পরিশেষে বলা যায়, হাসিনার চীনা ধাঁচের স্বৈরশাসক শাসিত রাষ্ট্র গড়ে তোলার প্রয়াস ব্যর্থ হয় একাধিক কারণে। তাঁর বৈষম্যমূলক এবং এলিটপন্থী বাঙালি-আওয়ামী আদর্শ জনসাধারণ গ্রহণ করেনি, যা চীনের কমিউনিস্ট পার্টির গণমুখী আদর্শের বিপরীত। ২০২১ সাল থেকে শুরু হওয়া অর্থনৈতিক মন্দা তাঁর শাসনকে দুর্বল করে দেয়, পাশাপাশি
বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতি একটি বৃহত্তর সুরক্ষাবাদী নীতির দিকে ঝুঁকে পড়ে, তবে ছোট দেশগুলোকে এর বিরোধিতা করার জন্য উৎসাহিত করা কঠিন হবে। তবে সবকিছু এখনো সম্পূর্ণ অনিশ্চিত। ট্রাম্পের সতর্কতাগুলো হয়তো তাঁর কথার প্রতিফলন হতে পারে। তবে, বাস্তবতা হলো—এভাবেই একটি গুরুতর বাণিজ্য যুদ্ধের সূচনা হতে পারে
যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭ তম প্রেসিডেন্ট হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন রিপাবলিকান পার্টির প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প। এটি তাঁর দ্বিতীয়বারের মতো হোয়াইট হাউস যাত্রা। ট্রাম্পের ব্যক্তিত্ব, তাঁর রাজনৈতিক বোঝাপড়াসহ নানা কারণেই বিশ্বজুড়ে দেশগুলো এখন হিসাব কষছে, যুক্তরাষ্ট্রের নতুন এই প্রেসিডেন্টের আমলে তাদের সঙ্গে যুক্তর
গত সপ্তাহে রাশিয়ার কাজানে ব্রিকস সম্মেলন শুরুর ঠিক আগে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা (এলএসি) বরাবর উত্তেজনা প্রশমনে দুই দেশের চুক্তি হয়। এর পরপরই সীমান্ত থেকে সেনাবাহিনী সরিয়ে নেওয়া শুরু করে ভারত ও চীনের সেনারা। সেনাবাহিনী প্রত্যাহারের দুই দিনের মাথায় দুই দেশের সেনারা নিজেদের মধ্যে মিষ্টি বিতরণ করেছেন।