ওভেনবেকড চিজি পাস্তা
উপকরণ
পাস্তা ২৫০ গ্রাম, হাড় ছাড়া সেদ্ধ করা মুরগির বুকের মাংস ১ কাপ, ক্যান মাশরুম আধা কাপ, ক্যাপসিকামকুচি আধা কাপ, টমেটো পিউরি ১ কাপ, কিউব টমেটো আধা কাপ, অলিভ অয়েল ১ টেবিল চামচ, রসুনকুচি ১ টেবিল চামচ, পেঁয়াজ চৌকো করে কাটা ১ কাপের ৩ ভাগের ১ ভাগ, অরিগানো ১ চা-চামচ, পাপরিকা মরিচ ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদমতো, গোলমরিচগুঁড়া আধা চা-চামচ, মোজারেলা চিজ গ্রেট করা ১ কাপ, চিনি আধা চামচ।
প্রণালি
পাস্তা লবণ দিয়ে সেদ্ধ করে পানি ছেঁকে নিন। একটা ফ্রাইপ্যানে তেল দিয়ে পেঁয়াজ আর রসুন দিয়ে অল্প নেড়ে একে একে মাংস, মাশরুম, টমেটো পিউরি, ক্যাপসিকাম, চিনি, অল্প লবণ, অরিগানো দিয়ে নাড়ুন ২ মিনিট। এবার সেদ্ধ পাস্তা আর কিউব টমেটো দিয়ে আরও ১ মিনিট নাড়ুন। এবার বেকিং ডিশে পাস্তা ঢেলে তার ওপর চিজ, পাপরিকা মরিচ আর গোলমরিচগুঁড়া ছিটিয়ে ২০০ ডিগ্রি তাপে প্রি-হিটেড ওভেনে সোনালি রং না হওয়া পর্যন্ত বেক করুন। চিজ গলে গেলে বের করে গরম-গরম পরিবেশন করুন মজাদার চিজি বেকড পাস্তা।
রেড সস পাস্তা
উপকরণ
পাস্তা ২ কাপ, রসুনকুচি ১ চা-চামচ, আদাকুচি ১ চা-চামচ, আস্ত জিরা আধা চা-চামচ, পেঁয়াজকুচি আধা কাপ, শুকনো মরিচবাটা ১ চা-চামচ, মরিচগুঁড়া ১ চা-চামচ, গোলমরিচগুঁড়া আধা চা-চামচ, গরমমসলাগুঁড়া আধা চা-চামচ, টমেটোকুচি ১ কাপ, মিহি গাজরকুচি আধা
কাপ, মিহি ফুলকপিকুচি আধা কাপ, পেঁয়াজ কলিকুচি আধা কাপ, টমেটো সস আধা কাপ, ধনেপাতা পরিমাণমতো, তেল ২ থেকে ৩
চা-চামচ, লবণ পরিমাণমতো।
প্রণালি
পাস্তা গরম পানিতে সামান্য লবণ ও তেল দিয়ে সেদ্ধ করে পানি ঝরিয়ে রাখুন। এবার প্যানে তেল দিয়ে আস্ত জিরা, রসুন, আদা দিয়ে সামান্য ভেজে পেঁয়াজকুচি দিন। বাদামি হয়ে এলে টমেটোকুচি, ফুলকপি, গাজরকুচি, মরিচ পেস্ট দিয়ে সামান্য পানিসহ সেদ্ধ করুন। সেদ্ধ হলে লবণ, গোলমরিচ, মরিচগুঁড়া, গরমমসলাগুঁড়া দিয়ে আরেকটু রান্না করুন। এবার পাস্তা দিয়ে ভালো করে নেড়ে নিন। ধনেপাতা দিয়ে নামিয়ে পরিবেশন করুন গরম-গরম পাস্তা।
ওভেনবেকড চিজি পাস্তা
উপকরণ
পাস্তা ২৫০ গ্রাম, হাড় ছাড়া সেদ্ধ করা মুরগির বুকের মাংস ১ কাপ, ক্যান মাশরুম আধা কাপ, ক্যাপসিকামকুচি আধা কাপ, টমেটো পিউরি ১ কাপ, কিউব টমেটো আধা কাপ, অলিভ অয়েল ১ টেবিল চামচ, রসুনকুচি ১ টেবিল চামচ, পেঁয়াজ চৌকো করে কাটা ১ কাপের ৩ ভাগের ১ ভাগ, অরিগানো ১ চা-চামচ, পাপরিকা মরিচ ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদমতো, গোলমরিচগুঁড়া আধা চা-চামচ, মোজারেলা চিজ গ্রেট করা ১ কাপ, চিনি আধা চামচ।
প্রণালি
পাস্তা লবণ দিয়ে সেদ্ধ করে পানি ছেঁকে নিন। একটা ফ্রাইপ্যানে তেল দিয়ে পেঁয়াজ আর রসুন দিয়ে অল্প নেড়ে একে একে মাংস, মাশরুম, টমেটো পিউরি, ক্যাপসিকাম, চিনি, অল্প লবণ, অরিগানো দিয়ে নাড়ুন ২ মিনিট। এবার সেদ্ধ পাস্তা আর কিউব টমেটো দিয়ে আরও ১ মিনিট নাড়ুন। এবার বেকিং ডিশে পাস্তা ঢেলে তার ওপর চিজ, পাপরিকা মরিচ আর গোলমরিচগুঁড়া ছিটিয়ে ২০০ ডিগ্রি তাপে প্রি-হিটেড ওভেনে সোনালি রং না হওয়া পর্যন্ত বেক করুন। চিজ গলে গেলে বের করে গরম-গরম পরিবেশন করুন মজাদার চিজি বেকড পাস্তা।
রেড সস পাস্তা
উপকরণ
পাস্তা ২ কাপ, রসুনকুচি ১ চা-চামচ, আদাকুচি ১ চা-চামচ, আস্ত জিরা আধা চা-চামচ, পেঁয়াজকুচি আধা কাপ, শুকনো মরিচবাটা ১ চা-চামচ, মরিচগুঁড়া ১ চা-চামচ, গোলমরিচগুঁড়া আধা চা-চামচ, গরমমসলাগুঁড়া আধা চা-চামচ, টমেটোকুচি ১ কাপ, মিহি গাজরকুচি আধা
কাপ, মিহি ফুলকপিকুচি আধা কাপ, পেঁয়াজ কলিকুচি আধা কাপ, টমেটো সস আধা কাপ, ধনেপাতা পরিমাণমতো, তেল ২ থেকে ৩
চা-চামচ, লবণ পরিমাণমতো।
প্রণালি
পাস্তা গরম পানিতে সামান্য লবণ ও তেল দিয়ে সেদ্ধ করে পানি ঝরিয়ে রাখুন। এবার প্যানে তেল দিয়ে আস্ত জিরা, রসুন, আদা দিয়ে সামান্য ভেজে পেঁয়াজকুচি দিন। বাদামি হয়ে এলে টমেটোকুচি, ফুলকপি, গাজরকুচি, মরিচ পেস্ট দিয়ে সামান্য পানিসহ সেদ্ধ করুন। সেদ্ধ হলে লবণ, গোলমরিচ, মরিচগুঁড়া, গরমমসলাগুঁড়া দিয়ে আরেকটু রান্না করুন। এবার পাস্তা দিয়ে ভালো করে নেড়ে নিন। ধনেপাতা দিয়ে নামিয়ে পরিবেশন করুন গরম-গরম পাস্তা।
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
২ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
২ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
২ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
২ দিন আগে