শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস
‘তুমি মাথা নত কোরো না, এটাই একুশের সবচেয়ে বড় বার্তা’
তাঁর বড় পরিচয় তিনি একজন কবি। এর বাইরে ঔপন্যাসিক ও সাহিত্য-সমালোচকও বটে। পেয়েছেন বাংলা একাডেমি পুরস্কার। ভূষিত হয়েছেন একুশে পদকে। এই কবি মুহম্মদ নূরুল হুদা এখন বাংলা একাডেমির মহাপরিচালকের দায়িত্ব পালন করছেন। আজকের পত্রিকার সঙ্গে কথা বলেছেন।
আমার একুশ-স্মৃতি, বোধ ও অঙ্গীকার
অমর একুশে আমার কাছে বহুমাত্রিক। একটি ছাঁচে তাকে পরিস্ফুটিত করা যাবে না আমার কাছে। একুশের তিনটি মাত্রিকতা আমার অন্তরে বড় বেশি বাঙ্ময়–একটি স্মৃতির, একটি বোধের এবং একটি অঙ্গীকারের।
তোমাদের যা বলার ছিল…
ভাষা আন্দোলনে বাঙালির সর্বোচ্চ এবং শ্রেষ্ঠ অর্জন ছিল, স্বকীয়তা। আমরা যে এক অনন্য, অসাধারণ এবং অন্যতম চেতনা বহনকারী জাতি, তার স্পষ্ট অবয়ব আঁকা হয়ে গিয়েছিল সেই বছরগুলোতেই। মাতৃভাষা রক্ষায় আমরা রক্তে ভেসেছি, ভূমি রক্ষায় রক্তঋণে আবদ্ধ হয়েছি সেই ১৯৪৮ থেকে ১৯৭১ সাল পর্যন্ত।
আমাদের শব্দ আমাদের ভাষা
‘… আ-মরি বাংলা ভাষা!’ –অতুলপ্রসাদ সেন আমাদের নদীর নাম ময়ূরাক্ষী, গোমতী, কপোতাক্ষ, গড়াই, যমুনা, সোনাভরি, দুধকুমার, জিঞ্জিরাম, নীলকমল, খাঁরুভাঁজ, ধানসিঁড়ি, চিত্রা, ডাহুক, রজত রেখা। সেই সব নদীর পাড়ে পাড়ে আমাদের গাঢ় সবুজ গ্রাম। গ্রামগুলোর নাম সুবর্ণখুলি, ফুলসরা, নীলক্ষা, নীলখী, শহরমূল, বকুলতলা, পলাশ
বই দেখে পাখি চেন
পাখি দেখতে আমরা সবাই ভালোবাসি। কী সুন্দর রঙিন পালক! নীল আকাশে উড়ে বেড়ানোর সময় তাদের গায়ে লাগে সোনালি রোদ। তোমারও ইচ্ছে করে তেমন করে উড়তে? মানুষের পক্ষে আকাশে ওড়া সম্ভব না হলেও পাখিদের বিচিত্র গল্প শুনতে তোমার ভালো লাগবে।
একুশের গান
আবদুল গাফ্ফার চৌধুরী তখন ঢাকা কলেজের দ্বিতীয় বর্ষের বিদায়ী ছাত্র। ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি তিনি ঢাকা মেডিকেল কলেজের আউটডোরে দেখেছিলেন ভাষাশহীদ রফিকের খুলিহীন লাশ। সে রাতেই কবিতাটি লিখতে শুরু করেন তিনি। বেশ কয়েক দিন ধরে কবিতাটি লেখা হয়। পরে গান হিসেবে স্বীকৃত এই রচনাটির প্রথম চরণ লেখা হয়েছিল কবিতা হি
শহীদ মিনারের সিমেন্ট
ঢাকায় স্মৃতির মিনার বানানো শুরু হয়েছিল ১৯৫২ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি রাতে। বানানো শেষ হয়েছিল ২৪ ফেব্রুয়ারি ভোরে। বদরুল আলম করেছিলেন তার মূল নকশা। সমস্যা হলো, চাইলেই তো আর শহীদ মিনার বানানো যায় না। তার জন্য প্রয়োজন ইট-বালু-সিমেন্ট। সেগুলো কোথায় পাওয়া যাবে? ইট-বালু হাতের কাছেই ছিল বলে সংগ্রহ করা হলো সহজে।
ভাষাশহীদদের জন্য দোয়া
প্রাণের ভাষা বাংলার জন্য যাঁরা জীবন দিয়েছেন, তাঁদের ঋণ শোধ করার সাধ্য আমাদের নেই। বাংলা ভাষাকে বিশ্বের দরবারে গৌরবান্বিত করার পেছনে তাঁদের আত্মত্যাগ আমরা কখনোই ভুলব না।
যেভাবে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস
আমাদের একুশে ফেব্রুয়ারি যে এখন আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস, তার পেছনে কানাডাপ্রবাসী দুজন মানুষের অনেক বড় ভূমিকা আছে। তাঁদের একজন হলেন রফিকুল ইসলাম, অন্যজন আব্দুস সালাম। কী আশ্চর্য, দুই ভাষাশহীদের নামেই তাঁদের নাম।
একুশের দিনে শহীদ মিনারে যাবেন যে পথে
মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে সুশৃঙ্খলভাবে যাতায়াতে রুট ম্যাপ তৈরি করেছে অমর একুশে উদ্যাপন কেন্দ্রীয় সমন্বয় কমিটি...
তাড়াইলে শহীদ মিনার নেই ১২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে
কিশোরগঞ্জের তাড়াইলে প্রাথমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা মিলিয়ে ১২টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শহীদ মিনার নেই। প্রতিবছর একুশে ফেব্রুয়ারিতে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উদ্যাপনের জন্য কিছু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অস্থায়ীভাবে শহীদ মিনার তৈরি করা হয়। আবার কোনো কোনো প্রতিষ্ঠানে দিবসটি পালনই করা হয় না।
শহীদ মিনার নেই চারঘাটের ১১৯টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে
ভাষা আন্দোলনের ৬৯ বছর পার হলেও রাজশাহীর চারঘাট উপজেলার ১১৯টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নির্মিত হয়নি শহীদ মিনার। আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসসহ বিভিন্ন জাতীয় দিবসে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে বিপাকে পড়তে হয় শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের।
অযত্নে পড়ে আছে শহীদ মিনার
আর মাত্র কয়ে দিন পরেই আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ও শহীদ দিবস। যথাযোগ্য মর্যাদায় সারা বিশ্বে এই দিনটি পালন করা হলেও অযত্ন ও অবহেলায় পড়ে আছে নিয়ামতপুর উপজেলার সদর ইউনিয়নে নিয়ামতপুর সরকারি বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয় মাঠের শহীদ মিনারটি।
১৪৬ বিদ্যালয়ে নেই শহীদ মিনার
জকিগঞ্জ উপজেলার বেশির ভাগ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে নেই শহীদ মিনার। আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসসহ বিভিন্ন জাতীয় দিবসে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে বিপাকে পড়তে হয় শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের।
শহীদ মিনারে যেতে লাগবে টিকার সনদ
করোনা পরিস্থিতি বিবেচনায় এবারের শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ঘিরে নানা বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছে। আগামী ২১ ফেব্রুয়ারি কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে আগত ব্যক্তিদের বাধ্যতামূলক করোনা টিকার সনদ সঙ্গে রাখতে হবে ও মাস্ক পরতে হবে। সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে প্রতিটি সংগঠন বা প্রতিষ্ঠানের
কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ফুল দিতে গেলে লাগবে টিকা সনদ
আগামী ২১ ফেব্রুয়ারি শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উদ্যাপনের লক্ষ্যে শহীদ মিনারে ফুল দিতে গেলে লাগবে করোনা টিকার সনদ। এ ছাড়া মাস্কও পরিধান করতে হবে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামানের সভাপতিত্বে আজ রোববার অনুষ্ঠিত এক সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।