বুধবার, ২০ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
আড্ডা
দস্তইয়েভ্স্কির ভক্ত
কাম্যুর নামটি শুনলে প্রথমেই ‘দ্য মিথ অব সিসিফাস’ অথবা ‘আউটসাইডার’-এর কথা মনে পড়ে। ‘দ্য প্লেগ’-এর নামটিও মনে আসতে পারে। প্লেগের কাহিনিটা স্মরণ করলে এ সময়ের অতিমারির স্বরূপও উদ্ঘাটিত হবে।
একটি মৃত্যু ও কয়েকজন
নটী বিনোদিনী নামেই তাঁর পরিচয়। দুঃখের সাগর পাড়ি দিয়ে বিনোদিনী দাসী নিজেকে রঙ্গালয়ের পথে প্রস্তুত করেছিলেন। তাঁরই শৈশবের একটি ঘটনা বলছি।
যখন পড়বে না মোর পায়ের চিহ্ন
১৯২২ সালে পঙ্কজকুমার মল্লিক ছিলেন কলেজের ছাত্র। সে সময় রবীন্দ্রসংগীত এতটা বিখ্যাত হয়ে ওঠেনি। অল্পস্বল্প গান করতেন পঙ্কজ। একসময় গান গাইতে গিয়ে দুর্গাদাস বন্দ্যোপাধ্যায়ের চোখে পড়েছিলেন তিনি।
‘আসাদ আসেনি?’
উনসত্তরের গণ-অভ্যুত্থানে শিশুরাও আন্দোলিত হয়েছিল। আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা দিয়ে শেখ মুজিবুর রহমানকে খতম করার চেষ্টা করেছিলেন আইয়ুব খান। শেখ মুজিবের রাজনৈতিক সমাধির পাশাপাশি শারীরিকভাবেও তাঁকে সমাধিস্থ করে তোলার ষড়যন্ত্র পাকিয়েছিল সরকার। সেই গণজোয়ার থামিয়ে দিতে মিছিলে গুলি চালিয়েছে পাকিস্তানিরা। শহীদ হয়
মোহাম্মদ সুলতান: অকুতোভয় এক যোদ্ধা
ভাষা আন্দোলনের পুরোভাগে ছিলেন মোহাম্মদ সুলতান। একজন অসাধারণ সংগঠক হিসেবে বন্ধুদের শ্রদ্ধা-আস্থাও অর্জন করেছিলেন তিনি। ভাষা আন্দোলন নিয়ে গবেষণা করতে গিয়ে মোহাম্মদ সুলতানের কীর্তির যে সন্ধান পেয়েছি, তা অনন্য। প্রগতিশীল এই মানুষকে নিয়ে আলোচনা করতে গেলে প্রথমেই কয়েকটি বিষয়ের উল্লেখ অনিবার্য হয়ে পড়ে।
‘আপকো লে যায়ে গা’
১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ সকালে জ্যোতির্ময় গুহঠাকুরতা আর বাসন্তী গুহঠাকুরতা গিয়েছিলেন তাঁদের বাগানে। বাগানের গেটে হলের ছেলেরা লাগিয়েছিল কাগজের পতাকা। সে সময় জ্যোতির্ময় জগন্নাথ হলের প্রাধ্যক্ষ।
মনোজাগতিক গল্প
১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ সকালে জ্যোতির্ময় গুহঠাকুরতা আর বাসন্তী গুহঠাকুরতা গিয়েছিলেন তাঁদের বাগানে। বাগানের গেটে হলের ছেলেরা লাগিয়েছিল কাগজের পতাকা। সে সময় জ্যোতির্ময় জগন্নাথ হলের প্রাধ্যক্ষ।
একটা ট্রানজিস্টার
গৌতম চট্টোপাধ্যায় ছিলেন ইতিহাসের অধ্যাপক। সিপিআই করতেন। ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের বংশধর তিনি। বিদ্যাসাগরের একমাত্র পুত্র নারায়ণচন্দ্র বিদ্যারত্নের কনিষ্ঠা কন্যা
বন্ধুর লাশের সন্ধানে
জহুরুল হক হল আর জগন্নাথ হলে ছাত্ররা সশস্ত্র প্রতিরোধ করতে পারে, এ রকম একটা আশঙ্কা করেছিল পাকিস্তানিরা, অপারেশন সার্চলাইটের রাতে। ২৫ মার্চ সেই কালরাতে পাখির মতো মানুষ হত্যা করেছিল
ভাইয়ের খোঁজে
অস্ত্র হাতে যারা যুদ্ধ করেছিলেন একাত্তরে, তাদের কাজের জায়গা ছিল সরাসরি রণাঙ্গন। তবে অন্যরা বিভিন্নভাবে যুদ্ধ করেছেন। জহির রায়হানের যুদ্ধটা ছিল ক্যামেরা হাতে
সিনেমায় বঙ্গবন্ধু
চাষী নজরুল ইসলাম সিনেমাঅন্তঃপ্রাণ। ফতেহ লোহানীর ‘আসিয়া’ ছবিতে ছোট্ট একটা ভূমিকায় অভিনয় করার কথা ছিল। কিন্তু ফতেহ লোহানীর নির্দেশে তিনি হয়ে গেলেন ছবির সহকারী পরিচালক।
সেপ্টেম্বর অন যশোর রোড
কারও পরোয়া করতেন না অ্যালেন গিনসবার্গ। বোহিমিয়ান এক জীবনধারায় অভ্যস্ত হয়ে উঠেছিলেন। বিট আন্দোলন তাঁকে তরুণদের কাছে দারুণভাবে জনপ্রিয় করে তুলেছিল। নিউইয়র্কের লোয়ার সাইডে নেশাখোর আর মাতালদের আড্ডাখানা ছিল তাঁর বসবাসের জায়গা।
চিকিৎসা ও মুক্তিযুদ্ধ
১৯৭০ সালে পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে যোগ দিয়েছিলেন সেতারা বেগম। পেশায় চিকিৎসক তিনি। পোস্টিং হয়েছিল কুমিল্লা সেনানিবাসে। ভাই মেজর হায়দার আগে থেকেই পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে কর্মরত ছিলেন।
সেরা স্মৃতি
কত ধরনের অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়েই না গেছেন রবিশঙ্কর। বড় ভাই উদয় শঙ্করের নাচের গ্রুপে তাঁর জায়গা হয়েছে ছেলেবেলাতেই। মায়ের মৃত্যুর আগে নাটকীয়ভাবে তাঁর দায়িত্ব নিয়েছেন ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁ। রবিশঙ্কর তাঁকে বাবা বলে গেছেন আজীবন। আলাউদ্দিন খাঁর কাছ থেকে তিনি পারদর্শী হয়েছেন সেতারে।
আহা! মাঙ্কি টুপি!
এ বছর আগেভাগেই জেঁকে বসেছে শীত। শহরের বাবুদের শীত নিয়ে হাহাকার দেখে প্রকৃতি বুঝি এবার করুণা করলেন। তাই খানিকটা অকালেই এসে পড়েছেন। হাড় কাঁপিয়ে দিতে শৈত্যপ্রবাহ আসন্ন বলেও জানাচ্ছে আবহাওয়া বিভাগ। রাজধানীতে যারা সারা বছর শীত উপভোগের জন্য বুভুক্ষু থাকেন, এটাই সময় তাদের উত্তরবঙ্গ যাওয়ার!
‘শোনো একটি মুজিবরের থেকে’
গান লেখাই ছিল তাঁর জীবন। ইংরেজি ও বাংলা সাহিত্যে করেছিলেন এমএ। অন্যদের মতো সিভিল সার্ভিসে যোগ দেওয়ার চেষ্টা করেননি। বাবার ইচ্ছেমতো বিলেতেও যাননি ব্যারিস্টারি পড়তে। তিনি গানের
‘এক সাগর রক্তের বিনিময়ে...’
মুক্তিযুদ্ধের সময় গোবিন্দ হালদারের বয়স ছিল ৪০ বছর। আয়কর দপ্তরের একজন কর্মচারী ছিলেন তিনি। কাজের ফাঁকে ফাঁকে কবিতা আর গান লিখতেন। তাঁর কিছু গান প্রচার হতো আকাশবাণী কলকাতায়।