অধরা খান
উপকরণ
পোলাওয়ের চাল ২ কাপ, মসুর ডাল আধা কাপ, মুগ ডাল আধা কাপ, সয়াবিন তেল পরিমাণমতো, ঘি ১ টেবিল চামচ, মটরশুঁটি ১ কাপ, আলু টুকরা আধা কাপ, গাজর টুকরা আধা কাপ, টমেটো ১টি, লবণ স্বাদমতো, আদা ও রসুনবাটা দেড় টেবিল চামচ, কাঁচা মরিচকুচি ৬ থেকে ৭টি, সরিষার তেল ২ টেবিল চামচ, পেঁয়াজকুচি ২ টেবিল চামচ, তেজপাতা ৩টি, এলাচি ৩টি, দারুচিনি ২ টুকরা, মরিচ, হলুদ ও টালা জিরার গুঁড়া, আস্ত জিরা ১ চা-চামচ করে, গরমমসলার গুঁড়া আধা চা-চামচ এবং ধনেপাতাকুচি পরিমাণমতো।
প্রণালি
হাঁড়িতে মুগ ডাল মাঝারি আঁচে হালকা বাদামি করে টেলে নিন। ভাজা মুগ ও মসুর ডাল চালের সঙ্গে মিশিয়ে নিন। চাল ও ডাল ধুয়ে পানি ঝরিয়ে রাখুন। মটরশুঁটি আধা সেদ্ধ করে নামিয়ে পানি ঝরিয়ে নিন।
এবার হাঁড়িতে সয়াবিন তেল দিয়ে মাঝারি আঁচে মটরশুঁটি, আলু ও গাজর সামান্য লবণ দিয়ে হালকা করে ভেজে তুলে রাখুন। আরেকটি প্যান বা কড়াই চুলায় দিয়ে সয়াবিন ও সরিষার তেল গরম করুন। তেল গরম হলে আস্ত জিরা, দারুচিনি, এলাচি ও তেজপাতা দিয়ে এক মিনিট ভেজে নিন। এবার পেঁয়াজকুচি হালকা বাদামি করে ভেজে আদা ও রসুনবাটা দিয়ে কিছুক্ষণ নাড়ুন। টমেটোর টুকরা দিয়ে চুলার আঁচ কমিয়ে মাঝারি করে দিন। টমেটো গলে গেলে অল্প পানি দিয়ে মরিচ ও হলুদের গুঁড়া দিয়ে ভালো করে কষিয়ে নিন।
কষানো মসলায় পানি ঝরিয়ে রাখা চাল ও ডাল দিয়ে কয়েক মিনিট ভাজুন। গরম পানি দিন ৭ কাপ। চাল ও ডাল মিলিয়ে যত কাপ হবে, পানি দিতে হবে তার ঠিক তিন গুণ। বাকি পানি পরে দেবেন।
স্বাদমতো লবণ দিয়ে ভালো করে নেড়েচেড়ে পাতিল ঢেকে দিন। মাঝারি আঁচে পাঁচ মিনিট রাখুন। ঢাকনা তুলে নেড়ে নিন খিচুড়ি। এবার আরও সাড়ে ৩ কাপ গরম পানি দিন। খিচুড়ি বেশি পাতলা করতে চাইলে আরও খানিকটা পানি দিতে পারেন। পানি ফুটে উঠলে কেটে রাখা সবজির টুকরা দিয়ে নেড়ে নিন। চুলার আঁচ কমিয়ে ঢেকে দিন।
আধা ঘণ্টা পর আরেকবার নেড়ে কাঁচা মরিচকুচি দিয়ে আরও পাঁচ মিনিট রান্না করুন। গরমমসলা ও টালা জিরার গুঁড়া মিশিয়ে নিন।
গরুর মাংস ভুনা
উপকরণ
গরুর মাংস ১ কেজি, পেঁয়াজকুচি ১ কাপ, টমেটোকুচি আধা কাপ, হলুদ, ধনে ও গোলমরিচের গুঁড়া আধা চা-চামচ করে, তেজপাতা ২টি, আদাবাটা ও গরমমসলার গুঁড়া ১ চা-চামচ করে, সরিষার তেল আধা কাপ।
প্রস্তুত প্রণালি
তেলে পেঁয়াজ বাদামি করে ভেজে হলুদের গুঁড়া, তেজপাতা, মরিচের গুঁড়া, আদা, রসুন ও পেঁয়াজবাটা এবং টমেটো দিয়ে কষিয়ে নিয়ে পরিমাণমতো গরম পানি দিয়ে ঢেকে দিন। একটু পর গরমমসলা, জিরা, ধনে এবং জয়ফল ও জয়ত্রীর গুঁড়া দিয়ে পাত্রটি আবারও ঢেকে দিন। মাংস সেদ্ধ হয়ে গেলে নামিয়ে পরিবেশন করুন খিচুড়ির সঙ্গে।
উপকরণ
পোলাওয়ের চাল ২ কাপ, মসুর ডাল আধা কাপ, মুগ ডাল আধা কাপ, সয়াবিন তেল পরিমাণমতো, ঘি ১ টেবিল চামচ, মটরশুঁটি ১ কাপ, আলু টুকরা আধা কাপ, গাজর টুকরা আধা কাপ, টমেটো ১টি, লবণ স্বাদমতো, আদা ও রসুনবাটা দেড় টেবিল চামচ, কাঁচা মরিচকুচি ৬ থেকে ৭টি, সরিষার তেল ২ টেবিল চামচ, পেঁয়াজকুচি ২ টেবিল চামচ, তেজপাতা ৩টি, এলাচি ৩টি, দারুচিনি ২ টুকরা, মরিচ, হলুদ ও টালা জিরার গুঁড়া, আস্ত জিরা ১ চা-চামচ করে, গরমমসলার গুঁড়া আধা চা-চামচ এবং ধনেপাতাকুচি পরিমাণমতো।
প্রণালি
হাঁড়িতে মুগ ডাল মাঝারি আঁচে হালকা বাদামি করে টেলে নিন। ভাজা মুগ ও মসুর ডাল চালের সঙ্গে মিশিয়ে নিন। চাল ও ডাল ধুয়ে পানি ঝরিয়ে রাখুন। মটরশুঁটি আধা সেদ্ধ করে নামিয়ে পানি ঝরিয়ে নিন।
এবার হাঁড়িতে সয়াবিন তেল দিয়ে মাঝারি আঁচে মটরশুঁটি, আলু ও গাজর সামান্য লবণ দিয়ে হালকা করে ভেজে তুলে রাখুন। আরেকটি প্যান বা কড়াই চুলায় দিয়ে সয়াবিন ও সরিষার তেল গরম করুন। তেল গরম হলে আস্ত জিরা, দারুচিনি, এলাচি ও তেজপাতা দিয়ে এক মিনিট ভেজে নিন। এবার পেঁয়াজকুচি হালকা বাদামি করে ভেজে আদা ও রসুনবাটা দিয়ে কিছুক্ষণ নাড়ুন। টমেটোর টুকরা দিয়ে চুলার আঁচ কমিয়ে মাঝারি করে দিন। টমেটো গলে গেলে অল্প পানি দিয়ে মরিচ ও হলুদের গুঁড়া দিয়ে ভালো করে কষিয়ে নিন।
কষানো মসলায় পানি ঝরিয়ে রাখা চাল ও ডাল দিয়ে কয়েক মিনিট ভাজুন। গরম পানি দিন ৭ কাপ। চাল ও ডাল মিলিয়ে যত কাপ হবে, পানি দিতে হবে তার ঠিক তিন গুণ। বাকি পানি পরে দেবেন।
স্বাদমতো লবণ দিয়ে ভালো করে নেড়েচেড়ে পাতিল ঢেকে দিন। মাঝারি আঁচে পাঁচ মিনিট রাখুন। ঢাকনা তুলে নেড়ে নিন খিচুড়ি। এবার আরও সাড়ে ৩ কাপ গরম পানি দিন। খিচুড়ি বেশি পাতলা করতে চাইলে আরও খানিকটা পানি দিতে পারেন। পানি ফুটে উঠলে কেটে রাখা সবজির টুকরা দিয়ে নেড়ে নিন। চুলার আঁচ কমিয়ে ঢেকে দিন।
আধা ঘণ্টা পর আরেকবার নেড়ে কাঁচা মরিচকুচি দিয়ে আরও পাঁচ মিনিট রান্না করুন। গরমমসলা ও টালা জিরার গুঁড়া মিশিয়ে নিন।
গরুর মাংস ভুনা
উপকরণ
গরুর মাংস ১ কেজি, পেঁয়াজকুচি ১ কাপ, টমেটোকুচি আধা কাপ, হলুদ, ধনে ও গোলমরিচের গুঁড়া আধা চা-চামচ করে, তেজপাতা ২টি, আদাবাটা ও গরমমসলার গুঁড়া ১ চা-চামচ করে, সরিষার তেল আধা কাপ।
প্রস্তুত প্রণালি
তেলে পেঁয়াজ বাদামি করে ভেজে হলুদের গুঁড়া, তেজপাতা, মরিচের গুঁড়া, আদা, রসুন ও পেঁয়াজবাটা এবং টমেটো দিয়ে কষিয়ে নিয়ে পরিমাণমতো গরম পানি দিয়ে ঢেকে দিন। একটু পর গরমমসলা, জিরা, ধনে এবং জয়ফল ও জয়ত্রীর গুঁড়া দিয়ে পাত্রটি আবারও ঢেকে দিন। মাংস সেদ্ধ হয়ে গেলে নামিয়ে পরিবেশন করুন খিচুড়ির সঙ্গে।
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
১ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
১ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
১ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
১ দিন আগে