চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের ইকোপার্ক ও বোটানিক্যাল গার্ডেনের সুপ্তধরা ঝরনায় বেড়াতে এসে পাহাড়ি ঢলে আটকা পড়া দুই পর্যটককে উদ্ধার করেছেন ফায়ার সার্ভিস সদস্যরা। গতকাল মঙ্গলবার রাত সাড়ে ৯টায় তাঁদের ঝরনার ভেতরে থাকা পাহাড়ি ছড়ার পাশ থেকে উদ্ধার করা হয়।
দুই পাশে দুটি নিচু পাহাড়। মাঝখান দিয়ে বয়ে চলেছে জলরাশি। আশপাশ থেকে নানা ধরনের পাখির কিচিরমিচির শোনা যাচ্ছে। সব মিলিয়ে মনোমুগ্ধকর এক জায়গা নুনছড়ি খুম। তবে প্রচারের অভাবে পর্যটকদের কাছে এখনো তেমন পরিচিতি লাভ করেনি এটি। রাঙামাটি জেলার কাপ্তাই উপজেলার ওয়াগ্গা ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের নুনছড়ি মারমা পাড়ার
পাহাড়ি ঝরনা দেখতে গিয়ে কক্সবাজারের টেকনাফে দুই সহোদরসহ তিনজন অপহরণের শিকার হন। ভুক্তভোগী দুই ভাইয়ের একজন পালিয়ে পালিয়ে রক্ষা পেয়েছেন। দুজনকে এখনো উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি...
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের প্রাকৃতিক ঝরনা ও নয়নাভিরাম সমুদ্রদর্শনে এসে গত দেড় বছরে প্রাণ হারিয়েছেন আট পর্যটক। মূলত অসতর্কতার কারণেই এটি ঘটছে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা। কিন্তু একের পর এক প্রাণহানির ঘটনা ঘটলেও এখনো পর্যটকদের মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টিতে তেমন কোনো উদ্যোগ নেয়নি প্রশাসন।
দুর্গম অঞ্চলে বাস করা পাহাড়ি জনগোষ্ঠীর জন্য বড় সংকট বিশুদ্ধ পানির অভাব। বান্দরবানের বিভিন্ন স্থানে পাহাড় ও গাছ কাটা, বালু-পাথর উত্তোলনের কারণে নদী-নালা, ঝিরি-ঝরনা শুকিয়ে এ দুর্ভোগ এখন বছরের একটি বড় সময়ের চিত্র। তবে বর্ষা ও শরতের বৃষ্টিতে শুকনো মৌসুমে পানির চরম অভাবে থাকা ঝরনা ও ঝিরিগুলো যেন পূর্ণ যৌ
উজান থেকে নেমে আসা পানিতে টইটম্বুর কাপ্তাই হ্রদ। জলরাশির মাঝে ছোট্ট ছোট্ট দ্বীপে জনবসতি। সবুজ পাহাড়ের ওপরে শরতের নীল আকাশে ভেসে বেড়াচ্ছে সাদা মেঘের ভেলা। পাহাড় থেকে নেমে আসা প্রাকৃতিক ঝরনা বৃষ্টিতে রূপের ডালি মেলে দিয়েছে। সবকিছু মিলিয়ে পর্যটন শহর রাঙামাটি এবং এর আশপাশের এলাকার সৌন্দর্যের এখন জুড়ি মে
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে ঝরনার পানিতে তলিয়ে নিখোঁজ হওয়া বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার করেছে ফায়ার সার্ভিস। আজ বুধবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের ছরছরি (বিলাসী) ঝরনা থেকে শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
প্রায় এক শ ফুট ওপর থেকে নিচে আছড়ে পড়ছে ঝরনার জল। আধা কিলোমিটার দূর থেকেও পর্যটকেরা শুনতে পান ঝরনার পানির প্রবাহের শব্দ। স্বাভাবিকভাবেই বর্ষাকালে রূপের ডালি মেলে দেয় এ ঝরনা। তবা বর্ষা পেরিয়ে শরতেও অটুট থাকে তার সৌন্দর্য।
দুই পাহাড়ের মাঝে আড়াআড়িভাবে যুক্ত দুটো মরা বৃক্ষের কাণ্ড। নিচে গভীর ঝরনা। সেখানে নামতে হবে বৃষ্টিভেজা মরা গাছের এই কাণ্ড বেয়ে। একে একে সবাই নিচে নেমে এলাম। পা দেওয়ার মতো ছোট্ট একটা পাথর। পা ফসকে গেলেই নিচের গভীর খাদে। এমনই ট্রেইল মাড়িয়ে যেতে হয় তৈদুছড়া ঝরনায়।
ঘন সবুজে ঘেরা পাহাড়ের কোল বেয়ে জলরাশির নেমে আসা দেখা বেশ রোমাঞ্চকর। আমাদের দেশেও রয়েছে অসংখ্য ঝরনা। বর্ষাকালে এগুলো হয়ে ওঠে আরও প্রাণবন্ত। ঝরনা দেখার সবচেয়ে ভালো সময় জুলাই থেকে সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝি। এ সময় ভ্রমণের জন্য তাই পছন্দের তালিকায় রাখতে পারেন মনোমুগ্ধকর ৫টি ঝরনা।
রাঙামাটির ঘাঘড়া-বরইছড়ি সড়কের বটতলী এলাকার পূর্ব পাশের একটি পাহাড়ি পথ ধরে কিলোমিটার তিনেক হাঁটবেন। এ সময় কয়েকটি ছড়া অতিক্রম করবেন। যাবেন পাগলী মুখপাড়া, পাগলী মধ্যমপাড়ার মাঝখান দিয়ে। সাজানো-গোছানো গ্রামগুলোয় বেশ কিছু তঞ্চঙ্গ্যা পরিবারের বসবাস। তার পরই চলে আসবেন পাগলী ওপরপাড়ার অদ্ভুত সুন্দর এক ঝরনার সা
ধাপে ধাপে নেমে গেছে আশ্চর্য সুন্দর সিঁড়ি। হঠাৎ দেখে ভাবতে পারেন এমন সুন্দর সিঁড়ি বানাল কে? কিন্তু আশ্চর্যজনক হলেও এই সিঁড়ি মানুষের তৈরি নয়। তাহলে কীভাবে জন্ম হলো এই সিঁড়ির?
মরুভূমির মধ্যে পানির দেখা পাওয়া ভাগ্যের ব্যাপার। সেখানে নেভাদার এক মরুভূমিতে পাবেন একটি উষ্ণ প্রস্রবণ বা গরম জলের ঝরনার। ছয় থেকে ১২ ফুট পর্যন্ত উঠে যাচ্ছে গরম পানির ফোয়ারা। নিশ্চয় অবাক হয়ে ভাবছেন, এটা এখানে এল কীভাবে?
চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ের রূপসী ঝরনার কূপ থেকে দুই পর্যটকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল রোববার রাত ৯টার দিকে তাদের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। মিরসরাই ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্সের কর্মীরা দীর্ঘ সময় খোঁজাখুঁজির পর মরদেহগুলো উদ্ধার করেন। মিরসরাই ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্সের স্টেশন কর্মকর্তা ইম
এবারের ঈদের বন্ধে রাঙামাটিতে তুলনামূলক কম পর্যটক এসেছে। পর্যটনকেন্দ্রগুলো ছিল অনেকটাই ফাঁকা। শহরের পলওয়েল পার্ক, ঝুলন্ত সেতু, আরণ্যকসহ গুরুত্বপূর্ণ পর্যটনকেন্দ্রগুলো ঘুরে এ চিত্র দেখা গেছে। গতকাল শুক্রবার বিকেলে কিছু পর্যটক চোখে পড়লেও অধিকাংশ স্থানীয়।
বর্ষায় ঝরনা হয় রূপী। বৃষ্টির তোড়ে সারা বছরের ক্ষীণ ধারা এ সময় প্রবল হয়ে ওঠে। ঝরনার পাশের গাছপালা হয়ে ওঠে গাঢ় সবুজ। চড়াই-উতরাই পেরিয়ে তাই বর্ষায় এটি থাকতে পারে ভ্রমণতালিকার প্রথম দিকে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইয়েলোস্টোন জাতীয় উদ্যানে গেলে দেখা পাবেন গ্র্যান্ড প্রিজম্যাটিক স্প্রিং নামের এক উষ্ণ প্রস্রবণের। নীল, সবুজ, লালসহ নানা রঙের খেলা একে পর্যটকদের খুব প্রিয় এক গন্তব্যে পরিণত করেছে। কিন্তু উষ্ণ প্রস্রবণটি এত রং পেল কোথা থেকে?