মার্কিন প্রেসিডেন্টদের অনেকেই জীবনের কোনো না কোনো সময় বিচিত্র সব পেশার সঙ্গে জড়িত ছিলেন। এগুলোর কিছু কিছু এতটাই অস্বাভাবিক যে বিশ্বাসই করতে চাইবে না মন। মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনকে সামনে রেখে আজ আমরা পরিচয় করিয়ে দেব এমনই ১০ মার্কিন প্রেসিডেন্ট এবং তাঁদের বিচিত্র পেশার সঙ্গে। লেখাটি কোনো পেশাই যে
শিক্ষাজীবনকে বলা হয় জীবন গঠনের শ্রেষ্ঠ সময়। এ সময় একজন শিক্ষার্থী পড়াশোনার মাধ্যমে পেশাগত জীবনে প্রবেশের লক্ষ্যে নিজেকে গড়ে তোলেন। অনেকে বলেন, অর্থ অনর্থের মূল। কিন্তু জীবনে চলার জন্য অর্থের প্রয়োজন অপরিহার্য। পড়াশোনার পাশাপাশি অর্থ উপার্জন করতে পারলে বাড়ে আত্মবিশ্বাস এবং নিজের প্রতি সম্মান।
‘মোর দাদায় জুতা সেলাইছে, বাপেও মুচি। মুইও বাপের পেশা ধরছু, জুতা সিলাই, কালি করোং। বাপ গ্রামোত ঘুরে মুচি গিরি করছে, মুই বাজারোত করছুনুং। কিন্তু করোনাত ধাক্কা খাছু, কাম না পাওয়ায়। এ্যালা মুইও বাপের মতো গ্রামোত ঘুরি ঘুরি জুতা সিলাই কালি করি পেট চালাও।’ এভাবেই আক্ষেপের স্বরে নিজের অসহায়ত্বের কথাগুলো বলছ
একেক মানুষ বেছে নেন একেক পেশা। তাঁদের মধ্যে কারও কারও পেশা একটু ভিন্ন ধরনের। যেমন—মো. মুনসুর আলী ওরফে মন্টু খলিফা। বাপ-দাদার পেশাকে ভালোবেসে শিশুদের খতনা করানো বা হাজামের কাজ বেছে নিয়েছেন পেশা হিসেবে। জীবনে পার করেছেন প্রায় ৮৫ বছর। জানিয়েছেন গত ৬০ বছরে ২ লাখের বেশি শিশুর মুসলমানি বা সুন্নতে খতনা দিয়
ইটের সলিংয়ের ওপর প্লাস্টিকের বস্তা বিছানো। বস্তার ওপর থরে থরে সাজানো বিভিন্ন প্লাস্টিক ও কাচের বোতল। পাশেই মোড়ার ওপর বসে আছেন পঞ্চাশোর্ধ্ব মনতুস সাহা। প্রথমে দেখে যে কারও মনে হতে পারে বোতল ভর্তি তেল অথবা মালিশের ওষুধ। তবে কৌতুহলবশত কাছে গিয়ে জানা গেল ওসব বোতল দাঁত তোলার ও এ কাজে লাগানোর উপকরণ। সম্প্
গত ৯ তারিখে শুরু হওয়া এই মেলা আজ শেষ হবে। চলবে সকাল ১০টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত।
দিন দিন লাগামহীন দামে রংপুরে সংকটের মুখে পড়েছে সোনার ব্যবসা। ক্রেতাশূন্য হওয়ায় বিপাকে পড়েছেন ব্যবসায়ীরা। কাজ না থাকায় পেশা বদল করছেন অনেক স্বর্ণকার (কারিগর)। কেউ কেউ চালাচ্ছেন রিকশা, কেউ কেউ কৃষি কাজে যুক্ত হচ্ছেন। এই অবস্থার জন্য সিন্ডিকেট কারসাজিকে দায়ী করছেন জুয়েলারি মালিক সমিতির নেতারা।
ভিডিও এডিটিং সময়োপযোগী দারুণ এক পেশা। ভিডিও ধারণ ও সম্পাদনার প্রযুক্তি সহজলভ্য হওয়া, বিশ্বব্যাপী ভিডিও কনটেন্ট বিপণন ও প্রদর্শনের অসংখ্য প্ল্যাটফর্ম তৈরি, প্রথাগত পেশাগুলোর বাইরে এই পেশাকে গুরুত্বপূর্ণ করে তুলেছে। তবে এখানেও কথা আছে।
জীবন ঘড়ির কাঁটা যখন ত্রিশের ঘরে, তখন সবদিক থেকে ব্যস্ততা যে তুঙ্গে থাকবে, সেটাই স্বাভাবিক। ক্যারিয়ার, বিয়ে, সন্তান–সব ঘিরে এক ভরা জীবন। কিন্তু এর মাঝে নিজের শরীর ও মনের সুস্থতার কথা ভুললে চলবে কেন? জানেন তো, এই বয়সে নিজের কতটা যত্ন নিচ্ছেন তার ওপর নির্ভর করছে জীবনের বাকি অংশে আপনার ভালো বা মন্দ থাকা
লিংকড-ইন হলো পেশাজীবীদের জন্য জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম। এর মাধ্যমে আমরা পেশাগত প্রোফাইল তৈরি করতে পারি এবং অন্য পেশাজীবীদের সঙ্গে আমাদের যোগাযোগ বাড়াতে পারি। আজ আমি ক্যারিয়ার সহায়তায় লিংকড-ইনের ব্যবহার নিয়ে আলোচনা
স্থাপত্য বিষয়টির একদিকে রয়েছে সম্পূর্ণ কারিগরি, অন্যদিকে শিল্প ও দর্শন। এ দুইয়ের সঙ্গে আবার মিশে যায় পরিবেশ, প্রকৃতি, সামাজিক কাঠামো এবং ইতিহাস। স্থাপত্য একটি বহুমুখী শিক্ষা, সঙ্গে চ্যালেঞ্জিংও বটে। এটি একই সঙ্গে সৃষ্টিশীল ও কারিগরি পেশা। ভিন্নধর্মী প্রেক্ষাপটের জন্য
কাজের সন্ধানে ৩০ বছর আগে রংপুর শহরে স্বামীর সঙ্গে আসেন জুলেখা বেগম। বস্তির ভাড়া বাসায় দিনমজুরির আয়ে পাতেন সুখের সংসার। একে একে তিন সন্তান জন্ম নিলে সংসারের ব্যয় বাড়ে। তাই দিনমজুরি ছেড়ে স্বামী ধরেন কলার ব্যবসা...
সনাতন ধর্মাবলম্বী রীতি অনুযায়ী বিয়েতে নারীদের সিঁথিতে সিঁদুর ও হাতে শাঁখা পরার চলন আদিকাল থেকে চলে আসছে। স্বামীর মঙ্গলের জন্য আদিকাল থেকে এখন পর্যন্ত সনাতন ধর্মের বিবাহিত নারীরা হাতে শাখা ব্যবহার করে আসছেন...
আল্লাহ তাআলা ব্যবসা-বাণিজ্যকে হালাল করেছেন। যাঁরা ব্যবসা করেন তাঁরাই ব্যবসায়ী। নবী-রাসুল, সাহাবি, তাবিয়িগণসহ অনেকেই ব্যবসা করে জীবিকা নির্বাহ করেছেন। ব্যবসা মহৎ পেশা। কিন্তু সে পেশা অবশ্যই নির্ভেজাল
দেশের পর্যটন শহর কক্সবাজার। সাগরতীরের এ শহরটি মানুষের অবসর উপভোগের ঠিকানা। এবার কক্সবাজার শহরে পাওয়া গেল ভিন্ন রকম এক বাজার। মুচি বা জুতা মেরামতকারীদের বাজার। কিছুটা অবাক করা হলেও...
কর্মক্ষেত্রে উন্নতির জন্য কিংবা যেকোনো কাজে সফল হওয়ার জন্য পেশাদারত্ব একটি আবশ্যকীয় গুণ। একটি ইতিবাচক ধারণা তৈরির জন্য একজন পেশাদার ব্যক্তি বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য গড়ে তোলেন এবং গুণাবলি চর্চা
ইদ্রিছ আলীর পেশা ছিল বড়শি দিয়ে মাছ ধরে বাজারে বিক্রি করা। এভাবেই তাঁর সংসার চলত। তবে এই পেশা ছেড়ে সম্প্রতি তিনি সাপ ধরার মতো ভয়ংকর পেশা বেছে নিয়েছেন। এতে আর্থিকভাবে খুব বেশি লাভবান না হলেও খুব আনন্দ পাচ্ছেন তিনি। সেই সঙ্গে এলাকাবাসীকে সাপের ভয় থেকে মুক্তি দেওয়ার আনন্দও রয়েছে এই পেশায়। তবে শুরুটা হয়ে