শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
প্রবন্ধ
গল্প
কবিতা
প্রবন্ধ
রম্য
আলোচনা
শিশুতোষ
হারিয়ে যাওয়া দিন
প্রকৃতির এমন এক নিষ্ঠুর নিয়ম– ইচ্ছা করলেও কেউ সেটাকে এড়িয়ে যেতে পারে না। একদিন মধ্যরাতে ছোবাহান ঘুম থেকে জেগে বমি করে বিছানা ভাসায়। মাথাটা ঝিনঝিন করে তার। স্ত্রী ছোবাহানের মাথাটা তার কোলের ওপর রেখে কয়েকবার মৃদুস্বরে ডেকে বলল—ওগো, কেমন লাগছে তোমার? ছোবাহান একদিকে কাত হয়ে সেই যে চোখ বন্ধ করল, আর হুঁশে
সোহা-সারার চোখে বিশ্বকাপের আনন্দ
সোহা আর সারা দুই বোন। বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত মা-বাবার সঙ্গে ওরা থাকে কাতারের মাইজার এলাকায়। ওদের জন্ম, বেড়ে ওঠাও কাতারেই। বড় বোন সোহার পুরো নাম সোহা বিনতে সোহেল আর ছোট বোন সারার পুরো নাম সারা বিনতে সোহেল। কাতারের ডিপিএস মনার্ক ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের গ্রেড ওয়ানে পড়ে সোহা আর সারা পড়ে কেজি টুতে। ওরা দুজনে
যেমন ছিল কিশোর মেসি
বছর সাত-আটের একটা ছেলে। ছেলেটা মানুষের সামনে যেতে লজ্জা পায়। কারণ, তার বয়সী আর দশটা বাচ্চার চেয়ে সে আকারে খুব ছোট। তার বয়সী আর দশটা বাচ্চার মতো টক টক করে কথা বলতে পারে না। লাজুক ছেলেটা প্রায় কিছুই পারে না। কেবল একটা জিনিসই পারে সে—ফুটবল নিয়ে কারিকুরি।
যেমন ছিল কিশোর নেইমার
দুই বছরের খোকা ফিডার মুখে বাড়ির আঙিনায় ফুটবল খেলছে! তার বাবার সঙ্গে। শিশুর মা দূর থেকে তাদের দেখছেন। মা জানেন, এটা নিছক ছেলেখেলা নয়। এর সঙ্গে শিশুর বাবার কত স্বপ্ন জড়িত! একজন ফুটবলার হয়ে বাবা নিজে যা করতে পারেননি, সন্তানকে দিয়ে তিনি সেই আশা পূরণ করতে চান। শুধু ব্রাজিলের নয়, ছেলেকে পৃথিবীখ্যাত
আলী ইমামের জন্য ভালোবাসা
তাঁর সঙ্গে প্রথম কবে কোথায় দেখা হয়েছে, স্মৃতি হাতড়ে খোঁজার চেষ্টা করছি। কোথায় দেখা হলো? ময়মনসিংহে? ঢাকায়? বিটিভিতে? বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রে? খেলাঘরে? কচি-কাঁচার আসরে? নাকি কিশোর বাংলা অফিসে? মনে পড়ছে না। তবে মনে পড়ছে তাঁর প্রবাল দ্বীপের আতঙ্কের কথা। কালো রঙের প্রচ্ছদে বোর্ড বাঁধাই এ বইটি আমার হাতে
হাসান আজিজুল হকের সংস্কৃতিচর্চা
বাংলা কথাসাহিত্যের জগতে শক্তিশালী লেখক হিসেবে সুবিদিত হাসান আজিজুল হক করতেন শিক্ষকতা—প্রথমে বিভিন্ন কলেজে, পরে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে, দর্শন বিভাগে। শিক্ষকতার পেশায় থেকে অনেকেই লেখালেখি করে থাকেন। তবে হাসান আজিজুল হকের লেখালেখি যে নিতান্ত শখের বশে নয়, তা যাঁরা তাঁর লেখা পাঠ করেছেন বা তাঁকে কাছ থেকে
হুমায়ূন আহমেদের লেখার টেকনিক ও অন্যান্য কথা
বাংলা সাহিত্যে বোধ হয় ‘হিজিবিজি’র আছে একটা ঐতিহাসিক ঘটনা, আছে গুরুত্বপূর্ণ ইতিহাস। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর যখন লেখার ভেতর আনন্দ পাচ্ছিলেন না, ভিন্নধারার কোনো সৃষ্টিসুখের জন্য পিয়াসি, তখন লেখার খাতায় হিজিবিজি নানা কিছু কাটাকুটি করতেন মনের খেয়ালে। একদিন হঠাৎ...
জন্মদিনের মুখর তিথি
হুমায়ূন আহমেদ তখন শহীদুল্লাহ হলের প্রভোস্ট। হলের দক্ষিণ পাশে লাল রঙের একটা বিল্ডিংয়ের দোতলায় থাকেন। বাড়ির অদূরে একটা পুকুর আছে। সেই পুকুরে নাকি প্রতিবছরই কেউ না কেউ ডুবে মরে। হুমায়ূন ভাইয়ের সেই ফ্ল্যাটে প্রায়ই আমরা আড্ডা দিতে যেতাম। সালেহ চৌধুরী, নির্মলেন্দু গুণ, হুমায়ুন আজাদ, হুমায়ূন ভাইয়ের দুয়ে
যেমন ছিল কিশোর সাকিব
ছোটবেলায় তার ডাকনাম ছিল ফয়সাল। এ নামেই এখনো তাকে ডাকেন মা-বাবা। বাবা মাশরুর রেজা ফুটবলার, রীতিমতো ফুটবলপাগল মানুষ। বাবার ঘনিষ্ঠ বন্ধু নাজমুল হাসান। বন্ধুর সঙ্গে মিলিয়ে বাবা ফয়সালের নাম রাখলেন। কী নাম জানো? সাকিব আল হাসান। হ্যাঁ, তোমাদের প্রিয় ক্রিকেটার সাকিব আল হাসান। আজ তার গল্প বলব। গল্প না, এটা এ
নাই নাই ভয়, হবে হবে জয়
আমাদের এক বন্ধু ফেসবুকে স্ট্যাটাস লিখেছিল নোবেল সাহিত্য পুরস্কার ঘোষণার আগে আগে, ‘এবার সাহিত্যে নোবেল পাওয়া উচিত উৎপল শুভ্রর!’ এ কথাটা রসিকতার ছলে বলেছে, একটু খোঁচা মেরে বলেছে, নাকি আসলেই এটাই ছিল বন্ধুর মনের চাওয়া, তা আর অনুসন্ধান করার প্রবৃত্তি হয়নি। কিন্তু ক্রিকেট-সাহিত্য বলতে জগতে খুবই শ্
আমার বন্ধু রুদ্র মুহম্মদ শহিদুল্লাহ
আগামীকাল ১৬ অক্টোবর, আমার প্রিয়তম বন্ধু রুদ্র মুহম্মদ শহিদুল্লাহর জন্মদিন। জন্মদিনে বন্ধু তোকে আকাশের ঠিকানায় শুভেচ্ছা পাঠালাম। তোর মৃত্যুর এত বছর পরও তোর চলে যাওয়ার মুহূর্তগুলো এখনো জীবন্ত হয়ে আছে। আমি যখন তোকে হাসপাতালে দেখতে গেলাম, তখন বিকেল। হলি ফ্যামিলি হাসপাতালের দেয়ালজুড়ে পড়ন্ত বিকেলের রোদ
নোবেলজয়ী ফরাসি কথাসাহিত্যিক আনি এরনোর আত্মজৈবনিকতা
ফরাসি কথাসাহিত্যিক আনি এরনো ১৯৯১ সালে প্রকাশ করেছিলেন তাঁর উপন্যাস ‘সহজ কামনা’ (প্যাশন সিম্পল)। ইংরেজিতে অনূদিত হয়ে এটি প্রকাশিত হয় ১৯৯৩ সালে। নিউইয়র্ক টাইমস পত্রিকায় বইটির আলোচনা প্রসঙ্গে লেখা হয়েছিল: কেবল ফ্রান্সেই এ রকম একটি ক্ষুদ্রাবয়ব আত্মজৈবনিক উপন্যাস পাঠকের কাছে সমাদৃত হতে পারে।
যেভাবে লেখা হলো ‘কবি’ উপন্যাস
কালজয়ী কথাসাহিত্যিক তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের মৃত্যুবার্ষিকী ছিল ১৪ সেপ্টেম্বর। এ লেখায় তুলে ধরা হলো তাঁর উপন্যাস ‘কবি’ লেখার প্রেক্ষাপট এবং এর পাত্র-পাত্রী নিয়ে অনুসন্ধানী অবলোকন।
স্মৃতির আলোয় সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় আমার মুখের দিকে তাকিয়ে বললেন, আমি কিন্তু ভয়াবহ নাক ডাকি। তুমি আমার সঙ্গে ঘুমাতে পারবে তো! ১৯৯৬ সালের কথা। ইলেকশন অবজারভার করতে সুনীলদার সঙ্গে আমাকে পাঠানো হয়েছে বরিশাল অঞ্চলে।
আকবর আলি খান: শ্রমলব্ধ লেখকের প্রতিকৃতি
তাঁর লেখা পড়লে আমাদের বারবার মনে পড়বে যে, একজন লেখক কতটা পরিশ্রমী, নিষ্ঠাবান হতে পারেন। মনে করিয়ে দেবে, কীভাবে প্রচলিত চিন্তাকে চ্যালেঞ্জ জানাতে হয়। যেকোনে প্রতিকূলতায় শিরদাঁড়া সোজা করে দাঁড়িয়ে থাকতে হয়। ফলে তাঁর লেখা বইগুলোর কাছে বারবার ফেরত যেতে হবে আমাদের। বাংলাদেশের সৌভাগ্য যে, তাঁর মতো এক গুণীক
সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের একটি কবিতা ও কিছু কথা
এমন-না যে সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের বহুখ্যাত আর আবৃত্তি উপযোগী কবিতা হিসেবে এই কবিতাটি কখনো শুনেছিলাম। কেউ কখনো বলেওনি এই কবিতাটির কথা। তখন পর্যন্ত পড়িনি, যতদিন-না তাঁর শ্রেষ্ঠ কবিতার সংকলনটি
তসলিমা নাসরিনের দেশে ফেরার বাধা কোথায়?
কবি ও কথাসাহিত্যিক তসলিমা নাসরিন কতটা জনপ্রিয় ও আলোচিত, তাঁকে নিয়ে প্রচলিত একটি গল্পে এর কিছুটা নমুনা পাওয়া যায়। একসময় বাংলাদেশের জনপ্রিয় একটা সাপ্তাহিক ছিল ‘বিচিন্তা’।