অনলাইন ডেস্ক
দক্ষিণের একমাত্র রাজ্য হিসেবে কর্ণাটক দখলে নিয়ে চমক দিয়েছিল বিজেপি। কিন্তু ‘ধুঁকতে’ থাকা কংগ্রেসের কাছেই ধরাশায়ী হলো নরেন্দ্র মোদির বিজেপি।
কর্ণাটক বিধানসভা নির্বাচনে কংগ্রেসের জয়ের যে পরিসংখ্যান তা ৩০ বছরেরও বেশি সময়ের মধ্যে সর্বাধিক। আসনসংখ্যা এবং ভোটের অনুপাতে রীতিমতো স্বরূপে ফিরে এসেছে। দলটি বিধানসভায় ২২৪ টির মধ্যে ১৩৭টি আসন জিতেছে। এটি ২০১৮ সালের নির্বাচনের চেয়ে ৫৭টি বেশি। আর ভোট পেয়েছে ৪২ দশমিক ৯ শতাংশ। কংগ্রেস এই স্কোরের সবচেয়ে কাছাকাছি এসেছিল সেই ১৯৯৯ সালে। ওই সময় দলটি ১৩২টি আসনে জেতে এবং ভোট পায় ৪০ দশমিক ৮৪ শতাংশ।
এর আগে ১৯৮৯ সালে কংগ্রেস কর্ণাটকে ৪৩ দশমিক ৭৬ শতাংশ ভোট পেয়ে ১৭৮টি আসন জিতেছিল।
অপরদিকে বিজেপি একেবারে ধরাশায়ী হয়েছে। ভোট পেয়েছে ৩৬ শতাংশ, আসন রাখতে পেরেছে ৬৫টি। কর্ণাটকে কংগ্রেস দলের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী সিদ্দারামাইয়া অবশ্য আগেই বলেছিলেন, তাঁর দল ১২০ টির বেশি আসন পাবে বলেই তাঁরা আশা করছেন।
কথা হলো, ভারতের অধিকাংশ রাজ্যেই কংগ্রেসের অবস্থান ভালো নয়। দক্ষিণে প্রভাব প্রতিপত্তি বাড়াতে সর্বশক্তি নিয়োগ করে যাচ্ছে বিজেপি। কর্ণাটকই ছিল দক্ষিণে তাদের একমাত্র ঘাঁটি। কিন্তু হঠাৎ এমন কী হলো যে কর্ণাটকের মানুষ মোদির দিক থেকে মুখ ফিরিয়ে নিল?
কর্ণাটক বিধানসভা নির্বাচনে ফল নির্ধারণ করে মূলত সেখানকার সংখ্যাগরিষ্ঠ লিঙ্গায়েত জনগোষ্ঠী। বিজেপির মুখ্যমন্ত্রী বিএস ইয়েদুরাপ্পার পদত্যাগ ঘিরে এই জনগোষ্ঠীর অসন্তোষেরই মূল্য চোকাতে হলো বিজেপিকে। সাবেক মুখ্যমন্ত্রী জগদীশ শেট্টার এবং সাবেক উপ-মুখ্যমন্ত্রী লক্ষ্মণ সাভাদিকে মনোনয়ন না দেওয়া—এ সবকিছু মিলিয়ে লিঙ্গায়েত ভোটের নির্ধারক আসনগুলোর একটি উল্লেখ্যযোগ্য অংশে বিজেপির পরাজয়ের ক্ষেত্র তৈরি হয়েই ছিল।
লিঙ্গায়েতরা কর্ণাটকের জনসংখ্যার ১৭ শতাংশ। প্রায় ৮০টি আসনে সম্ভাব্য ফলাফল পরিবর্তন করতে পারে তারা। এই আসনগুলোর মধ্যে কংগ্রেস জিতেছে ৫৩ টিতে, আর বিজেপি পেয়েছে ২০টি।
বিজেপি যে দক্ষিণের একমাত্র রাজ্যে প্রবেশ করতে সক্ষম হয়েছে এর পেছনে রয়েছে এই লিঙ্গায়েত গোষ্ঠীর সমর্থন। সম্প্রদায়টি মূলত কংগ্রেসের সমর্থক। ভারতের প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী রাজীব গান্ধী লিঙ্গায়েত জনগোষ্ঠী থেকে আসা মুখ্যমন্ত্রী বীরেন্দ্র পাতিলকে আকস্মিকভাবে বরখাস্ত করার পর ৮০-এর দশকে আনুগত্য পরিবর্তন করে বিজেপির দিকে ঝোঁকে তারা।
এই রাজ্যের একক বৃহত্তম এই সম্প্রদায় কংগ্রেসের এবারের বিজয়ের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে।
কংগ্রেসের সিনিয়র নেতারা বলছেন, একের পর এক দুর্নীতির অভিযোগে জেরবার ইয়েদুরাপ্পাকে তাঁর চতুর্থ মেয়াদে ২০২১ সালের জুলাইয়ে পদত্যাগ করতে বাধ্য করা হয়। এ নিয়ে তাঁর সম্প্রদায়ের মানুষ (লিঙ্গায়েত) অত্যন্ত ক্ষুব্ধ ছিল। এই সম্প্রদায়ের সবচেয়ে বর্ষীয়ান নেতা ছিলেন ৭৭ বছর বয়সী এ রাজনীতিক।
অথচ দক্ষিণ ভারতে বিজেপির প্রথম জয়যাত্রায় ইয়েদুরাপ্পাই ছিলেন কারিগর। কর্ণাটক বিজেপি মানেই ছিলেন বিএস ইয়েদুরাপ্পা। ২০২১ সালের জুলাইয়ে আচমকাই তাঁকে সরিয়ে কর্ণাটকের মুখ্যমন্ত্রীর আসনে বাসবরাজ বোম্মাইকে বসান অমিত শাহ, জেপি নাড্ডারা। এবারের নির্বাচনে তাঁকে প্রার্থীও করা হয়নি। যদিও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি তাঁকে গুরুত্ব দিয়ে দলের প্রচারে প্রথম সারিতে আনেন। কিন্তু নির্বাচনী প্রচারণা ছিল মোদিময়। এটিও লিঙ্গায়েতদের বিভক্ত করেছে।
বাসবরাজ বোম্মাই ইয়েদুরাপ্পার সমর্থক হলেও লিঙ্গায়েতরা বিজেপিতে আর আস্থা পায়নি। ৫০০ জন শক্তিশালী লিঙ্গায়েত সাধুর একটি দল ইয়েদুরাপ্পার পদত্যাগের প্রতিবাদে জড়ো হয়েছিলেন। তাঁদের একজন সেই সময়ই সতর্ক করেছিলেন এ ক্ষতি ‘অপূরণীয়’।
গত বছর সন্তোষ পাতিল নামে এক ঠিকাদার আত্মহত্যা করার আগে অভিযোগ করেন, গ্রাম উন্নয়ন ও পঞ্চায়েত রাজ মন্ত্রী অর্থ ছাড়ের জন্য কমিশন চেয়েছেন। পরে একজন লিঙ্গায়েত সাধু অভিযোগ করেন, এমনকি মাতের (আশ্রমের মতো) অনুদান পেতেও রাজ্য সরকারকে ৩০ শতাংশ কমিশন দিতে হচ্ছে। এই ধরনের অভিযোগ লিঙ্গায়েত সম্প্রদায়ের মধ্যে বিজেপির অবস্থানকে আরও নড়বড়ে করে দেয়।
ভোটের দৌড়ে পরের ধাক্কাটা আসে রাজ্যের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী জগদীশ শেট্টার এবং সাবেক উপ-মুখ্যমন্ত্রী সাভাদির মনোনয়ন টিকিট প্রত্যাখ্যান করার কারণে। রাজনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ লিঙ্গায়েত সম্প্রদায়কে বিচ্ছিন্ন করার জন্য এটি ছিল যথেষ্ট। যেখানে এই সম্প্রদায় থেকেই রাজ্যে নয়জন মুখ্যমন্ত্রী হয়েছেন।
এ ছাড়া চাকরি ও শিক্ষায় অতিরিক্ত কোটা রাখার সিদ্ধান্তও ক্ষোভ আরও গভীর করে তুলেছিল। গত মার্চে ক্ষমতাসীন বিজেপি মুসলমানদের শায়েস্তা করতে অন্যান্য অনগ্রসর শ্রেণির ৪ শতাংশ কোটা বাতিল করে। এটি লিঙ্গায়েত, ভোক্কালিগাস এবং তফসিলি জাতি ও উপজাতিদের মধ্যে বিভক্তি তৈরি করে। এই সম্প্রদায়ের সমর্থন আদায়ের সর্বশেষ প্রচেষ্টা হিসেবে লিঙ্গায়েতদের জন্য ৭ শতাংশ কোটা ঘোষণা করলেও শেষ পর্যন্ত আর আস্থা ফেরেনি। লিঙ্গায়েতরা ভোটের মাধ্যমে তাদের জমানো ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ ঘটিয়েছে।
দক্ষিণের একমাত্র রাজ্য হিসেবে কর্ণাটক দখলে নিয়ে চমক দিয়েছিল বিজেপি। কিন্তু ‘ধুঁকতে’ থাকা কংগ্রেসের কাছেই ধরাশায়ী হলো নরেন্দ্র মোদির বিজেপি।
কর্ণাটক বিধানসভা নির্বাচনে কংগ্রেসের জয়ের যে পরিসংখ্যান তা ৩০ বছরেরও বেশি সময়ের মধ্যে সর্বাধিক। আসনসংখ্যা এবং ভোটের অনুপাতে রীতিমতো স্বরূপে ফিরে এসেছে। দলটি বিধানসভায় ২২৪ টির মধ্যে ১৩৭টি আসন জিতেছে। এটি ২০১৮ সালের নির্বাচনের চেয়ে ৫৭টি বেশি। আর ভোট পেয়েছে ৪২ দশমিক ৯ শতাংশ। কংগ্রেস এই স্কোরের সবচেয়ে কাছাকাছি এসেছিল সেই ১৯৯৯ সালে। ওই সময় দলটি ১৩২টি আসনে জেতে এবং ভোট পায় ৪০ দশমিক ৮৪ শতাংশ।
এর আগে ১৯৮৯ সালে কংগ্রেস কর্ণাটকে ৪৩ দশমিক ৭৬ শতাংশ ভোট পেয়ে ১৭৮টি আসন জিতেছিল।
অপরদিকে বিজেপি একেবারে ধরাশায়ী হয়েছে। ভোট পেয়েছে ৩৬ শতাংশ, আসন রাখতে পেরেছে ৬৫টি। কর্ণাটকে কংগ্রেস দলের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী সিদ্দারামাইয়া অবশ্য আগেই বলেছিলেন, তাঁর দল ১২০ টির বেশি আসন পাবে বলেই তাঁরা আশা করছেন।
কথা হলো, ভারতের অধিকাংশ রাজ্যেই কংগ্রেসের অবস্থান ভালো নয়। দক্ষিণে প্রভাব প্রতিপত্তি বাড়াতে সর্বশক্তি নিয়োগ করে যাচ্ছে বিজেপি। কর্ণাটকই ছিল দক্ষিণে তাদের একমাত্র ঘাঁটি। কিন্তু হঠাৎ এমন কী হলো যে কর্ণাটকের মানুষ মোদির দিক থেকে মুখ ফিরিয়ে নিল?
কর্ণাটক বিধানসভা নির্বাচনে ফল নির্ধারণ করে মূলত সেখানকার সংখ্যাগরিষ্ঠ লিঙ্গায়েত জনগোষ্ঠী। বিজেপির মুখ্যমন্ত্রী বিএস ইয়েদুরাপ্পার পদত্যাগ ঘিরে এই জনগোষ্ঠীর অসন্তোষেরই মূল্য চোকাতে হলো বিজেপিকে। সাবেক মুখ্যমন্ত্রী জগদীশ শেট্টার এবং সাবেক উপ-মুখ্যমন্ত্রী লক্ষ্মণ সাভাদিকে মনোনয়ন না দেওয়া—এ সবকিছু মিলিয়ে লিঙ্গায়েত ভোটের নির্ধারক আসনগুলোর একটি উল্লেখ্যযোগ্য অংশে বিজেপির পরাজয়ের ক্ষেত্র তৈরি হয়েই ছিল।
লিঙ্গায়েতরা কর্ণাটকের জনসংখ্যার ১৭ শতাংশ। প্রায় ৮০টি আসনে সম্ভাব্য ফলাফল পরিবর্তন করতে পারে তারা। এই আসনগুলোর মধ্যে কংগ্রেস জিতেছে ৫৩ টিতে, আর বিজেপি পেয়েছে ২০টি।
বিজেপি যে দক্ষিণের একমাত্র রাজ্যে প্রবেশ করতে সক্ষম হয়েছে এর পেছনে রয়েছে এই লিঙ্গায়েত গোষ্ঠীর সমর্থন। সম্প্রদায়টি মূলত কংগ্রেসের সমর্থক। ভারতের প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী রাজীব গান্ধী লিঙ্গায়েত জনগোষ্ঠী থেকে আসা মুখ্যমন্ত্রী বীরেন্দ্র পাতিলকে আকস্মিকভাবে বরখাস্ত করার পর ৮০-এর দশকে আনুগত্য পরিবর্তন করে বিজেপির দিকে ঝোঁকে তারা।
এই রাজ্যের একক বৃহত্তম এই সম্প্রদায় কংগ্রেসের এবারের বিজয়ের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে।
কংগ্রেসের সিনিয়র নেতারা বলছেন, একের পর এক দুর্নীতির অভিযোগে জেরবার ইয়েদুরাপ্পাকে তাঁর চতুর্থ মেয়াদে ২০২১ সালের জুলাইয়ে পদত্যাগ করতে বাধ্য করা হয়। এ নিয়ে তাঁর সম্প্রদায়ের মানুষ (লিঙ্গায়েত) অত্যন্ত ক্ষুব্ধ ছিল। এই সম্প্রদায়ের সবচেয়ে বর্ষীয়ান নেতা ছিলেন ৭৭ বছর বয়সী এ রাজনীতিক।
অথচ দক্ষিণ ভারতে বিজেপির প্রথম জয়যাত্রায় ইয়েদুরাপ্পাই ছিলেন কারিগর। কর্ণাটক বিজেপি মানেই ছিলেন বিএস ইয়েদুরাপ্পা। ২০২১ সালের জুলাইয়ে আচমকাই তাঁকে সরিয়ে কর্ণাটকের মুখ্যমন্ত্রীর আসনে বাসবরাজ বোম্মাইকে বসান অমিত শাহ, জেপি নাড্ডারা। এবারের নির্বাচনে তাঁকে প্রার্থীও করা হয়নি। যদিও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি তাঁকে গুরুত্ব দিয়ে দলের প্রচারে প্রথম সারিতে আনেন। কিন্তু নির্বাচনী প্রচারণা ছিল মোদিময়। এটিও লিঙ্গায়েতদের বিভক্ত করেছে।
বাসবরাজ বোম্মাই ইয়েদুরাপ্পার সমর্থক হলেও লিঙ্গায়েতরা বিজেপিতে আর আস্থা পায়নি। ৫০০ জন শক্তিশালী লিঙ্গায়েত সাধুর একটি দল ইয়েদুরাপ্পার পদত্যাগের প্রতিবাদে জড়ো হয়েছিলেন। তাঁদের একজন সেই সময়ই সতর্ক করেছিলেন এ ক্ষতি ‘অপূরণীয়’।
গত বছর সন্তোষ পাতিল নামে এক ঠিকাদার আত্মহত্যা করার আগে অভিযোগ করেন, গ্রাম উন্নয়ন ও পঞ্চায়েত রাজ মন্ত্রী অর্থ ছাড়ের জন্য কমিশন চেয়েছেন। পরে একজন লিঙ্গায়েত সাধু অভিযোগ করেন, এমনকি মাতের (আশ্রমের মতো) অনুদান পেতেও রাজ্য সরকারকে ৩০ শতাংশ কমিশন দিতে হচ্ছে। এই ধরনের অভিযোগ লিঙ্গায়েত সম্প্রদায়ের মধ্যে বিজেপির অবস্থানকে আরও নড়বড়ে করে দেয়।
ভোটের দৌড়ে পরের ধাক্কাটা আসে রাজ্যের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী জগদীশ শেট্টার এবং সাবেক উপ-মুখ্যমন্ত্রী সাভাদির মনোনয়ন টিকিট প্রত্যাখ্যান করার কারণে। রাজনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ লিঙ্গায়েত সম্প্রদায়কে বিচ্ছিন্ন করার জন্য এটি ছিল যথেষ্ট। যেখানে এই সম্প্রদায় থেকেই রাজ্যে নয়জন মুখ্যমন্ত্রী হয়েছেন।
এ ছাড়া চাকরি ও শিক্ষায় অতিরিক্ত কোটা রাখার সিদ্ধান্তও ক্ষোভ আরও গভীর করে তুলেছিল। গত মার্চে ক্ষমতাসীন বিজেপি মুসলমানদের শায়েস্তা করতে অন্যান্য অনগ্রসর শ্রেণির ৪ শতাংশ কোটা বাতিল করে। এটি লিঙ্গায়েত, ভোক্কালিগাস এবং তফসিলি জাতি ও উপজাতিদের মধ্যে বিভক্তি তৈরি করে। এই সম্প্রদায়ের সমর্থন আদায়ের সর্বশেষ প্রচেষ্টা হিসেবে লিঙ্গায়েতদের জন্য ৭ শতাংশ কোটা ঘোষণা করলেও শেষ পর্যন্ত আর আস্থা ফেরেনি। লিঙ্গায়েতরা ভোটের মাধ্যমে তাদের জমানো ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ ঘটিয়েছে।
নবনির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নতুন ডিপার্টমেন্ট অব গর্ভমেন্ট এফিসিয়েন্সি বা সরকারি কার্যকারী বিভাগ পরিচালনার দায়িত্ব পেয়েছেন ধনকুবের ইলন মাস্ক। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক বিবৃতিতে ট্রাম্প জানিয়েছেন, আমলাতান্ত্রিক জটিলতা দূরীকরণ, অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমানো ও বিভিন্ন সরকারি সংস্থা পুনর্গ
১৬ ঘণ্টা আগেপরিশেষে বলা যায়, হাসিনার চীনা ধাঁচের স্বৈরশাসক শাসিত রাষ্ট্র গড়ে তোলার প্রয়াস ব্যর্থ হয় একাধিক কারণে। তাঁর বৈষম্যমূলক এবং এলিটপন্থী বাঙালি-আওয়ামী আদর্শ জনসাধারণ গ্রহণ করেনি, যা চীনের কমিউনিস্ট পার্টির গণমুখী আদর্শের বিপরীত। ২০২১ সাল থেকে শুরু হওয়া অর্থনৈতিক মন্দা তাঁর শাসনকে দুর্বল করে দেয়, পাশাপাশি
৫ দিন আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্পের জয় মোটামুটি সারা বিশ্বকেই নাড়িয়ে দিয়েছে। বাদ যায়নি তাঁর প্রতিবেশী দেশগুলো। বিশ্লেষকেরা বলছেন, ট্রাম্পের এই জয়ের বড় প্রভাব পড়বে প্রতিবেশী দেশগুলোয়।
৭ দিন আগেমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্প জয়ী হওয়ার পর বিশ্বের অনেক অঞ্চলে নতুন উদ্বেগ ও প্রত্যাশার সৃষ্টি হয়েছে। ইউরোপীয় ইউনিয়ন সতর্কভাবে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছে, ইউক্রেন গভীরভাবে উদ্বিগ্ন, আর ইসরায়েল অনেকটা খুশিতে উদ্বেলিত। তবে বিশেষ নজরে আছে পারস্য উপসাগরীয় তেলসমৃদ্ধ দেশগুলো।
৮ দিন আগে