শনিবার, ১৬ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)
ইবাদত হোক রিয়ামুক্ত
যেসব ইবাদত কেবল আল্লাহর জন্য করা উচিত, তা যদি মানুষকে দেখানোর উদ্দেশ্যে করা হয়, সেটিকে ইসলামের পরিভাষায় ‘রিয়া’ বলা হয়। রিয়াযুক্ত ইবাদত সম্পূর্ণ হারাম। বান্দার ইবাদতের উপযুক্ত একমাত্র সত্তা হচ্ছেন মহান আল্লাহ।
শীতে অজু ও গোসলে সতর্কতা কাম্য
দৈনিক পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের আগে আবশ্যকভাবে একজন মুসলমানকে অজু করতে হয়। আর ফরজ গোসল ছাড়াও পরিচ্ছন্নতার জন্য নিয়মতি গোসল করা মহানবী (সা.)-এর সুন্নত। অজুর মোট চারটি ফরজ রয়েছে এবং গোসলের তিনটি ফরজ রয়েছে—যা সঠিকভাবে আদায় না করলে অজু-গোসল আদায় হয় না। বিশেষ করে শীতকালে এ বিষয়ে সতর্কতা অবলম্বন করা একান্ত জরুর
সুরা লাহাব নাজিলের প্রেক্ষাপট
সুরা লাহাব পবিত্র কোরআনের ১১১তম সুরা। এর আয়াত সংখ্যা ৫। এটি মক্কায় অবতীর্ণ। মহানবী (সা.)-এর চাচা আবু লাহাব ও তার পরিবার ইসলামের বিরুদ্ধে যে ঘৃণ্য কাজকর্ম করেছিল এবং তাদের প্রতি আল্লাহ যে ক্রুদ্ধ হয়েছিলেন—তার বিবরণ এই সুরায় এসেছে।
ফেরেশতারা যাদের জন্য দোয়া করেন
কিছু সৌভাগ্যবান মানুষের জন্য ফেরেশতারা দোয়া করেন।। তাদের মধ্যে পাঁচজন হলো— এক. আবদুল্লাহ ইবনে ওমর (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি পবিত্রাবস্থায় (অজু অবস্থায়) ঘুমায়, তার সঙ্গে একজন ফেরেশতা নিয়োজিত থাকেন। এরপর সে ঘুম থেকে জাগার পর আল্লাহর কাছে ফেরেশতা দোয়া করে বলেন—হে আল্লাহ, তোমার অম
এই ছবি ১৪০০ বছর আগে বেঁধে রাখা পাথরের নয়
দড়ি দিয়ে বাঁধা দুটি পাথরের ভিডিও প্রচার করে সোশ্যাল মিডিয়ার বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে দাবি করা হচ্ছে, পাথর দুটি হজরত মুহাম্মদ (সা.) বেঁধেছিলেন। এরপর ১ হাজার ৪০০ বছর ধরে পাথরগুলো ঝুলে আছে। ফেসবুকে এমন এক ভিডিও আজ শুক্রবার (১ ডিসেম্বর) বেলা ৩টা পর্যন্ত প্রায় ৫ হাজার বার শেয়ার হয়েছে। এতে রিয়েক্ট পড়েছে ১ হাজ
ফেরেশতারা যাদের অভিশাপ দেন
কিছু হতভাগ্য মানুষদের ওপর ফেরেশতারা অভিশাপ দেন। তাদের মধ্যে কয়েকজনের কথা এখানে তুলে ধরা হলো— এক. আব্দুল্লাহ বিন আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি আমার সাহাবিগণকে গালি দেয়, তার ওপর আল্লাহ, তাঁর ফেরেশতা ও সব মানুষের অভিশাপ।’ (আল মুজামুল কাবির)
মহানবী (সা.) যাদের শ্রেষ্ঠ বলেছেন
হাদিসে মহানবী (সা.) অনেক মানুষকে শ্রেষ্ঠ বলে স্বীকৃতি দিয়েছেন। যথা—১. তোমাদের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ সে, যে কোরআন শিখে ও শেখায়। (বুখারি: ৫০২৭)২. নিশ্চয়ই তোমাদের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ সে, যে তোমাদের মধ্যে সর্বোত্তম আচরণের অধিকারী। (বুখারি: ৬০৩৫)
অমুসলিম মনীষীদের চোখে মহানবী (সা.)
হজরত মুহাম্মদ (সা.) বিশ্ব মানবতার অনুপম আদর্শ। ক্ষমা, দয়া, ধৈর্য, সহনশীলতা, মহানুভবতা ইত্যাদি গুণ তাঁর চরিত্রের প্রধান বৈশিষ্ট্য। শৈশব থেকে ওফাত পর্যন্ত তাঁর চারিত্রিক মাধুর্য ছিল অনন্য। বিশ্ব ইতিহাসে তিনি এক অবিস্মরণীয় ব্যক্তিত্ব। তিনি সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ মানুষ ও আল্লাহর প্রেরিত পুরুষ। তিনি বিশ্ব
রুকু করার সঠিক পদ্ধতি
রুকু নামাজের অন্যতম রোকন। এ ব্যাপারে সব ইমাম একমত। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘হে ইমানদারগণ, তোমরা রুকু করো, সিজদা করো।’ (সুরা হজ: ৭৭) রাসুল (সা.) এক সাহাবিকে নামাজ শিক্ষা দিতে গিয়ে বলেছেন, ‘...এরপর রুকু করবে ভারসাম্যপূর্ণভাবে।’
সিজদার সঠিক পদ্ধতি
নামাজ ইসলামের সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত। নামাজের সর্বশ্রেষ্ঠ রোকন হলো সিজদা। কেননা এর মাধ্যমে আল্লাহ তাআলার সবচেয়ে নিকটবর্তী হওয়া যায়। হাদিস শরিফে নবী (সা.) বলেছেন, ‘বান্দা আল্লাহ তাআলার সবচেয়ে নিকটবর্তী হয় সেজদা অবস্থায়।
আমানত রক্ষার ৩ ফজিলত
আরবি আমানত শব্দের অর্থ বিশ্বস্ততা, নিরাপত্তা, আশ্রয় ইত্যাদি। পরিভাষায় এমন হককে আমানত বলা হয়, যা আদায় করা এবং রক্ষা করা আবশ্যক। হাদিসে আমানত রক্ষা করাকে ইমানের নিদর্শন হিসেবে সাব্যস্ত করা হয়েছে।
কৃপণতা মুমিনের বৈশিষ্ট্য নয়
কৃপণতা মানব চরিত্রের একটি মন্দ দিক। এটি কোনো মুমিনের স্বভাব হতে পারে না। এ স্বভাব শয়তানই পছন্দ করে এবং মানুষকে কৃপণ হতে উৎসাহিত করে। আল্লাহ তাআলা এরশাদ করেন, ‘শয়তান তোমাদের দারিদ্র্যের ভয় দেখায় আর কৃপণ হতে উৎসাহ জোগায়।
মুসলমানদের ঐক্য ও ভ্রাতৃত্ববোধ
বর্ণ, গোত্র, পেশা, ভাষা ও অঞ্চলের ভিন্নতা সত্ত্বেও ইমানের ভিত্তিতে সব মুসলমান এক। সব মুসলমান সাক্ষ্য দেয়—আল্লাহ ছাড়া কোনো মাবুদ নেই এবং মুহাম্মদ (সা.) আল্লাহর বান্দা ও রাসুল। সবাই এক কিবলার দিকে নামাজ আদায় করে, একই মাসে রোজা পালন করে এবং একই স্থান ও কালে হজ সম্পাদন করে। সব মুসলমান যেন একটি দেহ। তাই
কোমল আচরণ মুমিনের সৌন্দর্য
কোমলতা ও নম্রতা মানুষের অনন্য গুণ। মুমিনের মাঝে এ গুণ থাকা আবশ্যক ও অপরিহার্য। এ গুণের কারণে মানুষ অন্যের কাছে প্রশংসনীয় হয়। কোমল স্বভাবের লোক সবার কাছে প্রিয় ও শ্রদ্ধেয় ব্যক্তি হিসেবে বিবেচিত হন।
মহানবী (সা.)-এর প্রতিশ্রুতি রক্ষা
কথা দিয়ে কথা রাখার নাম প্রতিশ্রুতি বা ওয়াদা রক্ষা। প্রতিশ্রুতি রক্ষা করা মুমিনের বিশেষ গুণ। প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করে কোনো মুসলিম পরিপূর্ণ ইমানদার হতে পারে না। রাসুল (সা.) প্রতিশ্রুতি ভঙ্গকারীকে মুনাফিক অবহিত করেছেন।
আল্লাহর ভয়ে কান্না করার ফজিলত
আল্লাহর ভয়ে কান্না করা অতি উঁচু পর্যায়ের একটি আমল। মহান আল্লাহ বান্দার এ আমল খুব পছন্দ করেন। মহানবী (সা.) বলেন, ‘আল্লাহর কাছে দুটি ফোঁটা এবং দুটি চিহ্ন থেকে বেশি প্রিয় আর কিছুই নেই। দুটি ফোঁটা হলো, আল্লাহর ভয়ে কান্নার অশ্রুফোঁটা এবং আল্লাহর পথে প্রবাহিত রক্তের ফোঁটা।
ইসলামে মানসিক সুস্থতার গুরুত্ব
ইসলামে মানসিক স্বাস্থ্য আর শারীরিক স্বাস্থ্য সমানভাবে গুরুত্বপূর্ণ। মানসিক স্বাস্থ্য বিশ্বাসের ওপর নির্ভরশীল। একজন মানুষের ভালো বা স্বস্তিকর অবস্থা বজায় রাখতে প্রয়োজন স্বাস্থ্যকর এবং ভারসাম্যপূর্ণ জীবন। পবিত্র কোরআনের অনেক আয়াতে আল্লাহ তাআলা প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে মানসিক স্বস্তি এবং ধৈর্যের বিষয়টি