ চা-চামচ লবণ দিয়ে মাঝারি আঁচে ২টি সিটি দিয়ে নামিয়ে নিন। সেদ্ধ করে নেওয়া রাজমা ও পানি আলাদা করে রাখতে হবে।
এবার ননস্টিক পাত্রে তেল গরম করে জিরার ফোড়ন দিয়ে তাতে কুচিয়ে রাখা পেঁয়াজ দিয়ে লাল করে ভেজে নিন। আদা, রসুন ও কাঁচা মরিচের বাটা দিয়ে বেশ কিছুক্ষণ ভাজুন। ভাজতে ভাজতে মসলার কাঁচা গন্ধ চলে গেলে টমেটোকুচি, সামান্য লবণ আর হলুদ দিয়ে দিন। মাঝারি আঁচে পাত্রটা ঢাকনা দিয়ে টমেটো ভালোভাবে সেদ্ধ করুন।
টমেটো গলে গেলে চিনি, হলুদ, জিরা, ধনে, মরিচের গুঁড়া ও অল্প পানি দিয়ে মাঝারি আঁচে তেল ছাড়া পর্যন্ত কষিয়ে নিন। মসলা কষানো হলে তার মধ্যে গরমমসলার গুড়া দিয়ে আরও ১ মিনিট কষিয়ে নিন। সেদ্ধ রাজমা দিয়ে ৩ থেকে ৪ মিনিট মসলার সঙ্গে কষিয়ে নিতে হবে। এবার রাজমা সেদ্ধ পানি এবং পরিমাণমতো লবণ দিয়ে চুলার তাপ বাড়িয়ে ৩০ সেকেন্ড ফুটতে দিতে হবে।
তারপর ফ্রেশ ক্রিম ও কসুরি মেথি ঝোলের সঙ্গে ভালোভাবে মিশিয়ে দিতে হবে। মাঝারি আঁচে পাত্র ঢাকনা দিয়ে ২ থেকে ৩ মিনিট রান্না করতে হবে। এবার পাত্র থেকে ঢাকনা সরিয়ে মাখন দিয়ে রাজমার সঙ্গে ভালো করে মিশিয়ে নিয়ে গ্যাস বন্ধ করে দিতে হবে। এরপর রাজমা নামিয়ে গরম-গরম পরিবেশন করুন।
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
২ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
২ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
২ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
২ দিন আগে