টাঙ্গাইলের নবনিযুক্ত জেলা প্রশাসক শরীফা হক দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন। আজ আজ বৃহস্পতিবার বিদায়ী প্রশাসক মো. কায়ছারুল ইসলামের কাছ থেকে তিনি দায়িত্ব বুঝে নেন। শরীফা হক ২৫ তম বিসিএস এর মাধ্যমে জনপ্রশাসনে যুক্ত হন।
এই দেশেরই মসলিন তাঁতশিল্পীদের বংশধরদের হাতে বুনন শুরু। কমপক্ষে আড়াই শ বছরের ঐতিহ্য। সেই টাঙ্গাইল শাড়িকেই নিজেদের ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি দিল ভারত। ভারতের এমন দাবি নিয়ে ক্ষোভে ফুঁসছে বাংলাদেশিরা। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে চলছে ব্যাপক সমালোচনা। এখন প্রশ্ন উঠেছে, ভারত জিআই স্বীকৃতি দে
বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী টাঙ্গাইল শাড়ির কদর বহু যুগ আগেই দেশের সীমানা ছাড়িয়ে গেছে। ঢাকা বিভাগের টাঙ্গাইলে তৈরি হয় এই শাড়ি, এই জেলার নামেই এর নামকরণ। তবে ভারতের সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে গতকাল (বৃহস্পতিবার) দুপুর আড়াইটায় একটি ফটো কার্ড পোস্ট দিয়ে দাবি করা হয়, টাঙ্গাইল শাড়ি ভারতের প
কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে তাঁতশিল্প আধুনিকায়নের লক্ষ্যে প্রসেসিং, প্রিন্টিং ও ডায়িংয়ের জন্য প্রায় ৩৪ কোটি টাকা ব্যয়ে আধুনিক যন্ত্রপাতি স্থাপনের প্রকল্প নিয়েছে বাংলাদেশ তাঁত বোর্ড। যন্ত্রপাতি কেনা এবং স্থাপনের কাজ করছে খুলনা শিপইয়ার্ড।
ঘন ঘন লোডশেডিং ও সুতার দাম বাড়ায় পাবনার বেড়ার তাঁতশিল্পের উৎপাদনে ধস নেমেছে। ইতিমধ্যে উপজেলার প্রায় ৫ হাজার তাঁত বন্ধ হয়েছে। ফলে কর্মহীন হয়ে পড়েছেন অন্তত ১২ হাজার শ্রমিক। অন্যদিকে ঋণে জর্জরিত হয়ে...
ঘন ঘন লোডশেডিংয়ের কারণে সিরাজগঞ্জের তাঁত কারখানাগুলোতে কাপড় উৎপাদনে ধস নেমেছে। চাহিদা-মতো বিদ্যুৎ সরবরাহ না থাকায় অধিকাংশ তাঁত কারখানা বন্ধ হওয়ার উপক্রম হয়েছে। কারখানার মালিকেরা ডিজেল-চালিত জেনারেটরের সাহায্যে পাওয়ার লুম ও তাঁত কারখানা সচল রাখার চেষ্টা করছেন। কিন্তু ডিজেলের দাম বাড়ায় কারখানা সচল রাখ
তাঁতযন্ত্রের পাদানিতে একবার করে পাড়া দিচ্ছিলেন আর হাতে থাকা কাচের বোতল দিয়ে বুনন করে চলা সুতার ওপর দিচ্ছিলেন চাপ। এভাবেই নিমগ্ন চিত্তে গামছা বুনন করছিলেন ৬০ বছর বয়সী ছবেলা বেগম। একটি গামছা তৈরি করতে দেড় ঘণ্টারও বেশি সময় লাগে। খরচ পড়ে প্রায় ১০০ টাকা। অথচ বিক্রি হয় মাত্র ১৩০ টাকায়। মাত্র ৩০ টাকা লাভের
করোনার বিপর্যয় কাটিয়ে ঘুরে দাঁড়াচ্ছে পাবনার ঐতিহ্যবাহী তাঁতশিল্প। গত দুই বছরের চারটি ঈদে করোনাকালীন বিধিনিষেধের কারণে তাঁতপণ্যের ব্যবসায় ধস নেমেছিল। এবার করোনা সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে থাকায় ঈদকে কেন্দ্র করে আবার চাঙা হয়েছে বাজার
টাঙ্গাইলে তীব্র দাবদাহ আর ভ্যাপসা গরমের সঙ্গে যোগ হয়েছে বিদ্যুৎবিভ্রাট। এতে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে জনজীবন। রমজানের শুরু থেকে বিভ্রাটের মাত্রা আরও বেড়েছে।
তাঁত বোর্ডের কুষ্টিয়ার কুমারখালী শাখার জন্য কেনা প্রায় ৩০ কোটি টাকার যন্ত্রপাতি নষ্ট হচ্ছে। তাঁতশিল্পকে আধুনিকীকরণের লক্ষ্যে প্রোসেসিং, প্রিন্টিং ও ডায়িংয়ের জন্য ওই সব যন্ত্রপাতি ক্রয় করা হয়।
ঈদকে সামনে রেখে ব্যস্ত সময় পাড় করছেন মৌলভীবাজারের মণিপুরি তাঁত শিল্পীরা। জেলার শ্রীমঙ্গল ও কমলগঞ্জ উপজেলার মণিপুরি এলাকায় ঘরে ঘরে নারীরা হাতে বুনছে শাড়ি। জানা যায়, মৌলভীবাজার জেলার শ্রীমঙ্গল ও কমলগঞ্জ উপজেলা মণিপুরি তাঁত শিল্পের জন্য প্রসিদ্ধ
৭টি পদে মোট ৩৫ জন লোকবল নিয়োগ দেবে বাংলাদেশ তাঁত বোর্ডের রাজস্ব খাতভুক্ত একটি ফ্যাশন ডিজাইন ট্রেনিং ইনস্টিটিউট এবং তিনটি ফ্যাশন ডিজাইন প্রশিক্ষণ উপকেন্দ্র। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।
করোনাভাইরাসের ধাক্কা সামলে নতুন করে ঘুরে দাঁড়াতে হিমশিম খাচ্ছেন টাঙ্গাইলের তাঁতিরা। গত দুই বছর বিক্রি না হওয়ায় অনেকেই এ পেশা ছেড়েছেন। আর এখনো যাঁরা আছেন, তাঁদের মধ্যে হাতে গোনা দু-চারজন ছাড়া বাকিরা খুঁড়িয়ে চলছেন। এবারের ঈদে ভালো বেচাকেনা না হলে ব্যবসা বন্ধ করতে বাধ্য হতে হবে বলে বলছেন অনেকে।
বরগুনার তালতলী উপজেলায় বসবাসের শুরুর দিকে জীবিকা নির্বাহের জন্য রাখাইন নারীরা তাঁতে কাপড় বোনা শুরু করেন। সেই থেকে কয়েক বছর আগেও রাখাইনদের তাঁতশিল্প ছিল জমজমাট। কিন্তু এই পল্লিতে তাঁতশিল্পের সেই সুবর্ণ দিন আজ আর নেই।
তাঁতপল্লিতে চলছে খটখট শব্দ। তাঁতির টানা হাত আর পায়ের ছন্দে নানা রঙের সুতোয় তৈরি হচ্ছে কাপড়। বংশপরম্পরায় এভাবে ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার বড়গাঁও ইউনিয়নের কেশুরবাড়ি এলাকার তাঁতপল্লিতে চলে আসছিল কাপড় বোনার কাজ।
করোনার বিস্তার ঠেকাতে বিভিন্ন ধাপে লকডাউন বা কঠোর বিধিনিষেধ দিয়েছে সরকার। এই সময়গুলোয় বন্ধ ছিল তাঁত। লকডাউনে যেসব খাত ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, তাঁতশিল্প তার মধ্যে অন্যতম। শিল্প সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, বিধিনিষেধ চলাকালে সিরাজগঞ্জে তাঁত মালিক ও শ্রমিকরা দৈনিক প্রায় ২১ কোটি টাকার ক্ষতি শিকার হয়েছেন।
জয়পুরহাটের কালাই উপজেলার বফলগাড়ী, ধাপ-শিকটা, খরপা, রাধানগর, জগডুম্বর, জিন্দারপুর ইউনিয়নের হাজিপুর, কালাই পৌরসভার দূরঞ্জ গ্রামে প্রায় ৬শ’ তাঁতী পরিবারের বসবাস। একসময় এই গ্রামের তৈরি শাড়ি, লুঙ্গি ও গামছার কদর ছিল দেশজুড়ে।