ভারতের রাজনীতি রাজাকার ইস্যুতে বেশ উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে। বিজেপি নেতা ও উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ ও কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গের মধ্যে রাজাকার ইস্যুতে বিরোধ শুরু হয়েছে। এই কাঁদা ছোড়াছুড়ির লড়াইয়ে যোগ দিয়েছেন খাড়গের ছেলে প্রিয়াঙ্ক খাড়গেও
ভারতের কেন্দ্রে ক্ষমতাসীন ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) জাতীয় সভাপতি ও কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী জেপি নাড্ডা বলেছেন, ঝাড়খণ্ডে বিজেপি ক্ষমতায় আসলে প্রত্যেক বাংলাদেশিকে ঝেঁটিয়ে বিদায় করা হবে। এমনকি, যেসব বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী স্থানীয় নারীদের বিয়ে করেছেন তাদের ও তাদের সন্তানদের আদিবাসী অধিকার দেওয়া হ
জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে ‘হাত মিলিয়ে’ নির্বাচনে লড়াইয়ের মাধ্যমে কংগ্রেসের ‘ধর্মনিরপেক্ষতার মুখোশ' পুরোপুরি খসে পড়েছে বলে মন্তব্য করেছেন ভারতের প্রভাবশালী বাম দল সিপিএম শাসিত কেরালার মুখ্যমন্ত্রী পিনারাই বিজয়ন। কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক প্রিয়াঙ্কা গান্ধীকে উদ্দেশ্য করে সোশ্যাল মিডিয়ায় তিনি এ মন্তব্য করে
আজ সোমবার ঝাড়খন্ডের গড়ওয়াড়ায় এক জনসভায় মোদি ঝাড়খন্ডে ক্ষমতাসীন ঝাড়খন্ড জনমুক্তি মোর্চার নেতৃত্বাধীন সরকারকে ‘ঘুসপাতিয়া বান্ধান’ বা অনুপ্রবেশকারীদের দোসর বলেছেন। একই সঙ্গে, তাদের ‘মাফিয়া কা গোলাম’ বা মাফিয়ার দাস বলে আখ্যা দিয়েছেন। মূলত বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের সঙ্গে ঝাড়খন্ড সরকারের যোগসাজশ আছে—এই ই
ভারতের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আরও দাবি করেছেন, ঝাড়খন্ডের আদিবাসী জনগোষ্ঠীর জনসংখ্যা বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের কারণে কমে যাচ্ছে। মূলত, তিনি সাঁওতাল পরগনা ও কোলহান অঞ্চলকে ইঙ্গিত করে এ কথা বলেছেন। তিনি বলেন, ‘আমাদের মাটি, বেটি ও রুটি জেএমএম শাসনের কারণে হুমকির মুখে
বাংলাদেশ ও ত্রিপুরার মধ্যে সীমান্ত আছে ৮৫৭ কিলোমিটার। এর মধ্যে ৮৩১ কিলোমিটার সীমান্ত এরই মধ্যে কাঁটাতারের বেড়া দিয়ে আটকে দিয়েছে ভারত সরকার। এবার বাকি ২৬ কিলোমিটার সীমান্তেও বেড়া দেওয়ার কাজ শেষ করতে ভারতের কেন্দ্র সরকারের কাছে আবেদন জানিয়েছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা
ভারতের ঝাড়খণ্ড রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচন আর কয়েক দিন পরেই। নির্বাচনকে সামনে রেখে বিভিন্ন দল নির্বাচনী ইশতেহার প্রকাশ করেছে। তেমনি কেন্দ্রে ক্ষমতাসীন বিজেপি এবার রাজ্যে ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হওয়ার স্বপ্ন দেখছে। আর এ লক্ষ্যে তারাও ইশতেহার প্রণয়ন করেছে। যেখানে প্রধান দফাই হলো, বাংলাদেশ থেকে ঝাড়খণ্ডে যাওয়া ব
ভারতের ক্ষমতাসীন হিন্দুত্ববাদী দল বিজেপি তাদের নির্বাচনী ইশতেহার প্রকাশ করেছে। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ ‘অনুপ্রবেশ’ নিয়ে বারবার মন্তব্য করছেন। বিশেষ করে বাংলাদেশিদের লক্ষ্য করে বক্তব্য দিচ্ছেন তিনি। ঝাড়খণ্ডে অনুপ্রবেশকারী বাংলাদেশিদের কারণে একদিন স্থানীয়রাই সংখ্যালঘু হয়ে যাবে—এমন মন্তব্য
ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) হিন্দুত্ববাদী রাজনীতি সারা বিশ্বেই ভারতের ভাবমূর্তি নষ্ট করছে। সংখ্যাগরিষ্ঠতার দোহাই দিয়ে কর্তৃত্ববাদের রমরমা চলছে। চলছে সংখ্যালঘু নিপীড়নও। এই সময়ে রবীন্দ্রনাথ বেঁচে থাকলে নরেন্দ্র মোদির এই বিজেপি সরকার নিয়ে কী বলতেন? সেই প্রশ্নে একটি ধারণা দিয়েছেন নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ অ
২০২৪ সালের ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার পতন ও পলায়নকে ভারতের বিজেপি সরকার কিছুতেই মানতে পারছে না। এ কারণে বিজেপি হয়ে উঠেছে বিশেষভাবে বাংলাদেশবিরোধী। বিভিন্ন ভারতীয় গণমাধ্যম ক্রমাগতভাবে প্রচারণা চালাচ্ছে যে, বাংলাদেশে সংখ্যালঘু তথা হিন্দুদের ওপর নির্যাতন চলছে। তারা বাংলাদেশের বর্তমান সরকারপ্রধানের নাম বিকৃত ক
ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বলেছেন, ২০২৬ সালে পশ্চিমবঙ্গে বিজেপি ক্ষমতায় এলে সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশ থেকে অনুপ্রবেশ পুরোপুরি বন্ধ হবে। বাংলা হয়ে উঠবে ‘সোনার বাংলা’।
ভারতের কেন্দ্র ক্ষমতায় থাকা নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বের বিজেপি সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বলেছেন, বাংলাদেশ থেকে অনুপ্রবেশ বন্ধ না হলে পশ্চিমবঙ্গে শান্তি প্রতিষ্ঠা সম্ভব নয়। আজ রোববার বাংলাদেশের বেনাপোল স্থলবন্দরের অপর পাশে অবস্থিত ভারতের পেট্রোপোল বন্দরে
এভাবে কাউকে সদস্য করার অভিযোগ অস্বীকার করেছে বিজেপি। গুজরাট বিজেপির সহ–সভাপতি গোর্ধন জাদাফিয়া গণমাধ্যমকে বলেন, ‘আমরা কাউকে ভুল বুঝিয়ে দলের সদস্য বানাই না। এই ঘটনার সঙ্গে দলের কেউ জড়িত নন। যদি এমন কোনো ঘটনা ঘটে থাকে তবে অবশ্যই আমরা তদন্ত করব।’
ভারতের জম্মু-কাশ্মীরের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়েছেন জম্মু-কাশ্মীর ন্যাশনাল কনফারেন্সের নেতা ওমর আবদুল্লাহ। আজ বুধবার জম্মু-কাশ্মীরের রাজধানী শ্রীনগরের শের-ই-কাশ্মীর ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন হলে তাঁর শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান হয়। এদিকে, ওমর আবদুল্লাহ তাঁর মন্ত্রিসভায় উপমুখ্যমন্ত্রী হিসেবে
বিহারের মুসলিমপ্রধান পাঁচ জেলায় পাঁচ দিনের ‘স্বাভিমান যাত্রা’ বা ‘আত্মসম্মান যাত্রা’ আয়োজনের ঘোষণা দিয়েছেন ভারতে ক্ষমতাসীন বিজেপি সরকারের টেক্সটাইল মন্ত্রী গিরিরাজ সিং। বাংলাদেশের হিন্দুদের নির্যাতনের বিষয়টি সামনে হাজির করেই এই যাত্রার ঘোষণা দিয়েছেন তিনি। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য
হরিয়ানা বিধানসভা নির্বাচনে ভোট গ্রহণের পর বুথফেরত জরিপ বলেছিল কংগ্রেসই জিতবে, কিন্তু বাস্তবে হয়েছে উল্টো। রাজ্যটিতে জিতেছে বিজেপি, আর বিরোধী দলেই থাকতে হচ্ছে কংগ্রেসকে। এদিকে, নির্বাচনে জয়ের পর হরিয়ানা বিজেপি কংগ্রেসের সাবেক সভাপতি রাহুল গান্ধী বরাবর দিল্লিতে অবস্থিত কংগ্রেসের
ভারতের প্রধানমন্ত্রী ও ক্ষমতাসীন বিজেপির নেতা নরেন্দ্র মোদি বলেছেন, তাঁর দেশকে দুর্বল করতে বিদেশি ষড়যন্ত্র চলছে। আর এতে যুক্ত আছে বিরোধী দল কংগ্রেসও। গতকাল মঙ্গলবার রাতে দিল্লিতে বিজেপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে হরিয়ানা বিধানসভা নির্বাচনের জয় উদ্যাপন