বুধবার, ২০ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
ইসলাম
খাওয়াদাওয়ার গুরুত্বপূর্ণ সুন্নত
সুস্থভাবে বেঁচে থাকার জন্য নিয়মিত ও পরিমিত খাওয়াদাওয়া করা জরুরি। খাদ্য-পানীয় হালাল হওয়া আবশ্যক। খাওয়াদাওয়ার বেশ কিছু ইসলামি শিষ্টাচার রয়েছে, যা মেনে চললে খাওয়াটাও ইবাদত বলে গণ্য হবে। খাওয়া শুরু করার আগে উভয়
কোরআনের বর্ণনায় মানব ইতিহাসের প্রথম খুন
আল্লাহ তাআলা ফেরেশতাদের মানুষ সৃষ্টির কথা জানালে তাঁরা বলেছিলেন, ‘আপনি কি সেখানে বিশৃঙ্খলা করবে এবং খুনোখুনিতে জড়াবে এমন জাতি সৃষ্টি করতে যাচ্ছেন?’ (সুরা বাকারা: ৩০) এ আয়াত থেকে বোঝা যায়, পৃথিবীতে মানুষ মানুষের রক্ত ঝরাবে; অর্থাৎ মানুষের মধ্যে অনেক ভালো গুনের মধ্যে অপরাধপ্রবণতাও থাকবে। আদম (আ.)-কে প
নাম বিকৃতি বা বাজে নামে ডাকা গুনাহ
মানুষের নাম তার পরিচয়ের প্রধান প্রতীক। প্রত্যেক ব্যক্তির কাছে নিজের নাম অনেক গুরুত্বপূর্ণ। সবাই চায় নিজের নামটা গুরুত্বের সঙ্গে উচ্চারিত হোক। নিজের নাম নিয়ে কেউ অবজ্ঞা ও অবহেলা করুক—তা কেউই পছন্দ করে না। নামের সঙ্গে কোনো বাজে তকমা জুড়ে দেওয়া বা নাম বিকৃত করে ডাকা ইসলামের দৃষ্টিতে গুনাহের কাজ।
আদম (আ.)-কে ভাষা শিখিয়েছেন স্বয়ং আল্লাহ
আল্লাহ তাআলা মানুষকে তাঁর প্রতিনিধি হিসেবে পৃথিবীতে পাঠিয়েছেন। আল্লাহর প্রতিনিধিত্ব করার সব যোগ্যতা তাকে দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে একটি হলো— কথা বলা ও মনের ভাব প্রকাশ করার সক্ষমতা। মানুষ ছাড়া অন্য কোনো সৃষ্টিকে আল্লাহ এই বিশেষ যোগ্যতা দেননি। এটি মানুষের শ্রেষ্ঠত্বের অন্যতম কারণ।
মিরাজে গিয়ে যাদের ভয়ংকর পরিণতি দেখেছেন মহানবী (সা.)
মিরাজ মহানবী (সা.)-এর জীবনের অন্যতম সেরা তাৎপর্যপূর্ণ ঘটনা। মিরাজের রাতের আল্লাহ তাআলা মহানবী (সা.)-কে তাঁর অসংখ্য নিদর্শন দেখিয়েছেন। অদৃশ্য জগতের অনেক কিছুই তাঁকে নিজ চোখে দেখার সুযোগ করে দিয়েছেন। এই সফরে মহানবী (সা.) কয়েক শ্রেণির মানুষের ভয়ংকর পরিণতি দেখেছেন। তাদের কঠিন সাজার দৃশ্য তাঁকে দেখানো হয়
আজ পবিত্র শবে মিরাজ
আজ শনিবার পবিত্র শবে মিরাজ। দিন পেরিয়ে আঁধার নামলেই আসবে মহিমান্বিত এ রজনী। মহানবী হজরত মুোম্মদ (সাঃ)-এর জীবনের সবচেয়ে আলোড়ন সৃষ্টিকারী ঘটনা শবে মিরাজ। ইসলামের ইতিহাসে, এমনকি পুরো নবুওয়াতের ইতিহাসেও এটি এক অবিস্মরণীয় ঘটনা।
ইসলামে মাতৃভাষা চর্চার গুরুত্ব
মাতৃভাষার মর্যাদা ইসলামে স্বীকৃত। মহানবী (সা.)-এর মাতৃভাষা ছিল আরবি। বায়হাকি শরিফের এক হাদিসে তাঁর আরবিপ্রীতির বিরল নজির পাওয়া যায়। তিনি বলেন, ‘তোমরা তিন কারণে আরবদের ভালোবাসবে। প্রথমত, আমি আরবের। দ্বিতীয়ত, পবিত্র কোরআনের ভাষা
বিয়ের পর যৌথ পরিবারে থাকা কি জরুরি
আমাদের সমাজে বিয়ের পর স্ত্রীকে নিয়ে বাবা-মা, ভাইবোনসহ পরিবারের সব সদস্যের সঙ্গে যৌথভাবে থাকাকে উত্তম বিবেচনা করা হয়। পৃথক হয়ে আলাদা ঘরে বসবাস করাকে নিন্দাযোগ্য মনে করা হয়। এ বিষয়ে ইসলামে কোনো বিধিনিষেধ আছে? স্ত্রীকে কেমন ঘরে রাখার কথা বলে
গালাগালি করা মুমিনের কাজ নয়
গালাগালি করা অত্যন্ত নিকৃষ্ট স্বভাব। মুনাফিক ব্যক্তিই অন্যের সঙ্গে কলহ-বিবাদে লিপ্ত হলে মুখ খারাপ করে এবং অবলীলায় অশ্রাব্য ভাষায় গালাগালি করে। যাপিত জীবনে কত রকম মানুষের সঙ্গেই মেলামেশা ও লেনদেন করতে হয়। এতে কখনো কখনো মতের অমিল দেখা
প্রেমিকের পক্ষে যে নারী সাহাবির কাছে সুপারিশ করেছিলেন মহানবী (সা.)
বারিরাহ বেশ কয়েকটি কারণে ইসলামের ইতিহাসে অমর হয়ে আছেন। সবচেয়ে চমকপ্রদ কারণটি হলো—মহানবী (সা.)-এর সুপারিশ নাকচ করে তিনি প্রেমিক স্বামীর সঙ্গে বিচ্ছেদ ঘটিয়েছিলেন।
ইসলামের দৃষ্টিতে ভালোবাসা
ভালোবাসা একটি মানবিক অনুভূতি এবং আবেগকেন্দ্রিক অভিজ্ঞতা। বিশেষ কোনো মানুষের জন্য স্নেহের শক্তিশালী বহিঃপ্রকাশই ভালোবাসা। তবে সাধারণত ভালোবাসা বলতে নারী-পুরুষের পারস্পরিক আকর্ষণ, ভালো লাগা, প্রণয় ও পরিণয় ইত্যাদিকেই বোঝানো হয়। ইসলামের দৃষ্টিতে এই ভালোবাসা দোষের কিছু নয়, যদি তা ইসলামের বিধিবদ্ধ নিয়ম মে
ধন-সম্পদ আল্লাহর পরীক্ষা
আমাদের চারপাশ ও আর্থসামাজিক বাস্তবতা আমাদের এমন অবস্থায় দাঁড় করিয়েছে, আমরা মুনাফার বাইরে কিছু ভাবতে পারি না। ফলে নীতি-নৈতিকতা ও সুকুমার গুণগুলো আমাদের কাছে এখন গৌণ বিবেচিত
অহংকার মুমিনের বৈশিষ্ট্য নয়
মানুষের অন্তরের নিকৃষ্টতম রোগ অহংকার। এটি মানুষের আধ্যাত্মিক শক্তি নষ্ট করে এবং তাকে বিপথগামী করে। ইমান ও অহংকার সম্পূর্ণ বিপরীতমুখী দুটি আচরণ। ইমান হলো সত্য বিশ্বাস করে নত শিরে মেনে নেওয়া। আর অহংকার হলো
অবাধ্য সন্তানকে ত্যাজ্য করা বা সম্পদ থেকে বঞ্চিত করা কি জায়েজ
সন্তানের আচরণে অসন্তুষ্ট হয়ে কেউ কেউ ক্ষোভের বশে ত্যাজ্য করে দেন। সন্তানকে সম্পদ থেকে বঞ্চিত করতে বাকি সন্তানদের নামে পুরো সম্পদ লিখে দেন। আবার অনেকে সন্তানকে সম্পদ না দেওয়ার কসমও করে বসেন। এ বিষয়ে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি কী—এখানে বিস্তারিত তুলে ধরা হলো।
ওয়াদা রক্ষা করা ইমানের অঙ্গ
ওয়াদা রক্ষা করা ইসলামে খুবই গুরুত্বপূর্ণ কাজ। এটি মুমিনের অন্যতম বৈশিষ্ট্য। কাউকে প্রতিশ্রুতি দিয়ে তা পূর্ণ না করা মুনাফিকের আলামত। এটি কোনো ইমানদারের কাজ হতে পারে না। মহানবী (সা.) কখনো ওয়াদার বরখেলাপ করতেন না। সামান্য বিষয়ে ওয়াদা করলেও তা রক্ষা করতেন।
ইন্নালিল্লাহ বলার তাৎপর্য
কারও মৃত্যুর খবর শুনলে বা কোনো বিপদের আভাস পেলে ইন্না লিল্লাহ পড়া সুন্নত। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তারা (মুমিনেরা) কোনো বিপদে পড়লে ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন বলে।’ (সুরা বাকারা, আয়াত: ১৫৬) ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন বাক্যের অর্থ হলো, আমরা আল্লাহর এবং নিশ্চয়ই তাঁর কাছ
সন্তান দত্তক নেওয়ার ইসলামি বিধান কী, কখন নাজায়েজ
সন্তান দত্তক নেওয়া দুই ধরনের হতে পারে। এক. আসল বাবা-মায়ের পরিচয় গোপন করে শিশুকে নিজের সন্তান হিসেবে পালন করা এবং নিজের সন্তানের মতোই বিয়ে, পর্দা, মিরাস (সম্পত্তির অধিকার) ইত্যাদির বিধান মেনে চলা। দুই. এতিম-অভাবী শিশুর লালনপালনের দায়িত্ব নেওয়া বা পিতৃপরিচয়হীন শিশুর অভিভাবকত্ব গ্রহণ করা।