অনলাইন ডেস্ক
বিশ্বের সবচেয়ে বড় হিমশৈলটি পরিচিত এ২৩এ নামে। তিন দশকেরও বেশি সময় স্থির থাকার পর মুক্ত হয়ে জায়গা বদলাতে শুরু করেছে এটি। গত শুক্রবার বিজ্ঞানীরা বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বলে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
প্রায় ৪ হাজার বর্গকিলোমিটার (১ হাজার ৫০০ বর্গমাইল) আয়তনের হিমশৈলটির অবস্থান ওয়েডেল সাগরে। এর আয়তন নিউইয়র্ক সিটির প্রায় তিন গুণ।
পশ্চিম অ্যান্টার্কটিকার ফিলচনার-রোনে আইসশেলফ থেকে ১৯৮৬ সালে ভেঙে যাওয়ার পর থেকে ওয়েডেল সাগরের তলায় নিচের অংশ লেগে আটকে যায় হিমশৈলটি। তারপর থেকে সেটা ওই জায়গাতেই অবস্থান করছিল।
সাম্প্রতিক স্যাটেলাইট চিত্রগুলো থেকে জানা যায়, প্রায় ১ ট্রিলিয়ন বা ১ লাখ কোটি টন ওজনের হিমশৈলটি এখন দ্রুত বাতাস ও স্রোতের সাহায্যে অ্যান্টার্কটিকা উপদ্বীপের উত্তরের প্রান্ত অতিক্রম করে যাচ্ছে।
ব্রিটিশ অ্যান্টার্কটিক সার্ভের হিমবাহ বিশেষজ্ঞ অলিভার মার্শ জানান, এই আকারের একটি হিমশৈলকে জায়গা বদল করতে দেখার ঘটনা সচরাচর ঘটে না। কাজেই এর চলাটা গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছেন বিজ্ঞানীরা।
একপর্যায়ে এটি স্রোতের কারণে ‘আইসবার্গ অ্যালি’ নামে পরিচিত একটি পথে দক্ষিণ মহাসাগরের দিকে যাওয়ার সম্ভাবনা আছে, যেখানে অন্ধকার জলে এ ধরনের আরও হিমশৈলের দেখা মেলে।
মার্শ বলেন, ‘সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এটি সম্ভবত সামান্য পাতলা হয়ে গেছে এবং কিছুটা অতিরিক্ত প্লবতা পেয়েছে, যা এটিকে সমুদ্রের তল থেকে মুক্ত হতে এবং সমুদ্রের স্রোতের ধাক্কায় চলা শুরুর সুযোগ করে দিয়েছে।’
এ ২৩এ বিশ্বের প্রাচীনতম আইসবার্গগুলোর মধ্যে একটি। এদিকে চলার পথে এর সাউথ জর্জিয়া আইল্যান্ডে আটকে যাওয়ার আশঙ্কাও নাকচ করে দেওয়া যাচ্ছে না। সে ক্ষেত্রে এটি অ্যান্টার্কটিকার বন্যপ্রাণীদের জন্য একটা সমস্যা তৈরি করা অসম্ভব নয়। লাখ লাখ সিল, পেঙ্গুইন ও সামুদ্রিক পাখি বংশবিস্তার করে দ্বীপটিতে। পাশাপাশি চারপাশের জল থেকে আসে এদের খাবার। বিশাল আকারের এ২৩এ হিমশৈলটি সেখানে চলে গেলে বন্যপ্রাণীদের জীবনধারণই কঠিন হয়ে পড়তে পারে।
২০২০ সালে আরেকটি দৈত্যকার আইসবার্গ সাউথ জর্জিয়ার সঙ্গে সংঘর্ষের পরিস্থিতি হয়। এটা হলে সমুদ্রের তলদেশের সামুদ্রিক জীবন ধ্বংস এবং প্রাণীদের খাবার পাওয়ার পথ বন্ধ হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা ছিল। এ ধরনের একটি বিপর্যয় শেষ পর্যন্ত হয়নি। কারণ, হিমশৈলটি ছোট ছোট টুকরোয় বিভক্ত হয়ে যায়, এ২৩ এ-র ভাগ্যেও এটি ঘটতে পারে।
‘এই আকারের একটি আইসবার্গের দক্ষিণ মহাসাগরে দীর্ঘ সময় বেঁচে থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। যদিও এটি অনেক বেশি উষ্ণ। হিমশৈলটি আরও উত্তরে দক্ষিণ আফ্রিকার দিকে যেতে পারে, যেখানে এটি জাহাজ চলাচল ব্যাহত করতে পারে।’ বলেন মার্শ।
বিশ্বের সবচেয়ে বড় হিমশৈলটি পরিচিত এ২৩এ নামে। তিন দশকেরও বেশি সময় স্থির থাকার পর মুক্ত হয়ে জায়গা বদলাতে শুরু করেছে এটি। গত শুক্রবার বিজ্ঞানীরা বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বলে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
প্রায় ৪ হাজার বর্গকিলোমিটার (১ হাজার ৫০০ বর্গমাইল) আয়তনের হিমশৈলটির অবস্থান ওয়েডেল সাগরে। এর আয়তন নিউইয়র্ক সিটির প্রায় তিন গুণ।
পশ্চিম অ্যান্টার্কটিকার ফিলচনার-রোনে আইসশেলফ থেকে ১৯৮৬ সালে ভেঙে যাওয়ার পর থেকে ওয়েডেল সাগরের তলায় নিচের অংশ লেগে আটকে যায় হিমশৈলটি। তারপর থেকে সেটা ওই জায়গাতেই অবস্থান করছিল।
সাম্প্রতিক স্যাটেলাইট চিত্রগুলো থেকে জানা যায়, প্রায় ১ ট্রিলিয়ন বা ১ লাখ কোটি টন ওজনের হিমশৈলটি এখন দ্রুত বাতাস ও স্রোতের সাহায্যে অ্যান্টার্কটিকা উপদ্বীপের উত্তরের প্রান্ত অতিক্রম করে যাচ্ছে।
ব্রিটিশ অ্যান্টার্কটিক সার্ভের হিমবাহ বিশেষজ্ঞ অলিভার মার্শ জানান, এই আকারের একটি হিমশৈলকে জায়গা বদল করতে দেখার ঘটনা সচরাচর ঘটে না। কাজেই এর চলাটা গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছেন বিজ্ঞানীরা।
একপর্যায়ে এটি স্রোতের কারণে ‘আইসবার্গ অ্যালি’ নামে পরিচিত একটি পথে দক্ষিণ মহাসাগরের দিকে যাওয়ার সম্ভাবনা আছে, যেখানে অন্ধকার জলে এ ধরনের আরও হিমশৈলের দেখা মেলে।
মার্শ বলেন, ‘সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এটি সম্ভবত সামান্য পাতলা হয়ে গেছে এবং কিছুটা অতিরিক্ত প্লবতা পেয়েছে, যা এটিকে সমুদ্রের তল থেকে মুক্ত হতে এবং সমুদ্রের স্রোতের ধাক্কায় চলা শুরুর সুযোগ করে দিয়েছে।’
এ ২৩এ বিশ্বের প্রাচীনতম আইসবার্গগুলোর মধ্যে একটি। এদিকে চলার পথে এর সাউথ জর্জিয়া আইল্যান্ডে আটকে যাওয়ার আশঙ্কাও নাকচ করে দেওয়া যাচ্ছে না। সে ক্ষেত্রে এটি অ্যান্টার্কটিকার বন্যপ্রাণীদের জন্য একটা সমস্যা তৈরি করা অসম্ভব নয়। লাখ লাখ সিল, পেঙ্গুইন ও সামুদ্রিক পাখি বংশবিস্তার করে দ্বীপটিতে। পাশাপাশি চারপাশের জল থেকে আসে এদের খাবার। বিশাল আকারের এ২৩এ হিমশৈলটি সেখানে চলে গেলে বন্যপ্রাণীদের জীবনধারণই কঠিন হয়ে পড়তে পারে।
২০২০ সালে আরেকটি দৈত্যকার আইসবার্গ সাউথ জর্জিয়ার সঙ্গে সংঘর্ষের পরিস্থিতি হয়। এটা হলে সমুদ্রের তলদেশের সামুদ্রিক জীবন ধ্বংস এবং প্রাণীদের খাবার পাওয়ার পথ বন্ধ হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা ছিল। এ ধরনের একটি বিপর্যয় শেষ পর্যন্ত হয়নি। কারণ, হিমশৈলটি ছোট ছোট টুকরোয় বিভক্ত হয়ে যায়, এ২৩ এ-র ভাগ্যেও এটি ঘটতে পারে।
‘এই আকারের একটি আইসবার্গের দক্ষিণ মহাসাগরে দীর্ঘ সময় বেঁচে থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। যদিও এটি অনেক বেশি উষ্ণ। হিমশৈলটি আরও উত্তরে দক্ষিণ আফ্রিকার দিকে যেতে পারে, যেখানে এটি জাহাজ চলাচল ব্যাহত করতে পারে।’ বলেন মার্শ।
ঢাকার বাতাস আজ খুবই অস্বাস্থ্যকর। বায়ুদূষণের তালিকায় তৃতীয় স্থানে রয়েছে। সকালে পরিমাপ অনুযায়ী ঢাকার বায়ুদূষণের স্কোর ২৪৫। অন্যদিকে বায়ুদূষণের শীর্ষে পাকিস্তানের লাহোর। গুরুতর বায়ুদূষণের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি। এ ছাড়া দূষণের শীর্ষ পাঁচ দেশের তালিকায় ঘুরে ফিরে এই তিন দেশেরই বিভিন্ন
১ ঘণ্টা আগেআজারবাইজানের রাজধানী বাকুতে অনুষ্ঠিত বিশ্ব জলবায়ু সম্মেলনে (কপ-২৯) দক্ষিণ এশীয় দেশগুলোর জলবায়ু ও পরিবেশ সাংবাদিকদের সংগঠন ‘সাউথ এশিয়ান ক্লাইমেট চেঞ্জ জার্নালিস্ট ফোরাম’ (সাকজেএফ) এর নতুন কমিটি গঠিত হয়েছে।
১৩ ঘণ্টা আগেসেন্টমার্টিনের প্রবাল রক্ষায় সেখানে ভ্রমণের ক্ষেত্রে কিছু বিধিনিষেধ আরোপকে কেন্দ্র করে গত কিছুদিন ধরেই আলোচনায় দ্বীপটি । এরই মধ্যে এখন পর্যন্ত বিশ্বের সবচেয়ে বড় প্রবাল আবিষ্কৃত হলো প্রশান্ত মহাসাগরে। অসংখ্য ক্ষুদ্র প্রাণী একসঙ্গে যুক্ত হয়ে একটি প্রাচীরের পরিবর্তে একটি বিশালাকায় প্রবাল গঠন করেছে সেখা
২০ ঘণ্টা আগেঢাকার বাতাস আজও অস্বাস্থ্যকর। বায়ুদূষণের তালিকায় ঢাকার অবস্থান ওপরে উঠে দাঁড়িয়েছে পাঁচ এ। সকালে পরিমাপ অনুযায়ী ঢাকার বায়ুদূষণের স্কোর ১২৩। অন্যদিকে একদিনের ব্যবধানে আবারও বায়ুদূষণের শীর্ষে পাকিস্তানের লাহোর। গুরুতর বায়ুদূষণের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি। এ ছাড়া দূষণের শীর্ষ পাঁচ দেশের
১ দিন আগে