মঙ্গলবার, ১৯ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
আড্ডা
জয় বাংলা
১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তানিরা আত্মসমর্পণ করল রেসকোর্স ময়দানে। রেডিওতে সেই খবর শুনেছেন অবরুদ্ধ শেখ হাসিনা। তাঁর মনে ভেসে উঠল কয়েক মাস আগের ৭ মার্চের কথা। এই রেসকোর্সেই বঙ্গবন্ধু দিয়েছিলেন স্বাধীনতার ডাক।
বেত: রথ দেখা কলা বেচা
কেন মাইকেল মধুসূদন দত্তকে সাহায্য করতেন ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর, তা অনেকেরই জানা। এক মাতাল বিদ্যাসাগরকে বলেছিলেন, মাইকেল তো সেই টাকা দিয়ে মদ খায়। মাতালটিও মদ খায়। তাহলে ঈশ্বরচন্দ্র কি তাকেও টাকা দেবেন? উত্তরে বিদ্যাসাগর বলেছিলেন, ‘টাকা দেব, তার আগে তুমি একটা “মেঘনাদবধ কাব্য” লেখো দেখি!’
পরিণয়
‘ও বনের পাখি’ গানটা তখন লোকের মুখে মুখে। সে গানটি ছিল ‘কাশীনাথ’ সিনেমায়। বেলা মুখোপাধ্যায়ের কণ্ঠে গানটি মানুষের মন কেড়েছিল। হেমন্ত মুখোপাধ্যায় অবশ্য বেলাকে চিনতেন আরেকটু আগে থেকে। বেলা আর ওঁর বোন আভা তখন রেডিওতে নিয়মিত গান গাইতেন।
জাতিসংঘে বঙ্গবন্ধুর ভাষণ
জাতিসংঘে সদস্যপদ পাওয়ার জন্য বাংলাদেশ প্রাথমিক আবেদন করেছিল ১৯৭২ সালের আগস্ট মাসে। কিন্তু চীন তাতে ভেটো দিয়েছিল। বাংলাদেশ ধৈর্য নিয়ে সেই পরিস্থিতি মোকাবিলা করেছিল। ১৯৭৩ সালের আগস্টে ভারত-পাকিস্তান চুক্তি অনুযায়ী, পাকিস্তান থেকে বাঙালিদের এবং অবাঙালিদের বাংলাদেশ থেকে পাকিস্তানে প্রত্যাবাসনের বিষয়ে সি
জীবন যেমন
জীবনকে নিজের হাতের মুঠোয় নিয়েছিলেন সাহিত্যিক শওকত ওসমান। ব্যঙ্গবিদ্রূপ ছিল তাঁর চলনে-বলনে, কথায়-বার্তায়। আবার স্পষ্ট করেও বলেছেন অনেক কথা। নিজের ব্যাপারে কোনো রাখঢাক ছিল না তাঁর।
সব শেষ হয়ে গেছে
১৯৭৩ সালের ১১ সেপ্টেম্বর আগুস্তো পিনোশে সামরিক অভ্যুত্থান ঘটালেন চিলিতে। গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট সালভাদর আয়েন্দেকে হত্যা করলেন। প্রেসিডেন্টের ভবনে জ্বলল আগুন। পাবলো নেরুদার প্রিয় বন্ধু নিহত হলে কবি নির্বাক হয়ে গেলেন।
ব্যোমকেশের গাড়ি
একজন লেখক তাঁর সৃষ্ট চরিত্রদের সঙ্গে উঠছেন, বসছেন, তাঁদের সঙ্গে বাস্তব ব্যবহার করছেন, এ রকম ঘটনা কতগুলো আছে, তা জানা নেই। কিন্তু শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায় যে তাঁর অমর সৃষ্টি ব্যোমকেশকে তাঁর চলন-বলনের মধ্যেই রাখতেন, সেটা জানা শক্ত নয়।
‘এক্সিলেন্ট, ওকে’
সিনেমায় সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের প্রথম শুটিং ছিল ১৯৫৮ সালের ৯ আগস্ট ‘অপুর সংসার’ ছবিতে। এর আগে তাঁর স্ক্রিন টেস্ট নেওয়া হয়েছে। শুটিংয়ের প্রথম ড্রাফট সৌমিত্রকে অনেক আগেই দিয়ে রেখেছেন সত্যজিৎ রায়।
চকলেট
কলকাতা ইউনিভার্সিটি কোরের জন্য মার্চসং লিখেছেন রবীন্দ্রনাথ। সে উপলক্ষে কলকাতায় আসা দরকার। তাঁকে না বলেই শৈলজারঞ্জন মজুমদার কী একটা কাজে চলে গেছেন কলকাতায়। কলেজের অধ্যক্ষের অনুমতি নিয়ে গিয়েছিলেন, কিন্তু রবীন্দ্রনাথকে বলে যাননি।
মৃত্যুর সঙ্গে প্রেম
কল্লোলে যাঁরা লিখতেন, তাঁদের বেশির ভাগেরই পকেটে টাকা থাকত না। সেকালে কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা নিয়ে সাহিত্য করতে আসত কম মানুষ। একেবারে ছন্নছাড়া জীবন থেকে উঠে আসা মানুষদের আনাগোনাই ছিল বেশি।
ব্যঙ্গচিত্রের রূপকার
রবীন্দ্রনাথের বিশাল ঔজ্জ্বল্যের কারণে ঠাকুর পরিবারের বড় বড় প্রতিভার দিকে নজর পড়েনি আমাদের। সে রকমই একজন হলেন গগনেন্দ্রনাথ। রবীন্দ্রনাথের ভাই গুণেন্দ্রনাথ আর সৌদামিনী দেবীর ছেলে গগন। হতে চেয়েছিলেন সংগীতশিল্পী। সাহেব মাস্টার রেখে সুর পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতেন। হরেক রকম বাদ্যযন্ত্রও কিনে আনতেন। কিন্তু একট
দুই রকম বিনয়
কেমন ছিলেন কবি বিনয় মজুমদার, তা নিয়ে রয়েছে নানা কথা। বিনয়কে সবাই চিনেছে তাঁর কবিতায়। ‘ভালোবাসা দিতে পারি, তোমরা কি গ্রহণে সক্ষম?’—কী অসাধারণ উচ্চারণ!
‘মার্ক্সরা পিছিয়ে পড়বেন’
বৃদ্ধ বয়সেও তাঁকে দেখা যেত সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে হাঁটছেন। সঙ্গের লোকেরা তাঁর দ্রুতলয়ের হাঁটার সঙ্গে পাল্লা দিতেন। হাঁটতেন আর কথা বলতেন। অধ্যাপক আহমদ শরীফ দীর্ঘকাল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ছিলেন।
জন্মদিন
১৯৭৯ সালের ২৯ মে ছিল দ্বিজেন শর্মার জন্মদিন। তিনি তখন তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়নে প্রগতি প্রকাশনের বাংলা বিভাগের অনুবাদ শাখায় কাজ করছেন। অফিস থেকে জানানো হলো, দ্বিজেন শর্মার পঞ্চাশ বছরে পা দেওয়ার দিনটি
প্রগতি লেখক সংঘ
প্রগতি লেখক সংঘের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে উঠেছিল সেকালের প্রায় সব মেধাবী সংস্কৃতিসেবীর। তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ও তার ব্যতিক্রম ছিলেন না। ১৯৪২ সালে ফ্যাসিস্টবিরোধী লেখক ও শিল্পী সংঘের প্রথম অধিবেশনে সভাপতিমণ্ডলীর প্রধান ছিলেন তারাশঙ্কর।
রসিকরাজ
ডা. মহম্মদ আবদুল ওয়ালীর সঙ্গে বেশ সখ্য ছিল সৈয়দ মুজতবা আলীর। তিনি ছিলেন চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ। একদিন ঝুম বৃষ্টি। প্রতিবেশী এক বন্ধুর বাড়ির আড্ডায় উপস্থিত মুজতবা আলী আর ডা. ওয়ালী। মুজতবা আলী কোনো আসরে থাকলে দ্বিতীয় কোনো বক্তার প্রয়োজন পড়ে না।
আর কিছু চায় না মনে গান ছাড়া
দারিদ্র্য কখনো পেছন ছাড়েনি শাহ আবদুল করিমের। ধল গ্রামে যখন প্রথম ধলবাজার হলো, তখন বিভিন্ন জায়গা থেকে দোকানদারেরা এলেন সেখানে। ভুসিমালের দোকানদার এক মহাজন সেই বর্ষার পর শাহ আবদুল করিমকে কাজ দিলেন। যে বেতন পেতেন, তা বাবা-মাকে দিতেন তিনি।