নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মোবাইলে আর্থিক সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান (এমএফএস) বিকাশ লিমিটেড রেকর্ড মুনাফার পথে। চলতি বছরের ৯ মাসে বিকাশের আয় হয়েছে ৪ হাজার ১২৯ কোটি ৭৭ লাখ টাকা। আর নিট মুনাফা হয়েছে ২১৮ কোটি ৩৮ লাখ টাকা, যা কোম্পানির সূচনা থেকে এ পর্যন্ত সর্বোচ্চ। এর আগে কোম্পানিটি কখনো বছরে শতকোটি টাকা মুনাফা করেনি।
২০১১ সালে যাত্রা শুরু করা বিকাশের ১০ বছরের তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, ২০১৪ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত পাঁচ বছর মুনাফায় ছিল প্রতিষ্ঠানটি। ২০১৯ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত টানা তিন বছর লোকসান দেয় বিকাশ।
তথ্যমতে, ২০১৫ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত বিকাশের আয় ও নিট মুনাফা যথাক্রমে ৮৫৮ কোটি ৬৫ লাখ ও ২৩ কোটি ৭৬ লাখ, ১ হাজার ৩৮৪ কোটি ৮৫ লাখ ও ৩৩ কোটি ৫২ লাখ, ১ হাজার ৬৩৩ কোটি ২৪ লাখ ও ৪৮ কোটি ৭৮ লাখ, ২ হাজার ১৭৯ কোটি ১৩ লাখ ও ১৮ কোটি ৪৮ লাখ টাকা।
এর পর থেকে তিন বছর লোকসান হয়েছে বিকাশের। ২০১৯ সালে ২ হাজার ৪১৬ কোটি ৮ লাখ আয় ও লোকসান হয় ৬২ কোটি ৫১ লাখ, ২০২০ সালে ২ হাজার ৬২৪ কোটি ৫০ লাখ আয় ও লোকসান ৮১ কোটি ৪০ লাখ এবং ২০২১ সালে আয় ৩ হাজার ১৯৬ কোটি ২৮ লাখ ও লোকসান ১১৭ কোটি ২৯ লাখ টাকা।
২০২২ সালে মুনাফায় ফেরে বিকাশ; আয় হয় ৩ হাজার ৪৩০ কোটি ৮১ লাখ ও নিট মুনাফা ১৭ কোটি ৫৩ লাখ টাকা। ২০২৩ সালে আয় ৪ হাজার ১৯০ কোটি ৭০ লাখ এবং ৯৮ কোটি ৫৫ লাখ টাকা মুনাফা হয়। ব্যবসার ধারা অব্যাহত থাকলে চলতি বছর প্রতিষ্ঠানটির আয় সাড়ে ৫ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে যেতে পারে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা। সেই হিসাবে ২০১৫ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত ১০ বছরে বিকাশের ব্যবসার আকার সম্প্রসারণ হয়েছে প্রায় সাড়ে ৬ গুণ।
বিকাশের ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা বলেন, প্রযুক্তিগত সক্ষমতা বৃদ্ধি, গ্রাহক ও অংশীজনদের ডিজিটাল শিক্ষা বাড়াতে ধারাবাহিক বিনিয়োগ করে আসছে বিকাশ। এর মাধ্যমে গ্রাহকের আস্থা অর্জন করেছে।
মোবাইলে আর্থিক সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান (এমএফএস) বিকাশ লিমিটেড রেকর্ড মুনাফার পথে। চলতি বছরের ৯ মাসে বিকাশের আয় হয়েছে ৪ হাজার ১২৯ কোটি ৭৭ লাখ টাকা। আর নিট মুনাফা হয়েছে ২১৮ কোটি ৩৮ লাখ টাকা, যা কোম্পানির সূচনা থেকে এ পর্যন্ত সর্বোচ্চ। এর আগে কোম্পানিটি কখনো বছরে শতকোটি টাকা মুনাফা করেনি।
২০১১ সালে যাত্রা শুরু করা বিকাশের ১০ বছরের তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, ২০১৪ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত পাঁচ বছর মুনাফায় ছিল প্রতিষ্ঠানটি। ২০১৯ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত টানা তিন বছর লোকসান দেয় বিকাশ।
তথ্যমতে, ২০১৫ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত বিকাশের আয় ও নিট মুনাফা যথাক্রমে ৮৫৮ কোটি ৬৫ লাখ ও ২৩ কোটি ৭৬ লাখ, ১ হাজার ৩৮৪ কোটি ৮৫ লাখ ও ৩৩ কোটি ৫২ লাখ, ১ হাজার ৬৩৩ কোটি ২৪ লাখ ও ৪৮ কোটি ৭৮ লাখ, ২ হাজার ১৭৯ কোটি ১৩ লাখ ও ১৮ কোটি ৪৮ লাখ টাকা।
এর পর থেকে তিন বছর লোকসান হয়েছে বিকাশের। ২০১৯ সালে ২ হাজার ৪১৬ কোটি ৮ লাখ আয় ও লোকসান হয় ৬২ কোটি ৫১ লাখ, ২০২০ সালে ২ হাজার ৬২৪ কোটি ৫০ লাখ আয় ও লোকসান ৮১ কোটি ৪০ লাখ এবং ২০২১ সালে আয় ৩ হাজার ১৯৬ কোটি ২৮ লাখ ও লোকসান ১১৭ কোটি ২৯ লাখ টাকা।
২০২২ সালে মুনাফায় ফেরে বিকাশ; আয় হয় ৩ হাজার ৪৩০ কোটি ৮১ লাখ ও নিট মুনাফা ১৭ কোটি ৫৩ লাখ টাকা। ২০২৩ সালে আয় ৪ হাজার ১৯০ কোটি ৭০ লাখ এবং ৯৮ কোটি ৫৫ লাখ টাকা মুনাফা হয়। ব্যবসার ধারা অব্যাহত থাকলে চলতি বছর প্রতিষ্ঠানটির আয় সাড়ে ৫ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে যেতে পারে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা। সেই হিসাবে ২০১৫ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত ১০ বছরে বিকাশের ব্যবসার আকার সম্প্রসারণ হয়েছে প্রায় সাড়ে ৬ গুণ।
বিকাশের ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা বলেন, প্রযুক্তিগত সক্ষমতা বৃদ্ধি, গ্রাহক ও অংশীজনদের ডিজিটাল শিক্ষা বাড়াতে ধারাবাহিক বিনিয়োগ করে আসছে বিকাশ। এর মাধ্যমে গ্রাহকের আস্থা অর্জন করেছে।
দক্ষিণের বিভাগীয় শহর খুলনায় উদ্বোধন হয়েছে ওয়ালটন কম্পিউটারের নতুন শোরুম ও এক্সপেরিয়েন্স সেন্টার। নগরীর প্রাণকেন্দ্র খান-এ-সবুর রোডে অবস্থিত কম্পিউটার পণ্যের মার্কেট জলিল টাওয়ারের তৃতীয় তলায় ওয়ালটনের কম্পিউটার পণ্যের জন্য ডেডিকেটেড এই আউটলেট চালু করা হয়েছে। এখান থেকে ক্রেতারা ওয়ালটনের সব ধরনের কম্পিউ
৩ মিনিট আগেশীর্ষ স্থানীয় বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংক প্রাইম ব্যাংক পিএলসির সঙ্গে পেরোল চুক্তি সই করেছে জালালাবাদ মেটাল লিমিটেড। সম্প্রতি গুলশানে ব্যাংকের করপোরেট অফিসে প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে এ চুক্তি করে প্রাইম ব্যাংক।
৭ মিনিট আগেবাংলাদেশ ব্যাংকের ক্রেডিট গ্যারান্টি স্কিমের আওতায় তারল্য ঘাটটি মেটাতে দুর্বল সাতটি ব্যাংককে ৬ হাজার ৫৮৫ কোটি টাকা তারল্য সহায়তা দিয়েছে সবল ৯টি ব্যাংক। তবে এসব দুর্বল ব্যাংক থেকে চাওয়া হয়েছিল ১১ হাজার ১০০ কোটি টাকা। গতকাল বৃহস্পতিবার এ তথ্য জানান বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক হুসনে আ
৯ ঘণ্টা আগেদেশে চাহিদার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে ভেজাল, নকল, মানহীন, অনুমোদনহীন ও মেয়াদোত্তীর্ণ প্রসাধনী সামগ্রী। বাংলাদেশ যেন বিদেশি এসব পণ্যের ডাম্পিং স্টেশন। প্রতিরোধে কঠোর ব্যবস্থা না নেওয়ায় দিন দিন এসব পণ্যে সয়লাব হচ্ছে বাজার। বিদেশ থেকে চোরাই পথে বিপুল পরিমাণে নিম্নমানের ভেজাল প্রসাধনী ঢুকছে দেশে।
১২ ঘণ্টা আগে