চলতি বছরের প্রথম নয় মাসে ব্র্যাক ব্যাংক লিমিটেডের সমন্বিত (কনসলিডেটেড) কর-পরবর্তী নিট মুনাফা (এনপিএটি) আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ৭৪ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে ১ হাজার ০১১ কোটি টাকায় উন্নীত হয়েছে।
মোবাইলে আর্থিক সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান (এমএফএস) বিকাশ লিমিটেড রেকর্ড মুনাফার পথে। চলতি বছরের ৯ মাসে বিকাশের আয় হয়েছে ৪ হাজার ১২৯ কোটি ৭৭ লাখ টাকা। আর নিট মুনাফা হয়েছে ২১৮ কোটি ৩৮ লাখ টাকা, যা কোম্পানির সূচনা থেকে এ পর্যন্ত সর্বোচ্চ।
পুঁজিবাজারের নারী বিনিয়োগকারী রোকসানা আমজাদ ও তাঁর সহযোগীদের বিরুদ্ধে কারসাজির (সিরিজ ট্রেডিং) মাধ্যমে গ্লোবাল ইনস্যুরেন্সের শেয়ারের দাম বাড়িয়ে বিপুল পরিমাণ মুনাফা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এ কাজে সহযোগীদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন তাঁর স্বামী অবসরপ্রাপ্ত সামরিক চিকিৎসক মো. আমজাদ হোসেন ফকির। তিনিও একজন
ত্রৈমাসিক আয়ে প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্রের বৈদ্যুতিক গাড়ি (ইভি) কোম্পানি টেসলাকে পেছনে ফেলেছে চীনের শীর্ষস্থানীয় বৈদ্যুতিক গাড়ি (ইভি) নির্মাতা প্রতিষ্ঠান বিওয়াইডি। জুলাই-সেপ্টেম্বর প্রান্তিকে টেসলার চেয়ে তিন বিলিয়ন ডলার বেশি আয় করেছে বিওয়াইডি।
ক্যাপিটাল গেইন বা পুঁজিবাজারে শেয়ার বিক্রি করে যে মুনাফা হয়, তাঁর ওপর আরোপিত করহার কমানোর চেষ্টা চলছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ।
পুঁজিবাজারের তালিকাভুক্ত ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংকের (ইউসিবি) পরিচালনা পর্ষদের সভায় মুনাফা ঘোষণা করা হয়েছে।
চলতি বছরে প্রথম ৯ মাসে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত মোবাইল ফোন অপারেটর কোম্পানি গ্রামীণফোন লিমিটেডের মুনাফা প্রায় ৯ শতাংশ বেড়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ওয়েবসাইট থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
পুঁজিবাজারে মন্দা পরিস্থিতি থাকায় বিভিন্ন খাতে বিনিয়োগ করেছে স্টক ব্রোকার ও ডিলার প্রতিষ্ঠানগুলো। এতে মাস শেষে কিছু মুনাফা আসে। সেই মুনাফা দিয়ে পরিচালন ব্যয় বহন করা হয়।
গত পাঁচ বছরে দেশের পুঁজিবাজার থেকে উধাও হয়ে গেছেন প্রায় সোয়া ৬ লাখ বিনিয়োগকারী। এর মধ্যে অনাবাসী বিও হিসাবধারীর সংখ্যা ৭৬ হাজার ৪৯২ এবং দেশি বিও হিসাবধারী ৫ লাখ ৪৮ হাজার ৪৭৫টি। বিনিয়োগের উদ্দেশ্যে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ব্রোকারেজ হাউস ও মার্চেন্ট ব্যাংকের মাধ্যমে তাঁরা এসব বেনিফিশিয়ারি ওনার্স (বিও) হিস
ইলেকট্রনিক পণ্য প্রস্তুতকারী দেশীয় প্রতিষ্ঠান ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজের পণ্য বিক্রি বেড়েছে। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে কোম্পানিটির পণ্য বিক্রি বেড়েছে ১৩ শতাংশ। আর নিট মুনাফা বেড়েছে ৭৩ শতাংশ। কোম্পানিটি জানিয়েছে, বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময়জনিত লোকসান ও উৎপাদন ব্যয়ের হার কমে আসা এবং সুদজনিত আয় বৃদ্ধির প্রভাবে ম
পুঁজিবাজারে বিভিন্ন খাতে তালিকাভুক্ত কোম্পানির সংখ্যা প্রায় ৪০০। সব কোম্পানির আর্থিক সক্ষমতা এক নয়। এসব কোম্পানির শেয়ারে বিনিয়োগকারীদের মুনাফাও তাই সমান হয় না।
দেশের ব্যাংকিং ব্যবস্থায় দীর্ঘদিন আমানত ও সুদের হারের মধ্যে ৯-৬ স্তরের সিলিং প্রচলিত ছিল। গত বছরের জুলাইয়ে সেটি তুলে দেওয়া হয়। এতে সুদহার বেড়ে যায়; যার ইতিবাচক প্রভাব দেখা মেলে ব্যাংকগুলোতে। আমানতকারীরা বাড়তি মুনাফার আশায় ব্যাংকে টাকা রাখতে উৎসাহী হয়ে ওঠেন। এই যখন পরিস্থিতি, তখন সুদের হার বাজারভিত্ত
টাকার বিপরীতে ডলারের অব্যাহত দাম বাড়া এবং সুদহার বাড়ায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক রেকর্ড পরিমাণ মুনাফা করেছে। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে প্রায় ৫৫ হাজার কোটি টাকা মুনাফা করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। তবে নিট মুনাফা ছিল প্রায় ১৮ হাজার কোটি টাকা।
পুঁজিবাজারে দৈনন্দিন লেনদেনে দৃশ্যমান পরিবর্তন এসেছে। মুখ ফিরিয়ে নেওয়া বিনিয়োগকারীদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ এবং শেয়ার কেনাবেচার প্রবণতা বেড়েছে। ভালো মৌল ভিত্তিসম্পন্ন শেয়ারের উল্লেখযোগ্য হারে মূল্যবৃদ্ধি হচ্ছে। বিনিয়োগের বিপরীতে মুনাফাও তুলে নেওয়ার হার বৃদ্ধি পেয়েছে।
দুই পয়সা সঞ্চয় করে সঞ্চয়পত্র কিনে মুনাফার টাকায় নির্ভর যাঁরা করেন, তাঁদের স্বস্তি নেই। একদিকে বাজারে পণ্যমূল্য লাগামহীন। অস্বাভাবিক এই মূল্যস্ফীতির কারণে মানুষ মুনাফা পাচ্ছে কম। আবার সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ নিরুৎসাহিত করতে সরকার নানা কড়াকড়িও দিয়েছে। সব মিলিয়ে সঞ্চয়পত্র কেনা কমিয়ে দিয়েছে মানুষ। বরং পুরোনা
চলতি বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (এপ্রিল–জুন) মুনাফা গত একই সময়ের তুলনায় ১৫ গুন বেড়ে যাবে বলে আশা করছে স্যামসাং ইলেকট্রনিকস। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) শিল্পের জন্য উন্নত চিপের দাম ও বিক্রি বেড়ে যাওয়ায় এমন আশা করছে দক্ষিণ কোরীয় কোম্পানিটি। টেক জায়ান্টটি বিশ্বে মেমোরি চিপ, স্মার্টফোন এবং টেলিভিশনের বৃহত্
অংশীদারদের সম্পদের বিপরীতে মুনাফা পাওয়ার অনুপাত (আরওই) নিম্নমুখী টেকনো ড্রাগস লিমিটেডের। নিট সম্পদের কাছাকাছি রয়েছে ঋণের পরিমাণ। সমপর্যায়ের কোম্পানির তুলনায় মুনাফার হার কম। কোম্পানির গবেষণা বিভাগও শক্তশালী নয়। ফলে ভবিষ্যতে ব্যবসায় বেশি উন্নতি করার সম্ভাবনাও ক্ষীণ।