বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব অ্যাকাডেমি অব পাবলিক অ্যাডমিনিস্ট্রেশন স্থাপনের জন্য জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের অনুকূলে বন্দোবস্তকৃত ৭০০ একর বনভূমির বন্দোবস্ত বাতিল করেছে সরকার। পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসানের অনুরোধের প্রেক্ষিতে বনভূমির এ বরাদ্দ বাতিল করা হয়েছে...
গাজীপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে প্রায় ৫০ কোটি টাকা মূল্যের ৬ একর বনভূমি উদ্ধার করা হয়েছে। আজ বুধবার সকালে গাজীপুর জেলার কালিয়াকৈর উপজেলার চন্দ্রা বিটের অধীন বোর্ড মিল এলাকায় অভিযান চালিয়ে এই বনভূমি দখলমুক্ত করা হয়।
সরকারি নথিতে জায়গাটি উপকূলীয় বন বিভাগের। প্রায় ছয় দশক আগে নারকেলবাগান করার শর্তে জায়গাটি ২৫ বছরের জন্য ইজারা দিয়েছিল জেলা প্রশাসন। কিন্তু ইজারার শর্ত ভেঙে সেখানে শুরু হয় চিংড়ি ও লবণ চাষ।
২০২১ সালে গ্রিন ইনিশিয়েটিভ চালু করার পর থেকে সাড়ে ৯ কোটির বেশি গাছ লাগিয়েছে সৌদি আরব। দেশটির ন্যাশনাল সেন্টার ফর ভেজিটেশন কভার ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড কমব্যাটিং ডেজার্টফিকেশন এই ঘোষণা দিয়েছে।
আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পরও গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় বনভূমি জবরদখলের মহোৎসব থেমে নেই। গত এক মাসে উপজেলায় বনের প্রায় ২৪ বিঘা জমি দখল হয়েছে। পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাদের ছত্রচ্ছায়ায় দখল করা এসব জমিতে গড়ে তোলা হচ্ছে নানা ধরনের অবৈধ স্থাপনা। দখল করা বনভূমি উদ্ধারে
আইনি সুরক্ষা থাকলেও গত তিন দশকে ৪৫টি সরকারি সংস্থাকে ১ লাখ ৬১ হাজার একর বনভূমি বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। বরাদ্দ পেয়েছে বেসরকারি সংস্থা, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ও প্রভাবশালী ব্যক্তিরাও। পাশাপাশি উজাড় করে দখল হয়েছে বনভূমি।
সারা দেশে বনের জমির ২ লাখ ৫৭ হাজার ১৫৮ দশমিক ৮৪ একর বেদখল হয়েছে। এর মধ্যে ১ লাখ ৩৮ হাজার ৬১৩ একর সংরক্ষিত বনের জমি। এ সব জমি উদ্ধারে দৃশ্যমান পদক্ষেপ নেই। সংরক্ষিত বনভূমির দখলদার চিহ্নিত হয়েছে ৮৮ হাজার ২১৫ জন। প্রভাবশালীদের নাম থাকায় বনের জমি উদ্ধার হয় না। বিশেষ করে চট্টগ্রাম ও সিলেট অঞ্চলের বনভূমি
বন বিভাগের ২ লাখ ৫৭ হাজার ১৫৮ একর বনভূমি অবৈধ দখলে রয়েছে বলে জানিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী। গত মে মাস পর্যন্ত জবরদখলকৃত বনভূমির মধ্যে ৩০ হাজার ১৬২ একর বনভূমির জবরদখল উচ্ছেদ করা হয়েছে বলেও জানান তিনি
খুব চড়া শব্দে চিৎকার করে তারা। মিলনের জন্যও থাকে উত্তেজিত। এমন কোটি কোটি ঘুগরা পোকার আবির্ভাব ঘটতে চলেছে মার্কিন মুল্লুকের বিভিন্ন শহরতলি ও বনভূমি। আবার এই পোকাদের দুটি ‘ব্রুড’ বা দলের উদ্ভব হতে যাচ্ছে একই সময়ে। এটা শেষ ঘটে ১৮০৩ সালে।
গাজীপুরে অবৈধ দখলদারদের কবল থেকে দ্বিতীয় দিনের মত বনভূমি উদ্ধারে অভিযান অব্যাহত রেখেছে গাজীপুর জেলা প্রশাসন। আজ বুধবার অভিযান চালিয়ে গাজীপুর সদর উপজেলার ৩টি রিসোর্টের অবৈধ দখলে থাকা ১ দশমিক ২৬ একর বনভূমি উদ্ধার করা হয়েছে।
গাজীপুরে দখলদারদের কবল থেকে বনভূমি উদ্ধারে যৌথ অভিযান শুরু হয়েছে। অগ্রাধিকার তালিকা করে প্রথমে শিল্পপ্রতিষ্ঠান ও রিসোর্টের দখলে থাকা বনভূমি উদ্ধারে নেমেছে জেলা প্রশাসন ও বন বিভাগ।
গাজীপুর সদর উপজেলার মণিপুর এলাকায় সিরামিকস পণ্যের বিশাল এক কারখানা গড়েছেন কোরিয়ার নাগরিক সেন চিংহু। সান পাওয়ার সিরামিকস লিমিটেড নামের এই কারখানার পুরোটাই গড়ে উঠেছে সংরক্ষিত বনভূমিতে।
পৃথিবীর যত ন্যাশনাল পার্কে আছে সেগুলোর মধ্যে বড় আর বৈচিত্র্যময়গুলো সম্ভবত যুক্তরাষ্ট্রে। হাজার হাজার একর বিশাল এলাকা জুড়ে বিস্তীর্ণ বনভূমি, দ্বীপ, পাহাড় কিংবা সমুদ্র সৈকত নিয়ে গড়ে উঠেছে এসব পার্ক। আছে লাখ লাখ বৈচিত্র্যময় প্রাণী। মাইলের পর মাইল সবুজ বনভূমি। এই অঞ্চলগুলো ভ্রমণপ্রেমীদের জন্য অসাধারণ স্
নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে ২০ ধারায় সংরক্ষিত বনের বুক চিরে সড়ক নির্মাণকাজ শুরু করেছে গাজীপুর স্থানীয় সরকার প্রকৌশল বিভাগ (এলজিইডি)। পরিবেশ বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় থেকে অনুমতি না নিয়ে, গাজীপুর জেলা প্রশাসনের সিদ্ধান্ত উপেক্ষা করে এবং বন বিভাগকে না জানিয়ে ‘নতুন সড়ক’ নির্মাণকাজ অব্যাহত রেখেছে এল
গাজীপুরের শ্রীপুরে সংরক্ষিত ঘন বনাঞ্চলের মাঝখানে গড়ে তোলা হচ্ছে রিসোর্ট। বন আইন অমান্য করে কেবল সীমানা নির্ধারণের আবেদন করেই নিয়মবহির্ভূতভাবে রিসোর্ট কর্তৃপক্ষ কাজ চালিয়ে যাচ্ছে বলে অভিযোগ বন কর্মকর্তাদের।
বিশ্বের রোমাঞ্চকর অরণ্যগুলোর মধ্যে সুন্দরবন অন্যতম একটি বন। অথচ এই বন দুষ্কৃতকারীদের মাধ্যমে তছরুপের শিকার হচ্ছে যেমন, তেমনি প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের কবলেও পড়ছে বারবার। বিভিন্নভাবেই ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে সুন্দরবন। যেমন ঝড়-জলোচ্ছ্বাস, বৃক্ষনিধন, অগ্নিকাণ্ড, চোরাকারবারির আধিপত্যসহ নানাভাবে বন তছরুপের শিকার হচ্
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশের (ডিএনসিসি) মেয়র আতিকুল ইসলাম বলেছেন, ‘গাছপালা উজাড় করে যেভাবে বিল্ডিং বানানো হয়েছে, আমরা যদি এখনই পরিকল্পিতভাবে গাছ লাগাতে না পারি পরিবেশের জন্য মারাত্মক হুমকি হয়ে দাঁড়াবে। ভবিষ্যৎ প্রজন্মও এর জন্য আমাদের দায়ী করবে।’