সোমবার, ১৮ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
উপসম্পাদকীয়
তাজউদ্দীনের অবদান ইতিহাস অস্বীকার করবে?
১৯৭১ সালের সেপ্টেম্বরে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ঐতিহাসিক ক্রান্তিলগ্নে বঙ্গবন্ধুর মুক্তির বিনিময়ে পাকিস্তানের সঙ্গে বাংলাদেশের কনফেডারেশন গঠনসংক্রান্ত মার্কিন প্রস্তাবে সায় দিয়ে খোন্দকার মোশতাকের গোপন ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করে ‘স্বাধীনতা, শুধুই বাংলাদেশের স্বাধীনতার’ সপক্ষে মুক্তিযুদ্ধের কান্ডারি তাজউদ্দী
ডিজিটাল সমতা সব বয়সীর প্রাপ্য
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে ১৯৯০ সালের ১৪ ডিসেম্বর (রেজল্যুশন ৪৫/ ১০৬) ১ অক্টোবরকে আন্তর্জাতিক প্রবীণ দিবস হিসেবে ঘোষণা করে। ১৯৯১ সালের ১ অক্টোবর থেকে সদস্যদেশসমূহ দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করে আসছে। জাতিসংঘ এবারের প্রতিপাদ্য করেছে ‘ডিজিটাল ইকুইটি ফর অল এইজেস’ আর বাংলায় করা হয়েছে ‘ডিজিটাল সমতা সব বয়সে
প্রবীণদের সেবা যত্ন কেন নয়?
আজ ১ অক্টোবর আন্তর্জাতিক প্রবীণ দিবস। প্রবীণের সংখ্যা দ্রুত বেড়ে যাচ্ছে। এক সময় পরিচর্যাহীন বার্ধক্যই দেশের একটি প্রধান সমস্যা হয়ে দাঁড়াবে। বেসরকারি এক জরিপে দেখা গেছে, বর্তমান বাংলাদেশে প্রায় ৫০ লাখ প্রবীণ অসুস্থ, অসহায়, অবহেলিত, নিঃসঙ্গ ও সেবাহীন জীবনযাপন করছেন।
কপটতার শাস্তি জাহান্নাম
মানুষ যেসব বদ স্বভাব ও মন্দ আচরণের কারণে সমাজে নিন্দনীয় ও ঘৃণিত হয়, তার মধ্যে কপটতা একটি। কপটতার আরবি প্রতিশব্দ ‘নিফাক’। কপটতার আভিধানিক অর্থ হলো মনে কোনো কিছু গোপন করে মুখে তার বিপরীত প্রকাশ করা। পরিভাষায়, মনের মধ্যে কুফরি গোপন করে প্রকাশ্যে নিজকে ইমানদার বলে দাবি করাকে নিফাক বা কপটতা বলে। এটি আল্ল
আমাদের নাগরিক দায়টা কী?
ঢাকার অদূরে একটা শুটিংয়ের কাজে কয়েক দিন যাতায়াত করতে হচ্ছে। জায়গাটির নাম রয়না, কালীগঞ্জ উপজেলায়। ওখানে যেতে তিনটি পথ আছে।
ইউরোপে বাস নাকি ভূমধ্যসাগরে লাশ?
কোনোক্রমেই থামছে না অবৈধ পথে বিদেশযাত্রা। আগে টেকনাফ দিয়ে থাই-জাভা-সিঙ্গাপুর-মালয়েশিয়ায় পৌঁছানো ছিল লক্ষ্য। এখন রোহিঙ্গারা মিয়ানমারের সমুদ্রপথ রুদ্ধ করে রাখায় আদম দালালেরা নতুন গন্তব্য চিহ্নিত করে কমবয়সীদের অবৈধ পথে বিদেশে পাঠানোর টার্গেট করেছে। তারা এ যাত্রায় অনেকটা কৃতকার্য। এর অনেক কারণের সবচেয়ে
নীরব বিপ্লব
মহামারিকালে আমরা এক বিরাট রূপান্তরিত পৃথিবীর মুখোমুখি এসে দাঁড়িয়েছি। সব দিক থেকেই ‘নিউ নরমাল’। নরমাল অথচ নিউ। আমি তাকেই বলছি রূপান্তরিত। আমাদের নৈমিত্তিক স্বাভাবিক জীবনের সব কাজকে বদলে দিয়েছে মহামারি। এই বদলে দেওয়ায় সবচেয়ে বেশি প্রভাব বিস্তারকারী বিষয়টি হলো ইন্টারনেট। হাতের মুঠোয় ডিভাইস আর অন্তর্জাল
চাঁদা আদায়ে নখ উপড়ে ফেলার মতো নির্যাতন-স্পৃহার উৎস কোথায়
কথায় কথায় কলার চেপে ধরা বা হুমকি-ধামকি—এসব এখন সেকেলে কারবার। বেধড়ক পিটিয়ে কাউকে মুমূর্ষু করে ফেলা বা কয়েক মাসের শিশু থেকে শুরু করে সত্তরোর্ধ্ব বৃদ্ধাকে ধর্ষণ করার মতো নির্যাতনের বহুবিধ উদাহরণ তো সামনেই রয়েছে। সঙ্গে নাটোরে চাঁদা না পেয়ে দোকান কর্মচারীর হাতের আঙুলের নখ উপড়ে নেওয়ার খবরটি জুড়ে নিলে নির
সমাজবিপ্লব গড়ে ওঠার অপেক্ষা
দুটি চেতনার কথা বিশেষভাবেই আসে। আসা দরকারও। একটি একুশের, অপরটি মুক্তিযুদ্ধের। এরা পরস্পরবিচ্ছিন্ন নয়, প্রথমটির সঙ্গে দ্বিতীয়টি অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত। বস্তুত একুশের চেতনাই প্রসারিত হয়ে রূপ নিয়েছে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার
‘পরবর্তী বিশ্বযুদ্ধ’ একটি উপন্যাসের নাম
‘২০৩৪ সালে চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে ভয়াবহ পারমাণবিক যুদ্ধ চলছে। এতে দুটি দেশেরই প্রচুর শক্তি ক্ষয় হবে। মাঝখান থেকে নিরপেক্ষ দেশ ভারত বিশ্বের সেরা শক্তিশালী দেশের শিরোপা লাভ করবে। নৌযুদ্ধের সূচনা ঘটবে তাইওয়ানের সমুদ্র উপকূলে। আর এ যুদ্ধে চীনের মিত্রশক্তি হবে রাশিয়া ও ইরান।’
গামছা তুলে কথা বললেন?
‘প্রথমে ভেবেছিলাম যে মন্দির বানাব। শিবমন্দির। তারপর ভেবে দেখলাম, সেটা ঠিক হবে না। সেখানে কেবল হিন্দুরাই আসবে। মুসলমান, ক্রিশ্চিয়ান এরা কেউ ছায়া মাড়াবে না। মসজিদ গড়লেও সেই কথা। মুসলমান ছাড়া আর কেউ ঘেঁষবে না তার দরজায়। গির্জা হলেও তাই। যা-ই করতে যাই, সর্বধর্ম সমন্বয় আর হয় না। তা ছাড়া, পাশাপাশি মন্দির,
২০২৩ সালের মধ্যে বাংলাদেশ হবে জলাতঙ্কমুক্ত
জলাতঙ্ক রোগ অ্যান্টার্কটিকা ছাড়া প্রায় সব মহাদেশেই দেখা গেছে। বিশেষ করে এশিয়া ও আফ্রিকা মহাদেশে এই রোগের প্রাদুর্ভাব বেশি। বিশ্বে প্রতি ৯ মিনিটে ১ জন ও বছরে ৫৯ হাজার মানুষ এ রোগে মৃত্যুবরণ করে। এর মধ্যে শতকরা ৯৫ ভাগ মানুষ এশিয়া ও আফ্রিকা মহাদেশের।
সংশপ্তকের জন্য জন্মদিনের শ্রদ্ধাঞ্জলি
ঢাকায় ক্যাসিনো বিরোধী অভিযানের অল্প কয়েক দিন আগে, আমি তখন র্যাবের মহাপরিচালক হিসেবে একটা কাজে প্রধানমন্ত্রীর কাছে গিয়েছিলাম। তিনি আমাকে কথা প্রসঙ্গে ঢাকায় ক্যাসিনো থাকার কথা বললেন। অতঃপর জিজ্ঞেস করেন, ‘তাহলে তুমি কী করছ? তুমি এগুলো দেখছ না কেন?’ আমি বেশ অবাক হলাম।
তথ্য অধিকার প্রয়োগ ও পর্যালোচনা সময়ের দাবি
তথ্য অধিকার আইন প্রণয়ন থেকে এটিকে কার্যকর করার ব্যাপ্তি আমাদের দেশে প্রায় এক যুগ। এক যুগ পূর্তি হচ্ছে তথ্য কমিশন প্রতিষ্ঠারও। এখন এই আইনের প্রয়োগ এবং প্রশংসা করে ক্ষান্ত হলেই চলবে না। আমাদের হিসাব-নিকাশ করার সময় এসেছে যে আমরা প্রকৃতপক্ষে কী করছি। আয়নায় নিজেদের মুখ দেখার জন্য এক যুগ সময় একেবারে কম না
শেখ হাসিনা, এক অপ্রতিদ্বন্দ্বী রাষ্ট্রনায়কের নাম
শেখ হাসিনা বারবার মৃত্যুর কাছ থেকে ফিরে এসেছেন। ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলাসহ বারবার হত্যাচেষ্টার মাধ্যমে তাঁকে দমিয়ে রাখার অপপ্রয়াস চালায় ঘাতকেরা। কিন্তু অপ্রতিদ্বন্দ্বী রাষ্ট্রনায়ক বঙ্গবন্ধুকন্যাকে দমিয়ে রাখা যায়নি। অনেক বন্ধুর পথ পাড়ি দিতে হয়েছে শেখ হাসিনাকে। অসীম সাহসী বাবার মতোই দেশপ্রেমিক এই নেত্রী
উন্নয়নের স্বপ্ন- সারথি মহান নেত্রীর জন্মদিনে
দেশের শাসনিক, অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক বিপর্যয়ের ঘোর দুর্দিনে শেখ হাসিনা আওয়ামী লীগের কান্ডারি হয়ে ৩১ মে,১৯৮১ ঝঞ্ঝাবিক্ষুব্ধ একদিনে দেশে পা রেখেছিলেন। লাখ লাখ দেশপ্রেমিক জনতা ঝড়ঝঞ্ঝা উপেক্ষা করে, বৃষ্টিস্নাত হয়ে রাজপথ প্রকম্পিত করে সেদিন তাঁকে স্বাগত জানিয়েছিলেন। অনিশ্চয়তা, ঝুঁকি ও চরম বিপৎসংকুল হয়েই
শান্তির দূত: বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ব্যক্তিগত উদ্যোগ, বিচক্ষণ নেতৃত্ব, রাজনৈতিক প্রজ্ঞা ও দূরদর্শিতা, তাঁর সরকারের আন্তরিক প্রচেষ্টা, সফল সংলাপ ও শান্তি স্থাপনে উভয় পক্ষের সদিচ্ছার ফলেই জটিল এ সমস্যার সমাধানে এই ঐতিহাসিক চুক্তি সম্পাদন সম্ভব হয়েছিল। দেশে-বিদেশে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকারের এই উদ্যোগ ব্যাপ