অনলাইন ডেস্ক
সংসদ সদস্য পদ হারাতে পারেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী। ২০১৯ সালের একটি মানহানির মামলায় দোষী সাব্যস্ত হওয়ার পর ভারতের একটি আদালত আজ তাঁর দুই বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন। আদালতের রায়ের পর রাহুলের সংসদ সদস্যের পদ ঝুঁকিতে পড়তে পারে বলে মনে করছেন আইন বিশেষজ্ঞরা।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়, আইন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই মামলায় রাহুলকে ৩০ দিনের জামিন দিয়েছেন আদালত। এর মধ্যে রায়ের বিরুদ্ধে তাঁকে উচ্চ আদালতে আপিল করতে হবে। তা না হলে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হতে পারে। একই সঙ্গে ভারতীয় আইন অনুযায়ী রাহুল তাঁর সংসদ সদস্য পদটিও হারাতে পারেন।
এনডিটিভি জানিয়েছে, এই মামলায় আদালতে হাজিরা দেওয়ার জন্য গতকালই গুজরাটের সুরাটে পৌঁছেছেন রাহুল গান্ধী। কংগ্রেসের শীর্ষ নেতারা তাঁকে স্বাগত জানান।
২০১৯ সালে লোকসভা নির্বাচনের আগে কর্ণাটকের কোলারে একটি সমাবেশে বক্তৃতা করার সময় রাহুল গান্ধী অভিযোগ করে বলেছিলেন, ‘সব চোরের উপাধি কীভাবে মোদি হয়!’ তাঁর এ মন্তব্যের পর বিজেপির বিধায়ক ও গুজরাটের সাবেক মন্ত্রী পূর্ণেশ মোদি রাহুলের বিরুদ্ধে মামলা করেন।
ভারতের জনপ্রতিনিধিত্ব আইন ১৯৫১-এর ৮(৩) ধারায় বলা হয়েছে সংসদ সদস্য যে মুহূর্তে কোনো অপরাধে দোষী সাব্যস্ত হন এবং কমপক্ষে দুই বছরের সাজাপ্রাপ্ত হন, তখন থেকে তিনি অযোগ্য বলে বিবেচিত হন।
বিশেষজ্ঞদের মতে, গুজরাটের সুরাটের বিচারিক আদালতের আদেশের ভিত্তিতে লোকসভা সচিবালয় রাহুল গান্ধীকে অযোগ্য ঘোষণা করতে পারে এবং তার ওয়ানাড আসনটি শূন্য ঘোষণা করতে পারে। পরে ওই আসনটিতে নির্বাচন ঘোষণা করবে নির্বাচন কমিশন। এমনটি তখনই হবে, যখন উচ্চ আদালতে দোষী সাব্যস্ত হবেন রাহুল।
ভারতীয় আইন অনুযায়ী, আজকের রায় যদি উচ্চ আদালত বাতিল না করে, তাহলে রাহুল গান্ধী আগামী আট বছরের জন্য কোনো নির্বাচনে লড়তে পারবেন না। তবে কংগ্রেসের দলীয় সূত্র বলছে, এই রায়ের বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে লড়বেন রাহুল। সেখানে সাজা ও আদেশ স্থগিত করার আবেদন গ্রহণ না হলে তাঁরা সুপ্রিম কোর্টে যাবেন।
বিশেষজ্ঞরা আরও বলছেন, ভারতীয় দণ্ডবিধির ৪৯৯ ধারার অধীনে একটি ফৌজদারি মানহানির মামলায় ২ বছরের সাজা যার অধীনে রাহুল গান্ধীকে দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছিল এটি অত্যন্ত বিরল ঘটনা।
সংসদ সদস্য পদ হারাতে পারেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী। ২০১৯ সালের একটি মানহানির মামলায় দোষী সাব্যস্ত হওয়ার পর ভারতের একটি আদালত আজ তাঁর দুই বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন। আদালতের রায়ের পর রাহুলের সংসদ সদস্যের পদ ঝুঁকিতে পড়তে পারে বলে মনে করছেন আইন বিশেষজ্ঞরা।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়, আইন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই মামলায় রাহুলকে ৩০ দিনের জামিন দিয়েছেন আদালত। এর মধ্যে রায়ের বিরুদ্ধে তাঁকে উচ্চ আদালতে আপিল করতে হবে। তা না হলে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হতে পারে। একই সঙ্গে ভারতীয় আইন অনুযায়ী রাহুল তাঁর সংসদ সদস্য পদটিও হারাতে পারেন।
এনডিটিভি জানিয়েছে, এই মামলায় আদালতে হাজিরা দেওয়ার জন্য গতকালই গুজরাটের সুরাটে পৌঁছেছেন রাহুল গান্ধী। কংগ্রেসের শীর্ষ নেতারা তাঁকে স্বাগত জানান।
২০১৯ সালে লোকসভা নির্বাচনের আগে কর্ণাটকের কোলারে একটি সমাবেশে বক্তৃতা করার সময় রাহুল গান্ধী অভিযোগ করে বলেছিলেন, ‘সব চোরের উপাধি কীভাবে মোদি হয়!’ তাঁর এ মন্তব্যের পর বিজেপির বিধায়ক ও গুজরাটের সাবেক মন্ত্রী পূর্ণেশ মোদি রাহুলের বিরুদ্ধে মামলা করেন।
ভারতের জনপ্রতিনিধিত্ব আইন ১৯৫১-এর ৮(৩) ধারায় বলা হয়েছে সংসদ সদস্য যে মুহূর্তে কোনো অপরাধে দোষী সাব্যস্ত হন এবং কমপক্ষে দুই বছরের সাজাপ্রাপ্ত হন, তখন থেকে তিনি অযোগ্য বলে বিবেচিত হন।
বিশেষজ্ঞদের মতে, গুজরাটের সুরাটের বিচারিক আদালতের আদেশের ভিত্তিতে লোকসভা সচিবালয় রাহুল গান্ধীকে অযোগ্য ঘোষণা করতে পারে এবং তার ওয়ানাড আসনটি শূন্য ঘোষণা করতে পারে। পরে ওই আসনটিতে নির্বাচন ঘোষণা করবে নির্বাচন কমিশন। এমনটি তখনই হবে, যখন উচ্চ আদালতে দোষী সাব্যস্ত হবেন রাহুল।
ভারতীয় আইন অনুযায়ী, আজকের রায় যদি উচ্চ আদালত বাতিল না করে, তাহলে রাহুল গান্ধী আগামী আট বছরের জন্য কোনো নির্বাচনে লড়তে পারবেন না। তবে কংগ্রেসের দলীয় সূত্র বলছে, এই রায়ের বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে লড়বেন রাহুল। সেখানে সাজা ও আদেশ স্থগিত করার আবেদন গ্রহণ না হলে তাঁরা সুপ্রিম কোর্টে যাবেন।
বিশেষজ্ঞরা আরও বলছেন, ভারতীয় দণ্ডবিধির ৪৯৯ ধারার অধীনে একটি ফৌজদারি মানহানির মামলায় ২ বছরের সাজা যার অধীনে রাহুল গান্ধীকে দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছিল এটি অত্যন্ত বিরল ঘটনা।
নবনির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নতুন ডিপার্টমেন্ট অব গর্ভমেন্ট এফিসিয়েন্সি বা সরকারি কার্যকারী বিভাগ পরিচালনার দায়িত্ব পেয়েছেন ধনকুবের ইলন মাস্ক। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক বিবৃতিতে ট্রাম্প জানিয়েছেন, আমলাতান্ত্রিক জটিলতা দূরীকরণ, অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমানো ও বিভিন্ন সরকারি সংস্থা পুনর্গ
২০ ঘণ্টা আগেপরিশেষে বলা যায়, হাসিনার চীনা ধাঁচের স্বৈরশাসক শাসিত রাষ্ট্র গড়ে তোলার প্রয়াস ব্যর্থ হয় একাধিক কারণে। তাঁর বৈষম্যমূলক এবং এলিটপন্থী বাঙালি-আওয়ামী আদর্শ জনসাধারণ গ্রহণ করেনি, যা চীনের কমিউনিস্ট পার্টির গণমুখী আদর্শের বিপরীত। ২০২১ সাল থেকে শুরু হওয়া অর্থনৈতিক মন্দা তাঁর শাসনকে দুর্বল করে দেয়, পাশাপাশি
৫ দিন আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্পের জয় মোটামুটি সারা বিশ্বকেই নাড়িয়ে দিয়েছে। বাদ যায়নি তাঁর প্রতিবেশী দেশগুলো। বিশ্লেষকেরা বলছেন, ট্রাম্পের এই জয়ের বড় প্রভাব পড়বে প্রতিবেশী দেশগুলোয়।
৭ দিন আগেমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্প জয়ী হওয়ার পর বিশ্বের অনেক অঞ্চলে নতুন উদ্বেগ ও প্রত্যাশার সৃষ্টি হয়েছে। ইউরোপীয় ইউনিয়ন সতর্কভাবে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছে, ইউক্রেন গভীরভাবে উদ্বিগ্ন, আর ইসরায়েল অনেকটা খুশিতে উদ্বেলিত। তবে বিশেষ নজরে আছে পারস্য উপসাগরীয় তেলসমৃদ্ধ দেশগুলো।
৮ দিন আগে