অনলাইন ডেস্ক
ভারতের সবচেয়ে পুরোনো রাজনৈতিক দলটির সাংগঠনিক নির্বাচন ২১ আগস্ট। এদিন দলীয় বিভিন্ন পদের নেতৃবৃন্দ নির্বাচনের সঙ্গে সঙ্গে নির্বাচিত হবেন দলটির প্রেসিডেন্টও। তবে, দলীয় প্রেসিডেন্ট পদের জন্য প্রার্থী হবেন না বলে জানিয়েছেন রাহুল গান্ধী। তাই জোর জল্পনা এবার গান্ধী পরিবারের বাইরে থেকেই নির্বাচিত হবেন দলটির প্রেসিডেন্ট।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কংগ্রেসের একটি সূত্র জানিয়েছে—দলের তরফ থেকে রাহুল গান্ধীকে অনুরোধ করা হয়েছিল প্রেসিডেন্টের পদ গ্রহণের জন্য। কিন্তু রাহুল দলীয় নেতাদের এমন অনুরোধে সাড়া দেননি। ২০১৯ সালে দেশটির জাতীয় নির্বাচনে কংগ্রেসের ভরাডুবির পর দলীয় প্রধানের পদ থেকে সরে দাঁড়ান রাহুল। তারপর সোনিয়া গান্ধী আপৎকালীন প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন।
তবে সর্বশেষ স্বাস্থ্যগত দুর্বলতার কারণে সোনিয়ার নেতৃত্বে থাকার বিষয়টিও নতুন করে আলোচনায় এসেছে। বিগত মাস কয়েকের মধ্যে দুবার কোভিডে আক্রান্ত হয়েছেন সোনিয়া। ফলে রাহুল এবং সোনিয়া গান্ধীর পর পরিবারটি থেকে দলটির প্রেসিডেন্ট দৌড়ে এগিয়ে থাকেন কেবল প্রিয়াঙ্কা গান্ধী ভদ্রা। কিন্তু চলতি বছরে উত্তর প্রদেশের নির্বাচনে কংগ্রেসের ভরাডুবির পর তাঁর নেতৃত্ব নিয়েও প্রশ্ন রয়েছে দলটির নেতা–কর্মীদের মনে। সব মিলিয়ে ১৩৭ বছরের পুরোনো দলটির প্রেসিডেন্টের পদে গান্ধী পরিবারের বাইরের কোনো নেতাই আসীন হতে যাচ্ছেন এমন ধারণা রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের।
গান্ধী পরিবারের এই তিন নেতার বাইরে দলটির যেসব নেতা প্রেসিডেন্ট পদের জন্য বিবেচিত হতে পারেন তাদের মধ্যে অন্যতম রাজস্থানের বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী ও প্রবীণ কংগ্রেস নেতা অশোক গেহলট। দলটির একটি সূত্র জানিয়েছে, যদি কংগ্রেস গান্ধী পরিবারের বাইরে কাউকে প্রেসিডেন্ট হিসেবে নির্বাচিত করে তবে দৌড়ে প্রথম দিকেই থাকবেন অশোক গেহলট।
দলীয় প্রেসিডেন্টের পদে কে আসবেন সে বিষয়ে ঐকমত্যের অভাবে বিভ্রান্ত দলটি রোববার থেকে শুরু হতে যাওয়া দলের সাংগঠনিক নির্বাচনের সফলতা অনেকটাই অনিশ্চয়তার মেঘে ঢাকা। তবে দলটি এখনো এই বিষয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো মন্তব্য করেনি।
কংগ্রেসের আরেক প্রবীণ রাজনীতিবিদ ভক্ত চরণ দাশ এনডিটিভিকে বলেছেন, ‘রাহুল গান্ধী বলেছেন তিনি দলীয় প্রেসিডেন্ট হতে আগ্রহী নন। তবে আমরা তাঁকে অনুরোধ করেছি দায়িত্ব নিতে। তবে তিনি যদি না নেন, তবে তাঁকে বলে দিতে হবে দলীয় প্রধানের দায়িত্ব কে নেবেন।’ ভক্ত চরণ দাশের এই বক্তব্য থেকে এটি স্পষ্ট যে, এখনো কংগ্রেসের অধিকাংশ নেতাই গান্ধী পরিবারের কাউকেই দলীয় প্রধান হিসেবে দেখতে চান। তা না হলে নিদেনপক্ষে গান্ধী পরিবারেরই আস্থাশীল কাউকেই দলটির প্রধান হিসেবে দেখতে চান।
দলীয় প্রেসিডেন্ট পদে নির্বাচনকে না বললেও আগামী মাসে কন্যাকুমারি থেকে শুরু হতে যাওয়া দলের কর্মসূচি ‘ভারত জড়ো যাত্রা’ নিয়ে রাহুল সক্রিয়। দেশটির ৭৫ তম স্বাধীনতা দিবসের ভাষণে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি পরিবারতন্ত্রকে কটাক্ষ করায় এবারের দলীয় প্রধান নির্বাচনে গান্ধী পরিবারের কেউ নির্বাচিত না হতে চাওয়ার অন্যতম কারণ হতে পারেন বলে মনে করছেন দেশটির রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা।
দলীয় প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের দৌড়ে না থাকলেও দলীয় কর্মসূচিতে রাহুলের সক্রিয় থাকা বিষয়ে হরিয়ানার সাবেক মুখ্যমন্ত্রী ভূপিন্দর সিং হুদা বলেন, ‘আমরা একটি সমাবেশের আয়োজন করছি এবং রাহুল গান্ধী তাতে নেতৃত্ব দেবেন। যদিও আমরা দলীয় প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের বিষয়ে এখনো নিশ্চিত না।’
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে কংগ্রেসের দলীয় নেতৃত্ব নির্বাচনের ব্যর্থতার কারণে দলটিকে বেশ ভুগতে হয়েছে। পরপর দুটি জাতীয় নির্বাচন, বেশ কয়েকটি রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনে দলটি ভরাডুবি হয়েছে কেবল উপযুক্ত কৌশলের অভাবে। দলটি বিপুলসংখ্যক হাই প্রোফাইল নেতা থাকার পরও বিপর্যয় রোধ করা সম্ভব হয়নি। তাই আগামী নির্বাচনে দলটি কীভাবে এবং কোন কৌশলে এগিয়ে যাবে তা নির্ধারিত হবে অনেকটাই দলটি কত দ্রুত নেতৃত্বের সংকট কাটিয়ে তার ওপর।
এর আগেও গান্ধী পরিবার দলটি নেতৃত্ব ছাড়ার কথা একাধিকবার উচ্চারণ করেছে। সর্বশেষ চলতি বছরের মার্চে দলীয় এক সভায় দলের বর্তমান প্রেসিডেন্ট সোনিয়া গান্ধী তাঁর কন্যা ও দলের সাধারণ সম্পাদক প্রিয়াঙ্কা গান্ধী একযোগে দায়িত্ব ছাড়ার কথা বলেছিলেন। সেসময় দলের নেতারাই তাদের পদে বহাল রাখেন অন্তত দলীয় প্রধান নির্বাচিত না হওয়া পর্যন্ত। সেই দলীয় প্রধান নির্বাচন দোরগোড়ায় হলেও দলটি এখনো স্থির করতে পারেন কে ধরবেন হাল। সর্বশেষ, প্রায় ২৪ বছর আগে ১৯৯৮ সালে কংগ্রেসের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছিলেন গান্ধী পরিবারের কেউ। সেসময় দলটির প্রেসিডেন্ট ছিলেন সীতারাম কেসরি।
মে মাসে উদয়পুরে আয়োজিত চিন্তন শিবিরে কংগ্রেসের পুনরুজ্জীবনের বিষয়ে বিস্তারিত কৌশল নিয়ে আলোচনা হয়েছিল। সেসময় কংগ্রেসের ভিন্ন মতাবলম্বী বলে পরিচিত নেতৃবৃন্দের একটি অংশ যা জি–২৩ নামে পরিচিত তাদের দাবি অনুসারের এই সাংগঠনিক নির্বাচনের তারিখ দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু এখন নির্বাচনের দিনে এসে দেখা যাচ্ছে দলটি এখনো নিশ্চিত নয় তারা কাকে তাদের কান্ডারি হিসেবে মনোনীত করবে।
যিনিই কংগ্রেসের প্রেসিডেন্ট হন না কেন তাঁকে দেশটির বর্তমান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বিজেপির বিরুদ্ধে ২০২৪ সালের জাতীয় নির্বাচনে দলকে নেতৃত্ব দেওয়ার কঠিন কাজটির মুখোমুখি হতে হবে। এর আগে টানা দুটি জাতীয় নির্বাচন হারায় কংগ্রেসের জন্য এই নির্বাচন পুনরুজ্জীবন তো বটেই সর্বভারতীয় রাজনৈতিক দল হিসেবে ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করার জন্যও অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
তথ্যসূত্র: এনডিটিভি, দ্য হিন্দুস্তান টাইমস
ভারতের সবচেয়ে পুরোনো রাজনৈতিক দলটির সাংগঠনিক নির্বাচন ২১ আগস্ট। এদিন দলীয় বিভিন্ন পদের নেতৃবৃন্দ নির্বাচনের সঙ্গে সঙ্গে নির্বাচিত হবেন দলটির প্রেসিডেন্টও। তবে, দলীয় প্রেসিডেন্ট পদের জন্য প্রার্থী হবেন না বলে জানিয়েছেন রাহুল গান্ধী। তাই জোর জল্পনা এবার গান্ধী পরিবারের বাইরে থেকেই নির্বাচিত হবেন দলটির প্রেসিডেন্ট।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কংগ্রেসের একটি সূত্র জানিয়েছে—দলের তরফ থেকে রাহুল গান্ধীকে অনুরোধ করা হয়েছিল প্রেসিডেন্টের পদ গ্রহণের জন্য। কিন্তু রাহুল দলীয় নেতাদের এমন অনুরোধে সাড়া দেননি। ২০১৯ সালে দেশটির জাতীয় নির্বাচনে কংগ্রেসের ভরাডুবির পর দলীয় প্রধানের পদ থেকে সরে দাঁড়ান রাহুল। তারপর সোনিয়া গান্ধী আপৎকালীন প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন।
তবে সর্বশেষ স্বাস্থ্যগত দুর্বলতার কারণে সোনিয়ার নেতৃত্বে থাকার বিষয়টিও নতুন করে আলোচনায় এসেছে। বিগত মাস কয়েকের মধ্যে দুবার কোভিডে আক্রান্ত হয়েছেন সোনিয়া। ফলে রাহুল এবং সোনিয়া গান্ধীর পর পরিবারটি থেকে দলটির প্রেসিডেন্ট দৌড়ে এগিয়ে থাকেন কেবল প্রিয়াঙ্কা গান্ধী ভদ্রা। কিন্তু চলতি বছরে উত্তর প্রদেশের নির্বাচনে কংগ্রেসের ভরাডুবির পর তাঁর নেতৃত্ব নিয়েও প্রশ্ন রয়েছে দলটির নেতা–কর্মীদের মনে। সব মিলিয়ে ১৩৭ বছরের পুরোনো দলটির প্রেসিডেন্টের পদে গান্ধী পরিবারের বাইরের কোনো নেতাই আসীন হতে যাচ্ছেন এমন ধারণা রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের।
গান্ধী পরিবারের এই তিন নেতার বাইরে দলটির যেসব নেতা প্রেসিডেন্ট পদের জন্য বিবেচিত হতে পারেন তাদের মধ্যে অন্যতম রাজস্থানের বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী ও প্রবীণ কংগ্রেস নেতা অশোক গেহলট। দলটির একটি সূত্র জানিয়েছে, যদি কংগ্রেস গান্ধী পরিবারের বাইরে কাউকে প্রেসিডেন্ট হিসেবে নির্বাচিত করে তবে দৌড়ে প্রথম দিকেই থাকবেন অশোক গেহলট।
দলীয় প্রেসিডেন্টের পদে কে আসবেন সে বিষয়ে ঐকমত্যের অভাবে বিভ্রান্ত দলটি রোববার থেকে শুরু হতে যাওয়া দলের সাংগঠনিক নির্বাচনের সফলতা অনেকটাই অনিশ্চয়তার মেঘে ঢাকা। তবে দলটি এখনো এই বিষয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো মন্তব্য করেনি।
কংগ্রেসের আরেক প্রবীণ রাজনীতিবিদ ভক্ত চরণ দাশ এনডিটিভিকে বলেছেন, ‘রাহুল গান্ধী বলেছেন তিনি দলীয় প্রেসিডেন্ট হতে আগ্রহী নন। তবে আমরা তাঁকে অনুরোধ করেছি দায়িত্ব নিতে। তবে তিনি যদি না নেন, তবে তাঁকে বলে দিতে হবে দলীয় প্রধানের দায়িত্ব কে নেবেন।’ ভক্ত চরণ দাশের এই বক্তব্য থেকে এটি স্পষ্ট যে, এখনো কংগ্রেসের অধিকাংশ নেতাই গান্ধী পরিবারের কাউকেই দলীয় প্রধান হিসেবে দেখতে চান। তা না হলে নিদেনপক্ষে গান্ধী পরিবারেরই আস্থাশীল কাউকেই দলটির প্রধান হিসেবে দেখতে চান।
দলীয় প্রেসিডেন্ট পদে নির্বাচনকে না বললেও আগামী মাসে কন্যাকুমারি থেকে শুরু হতে যাওয়া দলের কর্মসূচি ‘ভারত জড়ো যাত্রা’ নিয়ে রাহুল সক্রিয়। দেশটির ৭৫ তম স্বাধীনতা দিবসের ভাষণে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি পরিবারতন্ত্রকে কটাক্ষ করায় এবারের দলীয় প্রধান নির্বাচনে গান্ধী পরিবারের কেউ নির্বাচিত না হতে চাওয়ার অন্যতম কারণ হতে পারেন বলে মনে করছেন দেশটির রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা।
দলীয় প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের দৌড়ে না থাকলেও দলীয় কর্মসূচিতে রাহুলের সক্রিয় থাকা বিষয়ে হরিয়ানার সাবেক মুখ্যমন্ত্রী ভূপিন্দর সিং হুদা বলেন, ‘আমরা একটি সমাবেশের আয়োজন করছি এবং রাহুল গান্ধী তাতে নেতৃত্ব দেবেন। যদিও আমরা দলীয় প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের বিষয়ে এখনো নিশ্চিত না।’
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে কংগ্রেসের দলীয় নেতৃত্ব নির্বাচনের ব্যর্থতার কারণে দলটিকে বেশ ভুগতে হয়েছে। পরপর দুটি জাতীয় নির্বাচন, বেশ কয়েকটি রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনে দলটি ভরাডুবি হয়েছে কেবল উপযুক্ত কৌশলের অভাবে। দলটি বিপুলসংখ্যক হাই প্রোফাইল নেতা থাকার পরও বিপর্যয় রোধ করা সম্ভব হয়নি। তাই আগামী নির্বাচনে দলটি কীভাবে এবং কোন কৌশলে এগিয়ে যাবে তা নির্ধারিত হবে অনেকটাই দলটি কত দ্রুত নেতৃত্বের সংকট কাটিয়ে তার ওপর।
এর আগেও গান্ধী পরিবার দলটি নেতৃত্ব ছাড়ার কথা একাধিকবার উচ্চারণ করেছে। সর্বশেষ চলতি বছরের মার্চে দলীয় এক সভায় দলের বর্তমান প্রেসিডেন্ট সোনিয়া গান্ধী তাঁর কন্যা ও দলের সাধারণ সম্পাদক প্রিয়াঙ্কা গান্ধী একযোগে দায়িত্ব ছাড়ার কথা বলেছিলেন। সেসময় দলের নেতারাই তাদের পদে বহাল রাখেন অন্তত দলীয় প্রধান নির্বাচিত না হওয়া পর্যন্ত। সেই দলীয় প্রধান নির্বাচন দোরগোড়ায় হলেও দলটি এখনো স্থির করতে পারেন কে ধরবেন হাল। সর্বশেষ, প্রায় ২৪ বছর আগে ১৯৯৮ সালে কংগ্রেসের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছিলেন গান্ধী পরিবারের কেউ। সেসময় দলটির প্রেসিডেন্ট ছিলেন সীতারাম কেসরি।
মে মাসে উদয়পুরে আয়োজিত চিন্তন শিবিরে কংগ্রেসের পুনরুজ্জীবনের বিষয়ে বিস্তারিত কৌশল নিয়ে আলোচনা হয়েছিল। সেসময় কংগ্রেসের ভিন্ন মতাবলম্বী বলে পরিচিত নেতৃবৃন্দের একটি অংশ যা জি–২৩ নামে পরিচিত তাদের দাবি অনুসারের এই সাংগঠনিক নির্বাচনের তারিখ দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু এখন নির্বাচনের দিনে এসে দেখা যাচ্ছে দলটি এখনো নিশ্চিত নয় তারা কাকে তাদের কান্ডারি হিসেবে মনোনীত করবে।
যিনিই কংগ্রেসের প্রেসিডেন্ট হন না কেন তাঁকে দেশটির বর্তমান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বিজেপির বিরুদ্ধে ২০২৪ সালের জাতীয় নির্বাচনে দলকে নেতৃত্ব দেওয়ার কঠিন কাজটির মুখোমুখি হতে হবে। এর আগে টানা দুটি জাতীয় নির্বাচন হারায় কংগ্রেসের জন্য এই নির্বাচন পুনরুজ্জীবন তো বটেই সর্বভারতীয় রাজনৈতিক দল হিসেবে ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করার জন্যও অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
তথ্যসূত্র: এনডিটিভি, দ্য হিন্দুস্তান টাইমস
নবনির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নতুন ডিপার্টমেন্ট অব গর্ভমেন্ট এফিসিয়েন্সি বা সরকারি কার্যকারী বিভাগ পরিচালনার দায়িত্ব পেয়েছেন ধনকুবের ইলন মাস্ক। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক বিবৃতিতে ট্রাম্প জানিয়েছেন, আমলাতান্ত্রিক জটিলতা দূরীকরণ, অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমানো ও বিভিন্ন সরকারি সংস্থা পুনর্গ
২ দিন আগেপরিশেষে বলা যায়, হাসিনার চীনা ধাঁচের স্বৈরশাসক শাসিত রাষ্ট্র গড়ে তোলার প্রয়াস ব্যর্থ হয় একাধিক কারণে। তাঁর বৈষম্যমূলক এবং এলিটপন্থী বাঙালি-আওয়ামী আদর্শ জনসাধারণ গ্রহণ করেনি, যা চীনের কমিউনিস্ট পার্টির গণমুখী আদর্শের বিপরীত। ২০২১ সাল থেকে শুরু হওয়া অর্থনৈতিক মন্দা তাঁর শাসনকে দুর্বল করে দেয়, পাশাপাশি
৬ দিন আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্পের জয় মোটামুটি সারা বিশ্বকেই নাড়িয়ে দিয়েছে। বাদ যায়নি তাঁর প্রতিবেশী দেশগুলো। বিশ্লেষকেরা বলছেন, ট্রাম্পের এই জয়ের বড় প্রভাব পড়বে প্রতিবেশী দেশগুলোয়।
৮ দিন আগেমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্প জয়ী হওয়ার পর বিশ্বের অনেক অঞ্চলে নতুন উদ্বেগ ও প্রত্যাশার সৃষ্টি হয়েছে। ইউরোপীয় ইউনিয়ন সতর্কভাবে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছে, ইউক্রেন গভীরভাবে উদ্বিগ্ন, আর ইসরায়েল অনেকটা খুশিতে উদ্বেলিত। তবে বিশেষ নজরে আছে পারস্য উপসাগরীয় তেলসমৃদ্ধ দেশগুলো।
৮ দিন আগে