অনলাইন ডেস্ক
দীর্ঘদিন পর দলীয় প্রেসিডেন্টের পদটি গান্ধী পরিবারের বাইরে যাওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। এ ক্ষেত্রে দুই সম্ভাব্য প্রতিদ্বন্দ্বী দলের অন্যতম প্রবীণ নেতা ও রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলট। তাঁর বিপরীতে লড়তে পারেন কংগ্রেসে বিরুদ্ধ মতাবলম্বী ও সংস্কারপন্থী বলে খ্যাত শশী থারুর। সোমবার দলের বর্তমান প্রেসিডেন্ট সোনিয়া গান্ধীর সঙ্গে শশী থারুর দেখা করার পর থেকে বিষয়টি নিয়ে জল্পনা চাউর হয়েছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে কংগ্রেসের একটি নির্ভরযোগ্য সূত্রের বরাত দিয়ে বলা হয়েছে, দলীয় প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের লড়াইয়ে শশী থারুরই অশোক গেহলটের প্রতিদ্বন্দ্বী হতে যাচ্ছেন তা অনেকটাই নিশ্চিত।
স্থানীয় সময় সোমবার দলটির সংসদ সদস্য শশী থারুর কংগ্রেসের বর্তমান প্রেসিডেন্ট সোনিয়া গান্ধীর সঙ্গে দেখা করতে তাঁর বাসভবনে যান। সোনিয়ার সঙ্গে শশীর সাক্ষাতের পরপরই দলীয় প্রেসিডেন্ট নির্বাচন নিয়ে নতুন করে গুঞ্জন চাউর হয়েছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, আগামী অক্টোবরেই দলটির প্রেসিডেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। তবে তার আগে দলীয় প্রেসিডেন্ট পদে মনোনয়ন দাখিল শুরু হবে এ সপ্তাহেই। তাই মনোনয়ন দাখিলের ঠিক আগের সময়টায় সোনিয়ার সঙ্গে শশী থারুরের সাক্ষাৎকে অর্থবহ বলেই মনে করছেন রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা।
দলের অন্যতম প্রভাবশালী নেতা শশী থারুর। তাঁর সঙ্গে যেমন গান্ধী পরিবারের সুসম্পর্ক রয়েছে, তেমনি রয়েছে দলের বিরুদ্ধ মতাবলম্বী বলে খ্যাত জি-২৩ নেতাদের সঙ্গেও। শশী দলীয় প্রেসিডেন্ট পদে লড়তে পারেন এমন গুঞ্জন বেশ আগে থেকেই ছিল। যদিও তিনি এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট মন্তব্য করেননি।
অন্যদিকে, গান্ধী পরিবারের বাইরে প্রেসিডেন্ট পদের জন্য যাঁরা বিবেচিত হতে পারেন তাঁদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য রাজস্থানের বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী ও প্রবীণ কংগ্রেস নেতা অশোক গেহলট। দলটির একটি সূত্র জানিয়েছে, যদি কংগ্রেস গান্ধী পরিবারের বাইরে কাউকে প্রেসিডেন্ট হিসেবে নির্বাচিত করে, তবে দৌড়ে প্রথম দিকেই থাকবেন অশোক গেহলট।
শশী থারুরের কংগ্রেসে সংস্কারপন্থী এবং বিরুদ্ধ মতাবলম্বী বলে খ্যাত জি-২৩-এর সঙ্গে সখ্য রয়েছে। বিপরীতে অশোক গেহলট অনেকটাই গান্ধী পরিবারের ঘনিষ্ঠ বলে খ্যাতি রয়েছে। ভারতের একাধিক রাজনৈতিক বিশ্লেষকের মতে, শশী ও গেহলটের এই অবস্থানও দলীয় প্রেসিডেন্ট হওয়ার ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। শশী ও জি-২৩-এর পক্ষ থেকে বারবার দলীয় প্রধান নির্বাচনকে সুষ্ঠু ও স্বচ্ছ রাখার দাবি জানানো হয়েছে। নির্বাচন অনুষ্ঠানের দায়িত্বপ্রাপ্ত মধুসূদন মিস্ত্রিও জানিয়েছেন, তিনি সুষ্ঠু নির্বাচনে বদ্ধপরিকর।
অশোক গেহলট বা শশী থারুর যতই আলোচনায় আসেন না কেন, গান্ধী পরিবারের পক্ষ থেকে কিন্তু এ বিষয়ে নিশ্চিত করে বলা হয়নি যে, তাদের কেউ দলীয় প্রধানের পদে লড়বেন না। রাহুল গান্ধী তো বটেই, সোনিয়া গান্ধীর দলীয় প্রধান পদে নির্বাচনে লড়ার বিষয়টিও উড়িয়ে দেওয়া যায় না।
গত ১৪ সেপ্টেম্বর সোনিয়া গান্ধীকে কংগ্রেসের রাজ্যপ্রধান এবং সর্বভারতীয় কমিটির সদস্য নির্বাচনের ক্ষমতা দিয়ে রেজুলেশন পাশ করতে আহ্বান জানায় দলটির সর্বোচ্চ কমিটি। একই সঙ্গে তাঁকে পরবর্তী দলীয় প্রেসিডেন্ট মনোনীত করার ক্ষমতা দেওয়ার বিষয়টিও আলোচিত হয়েছিল তখন। দলীয় এই সিদ্ধান্তই আগামী মাসে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া দলীয় প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ওপর এক বিরাট প্রশ্নের উদ্রেক করে। তবে কি সোনিয়া গান্ধীই ভারতের সবচেয়ে পুরোনো দলটির পরবর্তী প্রেসিডেন্ট হতে যাচ্ছেন?
কিন্তু সোনিয়া নিজে খোলাসা করে কিছু বলেননি। বলেননি তাঁর পুত্র ও কংগ্রেসের সাবেক সভাপতি রাহুল গান্ধী। গত ৯ সেপ্টেম্বর এক সংবাদ সম্মেলনে রাহুল বলেছিলেন, ‘আমি কংগ্রেসের প্রেসিডেন্ট হব কি হব না, তা নির্বাচনের পরই বোঝা যাবে। আমার কী করতে হবে, সে বিষয়ে আমি সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছি। এ বিষয়ে কোনো দ্বিধা নেই।’ তবে রাহুল এ বিষয়ে আর কোনো তথ্য দেননি। ফলে রাহুলের বিষয়টি উড়িয়ে দেওয়া যায় না।
সব মিলিয়ে বলতে গেলে কংগ্রেসের প্রেসিডেন্ট যিনিই হন না কেন, তাঁকে বিশাল এক কর্মযজ্ঞের নেতৃত্ব দিতে হবে। বিজেপির মতো রাজনৈতিক শক্তি মোকাবিলায় নিজেদের সাংগঠনিক শক্তি পুনরুদ্ধার করে পরবর্তী জাতীয় নির্বাচনে দলকে জয়ের বন্দরে ভেড়াতে হবে। কিন্তু এরই মধ্যে বিজেপির বাইরেও অরবিন্দ কেজরিওয়ালের আম আদমি পার্টি, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের তৃণমূল কংগ্রেসসহ রাজ্য পর্যায়ে বেশ কয়েকটি আঞ্চলিক রাজনৈতিক দলকেও মোকাবিলা করতে হবে। ফলে নেতা যিনিই হন, তাঁর যাত্রা মোটেও সহজ হতে যাচ্ছে না। এমনকি তিনি ব্যর্থ হলে কংগ্রেস ভারতের জাতীয় রাজনীতি থেকেও গুরুত্ব হারাতে পারে।
দীর্ঘদিন পর দলীয় প্রেসিডেন্টের পদটি গান্ধী পরিবারের বাইরে যাওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। এ ক্ষেত্রে দুই সম্ভাব্য প্রতিদ্বন্দ্বী দলের অন্যতম প্রবীণ নেতা ও রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলট। তাঁর বিপরীতে লড়তে পারেন কংগ্রেসে বিরুদ্ধ মতাবলম্বী ও সংস্কারপন্থী বলে খ্যাত শশী থারুর। সোমবার দলের বর্তমান প্রেসিডেন্ট সোনিয়া গান্ধীর সঙ্গে শশী থারুর দেখা করার পর থেকে বিষয়টি নিয়ে জল্পনা চাউর হয়েছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে কংগ্রেসের একটি নির্ভরযোগ্য সূত্রের বরাত দিয়ে বলা হয়েছে, দলীয় প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের লড়াইয়ে শশী থারুরই অশোক গেহলটের প্রতিদ্বন্দ্বী হতে যাচ্ছেন তা অনেকটাই নিশ্চিত।
স্থানীয় সময় সোমবার দলটির সংসদ সদস্য শশী থারুর কংগ্রেসের বর্তমান প্রেসিডেন্ট সোনিয়া গান্ধীর সঙ্গে দেখা করতে তাঁর বাসভবনে যান। সোনিয়ার সঙ্গে শশীর সাক্ষাতের পরপরই দলীয় প্রেসিডেন্ট নির্বাচন নিয়ে নতুন করে গুঞ্জন চাউর হয়েছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, আগামী অক্টোবরেই দলটির প্রেসিডেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। তবে তার আগে দলীয় প্রেসিডেন্ট পদে মনোনয়ন দাখিল শুরু হবে এ সপ্তাহেই। তাই মনোনয়ন দাখিলের ঠিক আগের সময়টায় সোনিয়ার সঙ্গে শশী থারুরের সাক্ষাৎকে অর্থবহ বলেই মনে করছেন রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা।
দলের অন্যতম প্রভাবশালী নেতা শশী থারুর। তাঁর সঙ্গে যেমন গান্ধী পরিবারের সুসম্পর্ক রয়েছে, তেমনি রয়েছে দলের বিরুদ্ধ মতাবলম্বী বলে খ্যাত জি-২৩ নেতাদের সঙ্গেও। শশী দলীয় প্রেসিডেন্ট পদে লড়তে পারেন এমন গুঞ্জন বেশ আগে থেকেই ছিল। যদিও তিনি এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট মন্তব্য করেননি।
অন্যদিকে, গান্ধী পরিবারের বাইরে প্রেসিডেন্ট পদের জন্য যাঁরা বিবেচিত হতে পারেন তাঁদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য রাজস্থানের বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী ও প্রবীণ কংগ্রেস নেতা অশোক গেহলট। দলটির একটি সূত্র জানিয়েছে, যদি কংগ্রেস গান্ধী পরিবারের বাইরে কাউকে প্রেসিডেন্ট হিসেবে নির্বাচিত করে, তবে দৌড়ে প্রথম দিকেই থাকবেন অশোক গেহলট।
শশী থারুরের কংগ্রেসে সংস্কারপন্থী এবং বিরুদ্ধ মতাবলম্বী বলে খ্যাত জি-২৩-এর সঙ্গে সখ্য রয়েছে। বিপরীতে অশোক গেহলট অনেকটাই গান্ধী পরিবারের ঘনিষ্ঠ বলে খ্যাতি রয়েছে। ভারতের একাধিক রাজনৈতিক বিশ্লেষকের মতে, শশী ও গেহলটের এই অবস্থানও দলীয় প্রেসিডেন্ট হওয়ার ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। শশী ও জি-২৩-এর পক্ষ থেকে বারবার দলীয় প্রধান নির্বাচনকে সুষ্ঠু ও স্বচ্ছ রাখার দাবি জানানো হয়েছে। নির্বাচন অনুষ্ঠানের দায়িত্বপ্রাপ্ত মধুসূদন মিস্ত্রিও জানিয়েছেন, তিনি সুষ্ঠু নির্বাচনে বদ্ধপরিকর।
অশোক গেহলট বা শশী থারুর যতই আলোচনায় আসেন না কেন, গান্ধী পরিবারের পক্ষ থেকে কিন্তু এ বিষয়ে নিশ্চিত করে বলা হয়নি যে, তাদের কেউ দলীয় প্রধানের পদে লড়বেন না। রাহুল গান্ধী তো বটেই, সোনিয়া গান্ধীর দলীয় প্রধান পদে নির্বাচনে লড়ার বিষয়টিও উড়িয়ে দেওয়া যায় না।
গত ১৪ সেপ্টেম্বর সোনিয়া গান্ধীকে কংগ্রেসের রাজ্যপ্রধান এবং সর্বভারতীয় কমিটির সদস্য নির্বাচনের ক্ষমতা দিয়ে রেজুলেশন পাশ করতে আহ্বান জানায় দলটির সর্বোচ্চ কমিটি। একই সঙ্গে তাঁকে পরবর্তী দলীয় প্রেসিডেন্ট মনোনীত করার ক্ষমতা দেওয়ার বিষয়টিও আলোচিত হয়েছিল তখন। দলীয় এই সিদ্ধান্তই আগামী মাসে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া দলীয় প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ওপর এক বিরাট প্রশ্নের উদ্রেক করে। তবে কি সোনিয়া গান্ধীই ভারতের সবচেয়ে পুরোনো দলটির পরবর্তী প্রেসিডেন্ট হতে যাচ্ছেন?
কিন্তু সোনিয়া নিজে খোলাসা করে কিছু বলেননি। বলেননি তাঁর পুত্র ও কংগ্রেসের সাবেক সভাপতি রাহুল গান্ধী। গত ৯ সেপ্টেম্বর এক সংবাদ সম্মেলনে রাহুল বলেছিলেন, ‘আমি কংগ্রেসের প্রেসিডেন্ট হব কি হব না, তা নির্বাচনের পরই বোঝা যাবে। আমার কী করতে হবে, সে বিষয়ে আমি সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছি। এ বিষয়ে কোনো দ্বিধা নেই।’ তবে রাহুল এ বিষয়ে আর কোনো তথ্য দেননি। ফলে রাহুলের বিষয়টি উড়িয়ে দেওয়া যায় না।
সব মিলিয়ে বলতে গেলে কংগ্রেসের প্রেসিডেন্ট যিনিই হন না কেন, তাঁকে বিশাল এক কর্মযজ্ঞের নেতৃত্ব দিতে হবে। বিজেপির মতো রাজনৈতিক শক্তি মোকাবিলায় নিজেদের সাংগঠনিক শক্তি পুনরুদ্ধার করে পরবর্তী জাতীয় নির্বাচনে দলকে জয়ের বন্দরে ভেড়াতে হবে। কিন্তু এরই মধ্যে বিজেপির বাইরেও অরবিন্দ কেজরিওয়ালের আম আদমি পার্টি, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের তৃণমূল কংগ্রেসসহ রাজ্য পর্যায়ে বেশ কয়েকটি আঞ্চলিক রাজনৈতিক দলকেও মোকাবিলা করতে হবে। ফলে নেতা যিনিই হন, তাঁর যাত্রা মোটেও সহজ হতে যাচ্ছে না। এমনকি তিনি ব্যর্থ হলে কংগ্রেস ভারতের জাতীয় রাজনীতি থেকেও গুরুত্ব হারাতে পারে।
নবনির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নতুন ডিপার্টমেন্ট অব গর্ভমেন্ট এফিসিয়েন্সি বা সরকারি কার্যকারী বিভাগ পরিচালনার দায়িত্ব পেয়েছেন ধনকুবের ইলন মাস্ক। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক বিবৃতিতে ট্রাম্প জানিয়েছেন, আমলাতান্ত্রিক জটিলতা দূরীকরণ, অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমানো ও বিভিন্ন সরকারি সংস্থা পুনর্গ
১ দিন আগেপরিশেষে বলা যায়, হাসিনার চীনা ধাঁচের স্বৈরশাসক শাসিত রাষ্ট্র গড়ে তোলার প্রয়াস ব্যর্থ হয় একাধিক কারণে। তাঁর বৈষম্যমূলক এবং এলিটপন্থী বাঙালি-আওয়ামী আদর্শ জনসাধারণ গ্রহণ করেনি, যা চীনের কমিউনিস্ট পার্টির গণমুখী আদর্শের বিপরীত। ২০২১ সাল থেকে শুরু হওয়া অর্থনৈতিক মন্দা তাঁর শাসনকে দুর্বল করে দেয়, পাশাপাশি
৫ দিন আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্পের জয় মোটামুটি সারা বিশ্বকেই নাড়িয়ে দিয়েছে। বাদ যায়নি তাঁর প্রতিবেশী দেশগুলো। বিশ্লেষকেরা বলছেন, ট্রাম্পের এই জয়ের বড় প্রভাব পড়বে প্রতিবেশী দেশগুলোয়।
৭ দিন আগেমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্প জয়ী হওয়ার পর বিশ্বের অনেক অঞ্চলে নতুন উদ্বেগ ও প্রত্যাশার সৃষ্টি হয়েছে। ইউরোপীয় ইউনিয়ন সতর্কভাবে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছে, ইউক্রেন গভীরভাবে উদ্বিগ্ন, আর ইসরায়েল অনেকটা খুশিতে উদ্বেলিত। তবে বিশেষ নজরে আছে পারস্য উপসাগরীয় তেলসমৃদ্ধ দেশগুলো।
৮ দিন আগে