আমাদের দেশে সাপ খুব পরিচিত প্রাণী। সাপ দেখলে, এমনকি নাম শুনলে আঁতকে ওঠেন এমন মানুষেরও অভাব নেই। বিশ্বের বেশির ভাগ দেশ বা অঞ্চলেই সাপের দেখা পাওয়া খুব সাধারণ ঘটনা। এই সরীসৃপটির পৃথিবীতে বাসও অন্তত ১৫ কোটি বছর ধরে। এখন যদি শোনেন বিশ্বে এমন কিছু এলাকা আছে যেখানে সাপ নেই, নিশ্চয় চমকে উঠবেন! তবে ঘটনা কিন
অ্যান্টার্কটিকায় যেসব বড় বড় গ্লেসিয়ার বা হিমবাহ আছে—সেগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো থোয়াইটস গ্লেসিয়ার। যা ডুমসডে গ্লেসিয়ার নামেও পরিচিত। দীর্ঘ ছয় বছরের গবেষণা শেষে বিজ্ঞানীরা বলছেন, যে হারে এই গ্লেসিয়ার গলে যাচ্ছে, তাতে আগামী ২০০ বছরের মধ্যেই এটি নিঃশেষ হয়ে যাবে। যার ফলে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বাড়বে অন্তত ২
হেঁটে কিংবা সাইকেলে চেপে অনেকেই পাড়ি দিয়েছেন পৃথিবীর এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে। আবার কেউ পাড়ি দিয়েছেন একেবারে আটলান্টিক আর অ্যান্টার্কটিকাও। সমতলের তুলনায় উত্তরের মেরুপথ পাড়ি দেওয়ার গল্পে ভিন্নতা আছে। ফলে এ গল্পের চরিত্রগুলোও ভিন্ন মানসিক গড়নের হয়ে থাকে। এমনই দুজন অভিযাত্রী অ্যান ব্যানক্রফট ও লি
মস্কোর কাছে হস্তান্তর করা রাশিয়ার একটি গবেষণা জাহাজের প্রতিবেদন অনুযায়ী, অ্যান্টার্কটিকায় সন্ধান পাওয়া তেলের মজুত প্রায় ৫১১ বিলিয়ন ব্যারেল। এই পরিসংখ্যান গত ৫০ বছরে উত্তর সাগর থেকে যে পরিমাণ তেল উত্তোলন করা হয়েছে, তার প্রায় ১০ গুণ।
কেমন অবাক শোনালেও অ্যান্টার্কটিকায় একটি ডাকঘর আছে। পেঙ্গুইন পোস্ট অফিস নামে পরিচিত এই ডাকঘরে চাকরির জন্য আবেদন গ্রহণ করা হচ্ছে। আগামীকাল অর্থাৎ ১৮ মার্চ আবেদনের শেষ দিন। যদিও এতে আমাদের খুশি হওয়ার কোনো কারণ নেই। কারণ, এবারের তিনটি পদের জন্য শুধু যুক্তরাজ্যের নাগরিকেরাই আবেদন করতে পারছেন।
অ্যান্টার্কটিকার মূল ভূখণ্ডে পাখিদের মধ্যে প্রথমবারের মতো বার্ড ফ্লুর একটি বিধ্বংসী ধরন (এইচ৫ এন ১ সাব টাইপ) হানা দিয়েছে। ভাইরাসটির জের ধরে রীতিমতো উজাড় হওয়ার ঝুঁকিতে পড়েছে মহাদেশটির দক্ষিণাঞ্চলের পেঙ্গুইনের বিশাল বসতি। বৈজ্ঞানিক গবেষণাকেন্দ্র ‘স্পেনস হায়ার
অ্যান্টার্কটিকা মহাদেশকে নিজেদের বলে দাবি করেছে ইরান। দেশটির নৌবাহিনীর কমান্ডার রিয়ার অ্যাডমিরাল শাহরাম ইরানি এক টিভি সাক্ষাৎকারে বলেছেন যে, অ্যান্টার্কটিকার মালিক ইরান সরকার এবং সেখানে সামরিক স্থাপনা তৈরির পরিকল্পনা আছে তাদের। যুক্তরাষ্ট্রের সংবাদমাধ্যম ফক্স নিউজ এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
অ্যান্টার্কটিকা পাড়ি দেওয়া চাট্টিখানি কথা নয়। পদে পদে মুখোমুখি হতে হয় তুষার ঝড়, কনকনে হাওয়াসহ আবহাওয়ার নানা বৈরিতার। তারপর যদি যাত্রাটা হয় একাকী, তাহলে তো কথাই নেই। কিন্তু ১৯৯৭ সালের এই দিনে অর্থাৎ ১৮ জানুয়ারি একাকী কারও সাহায্য ছাড়া প্রথম মানুষ হিসেবে অ্যান্টার্কটিকা জয় করেন নরওয়ের বোর্গে আওসলন।
বিশ্বের সবচেয়ে বড় আইসবার্গ বলা হয় এ২৩ এ-কে। ১৯৮৬ সালে এই আইসবার্গ অ্যান্টার্কটিকা মহাদেশের উপকূল থেকে আলাদা হয়ে যায়। কিন্তু তারপর দীর্ঘ সময় এই আইসবার্গ বলা চলে একপ্রকার স্থিরই ছিল। কিন্তু সম্প্রতি এই আইসবার্গ চলতে শুরু করেছে। বিজ্ঞানীরা ধারণা করছেন, মূলত এই আইসবার্গ ক্ষয় শুরু হওয়ার কারণেই এই চলাচল শ
অ্যান্টার্কটিকার ওয়েডেল সাগরে আটকে থাকা এ২৩এ নামের বিশাল এক আইসবার্গ গত ২৪ নভেম্বর সরে যেতে শুরু করেছে। দাবি করা হচ্ছে, এটি ঢাকার চেয়েও বড় এবং এর আকার বাংলাদেশের আয়তনের এক তৃতীয়াংশ।
ক্রায়োস্যাট-২ মিশনের রাডার থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে বিজ্ঞানীরা বলছেন, এ২৩এ আইসবার্গটির ওজন প্রায় ১ ট্রিলিয়ন টন বা ১ লাখ কোটি টন বা প্রায় ১০ কোটি কেজি। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ইংল্যান্ডের ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডনের গবেষক অ্যান্ডি রিডাউট বলেন, ‘বিগত এক দশক ধরে আমরা দেখছি যে, এই আইসবার্গ প্রতিবছর আড়াই
অ্যান্টার্কটিকায় বার্ড ফ্লু মহামারি দেখা দিয়েছে। এর মধ্যে বিস্তীর্ণ এলাকাজুড়ে শত শত হস্তিসিলের মৃতদেহ ছড়িয়ে থাকার খবর এল। তবে এরা বার্ড ফ্লুর সংক্রমণেই মারা পড়ছে কি না নিশ্চিত নয়। উচ্চ সংক্রমণ ক্ষমতা বিশিষ্ট এ ভাইরাস যদি পেঙ্গুইনের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে তবে এটি আধুনিক যুগের সবচেয়ে বড় পরিবেশগত বিপর্যয়ে রূপ
সম্প্রতি ফ্রান্সের লিঁওতে অবস্থিত সেন্টার ফর নিউরোসায়েন্সের একদল গবেষক চিনস্ট্র্যাপ পেঙ্গুইনের ঘুমের বিষয়টি নিয়ে গবেষণা করেছেন। তাঁরা অ্যান্টার্কটিকার কিং জর্জ আইল্যান্ডের পেঙ্গুইনগুলোর ওপর গবেষণা চালিয়ে দেখতে পান এগুলো দিনে ১০ হাজারবারের বেশি ঘুমায়। সব মিলিয়ে এই পেঙ্গুইনগুলো দিনের প্রায় ১১ ঘণ্টাই ঘ
পৃথিবীর সবচেয়ে বড় হিমশৈলটি পরিচিত এ২৩এ নামে। তিন দশকেরও বেশি সময় স্থির থাকার পর মুক্ত হয়ে জায়গা বদলাতে শুরু করেছে এটি। গত শুক্রবার বিজ্ঞানীরা বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বলে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
দীর্ঘ ৩৭ বছর ধরে সমুদ্রের তলদেশে আটকে থাকা পৃথিবীর সবচেয়ে বড় আইসবার্গটি সরে যেতে শুরু করেছে। এ২৩এ নামের বিপুল এই বরফখন্ডটি ১৯৮৬ সালে অ্যান্টার্কটিকার উপকূল থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছিল। পরে এটি ওয়েডেল সাগরে গিয়ে থেমে যায়। মূলত তখন থেকেই এটি একটি বরফ দ্বীপে পরিণত হয়েছিল।
জাতীয় উদ্যান বা ন্যাশনাল পার্কগুলো প্রকৃতি ও পরিবেশ রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ একটি ভূমিকা রাখে। এদের মধ্যে কোনো কোনোটি আকারে সত্যি বিশাল। শুনে চমকে উঠবেন পৃথিবীর সবচেয়ে বড় জাতীয় উদ্যান নর্থইস্ট গ্রিনল্যান্ড ন্যাশনাল পার্ক আকারে পৃথিবীর বেশির ভাগ দেশের চেয়েই বড়।
অ্যান্টার্কটিকার টেইলর হিমবাহের মধ্যে আছে একটি জলপ্রপাত। আশ্চর্য ব্যাপার হলো এই জলপ্রপাতের পানির রং রক্তের মতো লাল। বরফরাজ্যে এমন আশ্চর্য রঙের জলের রহস্য কী?