নাকের মাধ্যমে শ্বাস–প্রশ্বাস ও ঘ্রাণ নেওয়া হয়। খাবারে রুচি বৃদ্ধি বা অরুচির সঙ্গে ঘ্রাণের সম্পর্ক ঘনিষ্ঠ। তবে নাকের এই ঘ্রাণশক্তি শরীরের নানা রোগ শনাক্তেও আগাম ধারণা দিতে পারে! এমনই চমকপ্রদ বিষয় আবিষ্কার করেছেন বিজ্ঞানীরা।
ভোজ্যতেল পরিবহনে ব্যবহার করা হচ্ছে নন-ফুড গ্রেডেড উপকরণে তৈরি কেমিক্যাল, লুব্রিকেন্ট, মবিল বা অন্যান্য পণ্য সংরক্ষণে ব্যবহৃত ড্রাম। এসব অপরিচ্ছন্ন ও অস্বাস্থ্যকর ড্রামে সরবরাহ করা ভোজ্যতেল স্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ঝুঁকি তৈরি করছে। নন-ফুড গ্রেডেড প্লাস্টিক ড্রাম বারবার ব্যবহারের ফলে ভোজ্যতেল বিষাক্ত
আর্থিক সীমাবদ্ধতার কারণে ওই রোগী খাদ্যাভ্যাসের ব্যাপারে সচেতন ছিলেন না। তাঁর নিয়মিত খাদ্যতালিকায় প্রধানত ছিল প্রক্রিয়াজাত খাবার। সবজি বা ফলে তেমন খেতেন না। কখনো কখনো সঠিক সময়ে খাবার গ্রহণ করতেন না। তিনি গ্যাস্ট্রিক বাইপাস সার্জারির পর নির্ধারিত ভিটামিন এবং খনিজের সাপ্লিমেন্টও গ্রহণ করা বন্ধ করে দিয়ে
এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু মূলত গ্রীষ্মমণ্ডলীয় রোগ। শতাধিক দেশে এটি ছড়িয়েছে। অন্যান্য ডেঙ্গুপ্রবণ দেশের তুলনায় রোগী শনাক্তের হার কম হলেও বাংলাদেশে এতে মৃত্যুর হার সবচেয়ে বেশি। বিশ্বের অন্তত ২০টি দেশে ডেঙ্গুর টিকা দেওয়া হচ্ছে।
২০৩০ সালের মধ্যে দেশকে এইচআইভি/এইডসমুক্ত ঘোষণা করার কথা রয়েছে। কিন্তু এর মধ্যেই টাঙ্গাইলে নীরবে ছড়িয়ে পড়ছে এই ঘাতক ব্যাধি। ইতিমধ্যে জেলায় তৃতীয় লিঙ্গের (হিজড়া) চারজনসহ পাঁচজনের শরীরে এইডস শনাক্ত হয়েছে।
পশ্চিম ইউরোপ এবং অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডের কর্মক্ষেত্রে কার্সিনোজেনের সঙ্গে সম্পৃক্ত ক্যানসারে অন্য যেকোনো অঞ্চলের চেয়ে বেশি মানুষ মারা যায়। কার্সিনোজেন হলো ক্যানসার সৃষ্টিকারী বিভিন্ন উপাদান। এসব উপাদান প্রায় সময়ই কর্মক্ষেত্রে থেকে মানুষের শরীরে প্রবেশ করে।
বর্তমানে ডেঙ্গু জ্বর এক আতঙ্কের নাম। ভয়াবহ গতিতে ছড়াচ্ছে এই রোগ। এতে মৃত্যুর হার দিন দিন বেড়েই চলেছে। অতীতের যেকোনো সময়ের চেয়ে বর্তমানে ডেঙ্গুর ভয়াবহতা বেশি। তবে সঠিক সময়ে চিকিৎসকের পরামর্শ নিলে খুব সহজে ডেঙ্গু জ্বর ভালো হয়ে যায়। কিন্তু চিকিৎসা নিতে দেরি করলে বিপদের আশঙ্কা থাকে।
যদি ৭০ শতাংশ ভ্যাকসিনের মাধ্যমে জলাতঙ্কের শক্ত রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি করা যায়, তাহলে সেটি আমরা করব না কেন? কুকুর নিধনটা আমার কাছে কষ্টকর মনে হয়। এই ধরনের চিন্তাভাবনাও কারও থাকা উচিত নয়। একটি প্রাণকে হত্যা করা কোনোভাবে গ্রহণযোগ্য হতে পারে না...
বিশ্বব্যাপী যেহেতু মেডিকেল ট্যুরিজম বাড়ছে, তাই এই খাত থেকে থাইল্যান্ডেরও লাভবান হওয়ার সুযোগ আছে। দেশটির বিখ্যাত বামরুনগ্রাদ ইন্টারন্যাশনাল হসপিটালের মতে, ২০৩০ সালের মধ্যে থাই মেডিকেল ট্যুরিজমের প্রবৃদ্ধি হবে অন্তত ৪৩ শতাংশ। ফলে থাই মেডিকেল ট্যুরিজম খাতের আর্থিক আকার দাঁড়াবে ১৬ বিলিয়ন ডলার
আপনি জেনে অবাক হবেন যে চোখের রোগগুলো নারীদেরই বেশি হয়। এসব রোগের মধ্যে শুষ্ক চোখ, গ্লুকোমা, ছানি, বয়সজনিত ম্যাকুলার ক্ষয়, ডায়াবেটিক রেটিনোপ্যাথি এবং থাইরয়েডের কারণে চোখের রোগ অন্যতম প্রধান।
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে একদিনে পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। তাঁদের নিয়ে চলতি মাসে এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে ৩০ জনের মৃত্যু হলো। এ ছাড়া এডিস মশাবাহিত এ রোগে আক্রান্ত হয়ে নতুন করে ৮৭২ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। মঙ্গলবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এতে বলা হয়েছে, সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় (গতকা
ডেঙ্গুর প্রকোপ বেড়েই চলেছে। আজ রোববার সকাল ৮টা পর্যন্ত গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে চলতি মাসের ১৫ দিনে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন মোট ২৪ জন। আর এ সময়ে ডেঙ্গু আক্রান্ত শনাক্ত হয়েছেন ৬ হাজার ২৩৪ জন।
পিত্তথলি, কিডনি ও অগ্ন্যাশয়ে পাথর হতে পারে। এর মধ্যে কিডনিতে পাথর আমাদের দেশে প্রায় সময় দেখা যায়। বর্তমানে দেশে এ রোগের সংখ্যা বেড়েছে।
পূর্বাঞ্চলের বন্যার পানি কমতে থাকার পর আক্রান্ত জেলাগুলোয় বাড়ছে ডায়রিয়া, জ্বর, সর্দি, চর্মরোগসহ বিভিন্ন পানিবাহিত রোগের প্রকোপ। হাসপাতালে বাড়ছে রোগীর চাপ। কোনো কোনো হাসপাতালে শয্যাসংকটের কারণে মেঝেতে বিছানা পেতে দেওয়া হচ্ছে চিকিৎসা। পরিস্থিতি সামাল দিতে ফিল্ড হাসপাতালের ব্যবস্থাও করা হচ্ছে। এমন চিত্
যে আকস্মিক বন্যায় দেশের পূর্বাঞ্চল ডুবে গিয়েছিল, সেই বন্যার পানি কমতে শুরু করেছে। একই সঙ্গে এখন পানিবাহিত নানা রোগের শঙ্কা শুরু হচ্ছে। এই মুহূর্তেও দেশের নানা প্রান্ত থেকে স্বেচ্ছাসেবীদের বন্যাকবলিত এলাকায় ছুটে গিয়ে সাহায্য করার বিষয়টি অবশ্যই প্রশংসনীয়। আগস্ট মাসে শুরু হওয়া বন্যাটি হুট করে আক্রমণ কর
দেশের পূর্বাঞ্চলে বন্যার ক্ষতচিহ্ন। পানি নেমে গেলেই শুরু হবে নানান রোগের প্রকোপ। বন্যার পরপরই পানিবাহিত রোগ, চুলকানি, ডায়রিয়া, জ্বর, ফ্লুর মতো নানা রোগে আক্রান্ত হওয়ার প্রবণতা থাকে। সেই সঙ্গে বাড়ে মশার প্রকোপ।
কিশোরগঞ্জ জেলা শহরের শোলাকিয়া এলাকায় অবস্থান শিশু কল্যাণ প্রাথমিক বিদ্যালয়ের। প্রতিদিন এর শিক্ষার্থীদের প্রবেশ করতে হয় নাক চেপে। কারণ বিদ্যালয়টির সামনেই রয়েছে একটি ময়লার ভাগাড়, যেখান থেকে ছড়াচ্ছে উৎকট দুর্গন্ধ। এতে মশা-মাছির উপদ্রবসহ দূষিত হচ্ছে আশপাশের পরিবেশ। ফলে স্বাস্থ্যঝুঁকিতে রয়েছে বিদ্যালয়ের