গাজীপুর প্রতিনিধি
গাজীপুরে দখলদারদের কবল থেকে বনভূমি উদ্ধারে যৌথ অভিযান শুরু হয়েছে। অগ্রাধিকার তালিকা করে প্রথমে শিল্পপ্রতিষ্ঠান ও রিসোর্টের দখলে থাকা বনভূমি উদ্ধারে নেমেছে জেলা প্রশাসন ও বন বিভাগ।
গত শনিবার আজকের পত্রিকায় ‘দখলদারদের পেটে বনাঞ্চল’ শিরোনামে প্রধান সংবাদ প্রকাশের পর এই অভিযান শুরু হলো।
অভিযান সূত্রে জানা গেছে, গতকাল সোমবার দিনভর অভিযান চালিয়ে তিনটি রিসোর্ট ও একটি বাংলোবাড়ির দখল থেকে ২ একর ৯৭ শতাংশ বনভূমি উদ্ধার করা হয়েছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করে গাজীপুরের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) ফয়েজুল ইসলাম জানান, গতকাল দিনভর গাজীপুর সদর উপজেলার ভাওয়ালগড় ইউনিয়নে উচ্ছেদ অভিযান চালানো হয়।
গাজীপুরের জেলা প্রশাসক আবুল ফাতে মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘আজকের পত্রিকার মাধ্যমে বন দখলের চিত্র জানার পর আমরা বন বিভাগের সঙ্গে একটি সভা করেছি। সেখানে আমরা কিছু দখলদারের তালিকা করে উচ্ছেদ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আমাদের উচ্ছেদ অভিযান চলমান থাকবে।’
ঢাকা বিভাগীয় বন কর্মকর্তা সাজ্জাদুল হোসেন বলেন, ‘আমরা সব সময় বন রক্ষায় তৎপর আছি। বন সংরক্ষণ ও অবৈধ দখল উচ্ছেদে আমরা গাজীপুর জেলা প্রশাসনের সঙ্গে একযোগে কাজ করছি। তালিকা করে উচ্ছেদ অভিযান শুরু হয়েছে। জবরদখল হওয়া বনভূমি উদ্ধারে আমাদের অভিযান চলবে।’
উচ্ছেদ অভিযানে নেতৃত্ব দেন জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও গাজীপুর সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) রাফে মোহাম্মদ ছড়া। বন বিভাগের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন সহকারী বন সংরক্ষক মোজাম্মেল হোসেন, ভাওয়াল রেঞ্জ কর্মকর্তা মাসুদ রানা, প্রাণী বায়োডাইভারসিটি অফিসার রুবাইয়া ইয়াসমিন। এ সময় জেলা পুলিশের জয়দেবপুর থানা-পুলিশের একটি দল তাদের সহায়তা করে। এক্সকাভেটর, দেশি যন্ত্রপাতি নিয়ে বিপুলসংখ্যক বনকর্মী ও স্থানীয় জনবল এই অভিযানে অংশ নেন।
অভিযানে নেতৃত্বদানকারী নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রাফে মোহাম্মদ ছড়া জানান, অভিযানে ম্যাক্সভ্যালী রিসোর্টের দখলে থাকা ৮৫ শতাংশ বনভূমি উদ্ধার করা হয়। রিসোর্টটি বনভূমি দখল করে সীমানাপ্রাচীর ও গেট নির্মাণ করেছিল। এগুলো ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়। আর অনন্ত ভবন নামের একটি বাংলোবাড়ির সীমানাপ্রাচীর, ৩-৪টি কক্ষ, সৌন্দর্যবর্ধনের কাজে ব্যবহার করা স্থাপনা উচ্ছেদ করে তাদের দখল থেকে ৯৫ শতাংশ বনভূমি উদ্ধার করা হয়। পরে রাজেন্দ্র ইকো রিসোর্টের একটি বসার ঘর, রান্নাঘরের কিছু অংশ ও সীমানাপ্রাচীর ভেঙে তাদের দখল থেকে ৬৩ শতাংশ বনভূমি উদ্ধার হয়েছে।
এ ছাড়া গ্রিনটেক রিসোর্টের সীমানাপ্রাচীর, ৪টি কটেজ, অডিটরিয়ামের একাংশ ও রান্নাঘর গুঁড়িয়ে দিয়ে তাদের দখলে থাকা ৫৪ দশমিক ৫৪৭ শতাংশ বনের জমি উদ্ধার করা হয় অভিযানে।
গাজীপুরে দখলদারদের কবল থেকে বনভূমি উদ্ধারে যৌথ অভিযান শুরু হয়েছে। অগ্রাধিকার তালিকা করে প্রথমে শিল্পপ্রতিষ্ঠান ও রিসোর্টের দখলে থাকা বনভূমি উদ্ধারে নেমেছে জেলা প্রশাসন ও বন বিভাগ।
গত শনিবার আজকের পত্রিকায় ‘দখলদারদের পেটে বনাঞ্চল’ শিরোনামে প্রধান সংবাদ প্রকাশের পর এই অভিযান শুরু হলো।
অভিযান সূত্রে জানা গেছে, গতকাল সোমবার দিনভর অভিযান চালিয়ে তিনটি রিসোর্ট ও একটি বাংলোবাড়ির দখল থেকে ২ একর ৯৭ শতাংশ বনভূমি উদ্ধার করা হয়েছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করে গাজীপুরের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) ফয়েজুল ইসলাম জানান, গতকাল দিনভর গাজীপুর সদর উপজেলার ভাওয়ালগড় ইউনিয়নে উচ্ছেদ অভিযান চালানো হয়।
গাজীপুরের জেলা প্রশাসক আবুল ফাতে মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘আজকের পত্রিকার মাধ্যমে বন দখলের চিত্র জানার পর আমরা বন বিভাগের সঙ্গে একটি সভা করেছি। সেখানে আমরা কিছু দখলদারের তালিকা করে উচ্ছেদ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আমাদের উচ্ছেদ অভিযান চলমান থাকবে।’
ঢাকা বিভাগীয় বন কর্মকর্তা সাজ্জাদুল হোসেন বলেন, ‘আমরা সব সময় বন রক্ষায় তৎপর আছি। বন সংরক্ষণ ও অবৈধ দখল উচ্ছেদে আমরা গাজীপুর জেলা প্রশাসনের সঙ্গে একযোগে কাজ করছি। তালিকা করে উচ্ছেদ অভিযান শুরু হয়েছে। জবরদখল হওয়া বনভূমি উদ্ধারে আমাদের অভিযান চলবে।’
উচ্ছেদ অভিযানে নেতৃত্ব দেন জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও গাজীপুর সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) রাফে মোহাম্মদ ছড়া। বন বিভাগের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন সহকারী বন সংরক্ষক মোজাম্মেল হোসেন, ভাওয়াল রেঞ্জ কর্মকর্তা মাসুদ রানা, প্রাণী বায়োডাইভারসিটি অফিসার রুবাইয়া ইয়াসমিন। এ সময় জেলা পুলিশের জয়দেবপুর থানা-পুলিশের একটি দল তাদের সহায়তা করে। এক্সকাভেটর, দেশি যন্ত্রপাতি নিয়ে বিপুলসংখ্যক বনকর্মী ও স্থানীয় জনবল এই অভিযানে অংশ নেন।
অভিযানে নেতৃত্বদানকারী নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রাফে মোহাম্মদ ছড়া জানান, অভিযানে ম্যাক্সভ্যালী রিসোর্টের দখলে থাকা ৮৫ শতাংশ বনভূমি উদ্ধার করা হয়। রিসোর্টটি বনভূমি দখল করে সীমানাপ্রাচীর ও গেট নির্মাণ করেছিল। এগুলো ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়। আর অনন্ত ভবন নামের একটি বাংলোবাড়ির সীমানাপ্রাচীর, ৩-৪টি কক্ষ, সৌন্দর্যবর্ধনের কাজে ব্যবহার করা স্থাপনা উচ্ছেদ করে তাদের দখল থেকে ৯৫ শতাংশ বনভূমি উদ্ধার করা হয়। পরে রাজেন্দ্র ইকো রিসোর্টের একটি বসার ঘর, রান্নাঘরের কিছু অংশ ও সীমানাপ্রাচীর ভেঙে তাদের দখল থেকে ৬৩ শতাংশ বনভূমি উদ্ধার হয়েছে।
এ ছাড়া গ্রিনটেক রিসোর্টের সীমানাপ্রাচীর, ৪টি কটেজ, অডিটরিয়ামের একাংশ ও রান্নাঘর গুঁড়িয়ে দিয়ে তাদের দখলে থাকা ৫৪ দশমিক ৫৪৭ শতাংশ বনের জমি উদ্ধার করা হয় অভিযানে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে