মোহাম্মদ আবু তৈয়ব
এক কিলোমিটার যেতে এক ঘণ্টা লাগে। রাস্তা ছোট আর অতিরিক্ত রিকশার কারণে শহরের একপ্রান্ত থেকে আরেক প্রান্ত আসা-যাওয়াই দুষ্কর। কথাগুলো বলছিলেন ময়মনসিংহ শহরের মাসকান্দা বাস টার্মিনালসংলগ্ন হোটেলমালিক মো. জসিম।
যানজট আর গাড়ির শব্দ শুনলে রাজধানী ঢাকার কথা মনে আসে সবার আগে। তবে ঢাকার বাইরে দেশে যানজটে বিরক্ত ও অস্বস্তিতে বিভাগীয় শহর ময়মনসিংহের বাসিন্দারা। গত বছর যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ব্যুরো অব ইকোনমিক রিসার্চ অনুযায়ী বিশ্বে যানজটে নবম ছিল এই বিভাগীয় শহর। এ জন্য সিটি করপোরেশন নির্বাচনে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতের ক্ষেত্রে সবার আগে যানজট নিরসনের কথা জানালেন ভোটাররা।
স্থানীয় বাসিন্দা মো. শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘পৌরসভা থেকে সিটি করপোরেশন হওয়ার পর নাগরিক সুবিধা বেড়েছে কম, বরং বিভাগীয় শহর হিসেবে ময়মনসিংহ এখনো জেলা শহরের মতোই রয়ে গেছে। রাস্তা প্রশস্ত হয়নি, বৃষ্টির সময় জলাবদ্ধতা হয়।’
স্থানীয় ভোটাররা বলছেন, গত পাঁচ বছরের মধ্যে দুই বছর করোনার অজুহাতে অনেক উন্নয়ন থমকে গেছে। যে প্রকল্পগুলো নেওয়া হয়েছে তা শেষ হয়নি। এর মধ্যেই শহরে অস্বাভাবিকভাবে বেড়েছে যানজট। তাই নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি যেন যানজট সমস্যার সমাধান করেন এটাই তাদের আশা। তবে সদ্য সাবেক মেয়র মো. ইকরামুল হক বিভিন্ন উন্নয়নমুখী প্রকল্পের ধীর গতির জন্য করোনার দুই বছরকেই দায়ী করেছেন।
যানজট বেশি কেন
গত বুধ ও বৃহস্পতিবার শহরের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, চরপাড়া, গাঙ্গিনারপাড়, নওমহল গরুর খামার মোড়, বাউন্ডারি মোড়, পাটগুদাম, ত্রিশাল বাসস্ট্যান্ড এলাকা, নতুনবাজার, জিলা স্কুল মোড় ও টাউন হল মোড় এলাকায় যানজট বেশি। স্থানীয় বাসিন্দা মো. জসিম উদ্দীন জানান, সকালে অফিসের সময় ও দুপুরে বিভিন্ন পয়েন্টে শত শত তিন চাকার যানের (ব্যাটারিচালিত রিকশা ও সাধারণ রিকশা) জট তৈরি হয়।
সিটি করপোরেশনের তথ্যমতে, নগরীতে অনুমোদিত ইজিবাইক আছে ৭ হাজার ও ব্যাটারিচালিত রিকশা ১২ হাজার। যার মধ্যে চার ব্যাটারির মোটা চাকার রিকশা ৫ হাজার ৬০০টি। বাকিগুলো ৩০ অ্যাম্পিয়ার ব্যাটারির চিকন চাকার রিকশা-ভ্যান।
সিটি করপোরেশনের নির্দেশনা অনুযায়ী, প্রতিদিন ৩ হাজার ইজিবাইক নগরীতে চলাচল করতে পারে। মোটা চাকার রিকশা চলে প্রতিদিন ২ হাজার ৫০০টি। তবে নগরীতে ব্যাটারিচালিত এসব যানের সংখ্যা সিটি করপোরেশনের হিসাবের কয়েক গুণ বেশি।
এ ছাড়া নগরের ভেতর থেকে এখনো পুরোপুরি সরানো হয়নি ত্রিশাল বাসস্ট্যান্ড। বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়-কলেজের ৩০টি যাত্রীবাহী বাস চলাচল করে শহর থেকে। শহরের ভেতরে আছে ১০টি লেভেল ক্রসিং। সকাল ৭টা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত রেলপথটিতে ২৪টি ট্রেন ৪৮ বার চলাচল করে। এতে প্রতিবার কমপক্ষে ১০ মিনিট করে যান চলাচল বন্ধ থাকে। যা যানজট তৈরির অন্যতম কারণ।
স্থানীয়রা বলছেন, গত কয়েক বছরে যে পরিমাণ অটো বেড়েছে তা নিয়ন্ত্রণ করা যে কারও পক্ষে অসম্ভব হবে। ময়মনসিংহ মহানগরীর সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) সম্পাদক আলী ইউসুফ বলেন, ‘নগরীতে উন্নয়নের চেয়ে ভয়াবহ রূপ নিচ্ছে যানজট। প্রতিনিয়ত মানুষকে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। সরু রাস্তায় দেওয়া হচ্ছে মাত্রাতিরিক্ত তিন চাকার বাহন চলাচলের অনুমোদন।’
সদ্য সাবেক মেয়র মো. ইকরামুল হক বলেন, ‘যানজট বড় সমস্যা সেটি বলার অপেক্ষা রাখে না। কিন্তু যানজট নিয়ন্ত্রণ একার পক্ষে কোনোভাবেই সম্ভব নয়। সেখানে জড়িত, জেলা প্রশাসক, পুলিশ প্রশাসন, সড়ক ও জনপথ বিভাগ।
প্রকল্পে অগ্রগতি কম
সিটি করপোরেশন সূত্রে জানা যায়, শহরে দেড় হাজার কোটি টাকার একটি প্রকল্প চলমান। এর মধ্যে কর্তৃপক্ষ মাত্র ৩০০ কোটি টাকা ব্যয় করতে পেরেছে। প্রকল্পের নাম ‘ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশনের সড়ক ও ড্রেনেজ উন্নয়নসহ নাগরিক সেবার মানোন্নয়ন।’
প্রকল্পটি ২০২০ সালের ডিসেম্বরে একনেকে পাস হয়। এই প্রকল্পের অগ্রগতি এখন পর্যন্ত ২৩ শতাংশ। প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হবে চলতি বছরের ডিসেম্বরে। এই প্রকল্পের আওতায় সড়ক, ড্রেন ও ফুটপাত উন্নয়নের বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত। স্থানীয়রা বলছেন, এই প্রকল্পের কাজ পুরোপুরি শেষ হলে হয়তো সুবিধা পাওয়া যাবে। তবে কাজের যে গতি তাতে শহরে ভোগান্তি আরও বেড়েছে।
ইকরামুল হক বলেন, ‘করোনার কারণে এই প্রকল্পের কাজে অগ্রগতি হয়নি। তবে কাজ চলমান।’
নতুন ওয়ার্ডে সুবিধা পৌঁছায়নি
২০১৮ সালের সিটি করপোরেশন ঘোষণার আগে ২১টি ওয়ার্ড নিয়ে ছিল ময়মনসিংহ পৌরসভা। ১২টি ওয়ার্ড গঠন করে মোট ৩৩টি ওয়ার্ড নিয়ে হয় সিটি করপোরেশন। বিলুপ্ত পৌরসভার আয়তন ছিল ২১ দশমিক ৭৩ বর্গকিলোমিটার যা বেড়ে দাঁড়ায় ৯০ দশমিক ১৭ বর্গকিলোমিটারে।
নতুন যুক্ত হওয়া ১২টি ওয়ার্ডের বাসিন্দারা জানান, পৌরসভা থেকে নতুন সিটি করপোরেশন হওয়াতে কাঙ্ক্ষিত উন্নয়ন হয়নি। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি বঞ্চিত ব্রহ্মপুত্র নদের ওপারের ৩১,৩২, ৩৩ নম্বর ওয়ার্ড। ৩১ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা মো. আকরাম বলেন, ‘শহরের উন্নয়নের অবস্থা ধীর গতি সেখানে নদীর ওপারে উন্নয়নের ছোঁয়া পৌঁছাতে সময় লাগবে।’
উল্লেখ্য, এবারের সিটি করপোরেশন নির্বাচনে পাঁচ মেয়র প্রার্থীর মধ্যে তিনজনই আওয়ামী লীগের হেভিওয়েট। তাঁরা জানিয়েছেন, নির্বাচিত হলে তাঁদের প্রথম লক্ষ্য—ওয়ার্ডভিত্তিক উন্নয়ন।
এক কিলোমিটার যেতে এক ঘণ্টা লাগে। রাস্তা ছোট আর অতিরিক্ত রিকশার কারণে শহরের একপ্রান্ত থেকে আরেক প্রান্ত আসা-যাওয়াই দুষ্কর। কথাগুলো বলছিলেন ময়মনসিংহ শহরের মাসকান্দা বাস টার্মিনালসংলগ্ন হোটেলমালিক মো. জসিম।
যানজট আর গাড়ির শব্দ শুনলে রাজধানী ঢাকার কথা মনে আসে সবার আগে। তবে ঢাকার বাইরে দেশে যানজটে বিরক্ত ও অস্বস্তিতে বিভাগীয় শহর ময়মনসিংহের বাসিন্দারা। গত বছর যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ব্যুরো অব ইকোনমিক রিসার্চ অনুযায়ী বিশ্বে যানজটে নবম ছিল এই বিভাগীয় শহর। এ জন্য সিটি করপোরেশন নির্বাচনে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতের ক্ষেত্রে সবার আগে যানজট নিরসনের কথা জানালেন ভোটাররা।
স্থানীয় বাসিন্দা মো. শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘পৌরসভা থেকে সিটি করপোরেশন হওয়ার পর নাগরিক সুবিধা বেড়েছে কম, বরং বিভাগীয় শহর হিসেবে ময়মনসিংহ এখনো জেলা শহরের মতোই রয়ে গেছে। রাস্তা প্রশস্ত হয়নি, বৃষ্টির সময় জলাবদ্ধতা হয়।’
স্থানীয় ভোটাররা বলছেন, গত পাঁচ বছরের মধ্যে দুই বছর করোনার অজুহাতে অনেক উন্নয়ন থমকে গেছে। যে প্রকল্পগুলো নেওয়া হয়েছে তা শেষ হয়নি। এর মধ্যেই শহরে অস্বাভাবিকভাবে বেড়েছে যানজট। তাই নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি যেন যানজট সমস্যার সমাধান করেন এটাই তাদের আশা। তবে সদ্য সাবেক মেয়র মো. ইকরামুল হক বিভিন্ন উন্নয়নমুখী প্রকল্পের ধীর গতির জন্য করোনার দুই বছরকেই দায়ী করেছেন।
যানজট বেশি কেন
গত বুধ ও বৃহস্পতিবার শহরের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, চরপাড়া, গাঙ্গিনারপাড়, নওমহল গরুর খামার মোড়, বাউন্ডারি মোড়, পাটগুদাম, ত্রিশাল বাসস্ট্যান্ড এলাকা, নতুনবাজার, জিলা স্কুল মোড় ও টাউন হল মোড় এলাকায় যানজট বেশি। স্থানীয় বাসিন্দা মো. জসিম উদ্দীন জানান, সকালে অফিসের সময় ও দুপুরে বিভিন্ন পয়েন্টে শত শত তিন চাকার যানের (ব্যাটারিচালিত রিকশা ও সাধারণ রিকশা) জট তৈরি হয়।
সিটি করপোরেশনের তথ্যমতে, নগরীতে অনুমোদিত ইজিবাইক আছে ৭ হাজার ও ব্যাটারিচালিত রিকশা ১২ হাজার। যার মধ্যে চার ব্যাটারির মোটা চাকার রিকশা ৫ হাজার ৬০০টি। বাকিগুলো ৩০ অ্যাম্পিয়ার ব্যাটারির চিকন চাকার রিকশা-ভ্যান।
সিটি করপোরেশনের নির্দেশনা অনুযায়ী, প্রতিদিন ৩ হাজার ইজিবাইক নগরীতে চলাচল করতে পারে। মোটা চাকার রিকশা চলে প্রতিদিন ২ হাজার ৫০০টি। তবে নগরীতে ব্যাটারিচালিত এসব যানের সংখ্যা সিটি করপোরেশনের হিসাবের কয়েক গুণ বেশি।
এ ছাড়া নগরের ভেতর থেকে এখনো পুরোপুরি সরানো হয়নি ত্রিশাল বাসস্ট্যান্ড। বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়-কলেজের ৩০টি যাত্রীবাহী বাস চলাচল করে শহর থেকে। শহরের ভেতরে আছে ১০টি লেভেল ক্রসিং। সকাল ৭টা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত রেলপথটিতে ২৪টি ট্রেন ৪৮ বার চলাচল করে। এতে প্রতিবার কমপক্ষে ১০ মিনিট করে যান চলাচল বন্ধ থাকে। যা যানজট তৈরির অন্যতম কারণ।
স্থানীয়রা বলছেন, গত কয়েক বছরে যে পরিমাণ অটো বেড়েছে তা নিয়ন্ত্রণ করা যে কারও পক্ষে অসম্ভব হবে। ময়মনসিংহ মহানগরীর সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) সম্পাদক আলী ইউসুফ বলেন, ‘নগরীতে উন্নয়নের চেয়ে ভয়াবহ রূপ নিচ্ছে যানজট। প্রতিনিয়ত মানুষকে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। সরু রাস্তায় দেওয়া হচ্ছে মাত্রাতিরিক্ত তিন চাকার বাহন চলাচলের অনুমোদন।’
সদ্য সাবেক মেয়র মো. ইকরামুল হক বলেন, ‘যানজট বড় সমস্যা সেটি বলার অপেক্ষা রাখে না। কিন্তু যানজট নিয়ন্ত্রণ একার পক্ষে কোনোভাবেই সম্ভব নয়। সেখানে জড়িত, জেলা প্রশাসক, পুলিশ প্রশাসন, সড়ক ও জনপথ বিভাগ।
প্রকল্পে অগ্রগতি কম
সিটি করপোরেশন সূত্রে জানা যায়, শহরে দেড় হাজার কোটি টাকার একটি প্রকল্প চলমান। এর মধ্যে কর্তৃপক্ষ মাত্র ৩০০ কোটি টাকা ব্যয় করতে পেরেছে। প্রকল্পের নাম ‘ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশনের সড়ক ও ড্রেনেজ উন্নয়নসহ নাগরিক সেবার মানোন্নয়ন।’
প্রকল্পটি ২০২০ সালের ডিসেম্বরে একনেকে পাস হয়। এই প্রকল্পের অগ্রগতি এখন পর্যন্ত ২৩ শতাংশ। প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হবে চলতি বছরের ডিসেম্বরে। এই প্রকল্পের আওতায় সড়ক, ড্রেন ও ফুটপাত উন্নয়নের বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত। স্থানীয়রা বলছেন, এই প্রকল্পের কাজ পুরোপুরি শেষ হলে হয়তো সুবিধা পাওয়া যাবে। তবে কাজের যে গতি তাতে শহরে ভোগান্তি আরও বেড়েছে।
ইকরামুল হক বলেন, ‘করোনার কারণে এই প্রকল্পের কাজে অগ্রগতি হয়নি। তবে কাজ চলমান।’
নতুন ওয়ার্ডে সুবিধা পৌঁছায়নি
২০১৮ সালের সিটি করপোরেশন ঘোষণার আগে ২১টি ওয়ার্ড নিয়ে ছিল ময়মনসিংহ পৌরসভা। ১২টি ওয়ার্ড গঠন করে মোট ৩৩টি ওয়ার্ড নিয়ে হয় সিটি করপোরেশন। বিলুপ্ত পৌরসভার আয়তন ছিল ২১ দশমিক ৭৩ বর্গকিলোমিটার যা বেড়ে দাঁড়ায় ৯০ দশমিক ১৭ বর্গকিলোমিটারে।
নতুন যুক্ত হওয়া ১২টি ওয়ার্ডের বাসিন্দারা জানান, পৌরসভা থেকে নতুন সিটি করপোরেশন হওয়াতে কাঙ্ক্ষিত উন্নয়ন হয়নি। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি বঞ্চিত ব্রহ্মপুত্র নদের ওপারের ৩১,৩২, ৩৩ নম্বর ওয়ার্ড। ৩১ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা মো. আকরাম বলেন, ‘শহরের উন্নয়নের অবস্থা ধীর গতি সেখানে নদীর ওপারে উন্নয়নের ছোঁয়া পৌঁছাতে সময় লাগবে।’
উল্লেখ্য, এবারের সিটি করপোরেশন নির্বাচনে পাঁচ মেয়র প্রার্থীর মধ্যে তিনজনই আওয়ামী লীগের হেভিওয়েট। তাঁরা জানিয়েছেন, নির্বাচিত হলে তাঁদের প্রথম লক্ষ্য—ওয়ার্ডভিত্তিক উন্নয়ন।
গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় ১০ টাকার একটি চিতই পিঠার সঙ্গে বিনা মূল্যে মিলছে ৩০ রকমের ভর্তা। সুস্বাদু ভর্তার টানে বিকেল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত পিঠার দোকানে ভিড় লেগে থাকে। আর ভোজন রসিকেরা পরম তৃপ্তির সঙ্গে পিঠার স্বাদ নেন।
৩ মিনিট আগেলক্ষ্মীপুর-ঢাকা মহাসড়কে যাত্রীবাহী বাসচাপায় আহনাফ হোসেন (৭) নামের এক শিশু নিহত হয়েছে। আজ শুক্রবার বেলা আড়াইটার দিকে মহাসড়কে জকসিন বাজার এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত শিশু সদর উপজেলার যাদৈয়া এলাকার সফিকুল আলমের ছেলে।
৪ মিনিট আগেরাজধানীর হাজারীবাগ পার্কের পাশে ছুরিকাঘাতে শাহদাত হোসেন আকবর ওরফে শান্ত (১৭) নামে এক কিশোর খুন হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত সাড়ে ১১টার দিকে হাজারীবাগ পার্কের পাশে মাদ্রাসার গলিতে গিয়াস উদ্দিনের বাড়ির সামনে এই ছুরিকাঘাতের ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেনড়াইলের কালিয়ায় চিরকুট পাঠিয়ে হত্যার হুমকির পর ধানখেত থেকে এক শিশুর হাত বাঁধা মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় উপজেলার নড়াগাতী থানার খাশিয়াল ইউনিয়নের পাকুড়িয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগে