শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
গল্প
দূর-দিগন্তের মানুষ
কাঁঠালিচাঁপার ঝোপের পাশে এক সন্ধ্যাকালে পিতাকে সে দেখেছিল নিশ্চুপ দাঁড়িয়ে থাকতে। তখন মেয়েটির চোখ থেকে ঝরছিল বিস্ময়ের বৃষ্টি। এক কি দুপলক। পরমুহূর্তেই বাড়ি ছুটে গিয়েছিল মাকে কথাটা জানাতে। মা ঘরে ছিল না। শাক কুড়াতে গিয়েছিল মাঠের ধানখেতের আলে। কার্তিকের মাঠে তখন কুয়াশা কিংবা ওস্ ঝরছিল। ওস্ ভেজা ঘেসো পথ
উজানি মাছেদের বউজীবন
বাদলার মরসুম এলেই ঘোড়াউত্রার জলে যেন কী এক রহস্য খেলে যায়। এমনিতেই বছর-কাবারি তার ভাব-সাবের তেমন অদল-বদল নাই। আর দশটা নদ-নদী যেভাবে চলে-ফেরে, ঘাড়-ঘুরিয়ে, কোমর বাঁকিয়ে অন্য পথে ধায়—ঘোড়াউত্রাও তেমনি চলে। সারা বৎসর তেমন চেত-বেধ নাই, শুধু বাদলার মরসুম এলেই ভিন্নকথা। তখন আষাঢ়ে-জলধর আসমানে সামান্য
নিসর্গ ও বাস্তুতন্ত্র প্রসঙ্গে দ্বিজেন শর্মা
দ্বিজেন শর্মা-উত্তর পরিবেশ ও বাস্ততন্ত্রচর্চা প্রসঙ্গে অনেকে হতাশা ব্যক্ত করেছেন। এমনই একজন মুক্তিযুদ্ধ গবেষক তাজুল মোহাম্মদ। তাঁর অভিমত, যেভাবে দ্বিজেন শর্মাকে মূল্যায়নের কথা ছিল, সেভাবে করছি না। আসলেই আমরা তা করছি না। কারণ, তাঁর কাজের প্রয়োজন আমরা অনুধাবন করিনি। এ সমাজ সেই বোধ থেকে অনেক দূরে, তা স
সুকুমার রায়ের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি
সুকুমার রায় এক অমর সাহিত্যিক। আজ ১০ সেপ্টেম্বর এই বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী মানুষটির প্রয়াণ দিবস। এক এক করে পেরিয়ে গেছে তাঁর মৃত্যুর ১০০টি বছর। সুকুমারের নিজের ভাষায়
সুকুমার সাহিত্যে রসনাতৃপ্তি
ময়মনসিংহের মসূয়া গ্রামের সৃষ্টিশীল রায়চৌধুরী পরিবার। বংশানুক্রমে ছেলেপুলের হাতে সাহিত্য সৃষ্টির ব্যাটন ধরিয়ে দিয়েছিলেন উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী। রবিঠাকুরের রাজর্ষি উপন্যাসের দুটি চরিত্র হাসি ও তাতার নামানুসারে তাঁর বড় মেয়ে এবং বড় ছেলের ডাকনাম রেখেছিলেন সুখলতা ও সুকুমার। এই তাতা বা আমাদের প্রিয় সুকুমা
অচল সাইকেল
বিছানার পাশে সোফায় হেলান দিয়ে টিভি দেখছিলেন বাবা। হঠাৎ তার সামনে লম্বালম্বি করে সাইকেলটি রাখল নিধি। : বাবা, শক্ত করে ধরে রাখো। : কেন? : আ রে ধরো না। না ধরলে কিন্তু তোমার অনেক লস হয়ে যাবে। কথা শুনে বাবার তো আক্কেল গুড়ুম।
সুকুমার রায় ও বাংলা শিশুসাহিত্যে তাঁর জাদুকরি প্রভাব
একটি অন্ধ ভিখারি রোজ মন্দিরে পূজা করতে যায়। প্রতিদিন ভক্তিভরে পূজা শেষ করে মন্দিরের দরজায় প্রণাম করে সে ফিরে আসে; মন্দিরের পুরোহিত সেটা ভাল করে লক্ষ্য করে দেখেন। এইভাবে কত বৎসর কেটে গেছে কেউ জানে না। একদিন পুরোহিত ভিখারিকে ডেকে বললেন, “দেখ হে! দেবতা তোমার উপর সন্তুষ্ট হয়েছেন। তুমি কোন একটা বর চাও। ক
আমাকে ভাবায় সুকুমার রায়
বছর কুড়ি আগেও প্রতিটি শৈশবে উঁকি দিলে একটি নাম খুব পরিচিত তিনি সুকুমার রায়। শৈশবের পাঠে সুকুমার নেই এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া বিরল। শিশুদের সুখপাঠ্য ছড়া লিখে অতি সহজেই সুকুমার রায় প্রতিটি শিশুমনে স্থান দখল করে আছেন। শিশুদের ছাড়িয়ে তাঁর লেখা বড়দের মনেও বিশেষ ভালো লাগার সৃষ্টি করে। তাঁর লেখা পড়লে পাঠের দো
সুকুমার রায় সম্পর্কে
উপেন্দ্রকিশোরের মানসবিশ্ব গড়ে ওঠার পশ্চাৎপট মনে রাখতে হবে আমাদের সুকুমার রায়ের কথা ভাবতে গেলে। তাঁর ঠাকুরদা লোকনাথ রায় ছিলেন তন্ত্রসাধক। রীতিমতো মানুষের মাথার খুলির মালা সহযোগে তিনি তন্ত্র সাধনা করতেন। লোকনাথের বাবা রামকান্ত খোল বাজিয়ে খোলা গলায় কীর্তন গাইতেন আর এত
মাহি ও ময়না পাখি
একটা বাঁশের খাঁচা হাতে নিয়ে বসে আছে মাহি। পাখি খুব ভালোবাসে সে। পাখি পোষা তার বহুদিনের শখ। তাই গতকাল বাবা খাঁচাটি এনে দিয়েছেন তাকে। এখন খাঁচা হাতে নিয়ে বদু ভাইয়ের অপেক্ষায় বসে আছে। পাখি ধরে আনতে জঙ্গলে গেছে বদু ভাই। এই কাজে বদু ভাই খুবই পটু। ওস্তাদ টাইপের লোক বললেও ভুল হবে না। পাখি ধরা যেন তার নেশা
মীনা কুমারী হয়ে উঠতে কৃতির প্রস্তুতি
বায়োপিকে মজেছে বলিউড। রাজনীতি থেকে খেলার ময়দানের জনপ্রিয় ব্যক্তিত্বদের জীবনের গল্প একের পর এক সিনেমার পর্দায় উঠে আসছে। এবার তৈরি হচ্ছে ভারতীয় অভিনেত্রী মীনা কুমারীর বায়োপিক। বলিউডে তিনি ‘ট্র্যাজেডি কুইন’ নামে পরিচিত। মাত্র ৩৮ বছর বয়সে মারা যান মীনা। অল্প সময়ের ক্যারিয়ারে ৯০টি সিনেমায় অভিনয় করেছিলে।
মেশিনের কান্না
ঘুমের ঘোরে মাতাল করা সেই ভালোবাসা, আমার শরীর থেকে পুরুষ মাংসের স্বাদ নেওয়া, আনন্দের চূড়ায় উঠে ছোট্ট করে ভালোবাসি বলা, সব মিথ্যা ছিল! ধোঁকা?
নাহিদ দ্য ইনভেস্টিগেটর: অ্যাডভেঞ্চার আর জটিল রহস্যের হাতছানি
রহস্য-রোমাঞ্চকাহিনি পছন্দ এমন পাঠকদের জন্য এবারের বইমেলায় বড় চমক নাহদি দ্য ইনভেস্টিগেটর সিরিজ। ফরাসি ম্যামের ধাঁধা আর পাহাড়চূড়ার খুনি নামে এ সিরিজের দুটি বই প্রকাশ পেয়েছে এবারের বই মেলায়।
ইচ্ছা হত্যার গল্প
একটা ঘটনা ঘটেছে গত শুক্রবার রাতে। রংপুরের পীরগাছায়। সদর ইউনিয়নের তালুকইসাদ দাঁড়ারপাড় গ্রামে এক পুলিশ কর্মকর্তা ফজল হকের বাড়িতে বসেছিল বিয়ের আসর। বিয়ে ছিল তাঁর মেয়ের। বিয়েবাড়িতে আনন্দ হবে, হইহল্লা হবে—এটাই তো স্বাভাবিক ব্যাপার। কিন্তু হয়েছে উল্টোটা!
শিয়ালের গল্প এবং হাসান আজিজুল হকের জন্মদিন
৫ ফেব্রুয়ারি আজকের পত্রিকায় ‘রাজনীতিতে শিয়াল’ নামে যে সম্পাদকীয় বেরিয়েছে তা থেকে জানা যায়, রাজশাহী সিটি করপোরেশনের একজন কাউন্সিলর ফারজানা হক এক জমি বিক্রির জন্য চারজনের কাছে চারবার বায়না করেছেন। এখন তিনিসহ তাঁর কিছু সাঙ্গপাঙ্গ জেলে আছেন। একই শিয়াল বারবার দেখিয়ে কুমিরকে যেমন শিয়াল পণ্ডিত ফাঁকি দিত, এ
মাংসের মৌতাত
ঘুমের ভেতর থেকে উঠে এসে আমাকে বিড়বিড় করে প্রশ্ন ছুড়ে দেয় শায়লা। মুখটি তার স্পষ্ট নয়। ছায়া ছায়া, কুয়াশাময়। মধ্য জানুয়ারির ভোররাত্রি। চারদিকে ঘন শীত, শিরশিরে কুয়াশা। প্রকৃতি থেকে বিদায় নেওয়ার আগে শীত প্রবল শক্তি নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল;
জুতো
সলিম শেখের মন ভালো নেই। একটু আগে যে ঘটনাটা ঘটে গেছে, সেটার ভার নিতে পারছে না সে। পাড়ার তিন রাস্তার মোড়ের ল্যাম্পপোস্টটার নিচে প্রতিদিন ছালা পেতে বসে সলিম শেখ। জুতা সারাইয়ের যন্ত্রপাতি রাখে আরেকটা ছালার ওপর। মাথার ওপর একটা বিবর্ণ ছাতা ছায়া দেয়। ওটা পেছন দিকে দড়ি দিয়ে কী এক উপায়ে বেঁধে রাখা হয়। সলিম শ