জলপাই তেল
সূক্ষ্ম স্বাদ আর স্বাস্থ্যকর বৈশিষ্ট্যের জন্য বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় ভোজ্যতেল এটি। জলপাই তেল অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট এবং অসম্পৃক্ত ফ্যাটি অ্যাসিড, বিশেষ করে ওমেগা ৯ সমৃদ্ধ। গবেষকেরা দেখেছেন, এ তেলের কিছু উপাদান, বিশেষ করে পলিফেনল, প্রদাহবিরোধী এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্যের অধিকারী। ভার্জিন অলিভ অয়েলের নিয়মিত ব্যবহার বৃদ্ধ বয়সেও স্মৃতিশক্তি ভালো রাখতে সাহায্য করে বলে দাবি করা হয় অনেক গবেষণায়। এটি বেশির ভাগ সময় সালাদের জন্য ব্যবহার করা হয়। তবে জলপাই তেল ব্যবহারের আগে বিবেচনায় রাখতে হবে, কোনোভাবেই এটি ১৮০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ওপরে গরম করা যাবে না। তাতে এই তেলে বিষাক্ত পদার্থ অ্যাক্রোলিন বা অ্যাক্রিলামাইড তৈরি হতে পারে। এক্সট্রা ভার্জিন অলিভ অয়েল বা ইতালীয় এক্সট্রা ভার্জিন তেল সর্বোচ্চ মানের এবং বিশুদ্ধ। এটি কোনো রাসায়নিক বা তাপ ব্যবহার না করে যান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত জলপাই চেপে বের করা হয়। ফলে এতে কম অম্লতা, তীব্র স্বাদ, জলপাইয়ের সুগন্ধ এবং স্বাস্থ্যকর উপাদান ধরে রাখা সম্ভব হয়। ভার্জিন অলিভ অয়েলও যান্ত্রিক চাপ দ্বারা উৎপাদিত। তবে এতে অ্যাসিডের পরিমাণ কিছুটা বেশি থাকে।
সূর্যমুখী তেল
সূর্যমুখী তেল হালকা ও উচ্চ ভিটামিন ই-সমৃদ্ধ। এটি ভোজ্যতেলের মধ্যে জনপ্রিয়। অত্যধিক উচ্চ তাপমাত্রায় সূর্যমুখী তেল ব্যবহার করলে তা খাবারে তিতা স্বাদ তৈরি করতে পারে। সূর্যমুখী তেলে থাকা ভিটামিন ই ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখে এবং ত্বক শুষ্ক হওয়ার হাত থেকে বাঁচায়। ব্রণ, র্যাশ, ব্ল্যাকহেডস, হোয়াইট হেডস, বলিরেখার মতো মুখের যাবতীয় সমস্যা মেটাতে এ তেল দারুণ কার্যকর।
নারকেল তেল
অন্যান্য তেলের চেয়ে নারকেল তেলের স্বাদ কিছুটা ভিন্ন। ফলে এটি খাবারে ভিন্ন মাত্রা যোগ করে। নারকেল তেল এশিয়া এবং ওশেনিয়ার গ্রীষ্মমণ্ডলীয় অঞ্চলের খাবারে বেশি ব্যবহার করা হয়। এর প্রধান সুবিধা হলো, নারকেল তেল উচ্চ তাপমাত্রায় ভাজা বা বেক করার জন্য আদর্শ। এটিতে মাঝারি চেইন ট্রাইগ্লিসারাইড বা নিরপেক্ষ চর্বি রয়েছে, যা দ্রুত শক্তিতে রূপান্তরিত হয়। তবে ঘরের তাপমাত্রায় দ্রুত তরল হয়ে যাওয়া এই তেলের কিছু অসুবিধাও আছে। এতে প্রধানত স্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে, যা কার্ডিওভাসকুলার সিস্টেমের জন্য কিছুটা ক্ষতিকর।
তিসির তেল
তিসির তেল আলফা-লিনোলিক অ্যাসিডের উৎস। এ ছাড়া এ তেলে থাকা ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড সুস্থ হৃদয়, মস্তিষ্ক এবং ত্বকের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। এই উপাদানগুলো শরীরের প্রদাহ কমাতে এবং রক্তনালি রক্ষা করতে সাহায্য করতে পারে। তবে মনে রাখতে হবে, তিসির তেল বাতাস, আলো এবং তাপের সংস্পর্শে এলে দ্রুত নষ্ট হয়ে যায়। তাই ফ্রিজে রেখে দিন। কম স্মোক পয়েন্টের কারণে এ তেল ভাজা বা ফোটানোর জন্য উপযুক্ত নয়। এর পরিবর্তে এটি সালাদ, সিরিয়াল বা স্মুদি তৈরিতে ব্যবহার করা উচিত।
চিনাবাদামের তেল
সিজলিং এবং ডিপ ফ্রাইয়ের জন্য চিনাবাদামের তেল আদর্শ। চীনা রন্ধনপ্রণালিতে এটি অনেক খাবারের ড্রেসিংয়ের জন্য ব্যবহার করা হয়। অন্যদিকে, দক্ষিণ ভারতে এটি তরকারি এমনকি মিষ্টিতেও ব্যবহৃত হয়। এটি খাবারে বাদামের স্বাদ যোগ করে। তবে যাঁদের চিনাবাদামে অ্যালার্জি আছে, তাঁরা এটি খাবেন না।
সূত্র: কিচেনরেবেল ডট কম
জলপাই তেল
সূক্ষ্ম স্বাদ আর স্বাস্থ্যকর বৈশিষ্ট্যের জন্য বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় ভোজ্যতেল এটি। জলপাই তেল অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট এবং অসম্পৃক্ত ফ্যাটি অ্যাসিড, বিশেষ করে ওমেগা ৯ সমৃদ্ধ। গবেষকেরা দেখেছেন, এ তেলের কিছু উপাদান, বিশেষ করে পলিফেনল, প্রদাহবিরোধী এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্যের অধিকারী। ভার্জিন অলিভ অয়েলের নিয়মিত ব্যবহার বৃদ্ধ বয়সেও স্মৃতিশক্তি ভালো রাখতে সাহায্য করে বলে দাবি করা হয় অনেক গবেষণায়। এটি বেশির ভাগ সময় সালাদের জন্য ব্যবহার করা হয়। তবে জলপাই তেল ব্যবহারের আগে বিবেচনায় রাখতে হবে, কোনোভাবেই এটি ১৮০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ওপরে গরম করা যাবে না। তাতে এই তেলে বিষাক্ত পদার্থ অ্যাক্রোলিন বা অ্যাক্রিলামাইড তৈরি হতে পারে। এক্সট্রা ভার্জিন অলিভ অয়েল বা ইতালীয় এক্সট্রা ভার্জিন তেল সর্বোচ্চ মানের এবং বিশুদ্ধ। এটি কোনো রাসায়নিক বা তাপ ব্যবহার না করে যান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত জলপাই চেপে বের করা হয়। ফলে এতে কম অম্লতা, তীব্র স্বাদ, জলপাইয়ের সুগন্ধ এবং স্বাস্থ্যকর উপাদান ধরে রাখা সম্ভব হয়। ভার্জিন অলিভ অয়েলও যান্ত্রিক চাপ দ্বারা উৎপাদিত। তবে এতে অ্যাসিডের পরিমাণ কিছুটা বেশি থাকে।
সূর্যমুখী তেল
সূর্যমুখী তেল হালকা ও উচ্চ ভিটামিন ই-সমৃদ্ধ। এটি ভোজ্যতেলের মধ্যে জনপ্রিয়। অত্যধিক উচ্চ তাপমাত্রায় সূর্যমুখী তেল ব্যবহার করলে তা খাবারে তিতা স্বাদ তৈরি করতে পারে। সূর্যমুখী তেলে থাকা ভিটামিন ই ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখে এবং ত্বক শুষ্ক হওয়ার হাত থেকে বাঁচায়। ব্রণ, র্যাশ, ব্ল্যাকহেডস, হোয়াইট হেডস, বলিরেখার মতো মুখের যাবতীয় সমস্যা মেটাতে এ তেল দারুণ কার্যকর।
নারকেল তেল
অন্যান্য তেলের চেয়ে নারকেল তেলের স্বাদ কিছুটা ভিন্ন। ফলে এটি খাবারে ভিন্ন মাত্রা যোগ করে। নারকেল তেল এশিয়া এবং ওশেনিয়ার গ্রীষ্মমণ্ডলীয় অঞ্চলের খাবারে বেশি ব্যবহার করা হয়। এর প্রধান সুবিধা হলো, নারকেল তেল উচ্চ তাপমাত্রায় ভাজা বা বেক করার জন্য আদর্শ। এটিতে মাঝারি চেইন ট্রাইগ্লিসারাইড বা নিরপেক্ষ চর্বি রয়েছে, যা দ্রুত শক্তিতে রূপান্তরিত হয়। তবে ঘরের তাপমাত্রায় দ্রুত তরল হয়ে যাওয়া এই তেলের কিছু অসুবিধাও আছে। এতে প্রধানত স্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে, যা কার্ডিওভাসকুলার সিস্টেমের জন্য কিছুটা ক্ষতিকর।
তিসির তেল
তিসির তেল আলফা-লিনোলিক অ্যাসিডের উৎস। এ ছাড়া এ তেলে থাকা ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড সুস্থ হৃদয়, মস্তিষ্ক এবং ত্বকের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। এই উপাদানগুলো শরীরের প্রদাহ কমাতে এবং রক্তনালি রক্ষা করতে সাহায্য করতে পারে। তবে মনে রাখতে হবে, তিসির তেল বাতাস, আলো এবং তাপের সংস্পর্শে এলে দ্রুত নষ্ট হয়ে যায়। তাই ফ্রিজে রেখে দিন। কম স্মোক পয়েন্টের কারণে এ তেল ভাজা বা ফোটানোর জন্য উপযুক্ত নয়। এর পরিবর্তে এটি সালাদ, সিরিয়াল বা স্মুদি তৈরিতে ব্যবহার করা উচিত।
চিনাবাদামের তেল
সিজলিং এবং ডিপ ফ্রাইয়ের জন্য চিনাবাদামের তেল আদর্শ। চীনা রন্ধনপ্রণালিতে এটি অনেক খাবারের ড্রেসিংয়ের জন্য ব্যবহার করা হয়। অন্যদিকে, দক্ষিণ ভারতে এটি তরকারি এমনকি মিষ্টিতেও ব্যবহৃত হয়। এটি খাবারে বাদামের স্বাদ যোগ করে। তবে যাঁদের চিনাবাদামে অ্যালার্জি আছে, তাঁরা এটি খাবেন না।
সূত্র: কিচেনরেবেল ডট কম
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
১ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
১ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
১ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
১ দিন আগে