শনিবার, ১৬ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
চিকিৎসকের পরামর্শ
চিকিৎসকের পরামর্শ
টিপস
স্বাস্থ্য-গবেষণা
রাতে পা কামড়ানো রোগের কারণ ও করণীয়
রাতের বেলা পা কামড়ায় ও জ্বালাপোড়া করে, কিন্ত দিনের বেলা ব্যথা উধাও। এ অবস্থাকে চিকিৎসকেরা বলেন, ‘মাসল ক্র্যাম্প’। এতে রাতে পায়ের ‘কাফ’ বা পেছনের পেশিতে ও পায়ের পাতায় প্রচণ্ড ব্যথা হয়।
পায়ুপথের রোগের অপারেশনের পর যত্নসেবা
মলদ্বারের বা পায়ুপথের রোগ বিভিন্ন কারণে হয়ে থাকে। তবে বিশেষ করে কোষ্ঠকাঠিন্যকে এ রোগের প্রধান কারণ হিসেবে ধরা হয়। মলদ্বারের সাধারণ রোগগুলো হলো পাইলস, ফিস্টুলা, ফিসার, এনাল ফিসার, রেকটাম ক্যানসার, রেকটাম পলিপ, ক্রনস ডিজিস, আলসারেটিভ কোলাইটিস, রেক্টাল ক্যানসার, কোলন
কান পাকলে বা পর্দা ফেটে গেলে কী করবেন
কান পাকা ও পর্দা ফেটে যাওয়ার কথা আমরা প্রায়ই শুনে থাকি। এই সমস্যা দেখা দিলে কানে প্রচণ্ড ব্যথা হয়।
শীতের চর্মরোগে যা করবেন
শীতের হাওয়া ও মৃদু ঠান্ডা অনুভূত হচ্ছে। কিছুদিনের মধ্যে শীত চলে আসবে। তখন নানা ধরনের চর্মরোগ দেখা যাবে। আগাম প্রস্তুতি নিলে শীতের সমস্যাগুলো মোকাবিলা করা সহজ...
মলাশয়-মলদ্বারের ক্যানসার শনাক্তে কোলোনস্কপি
মলাশয় ও মলদ্বারের ক্যানসারকে একসঙ্গে বলা হয় কোলোরেক্টাল ক্যানসার। এটি বিশ্বজুড়ে তৃতীয় সর্বাধিক প্রাদুর্ভূত ক্যানসার। এর মধ্যে মলদ্বার ক্যানসার হলো ক্যানসারজনিত মৃত্যুর চতুর্থ প্রধান কারণ। কোলোনস্কোপিসহ এ রোগের নিয়মিত পরীক্ষা করানো হলে মলাশয়ের ক্যানসারজনিত কারণে মৃত্যুর প্রায় ৬০ শতাংশ প্রতিরোধ
বুকের মধ্যে শ্বাসনালিতে ক্যানসার হলে
মানুষের শরীরের গুরুত্বপূর্ণ জায়গা বুক। আর এই বুকের মধ্যকার ব্রংকাস, ফুসফুস, দুটি ফুসফুসের মাঝের অংশ বা মিডিয়াস্টিনাম প্রভৃতি জায়গায় ক্যানসার হয়ে থাকে। আবার স্তন, কিডনি, জরায়ু, ওভারি, টেসটিস, থাইরয়েড প্রভৃতির ক্যানসারও
মাথার ত্বকের ক্ষতি করে যে চর্মরোগ
মাথার ত্বক বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয় চর্মরোগ সেবোরিক ডার্মাটাইটিসের মাধ্যমে। এ রোগের কারণে আক্রান্ত জায়গা লাল এবং খসখসে হয়ে যায়, খুশকি দেখা দেয়। এমনকি সেবোরিক ডার্মাটাইটিস হলে মুখমণ্ডল ও বুকের ওপরের অংশ এবং পিঠের মতো শরীরের তৈলাক্ত অংশ আক্রান্ত হতে পারে। এর কারণে অস্বস্তিবোধ হয়। এটি কোনো সংক্রামক রোগ নয়।
জটিল হওয়ার আগেই ফিস্টুলার চিকিৎসা নিতে হয়
মলদ্বারের ভেতরের সঙ্গে বাইরের নালি তৈরি হওয়াকে ফিস্টুলা বলে। মলদ্বারে ফোড়া হওয়া রোগীদের শতকরা ৫০ ভাগের ফিস্টুলা হয়ে থাকে। এ ছাড়া মলদ্বারের যক্ষ্মা, বৃহদন্ত্রের প্রদাহ এবং মলদ্বারের ক্যানসার থেকে ফিস্টুলা হতে পারে।
পা মচকে গেলে উত্তরণের উপায়
পথেঘাটে চলতে গিয়ে অসাবধানতাবশত হঠাৎই পা মচকে যেতে পারে। জুতার সমস্যা, অসমতল পথ, খেলাধুলা, লাফঝাঁপ ইত্যাদি বিভিন্ন কারণে মচকে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে।
বাচ্চাদের এটোপিক ডার্মাটাইটিস
এটোপিক ডার্মাটাইটিস ত্বকের একধরনের প্রদাহজনিত সমস্যা। এ রোগ শিশুদের দুই বছর পর্যন্ত বেশি বেশি হতে পারে। কোনো কোনো ক্ষেত্রে ১২ বছর পর্যন্ত রোগটি থাকতে পারে। রোগটিতে বারবার সংক্রমণ যাতে না হয়, সে ক্ষেত্রে কিছু নিয়মকানুনের মধ্যে চলতে হবে।
মানসিক উত্তেজনা ও দুশ্চিন্তা হার্ট অ্যাটাকের আশঙ্কা বাড়ায়
আজ ২৯ সেপ্টেম্বর বিশ্ব হার্ট দিবস। বিশ্বজুড়ে হৃদ্রোগ বিষয়ে জনসচেতনতা বৃদ্ধির জন্য অন্যান্য দেশর মতো আমাদের দেশেও দিবসটি পালিত হয়। প্রথম বিশ্ব হার্ট দিবস পালন করা হয় ২০০০ সালের ২৪ সেপ্টেম্বর এবং ২০১০ সাল পর্যন্ত প্রতি বছর সেপ্টেম্বরের শেষ রবিবার বিশ্ব হার্ট দিবস হিসেবে পালন করা হতো। পরবর্তীকালে ২০১১
দেশে ৫ জনের ১ জন উচ্চ রক্তচাপে ভুগছে
বাংলাদেশে মৃত্যু এবং পঙ্গুত্বের প্রধান তিনটি কারণের একটি উচ্চ রক্তচাপ। দেশে উচ্চ রক্তচাপ বিষয়ে প্রশিক্ষিত কর্মী রয়েছে মাত্র ২৯ শতাংশ স্বাস্থ্য সেবা কেন্দ্রে। তাই হাসপাতাল এবং কমিউনিটি ক্লিনিক পর্যায়ে উচ্চ রক্তচাপ চিকিৎসা এবং ওষুধ প্রদান নিশ্চিত করতে এ খাতে সরকারের বাজেট বরাদ্দ বাড়াতে হবে।
মলদ্বার দিয়ে রক্তক্ষরণ হলে
মলদ্বার বা পায়খানার রাস্তা দিয়ে রক্ত যাওয়া কোনো একটি নির্দিষ্ট রোগ নয় বরং অন্য কোনো রোগের লক্ষণ বা উপসর্গ।
জ্বরে যেমন খাবার খাবেন
ঋতু গণনায় বাংলাদেশে এখন বর্ষাকাল। এই সময়ে মানুষের জ্বরের প্রকোপ যেন একটু বেশিই দেখা যায়। কারও সাধারণ জ্বর, কারও ডেঙ্গুজ্বর কারও আবার চিকুনগুনিয়া। জ্বরের কারণ অনেক। বর্তমানে করোনার কারণে জ্বর, ডেঙ্গুজ্বর; সেই সঙ্গে চিকুনগুনিয়ার প্রকোপও বাড়ছে। তবে সাধারণ ভাইরাস জ্বরই বেশি হয়ে থাকে এ সময়। এ ছাড়া আরও
ভাইরাস জ্বরে কী করবেন
সিজনাল জ্বর বা ভাইরাস জ্বর সবার কাছেই প্রায় একই নামে পরিচিত। এই জ্বর হঠাৎ করেই হয় এবং খুব সহজে একজন থেকে অন্যজনে ছড়ায়। পরিবারের একজনের হলে বাকিরাও আক্রান্ত হতে পারে।
জ্বর কোনো অসুখ নয়, অসুখের লক্ষণ
জ্বর আসলে কোনো রোগ নয়, রোগের লক্ষণ মাত্র। আমাদের দেহের স্বাভাবিক তাপমাত্রা ৩৬ দশমিক ৫ থেকে ৩৭ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। শরীরের তাপ বেড়ে ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ওপর চলে গেলেই সেটা জ্বর।
পানিবাহিত রোগের উপকারী খাবার
গরমে পানি ও খাবারের বিষয়ে আমাদের সবাইকে সতর্ক হতে হবে। এ সময় পানিবাহিত রোগের প্রকোপ বেড়ে যায়। ইতিমধ্যে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় ডায়রিয়া ও কলেরার প্রাদুর্ভাব এক দফা শেষ হয়েছে। ছোট-বড় , বয়স্ক সবারই পানিবাহিত রোগ দেখা দিতে পারে। পানিবাহিত রোগ নিরাময়ে আমাদের সচেতনতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।