নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দুই পয়সা সঞ্চয় করে সঞ্চয়পত্র কিনে মুনাফার টাকায় নির্ভর যাঁরা করেন, তাঁদের স্বস্তি নেই। একদিকে বাজারে পণ্যমূল্য লাগামহীন। অস্বাভাবিক এই মূল্যস্ফীতির কারণে মানুষ মুনাফা পাচ্ছে কম। আবার সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ নিরুৎসাহিত করতে সরকার নানা কড়াকড়িও দিয়েছে। সব মিলিয়ে সঞ্চয়পত্র কেনা কমিয়ে দিয়েছে মানুষ। বরং পুরোনা সঞ্চয়পত্র ভেঙে খেতে হচ্ছে অনেকের।
গত ৯ মাস ধরে সঞ্চয়পত্র বিক্রির চেয়ে আগের আসল-সুদ বাবদ সরকারকে বেশি পরিশোধ করতে হয়েছে। গত ১১ মাসে ঋণাত্মক স্থিতির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১৭ হাজার ৭৪২ কোটি টাকা। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
সঞ্চয়পত্রে নেতিবাচক প্রভাব পড়ার বিষয়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক অর্থ উপদেষ্টা ড. এ বি মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম বলেন, কড়াকড়ি শর্ত আরোপের কারণেই সঞ্চয়পত্র বিক্রিতে নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। এ ছাড়া উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে সাধারণ মানুষ খুব বেশি মুনাফা পাচ্ছে না। এটাও সঞ্চয়পত্র বিক্রি কমার বড় কারণ।
তথ্য-উপাত্ত বলছে, জিনিসপত্রের উচ্চ দামের কারণে মধ্যবিত্তের প্রায় নাভিশ্বাস অবস্থা। আয় না বাড়লেও বাজার থেকে বেশি দাম দিয়ে সব ধরনের নিত্যপণ্য কিনতে হচ্ছে তাদের। তাতে দেখা যাচ্ছে, পণ্যের উচ্চ দামের ফলে সৃষ্ট উচ্চ মূল্যস্ফীতি আর সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ থেকে পাওয়া সুদের মধ্যে খুব বেশি ফারাক থাকছে না। সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ থেকে করসহ ১১ শতাংশ সুদ পেয়ে, কর বাদ দিয়ে যা থাকে, তা চলমান মূল্যস্ফীতির প্রায় কাছাকাছি। লাভ বলে তেমন কিছু থাকে না।
সম্প্রতি প্রকাশিত বিবিএসের তথ্যে দেখা যায়, এক বছরে প্রতি মাসে গড়ে ৯ দশমিক ৭৩ শতাংশ মূল্যস্ফীতি ছিল। বাস্তবে এর হার আরও অনেক বেশি। তাই সঞ্চয়পত্র থেকে পাওয়া লাভ দিয়ে খরচই মিটছে না মানুষের। যার প্রভাব পড়েছে সঞ্চয়পত্র বিনিয়োগে। দেখা যাচ্ছে, মানুষ বিনিয়োগ তো করছেই না, বরং আরও কমছে। অর্থাৎ সঞ্চয়পত্র ভেঙে খাচ্ছে।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, সদ্য বিদায়ী অর্থবছরের মে মাসে সঞ্চয়পত্র নিট বিক্রি ঋণাত্মক হয়েছে ৩ হাজার ৯৪ কোটি ৭১ লাখ টাকা। অর্থাৎ বিক্রির চেয়ে আগের আসল ও সুদ বাবদ ৩ হাজার ৯৪ কোটি ৭১ লাখ টাকা বেশি পরিশোধ করতে হয়েছে সরকারকে। মানুষ নতুন বিনিয়োগ তো করছেই না বরং আগের সঞ্চয়পত্রের বিনিয়োগও নবায়ন না করে ভেঙে ফেলছে। যার ফলে এর পেছনে সরকারের খরচ বেড়েছে।
তবে ২০২২-২৩ অর্থবছরের মে মাসে সঞ্চয়পত্র নিট বিক্রির ধারা ইতিবাচক ছিল। ওই সময় সুদ-আসল পরিশোধ করেও ৫৫১ কোটি টাকা ইতিবাচক ছিল।
তথ্য-উপাত্ত বলছে, বিদায়ী অর্থবছরের প্রথম ১১ মাসে (জুলাই-মে) সঞ্চয়পত্র নিট বিক্রি ঋণাত্মক ধারায় হয়েছে। অর্থাৎ গত ১১ মাসে আগের আসল ও সুদ বাবদ ১৭ হাজার ৭৪২ কোটি ৯৫ লাখ টাকা বেশি পরিশোধ করতে হয়েছে।
প্রতিবেদন বলছে, বিদায়ী অর্থবছরের প্রথম দুই মাস (জুলাই-আগস্ট) সঞ্চয়পত্র নিট বিক্রি ৫ হাজার ৫৬২ কোটি টাকা ইতিবাচক ছিল। তবে এরপর থেকে নিট বিক্রি ঋণাত্মক হতে থাকে। সেপ্টেম্বরে ঋণাত্মক হয় ১৪৭ কোটি, অক্টোবরে ১ হাজার ৪০ কোটি, নভেম্বরে ১ হাজার ৫৫৪ কোটি, ডিসেম্বরে ২ হাজার ২০৪ কোটি, জানুয়ারিতে ১ হাজার ২৮৭ কোটি, ফেব্রুয়ারিতে ১ হাজার ৫৪১ কোটি এবং মার্চে ঋণাত্মক ছিল ৩ হাজার ৬৫৩ কোটি টাকা।
বিদ্যমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতিতে সরকারও সঞ্চয়পত্র থেকে কম ঋণের পরিকল্পনা করেছিল। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে সঞ্চয়পত্র বিক্রি করে সরকারের নিট ঋণ নেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয় ১৮ হাজার কোটি টাকা। আগের ২০২২-২৩ অর্থবছরে এই লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৩৫ হাজার কোটি টাকা। সংশোধিত বাজেটে তা কমিয়ে ৩২ হাজার কোটি টাকা করা হয়েছিল। ওই অর্থবছরের শেষে নিট বিক্রি ঋণাত্মক হয়ে দাঁড়ায় ৩ হাজার ২৯৫ কোটি টাকা।
জানা যায়, ব্যাংকে প্রতিযোগিতামূলক সুদের হারের পাশাপাশি উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে মানুষের খরচ বেড়ে যাওয়ায় সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ কমতে পারে ধরে নিয়েই সরকার চলতি অর্থবছরেও এ খাত থেকে রক্ষণশীল ঋণের পরিকল্পনা করেছে। এ অর্থবছরে সরকার সঞ্চয়পত্র থেকে লক্ষ্যমাত্রা কমিয়ে ১৫ হাজার ৪০০ কোটি টাকা করেছে।
সঞ্চয়পত্র বিক্রি কমার কারণ বলতে গিয়ে খাতসংশ্লিষ্টরা বলছেন, ৫ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগে রিটার্ন দাখিলের বাধ্যবাধকতা ছাড়াও সঞ্চয়পত্রের সুদের হার স্থির থাকা, আবার ওই সুদের ওপর উচ্চ করারোপ এবং উচ্চ মূল্যস্ফীতি। কঠোর মুদ্রানীতির কারণে ব্যাংকে আমানতের সুদের হার বেড়েছে। এর ফলে সেখানে সহজে বিনিয়োগ ও বেশি মুনাফা পাওয়ার কারণে বিনিয়োগ স্থানান্তরিত হচ্ছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের ভারপ্রাপ্ত মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘এখন মানুষ সঞ্চয়পত্র কম কিনছে। আর সুদের হার কমানোর কারণে ধীরে ধীরে সরে যাচ্ছেন অনেকে। আবার ব্যাংকের সুদের হার বেড়েছে। এখন সঞ্চয়পত্রের চেয়ে ব্যাংকের সুদের হার বেশি। এ জন্য সঞ্চয়পত্রে মেয়াদ শেষে তারা আর নতুন করে কিনতে আগ্রহ পাচ্ছেন না। যার ফলে সঞ্চয়পত্র বিক্রিতে ধাক্কা লেগেছে।’
দুই পয়সা সঞ্চয় করে সঞ্চয়পত্র কিনে মুনাফার টাকায় নির্ভর যাঁরা করেন, তাঁদের স্বস্তি নেই। একদিকে বাজারে পণ্যমূল্য লাগামহীন। অস্বাভাবিক এই মূল্যস্ফীতির কারণে মানুষ মুনাফা পাচ্ছে কম। আবার সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ নিরুৎসাহিত করতে সরকার নানা কড়াকড়িও দিয়েছে। সব মিলিয়ে সঞ্চয়পত্র কেনা কমিয়ে দিয়েছে মানুষ। বরং পুরোনা সঞ্চয়পত্র ভেঙে খেতে হচ্ছে অনেকের।
গত ৯ মাস ধরে সঞ্চয়পত্র বিক্রির চেয়ে আগের আসল-সুদ বাবদ সরকারকে বেশি পরিশোধ করতে হয়েছে। গত ১১ মাসে ঋণাত্মক স্থিতির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১৭ হাজার ৭৪২ কোটি টাকা। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
সঞ্চয়পত্রে নেতিবাচক প্রভাব পড়ার বিষয়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক অর্থ উপদেষ্টা ড. এ বি মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম বলেন, কড়াকড়ি শর্ত আরোপের কারণেই সঞ্চয়পত্র বিক্রিতে নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। এ ছাড়া উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে সাধারণ মানুষ খুব বেশি মুনাফা পাচ্ছে না। এটাও সঞ্চয়পত্র বিক্রি কমার বড় কারণ।
তথ্য-উপাত্ত বলছে, জিনিসপত্রের উচ্চ দামের কারণে মধ্যবিত্তের প্রায় নাভিশ্বাস অবস্থা। আয় না বাড়লেও বাজার থেকে বেশি দাম দিয়ে সব ধরনের নিত্যপণ্য কিনতে হচ্ছে তাদের। তাতে দেখা যাচ্ছে, পণ্যের উচ্চ দামের ফলে সৃষ্ট উচ্চ মূল্যস্ফীতি আর সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ থেকে পাওয়া সুদের মধ্যে খুব বেশি ফারাক থাকছে না। সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ থেকে করসহ ১১ শতাংশ সুদ পেয়ে, কর বাদ দিয়ে যা থাকে, তা চলমান মূল্যস্ফীতির প্রায় কাছাকাছি। লাভ বলে তেমন কিছু থাকে না।
সম্প্রতি প্রকাশিত বিবিএসের তথ্যে দেখা যায়, এক বছরে প্রতি মাসে গড়ে ৯ দশমিক ৭৩ শতাংশ মূল্যস্ফীতি ছিল। বাস্তবে এর হার আরও অনেক বেশি। তাই সঞ্চয়পত্র থেকে পাওয়া লাভ দিয়ে খরচই মিটছে না মানুষের। যার প্রভাব পড়েছে সঞ্চয়পত্র বিনিয়োগে। দেখা যাচ্ছে, মানুষ বিনিয়োগ তো করছেই না, বরং আরও কমছে। অর্থাৎ সঞ্চয়পত্র ভেঙে খাচ্ছে।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, সদ্য বিদায়ী অর্থবছরের মে মাসে সঞ্চয়পত্র নিট বিক্রি ঋণাত্মক হয়েছে ৩ হাজার ৯৪ কোটি ৭১ লাখ টাকা। অর্থাৎ বিক্রির চেয়ে আগের আসল ও সুদ বাবদ ৩ হাজার ৯৪ কোটি ৭১ লাখ টাকা বেশি পরিশোধ করতে হয়েছে সরকারকে। মানুষ নতুন বিনিয়োগ তো করছেই না বরং আগের সঞ্চয়পত্রের বিনিয়োগও নবায়ন না করে ভেঙে ফেলছে। যার ফলে এর পেছনে সরকারের খরচ বেড়েছে।
তবে ২০২২-২৩ অর্থবছরের মে মাসে সঞ্চয়পত্র নিট বিক্রির ধারা ইতিবাচক ছিল। ওই সময় সুদ-আসল পরিশোধ করেও ৫৫১ কোটি টাকা ইতিবাচক ছিল।
তথ্য-উপাত্ত বলছে, বিদায়ী অর্থবছরের প্রথম ১১ মাসে (জুলাই-মে) সঞ্চয়পত্র নিট বিক্রি ঋণাত্মক ধারায় হয়েছে। অর্থাৎ গত ১১ মাসে আগের আসল ও সুদ বাবদ ১৭ হাজার ৭৪২ কোটি ৯৫ লাখ টাকা বেশি পরিশোধ করতে হয়েছে।
প্রতিবেদন বলছে, বিদায়ী অর্থবছরের প্রথম দুই মাস (জুলাই-আগস্ট) সঞ্চয়পত্র নিট বিক্রি ৫ হাজার ৫৬২ কোটি টাকা ইতিবাচক ছিল। তবে এরপর থেকে নিট বিক্রি ঋণাত্মক হতে থাকে। সেপ্টেম্বরে ঋণাত্মক হয় ১৪৭ কোটি, অক্টোবরে ১ হাজার ৪০ কোটি, নভেম্বরে ১ হাজার ৫৫৪ কোটি, ডিসেম্বরে ২ হাজার ২০৪ কোটি, জানুয়ারিতে ১ হাজার ২৮৭ কোটি, ফেব্রুয়ারিতে ১ হাজার ৫৪১ কোটি এবং মার্চে ঋণাত্মক ছিল ৩ হাজার ৬৫৩ কোটি টাকা।
বিদ্যমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতিতে সরকারও সঞ্চয়পত্র থেকে কম ঋণের পরিকল্পনা করেছিল। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে সঞ্চয়পত্র বিক্রি করে সরকারের নিট ঋণ নেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয় ১৮ হাজার কোটি টাকা। আগের ২০২২-২৩ অর্থবছরে এই লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৩৫ হাজার কোটি টাকা। সংশোধিত বাজেটে তা কমিয়ে ৩২ হাজার কোটি টাকা করা হয়েছিল। ওই অর্থবছরের শেষে নিট বিক্রি ঋণাত্মক হয়ে দাঁড়ায় ৩ হাজার ২৯৫ কোটি টাকা।
জানা যায়, ব্যাংকে প্রতিযোগিতামূলক সুদের হারের পাশাপাশি উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে মানুষের খরচ বেড়ে যাওয়ায় সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ কমতে পারে ধরে নিয়েই সরকার চলতি অর্থবছরেও এ খাত থেকে রক্ষণশীল ঋণের পরিকল্পনা করেছে। এ অর্থবছরে সরকার সঞ্চয়পত্র থেকে লক্ষ্যমাত্রা কমিয়ে ১৫ হাজার ৪০০ কোটি টাকা করেছে।
সঞ্চয়পত্র বিক্রি কমার কারণ বলতে গিয়ে খাতসংশ্লিষ্টরা বলছেন, ৫ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগে রিটার্ন দাখিলের বাধ্যবাধকতা ছাড়াও সঞ্চয়পত্রের সুদের হার স্থির থাকা, আবার ওই সুদের ওপর উচ্চ করারোপ এবং উচ্চ মূল্যস্ফীতি। কঠোর মুদ্রানীতির কারণে ব্যাংকে আমানতের সুদের হার বেড়েছে। এর ফলে সেখানে সহজে বিনিয়োগ ও বেশি মুনাফা পাওয়ার কারণে বিনিয়োগ স্থানান্তরিত হচ্ছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের ভারপ্রাপ্ত মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘এখন মানুষ সঞ্চয়পত্র কম কিনছে। আর সুদের হার কমানোর কারণে ধীরে ধীরে সরে যাচ্ছেন অনেকে। আবার ব্যাংকের সুদের হার বেড়েছে। এখন সঞ্চয়পত্রের চেয়ে ব্যাংকের সুদের হার বেশি। এ জন্য সঞ্চয়পত্রে মেয়াদ শেষে তারা আর নতুন করে কিনতে আগ্রহ পাচ্ছেন না। যার ফলে সঞ্চয়পত্র বিক্রিতে ধাক্কা লেগেছে।’
বাংলাদেশ ব্যাংকের ক্রেডিট গ্যারান্টি স্কিমের আওতায় তারল্য ঘাটটি মেটাতে দুর্বল সাতটি ব্যাংককে ৬ হাজার ৫৮৫ কোটি টাকা তারল্য সহায়তা দিয়েছে সবল ৯টি ব্যাংক। তবে এসব দুর্বল ব্যাংক থেকে চাওয়া হয়েছিল ১১ হাজার ১০০ কোটি টাকা। গতকাল বৃহস্পতিবার এ তথ্য জানান বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক হুসনে আ
৯ ঘণ্টা আগেদেশে চাহিদার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে ভেজাল, নকল, মানহীন, অনুমোদনহীন ও মেয়াদোত্তীর্ণ প্রসাধনী সামগ্রী। বাংলাদেশ যেন বিদেশি এসব পণ্যের ডাম্পিং স্টেশন। প্রতিরোধে কঠোর ব্যবস্থা না নেওয়ায় দিন দিন এসব পণ্যে সয়লাব হচ্ছে বাজার। বিদেশ থেকে চোরাই পথে বিপুল পরিমাণে নিম্নমানের ভেজাল প্রসাধনী ঢুকছে দেশে।
১১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায় (আইসিসিবি) শুরু হয়েছে তিন দিনব্যাপী নির্মাণ, আবাসন, বিদ্যুৎ ও সংশ্লিষ্ট সরঞ্জামকেন্দ্রিক দেশের সবচেয়ে বড় ছয়টি পৃথক আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী। চলবে ১৬ নভেম্বর পর্যন্ত
১৩ ঘণ্টা আগেব্রোকারেজ হাউস সাবভ্যালি সিকিউরিটিজের সব ধরনের কার্যক্রম পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত স্থগিত করা হয়েছে। মূলধন ঋণাত্মক ও বিনিয়োগের বিপরীতে দেওয়া ঋণের অনুপাত অনেক বেশি হওয়ায় এই নির্দেশ দিয়েছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) কর্তৃপক্ষ।
১৪ ঘণ্টা আগে