এ কথা আজ প্রমাণের অপেক্ষা রাখে না যে ফেসবুক সব ধরনের সোশ্যাল মিডিয়ার মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং শক্তিশালী। প্রিন্ট মিডিয়া মানে সংবাদপত্র, ইলেকট্রনিক মিডিয়া মানে টেলিভিশন– এসবকে অতিক্রম করেছে ফেসবুক। ফেসবুকের ক্ষমতা অসীম। ফেসবুক অনেক তাৎপর্যপূর্ণ সংবাদের নতুন ব্যাখ্যা নিয়ে আমাদের সামনে হাজির হয় এবং একট
ঈদ উৎসবে বিনোদন অঙ্গনও প্রাণ ফিরে পায়। হলে যেমন সিনেমার উৎসব চলে, টিভি চ্যানেলগুলো আয়োজন করে বিশেষ অনুষ্ঠানের; তেমনি নাটকপাড়াও হয়ে ওঠে জমজমাট। এবার ঈদ উপলক্ষে মঞ্চে নতুন প্রযোজনা নিয়ে আসছে আরণ্যক নাট্যদল। ‘কম্পানি’ নামের এ নাটকের রচনা ও নির্দেশনায় আছেন মামুনুর রশীদ। ঈদের দিন থেকে টানা পাঁচ দিন রাজধা
আজ দেশের প্রখ্যাত নাট্যকার, অভিনেতা ও নির্দেশক মামুনুর রশীদের জন্মদিন। অধিবর্ষে (২৯ ফেব্রুয়ারি) জন্ম তাঁর। চার বছর পরপর আসে তাঁর জন্মদিন। তাই জন্মদিনের অপেক্ষায় থাকেন তাঁর অনুরাগীরা। বহুল প্রতীক্ষিত এই জন্মদিন রাঙাতে তাই আয়োজন করা হয়েছে উৎসবের, আনন্দ মিলনমেলার। মামুনুর রশীদের হাতে গড়া নাট্যদল আরণ্যক
নাট্যজন মামুনুর রশীদের জন্ম ১৯৪৮ সালের ২৯ ফেব্রুয়ারি, টাঙ্গাইলের কালীহাতিতে। আজ তাঁর জন্মদিন উপলক্ষে শুরু হচ্ছে তিন দিনব্যাপী জন্মোৎসব। উৎসবে থাকবে মামুনুর রশীদ রচিত ও নির্দেশিত নাটকের মঞ্চায়ন, সেমিনার, প্রদর্শনী, বই প্রকাশ, সংবর্ধনা ও আড্ডা।
আজ লিপ ইয়ার, অর্থাৎ অধিবর্ষ। চার বছর পর পর ফেব্রুয়ারি মাসটি একটা দিন বেশি নিয়ে আসে। এই দিনেই আমার জন্ম। ১৯৫২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসটাও লিপ ইয়ারে ছিল। সেই মাসে কক্ষপথে ঘুরতে ঘুরতে পৃথিবীরও এক দিন বয়স বেড়ে গিয়েছিল। হিসাব করে দেখেছি, তখন আমার চার বছর বয়স। ‘বাপের বাড়িতে’ আমার মায়ের ছিল অবাধ যাতায়াত। মামাব
চার বছর পরপর আসে মামুনুর রশীদের জন্মদিন। অধিবর্ষে (২৯ ফেব্রুয়ারি) জন্ম তাঁর। প্রখ্যাত এই নাট্যকার, অভিনেতা ও নির্দেশকের জন্মদিনের অপেক্ষায় থাকেন তাঁর অনুরাগীরা। বহুল প্রতীক্ষিত এই জন্মদিন রাঙাতে তাই আয়োজন করা হয়েছে উৎসবের, আনন্দ মিলনমেলার। মামুনুর রশীদের জন্মদিন উপলক্ষে তিন দিনের বিশেষ উৎসবের আয়োজন
নাট্যজন মামুনুর রশিদ বলেন, ‘আমরা এই সাংস্কৃতিক রাষ্ট্র নির্মাণ করেছিলাম। কিন্তু সেই সাংস্কৃতিক রাষ্ট্র এখন আর নেই। রাজনীতির কাছে চলে গেছে। তারপরেও আনর্ত আজকে যে সাহস দেখিয়েছে, যে নাট্যজনদের এক করেছে তা সত্যিই পরম গৌরবের...
পরিত্যক্ত পুরোনো এক বাড়িতে থাকতে আসেন ব্রাহ্মণ। ক্রমে বাড়িতে থাকা অশরীরী আত্মাগুলোর সঙ্গে পরিচয় ঘটতে থাকে তাঁর। কিন্তু না, নৃশংস কোনো ব্যাপার ঘটে না। শুরুতে অস্বস্তি বোধ হলেও ক্রমে সেই অশরীরীদের কার্যকলাপের সঙ্গে মানিয়ে নেন তিনি। সঙ্গে আছে প্রেম, রোমাঞ্চকর নানা অলৌকিক ঘটনা। এখানেও ভুতুড়ে ভীতির চেয়ে
দেশে মেগা প্রকল্প ও অর্থনীতি নিয়ে যেসব পরিকল্পনা হচ্ছে, সেখানে পরিকল্পনাবিদ বা অর্থনীতিবিদ দিয়ে কোনো কাজ করানো হচ্ছে না। বরং সে কাজগুলো করছেন আমলারই। এতে দেশের উন্নয়নের সঠিক পরিকল্পনা হচ্ছে না, শিক্ষার মান নষ্ট হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন নাট্যব্যক্তিত্ব মামুনুর রশীদ।
আমরা যখন কলেজে পড়তাম, তখন আমাদের যৌবনের সূচনাকালে লেখাপড়ার পাশাপাশি গান আমাদের প্রিয় অনুষঙ্গ হয়ে দাঁড়িয়েছিল। হেমন্ত মুখোপাধ্যায়, মান্না দে, সতীনাথ মুখোপাধ্যায়, জগন্ময় মিত্র, শ্যামল মিত্রের গান; যেমন ‘ও নদীরে একটি কথা শুধাই
সরকারের বাজেট ঘোষণা হবে। নানানভাবেই বাজেটে কোন পণ্যের দাম কত টাকা বাড়বে—এ ব্যাপারটি আগেই ফাঁস হয়ে যায়। সেই অনুযায়ী পণ্যগুলো গুদামজাত হয়ে যায়, উচ্চমূল্যে বিক্রির জন্য মজুত থাকে এবং ব্যবসায়ীদের জন্য আরও একটি সুযোগ তৈরি হয়।
আজ ১১ জ্যৈষ্ঠ। এই দিনে ১৩০৬ বঙ্গাব্দে আসানসোলের চুরুলিয়া গ্রামে জন্মেছিলেন কাজী নজরুল ইসলাম। ইংরেজি ১৮৯৯ সালে জন্মে মাত্র কুড়ি বছর বয়সেই সাহিত্যে তাঁর আগমনের বার্তা ধ্বনিত হয়েছিল। এর দুই বছর পরেই ‘বিদ্রোহী’ কবিতা রচনার মাধ্যমে বাংলা
আমাদের আবদুল গাফ্ফার চৌধুরী গত হয়েছেন এক বছর আগে ১৯ মে ২০২২। তিনি গত হয়েছেন বটে, কিন্তু বিগত হননি। যত দিন বাংলাদেশ থাকবে, বাংলা ভাষা থাকবে, তত দিন তিনি একুশের গানে বেঁচে থাকবেন। কাজেই তাঁর বিগত হওয়ার আশঙ্কা নেই। ভাষা আন্দোলনের সময় তাঁর বয়স ১৮ বছর।
বরাবরই আমার একটা আগ্রহের জায়গা হচ্ছে বরণীয় মানুষদের আত্মজীবনী। আত্মজীবনী পড়ে যে সময়টা আমি দেখিনি, যে চরিত্রগুলো সম্পর্কে জানি না, তাঁদের জীবন, সাফল্য, ব্যর্থতা এসব জানতে পারি।
এবার ঈদ ও পয়লা বৈশাখ প্রায় কাছাকাছি সময়ে পড়েছে। তাতে গ্রীষ্মের এই দাবদাহে আরও উষ্ণ হয়ে উঠেছে বিপণিবিতান, ফুটপাতের বাজার এবং ছোটখাটো শহর ও উপজেলার বাজারগুলো। এমনকি গ্রাম পর্যায়েও এর একটা প্রভাব লক্ষ করা যায়। সেই সঙ্গে আছে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর বৈসাবি, বিজু এবং আরও কিছু অনুষ্ঠান।
গত চার মাসে পাঁচটি সম্মাননা পেলাম। মমতাজউদ্দীন আহমদ সম্মাননা, নাগরিক নাট্য সম্প্রদায়ের আলী যাকের উৎসবে সৈয়দ শামসুল হক সম্মাননা, শুকচর রেপার্টরি সম্মাননা, কলকাতায় পেলাম অনিক সম্মাননা
মামুনুর রশীদ বাংলাদেশের একজন গুণী নাট্যকার, অভিনেতা ও সংগঠক। সুশীল সমাজের একজন নেতৃস্থানীয়ও তিনি। অনেকের সঙ্গে তাঁর পার্থক্য হলো, তিনি মুক্তিযুদ্ধের চেতনার কথা বলেন প্রায় সব সময়। মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপটও তাঁর ভালো জানা। কমবেশি সবাই তাঁকে একজন বিবেকবান, বিচক্ষণ সংস্কৃতিমনা হিসেবেই জানেন ও বোঝেন।