দীর্ঘদিন ধরেই ডলারের অস্থিরতা ও সংকটে ভুগছিল দেশ। সেটি এখনো পুরোপুরি দূর হয়নি। তবে, প্রায় আড়াই বছরের বেশি সময় পর এখন বৈদেশিক মুদ্রার বাজারে কিছুটা স্বস্তির পরিবেশ তৈরি হয়েছে।
ভোজ্যতেলের দাম যাতে না বাড়ে, সে জন্য আমদানি পর্যায়ে ৫ শতাংশ ভ্যাট ছাড় দিয়েছিল সরকার। ব্যবসায়ীরাও দাম না বাড়ানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। কিন্তু কথা রাখেননি তাঁরা। ঘোষণা দিয়ে দাম না বাড়ালেও বাজারে খোলা তেলের সরবরাহ কমিয়ে দিয়েছেন তাঁরা। এতে বেড়েছে দামও। এক মাসে সয়াবিনের লিটারে বেড়েছে ২০ টাকা। এ অবস্থায়
দেশে চাহিদার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে ভেজাল, নকল, মানহীন, অনুমোদনহীন ও মেয়াদোত্তীর্ণ প্রসাধনী সামগ্রী। বাংলাদেশ যেন বিদেশি এসব পণ্যের ডাম্পিং স্টেশন। প্রতিরোধে কঠোর ব্যবস্থা না নেওয়ায় দিন দিন এসব পণ্যে সয়লাব হচ্ছে বাজার। বিদেশ থেকে চোরাই পথে বিপুল পরিমাণে নিম্নমানের ভেজাল প্রসাধনী ঢুকছে দেশে।
বাজারে এমন বিশৃঙ্খলা যে কর ছাড়সহ নানা পদক্ষেপ নিয়েও দাম কমানো যাচ্ছে না বলে জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
কুমিল্লার বুড়িচংয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের পাশ থেকে দুই শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সকাল থেকে দিনব্যাপী উপজেলার নিমসার বাজার এলাকায় এই উচ্ছেদ অভিযান চালানো হয়।
বাজারে স্বস্তি ফেরাতে চাল, পেঁয়াজ ও আলুর শুল্ক প্রত্যাহার, টাস্কফোর্স গঠন করে অভিযান, কিছু পণ্যের দাম বেঁধে দেওয়া হলেও ভোক্তার স্বস্তি মিলছে না। চাল, পেঁয়াজ ও আলুর দাম কমেনি। উল্টো আলু, ভোজ্যতেল, আটা, কিছু সবজি, কাঁচা মরিচ, ব্রয়লার মুরগিসহ বেশ কিছু পণ্যের দাম বেড়েছে। গত এক সপ্তাহে আলুর দাম কেজিতে
রমজানের আগেই বাজারে পণ্যভিত্তিক অনৈতিক প্রতিযোগিতার আভাস দৃশ্যমান হয়ে উঠছে। শুল্ক কমিয়েও নিয়ন্ত্রণে রাখা যাচ্ছে না বিভিন্ন পণ্যের দাম। সরবরাহ চেইনে নেই খুব একটা উন্নতি। সরকার আমদানির সুযোগ উন্মুক্ত করলেও সেখানে আশানুরূপ সাড়া নেই আমদানিকারকদের।
সারা বিশ্বেই এখন ওজন কমানোর ওষুধের ব্যবহার বাড়ছে। মরগ্যান স্ট্যানলি রিসার্চের হিসাব অনুযায়ী, ২০৩০ সালে এই বাজার ১০৫ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছাবে। যেখানে ২০২৩ সালে স্থূলতা নিরাময়ের ওষুধের বিক্রি ছিল ৬ বিলিয়ন ডলার।
পুরান ঢাকার সদরঘাটের পাটুয়াটুলী রোড। এই রোড ধরে এগোলে রাবেয়া ইলিয়াস মার্কেট ও নুরুল হক মার্কেট। গত বৃহস্পতিবার নুরুল হক মার্কেটের নিচতলায় গিয়ে দেখা যায় ইলেকট্রনিকস পণ্যের সারি সারি দোকান।
দিনাজপুরের হাকিমপুরে মোকামগুলোয় পচতে শুরু করেছে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি করা ভারতীয় পেঁয়াজ। পচন ধরা এসব পেঁয়াজ মানভেদে ৪ থেকে ৮০ টাকা কেজি বিক্রি করতে হচ্ছে আড়তদারদের। কোনো কোনো আড়তদার আবার বিক্রি করতে না পেরে ফেলে দেন। দেশের এক প্রান্তে পেঁয়াজের মোকামে যখন এই হাল, তখন রাজধানীতে প্রতি কেজি পেঁয়াজ
পরিবেশ রক্ষায় ৩ নভেম্বর থেকে পলিথিন শপিং ব্যাগের উৎপাদনকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে। এ বিষয়ে সকল জেলা প্রশাসক এবং পরিবেশ অধিদপ্তরের কর্মকর্তা মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে...
দেশের বাজারে পেঁয়াজের দাম এক মাসের ব্যবধানে বেড়েছে ২৫-৪০ টাকা পর্যন্ত। আর এক সপ্তাহের ব্যবধানে বেড়েছে ১৫-২০ টাকা পর্যন্ত। খুচরা বাজারে দেশি পেঁয়াজের কেজি ১৫০ টাকা ছাড়িয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে অত্যাবশ্যকীয় এই পণ্যের দাম সাধারণ মানুষের নাগালে রাখতে পেঁয়াজের আমদানি শুল্ক সম্পূর্ণ প্রত্যাহারের সুপারিশ করেছ
গত এক মাসের ব্যবধানে দেশে খুচরা বাজারে প্রতি কেজি চালের দাম বেড়েছে প্রায় ২ শতাংশ। এক বছরের ব্যবধানে বেড়েছে ৭ থেকে ৯ দশমিক ৩৫ শতাংশ। এর মধ্যে বিভিন্ন জেলায় বন্যা ও অতিবৃষ্টির কারণে আমনের উৎপাদন মারাত্মক ব্যাহত হয়েছে, যা চালের ঘাটতি তৈরির শঙ্কা বাড়াচ্ছে। এ পর্যায়ে স্বস্তি নেই আন্তর্জাতিক বাজারেও।
মেহেরপুরের গাংনীতে চলতি বছরে বেড়েছে মরিচ চাষ। আর্থিকভাবে লাভবান হওয়ায় মরিচ চাষে ঝুঁকেছেন চাষিরা। তবে মরিচের দাম পড়ে যাওয়ায় হতাশ তাঁরা। যে মরিচ ১০ দিন আগেও ছিল ৩০০-৩৫০ টাকা কেজি। আজ মঙ্গলবার তা কেজি প্রতি বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকায়।
গত শনিবার বেলা ৩টায় পুরান ঢাকার বাণিজ্যিক প্রাণকেন্দ্র মৌলভীবাজারের গোলবদন মার্কেটের দৃশ্য। একজন তেল ও চিনির পরিবেশকের দোকানে বসে এর মালিকের সঙ্গে এ প্রতিবেদকের কথা হচ্ছিল। এ সময় পাঞ্জাবি পরা বয়স্ক এক ব্যক্তি এসে ‘৯৫ দামে’ ২১ গাড়ি মাল দেওয়ার অনুরোধ করলেন ওই ব্যবসায়ীকে। কিন্তু দোকানমালিক প্রস্তাব দিল
খুচরা বাজারে সবজির চড়া মূল্য। কিন্তু নিমসার পাইাকারি বাজারে এই দাম প্রায় অর্ধেক। খাজনা, পরিবহন খরচ আর নানারকম চাঁদা দেওয়ার পর মাঠের সবজি কয়েক হাত বদল হয়ে চড়া মূল্যে বিক্রি হয় ভোক্তাদের কাছে। খুচরা বাজারে ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা দরে মরিচ নিমসার বাজারে বিক্রি হয় ১৪০ টাকায়।
মূল্য বৈষম্যের শিকার দেশের ইন্টারনেটের বাজার। যার কারণে ব্যান্ডউইথ ও ইন্টারনেটে গ্রাহক পর্যায়ে দাম বাড়ছে। দেশে তথ্য প্রযুক্তির বিকাশে ব্রডব্যান্ড ও মোবাইল ইন্টারনেটের দাম কমানো প্রয়োজন। কর কমালেই গ্রাহক পর্যায়ে ইন্টারনেটের দাম কমানো সম্ভব। একই সঙ্গে দেশীয় ব্যান্ডউইথ অব্যবহৃত থাকায় প্রায় ৫০ মিলিয়ন ডল