গর্ভধারণ নারীজীবনের খুব কাঙ্ক্ষিত বিষয়। এর প্রথম থেকে কিছু লক্ষণ দেখা যায়, যেগুলো গর্ভধারণের প্রাথমিক লক্ষণ হিসেবে বিবেচিত। কোনো মাসে পিরিয়ড না হওয়াকে গর্ভধারণের লক্ষণ বলে মনে করেন অধিকাংশ বিবাহিত নারী। কিন্তু পিরিয়ড মিস হওয়াই গর্ভধারণের একমাত্র লক্ষণ নয়। দেখা গেছে, পিরিয়ড নিয়মিত হওয়া সত্ত্বেও গর্ভধ
প্রতি বছর ২৬ সেপ্টেম্বর সারা পৃথিবীতে পালিত হয় বিশ্ব গর্ভনিরোধ দিবস। এর মূল দৃষ্টিভঙ্গি হলো, প্রতিটি গর্ভধারণ যেন হয় সুচিন্তিত ও আকাঙ্ক্ষিত। এই আন্দোলনের সূত্রপাত হয় ২০০৭ সালে। তখন থেকে গর্ভনিরোধের ব্যাপারে ব্যাপক সচেতনতা সৃষ্টি মূল লক্ষ্য হয়ে আছে। আর একটি গুরুত্বপূর্ণ লক্ষ্য হলো, যুবক-যুবতীরা যেন
২০২০ সালের অক্টোবরে যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটসে অবস্থিত কেপ কড উপদ্বীপ অঞ্চলে সন্তানসম্ভবা পোরবিগল হাঙরের শরীরে শনাক্তকরণ যন্ত্র স্থাপন করেছিলেন বিজ্ঞানীরা। মূলত এর বাসস্থান এবং গতিবিধি জানাই ছিল এর লক্ষ্য।
গর্ভাবস্থায় থাইরয়েড হরমোন বৃদ্ধির সমস্যার হার এখন বেশি। গর্ভাবস্থায় এ সমস্যা হলে শিশু ও মা দুজনেরই ঝুঁকি থাকে। এ সময় কাদের থাইরয়েড হরমোন পরীক্ষা করাতে হবে, এ বিষয়ে বাংলাদেশ এন্ডোক্রাইন সোসাইটি কিছু দিকনির্দেশনা দিয়েছে। সেগুলো হলো:
গর্ভাবস্থায় অনেকের পায়ে টান পড়ে বা খিঁচ ধরে। এমন হলে ভয়ের কিছু নেই। এটি সামলানোর উপায় আছে। আমেরিকায় এটির প্রচলিত নাম চার্লি হর্স।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ডাকে সরকারে পদত্যাগের দাবিতে অসহযোগ আন্দোলন ঘিরে গত রোববার (৪ আগস্ট) দেশের বিভিন্ন স্থানে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এর মধ্যে সিরাজগঞ্জের এনায়েতপুর থানায় ঢুকে ১৩ পুলিশ সদস্যকে বিভৎসভাবে পিটিয়ে মারা করা হয়। ওইদিন নিহতদের মধ্যে একজন গর্ভবতী নারীও ছিলেন— এমন একটি দাবি প্রচার করা হচ
গর্ভধারণের পর প্রতিটি নারীর কিছু না কিছু সমস্যা হয়। সেগুলোর মধ্যে আছে বমি ভাব, মাথা ঝিমঝিম করা, নানান রকম খাবার খেতে ইচ্ছে করা, মনমেজাজের চড়াই-উতরাই ইত্যাদি। বিভিন্ন মাত্রায় সমস্যা কম-বেশি সব গর্ভবতীরই হয়।
বাড়ির পাশে গবাদিপশু রাখার মাটির ঢিবি। তার ওপর মাচান করে পাতানো হয়েছে খাট। ওপরে জিও ব্যাগ আর পলিথিন দিয়ে তৈরি চালা। চারদিক পলিথিনে ঘেরা। এভাবেই তৈরি ঝুপড়িতে খাটের ওপর বসে বসে দিন কাটে রূপবানুর (৪৫)। প্রায় এক মাস ধরে এই ঝুপড়িতে রূপবানুর সংসার। খাটের পাশে বাঁশের মাচায় চুলা, হাঁড়ি-পাতিলসহ অন্যান্য জিনিস
গর্ভাবস্থার শেষের দিকে অধিকাংশ নারীরই পা ও গোড়ালির ফুলে যায়। তৃতীয় ট্রাইমেস্টারে জরায়ুর আকার খুব দ্রুত বাড়তে থাকে। গর্ভের শিশু যখন বড় হয়, তখন তার মাথার চাপে মায়ের শরীরের নিচের অংশের যে শিরাগুলো দিয়ে রক্ত হৃৎপিণ্ডে প্রবাহিত হয়, সেগুলোয় রক্তচলাচল বাধাপ্রাপ্ত হয়। ফলে শরীরের নিজের অংশ থেকে হৃৎপিণ্ডে রক
গর্ভাবস্থায় শিশুর সুস্থতা নির্ভর করে মায়ের সুস্থতার ওপর। মায়ের অসুস্থতা গর্ভস্থ শিশুর বুদ্ধি ও শারীরিক বিকাশ বাধাগ্রস্ত করতে পারে। ফলে জন্ম নিতে পারে শারীরিক ও বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী শিশু। মারাত্মক ক্ষেত্রে শিশুর মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে।
গর্ভকালে নারীদের প্যানিক অ্যাটাক হয়ে থাকে। এটি অ্যাংজাইটি ডিজঅর্ডার বা দুশ্চিন্তাজনিত ব্যাধির অন্তর্ভুক্ত। পৃথিবীতে ১০ শতাংশ নারী গর্ভকালীন প্যানিক অ্যাটাকে ভোগেন।
গর্ভকালীন সেবা নারীদের প্রজননস্বাস্থ্যের অপরিহার্য অংশ। গর্ভাবস্থায় প্রায়শই হাড়, মাংসপেশি, অস্থিসন্ধি ও স্নায়ুসংক্রান্ত জটিলতা দেখা যায়। ফলে একজন হবু মা শারীরিক ও মানসিকভাবে অনেকটাই ভেঙে পড়েন।
মহিলা ও শিশুবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী সিমিন হোসেন রিমি বলেছেন, ‘আজকের শিশুরা আগামী দিনের ভবিষ্যৎ। আমাদের শিশুরাই আগামী দিনে নেতৃত্ব দেবে। সুস্থ শিশু একটি সুন্দর ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ উপহার দেবে। সুস্থ শিশু ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়।’ আজ শনিবার গাজীপুরের কাপাসিয়া উপজেলায় ‘নিরাপদ হোক প্রতিটি প্রসব, যত্নে থাকুক ম
গর্ভাবস্থায় ত্বকে এক অন্য রকম লাবণ্য ফুটে ওঠে। যাকে সহজ ভাষায় ‘প্রেগন্যান্সি গ্লো’ বলা হয়। আবার অনেকের ক্ষেত্রে ব্যাপারটা হয় একেবারে ভিন্ন।
গর্ভকাল থেকে সন্তান প্রসবের এই দীর্ঘ সময়ে মায়েরা নানা ধরনের শারীরিক ও মানসিক পরিবর্তনের মধ্য় দিয়ে যান। ফলে মায়েরা সন্তান জন্মদানের পর পোস্টপার্টাম ডিপ্রেশন বা প্রসব-পরবর্তী বিষণ্নতায় ভোগেন। আমাদের দেশে নতুন মায়ের এই ডিপ্রেশন বা বিষণ্নতার ব্যাপারটি সম্পর্কে এখন অনেকেই সচেতন। কিন্তু জানেন কি, সন্তান জ
আপনি কি মা হতে চলেছেন? এই সময় নারীরা নানা শারীরিক সমস্যার মধ্য দিয়ে যান। শরীরের বিভিন্ন পরিবর্তনের সঙ্গে চোখেরও কিছু পরিবর্তন হয় গর্ভকালে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে এসব পরিবর্তন স্বাভাবিক এবং প্রসবের পর নিজে থেকেই সেরে যায়। এ রকম একটি সমস্যা হলো চোখে অস্পষ্ট বা ঝাপসা দেখা। গর্ভবতীদের ৫ থেকে ৮ শতাংশ এ সমস্য
গর্ভকালে হরমোনের পরিবর্তনের কারণে মা নিজের শরীরকে বদলে যেতে দেখেন। কখনো গর্ভকালীন ও গর্ভপরবর্তী সময়ে মা বিষণ্নতা শিকার হন। যেটা প্রিপার্টাম ও পোস্টপার্টাম ডিপ্রেশন বলে পরিচিত। স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক ভালো না থাকলে, গর্ভবতী মা বিষণ্নতা বা অ্যাংজাইটিতে ভুগলে সন্তানও সুস্থ ও স্বাভাবিক থাকবে না।