অনলাইন ডেস্ক
আইক্লাউউ স্টোরেজ সার্ভিসের প্রায় ৪ কোটি ব্যবহারকারীরা পক্ষ থেকে অ্যাপলের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে যুক্তরাজ্যের ভোক্তা অধিকার সংস্থা ‘হুইচ?’ । এই সম্মিলিত মামলাটি ৩০০ কোটি ইউরোও (৩৮০ কোটি ডলার) বেশি ক্ষতিপূরণ দাবি করছে। দেশটির প্রতিযোগিতা আইন অনুযায়ী এই মামলা দায়ের করা হয়েছে।
মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, অ্যাপল প্রতিযোগিতার বিষয়ক আইন ভঙ্গ করেছে। কোম্পানিটি তাদের পণ্যে ক্লাউড স্টোরেজের সেবাটিকে অগ্রাধিকার দিচ্ছে এবং ব্যবহারকারীর কাছে ‘আইক্লাউড’ ব্যবহারের জন্য ‘অতিরিক্ত’ মূল্য নিচ্ছে। ফলে অতিরিক্ত দামে আইক্লাউডের সাবস্ক্রিপশন কিনতে বাধ্য হচ্ছে ব্যবহারকারীরা।
এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে ‘হুইচ?’ বলেছে, আইওএস আধিপত্য সৃষ্টি করেছে এবং অপারেটিং সিস্টেমের ওপর পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ রয়েছে অ্যাপলের। তাই কোম্পানিটির ওপর দায়িত্ব রয়েছে যেন, তারা এই আধিপত্যকে ব্যবহার করে সম্পর্কিত বাজারগুলোতে অস্বাভাবিক সুবিধা না নেয়। যেমন: ক্লাউড স্টোরেজ বাজারে। কিন্তু ঠিক সেটাই হয়েছে। এ জন্য যুক্তরাজ্যের প্রতিযোগিতা আপিল ট্রাইব্যুনাল (সিএটি)-এ মামলাটি দাখিল করার ঘোষণা দিয়েছে সংস্থা।
মামলাটি অভিযোগ করেছে, অ্যাপল তার ডিভাইসের ব্যবহারকারীদের আইক্লাউডে ছবি এবং অন্যান্য ডেটা সংরক্ষণের জন্য সাইন আপ করতে উৎসাহিত করছে। অথচ একই সঙ্গে গ্রাহকদের বিকল্প স্টোরেজ সেবা ব্যবহারের প্রক্রিয়াটি কঠিন করে তুলছে। যেমন: আইফোনের সব ডেটা তৃতীয় পক্ষের সেবা সংরক্ষণ বা ব্যাকআপ নিতে অনুমতি দেয় না অ্যাপল।
বিনা মূল্যে ব্যবহারযোগ্য স্টোরেজ ৫ জিবি সীমা অতিক্রম করলে ছবি, নোট, মেসেজ এবং অন্যান্য ডেটা আইক্লাউডে সংরক্ষণের জন্য আইওএস ব্যবহারকারীরা অর্থ খরচ করে।
মামলাটি আরও অভিযোগ করেছে, প্রতিযোগিতার অভাবের কারণে অ্যাপল যুক্তরাজ্যের গ্রাহকদের আইক্লাউড সাবস্ক্রিপশনের জন্য অতিরিক্ত টাকা নিচ্ছে।
২০২৩ সালে যুক্তরাজ্যের আইক্লাউডের স্টোরেজের বিভিন্ন প্যাকেজের মূল্য ২০ শতাংশ থেকে ২৯ শতাংশ পর্যন্ত বাড়িয়েছে অ্যাপল। তারা হিসেব করেছে যে, প্রতিটি গ্রাহক গড়ে ৭০ ইউরো বা ৯০ ডলার ক্ষতিপূরণ পেতে পারে। এটি নির্ভর করবে কত দিন ধরে তারা আইক্লাউড পরিষেবার জন্য অ্যাপলকে টাকা দিয়েছে তার ওপর।
চলতি বছরের মার্চ মাসে অ্যাপলের বিরুদ্ধে একই ধরনের মামলা দায়ের করে যুক্তরাষ্ট্র। ক্লাউড স্টোরেজ বাজারে একচেটিয়া আধিপত্য সৃষ্টি করছে এমন অভিযোগ এই মামলায় দায়ের করা হয়।
কোম্পানি মামলাটিকে বাতিল করানোর চেষ্টা করে। তবে সেটি এখনো প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
যুক্তরাজ্যভিত্তিক গ্রাহকেরা যদি মামলায় অংশগ্রহণের জন্য যোগ্য হন, তবে তারা স্বতঃস্ফূর্তভাবে মামলায় অন্তর্ভুক্ত হতে পারবেন।
‘হুইচ?’ এর মুখপাত্রে টমি হ্যান্ডলি বলেন, ‘যোগ্য অ্যাপল গ্রাহক বলতে–যারা ২০১৫ সালের ১ অক্টোবর থেকে কনজ্যুমার রাইটস অ্যাক্ট কার্যকর হওয়ার পরবর্তী নয় বছরের মধ্যে আইক্লাউড সেবা গ্রহণ করেছে তাদের বোঝানো হয়েছে। এমনকি যারা অর্থ পেমেন্ট ব্যবহারকারী করেনি তাদেরকেও।’
‘হুইচ?’ একটি অলাভজনক সংস্থা হলেও এই মামলা চালানোর জন্য লিটিগেশন ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট (এলসিএম) কাছে থেকে অর্থায়ন পাচ্ছে। এটি একটি বড় আঞ্চলিক বৈশ্বিক মামলা তহবিল সংগ্রহকারীর প্রতিষ্ঠান। এই প্রতিষ্ঠানটি বলছে, তারা মামলাটি শেষ পর্যন্ত এগিয়ে নেওয়ার জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
এ ছাড়া অ্যাপলকে মামলা ছাড়াই এই দাবি সমাধান করার জন্য উৎসাহিত করছে ‘হুইচ?’ । সেই সঙ্গে গ্রাহকদের টাকা ফেরত দিয়ে এবং আইওএস–কে এমনভাবে খুলে দিয়ে, যাতে ব্যবহারকারীরা ক্লাউড সেবার জন্য ‘বিকল্প পছন্দমতো নির্বাচন করতে পারে।
‘হুইচ? ’ এর প্রধান নির্বাহী আনা হাউল্ট বলেছেন, ‘এই দাবি দাখিল করে ‘হুইচ?’ অ্যাপলের মতো বড় করপোরেশনগুলোকে দেখাচ্ছে যে তারা যুক্তরাজ্যের গ্রাহকদের ঠকাতে পারবে না। আর ঠকালেও এর পরিণতি ভোগ করতে হবে। এই আইনগত পদক্ষেপ নেওয়ার মাধ্যমে গ্রাহকদের তাদের প্রাপ্য ক্ষতিপূরণ পেতে সাহায্য করা যাবে। ভবিষ্যতে এই ধরনের আচরণ রোধ এবং একটি উন্নত, আরও প্রতিযোগিতামূলক বাজার তৈরি করা যাবে।
সম্প্রতি বছরগুলিতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানির বিরুদ্ধে একত্রিত হয়ে প্রতিযোগিতা মামলা দায়ের করার প্রবণতা বেড়েছে। গত বছর যুক্তরাজ্যে এই ধরনের আরেকটি মামলার সম্মুখীন হয়েছে অ্যাপল। এটি ডেভেলপারদের পক্ষ থেকে দাখিল করা হয়েছিল। অ্যাপ স্টোরের ফি সংক্রান্ত অভিযোগের ভিত্তিতে এই মামলা দায়ের করা হয়েছিল।
২০২৩ সালে আরেকটি মামলা অ্যাপল এবং আমাজনকে লক্ষ্য করে দাখিল করা হয়েছিল যুক্তরাজ্য। যেখানে অভিযোগ করা হয়েছিল যে, তারা দামের কারসাজি করছিল।
আইক্লাউউ স্টোরেজ সার্ভিসের প্রায় ৪ কোটি ব্যবহারকারীরা পক্ষ থেকে অ্যাপলের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে যুক্তরাজ্যের ভোক্তা অধিকার সংস্থা ‘হুইচ?’ । এই সম্মিলিত মামলাটি ৩০০ কোটি ইউরোও (৩৮০ কোটি ডলার) বেশি ক্ষতিপূরণ দাবি করছে। দেশটির প্রতিযোগিতা আইন অনুযায়ী এই মামলা দায়ের করা হয়েছে।
মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, অ্যাপল প্রতিযোগিতার বিষয়ক আইন ভঙ্গ করেছে। কোম্পানিটি তাদের পণ্যে ক্লাউড স্টোরেজের সেবাটিকে অগ্রাধিকার দিচ্ছে এবং ব্যবহারকারীর কাছে ‘আইক্লাউড’ ব্যবহারের জন্য ‘অতিরিক্ত’ মূল্য নিচ্ছে। ফলে অতিরিক্ত দামে আইক্লাউডের সাবস্ক্রিপশন কিনতে বাধ্য হচ্ছে ব্যবহারকারীরা।
এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে ‘হুইচ?’ বলেছে, আইওএস আধিপত্য সৃষ্টি করেছে এবং অপারেটিং সিস্টেমের ওপর পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ রয়েছে অ্যাপলের। তাই কোম্পানিটির ওপর দায়িত্ব রয়েছে যেন, তারা এই আধিপত্যকে ব্যবহার করে সম্পর্কিত বাজারগুলোতে অস্বাভাবিক সুবিধা না নেয়। যেমন: ক্লাউড স্টোরেজ বাজারে। কিন্তু ঠিক সেটাই হয়েছে। এ জন্য যুক্তরাজ্যের প্রতিযোগিতা আপিল ট্রাইব্যুনাল (সিএটি)-এ মামলাটি দাখিল করার ঘোষণা দিয়েছে সংস্থা।
মামলাটি অভিযোগ করেছে, অ্যাপল তার ডিভাইসের ব্যবহারকারীদের আইক্লাউডে ছবি এবং অন্যান্য ডেটা সংরক্ষণের জন্য সাইন আপ করতে উৎসাহিত করছে। অথচ একই সঙ্গে গ্রাহকদের বিকল্প স্টোরেজ সেবা ব্যবহারের প্রক্রিয়াটি কঠিন করে তুলছে। যেমন: আইফোনের সব ডেটা তৃতীয় পক্ষের সেবা সংরক্ষণ বা ব্যাকআপ নিতে অনুমতি দেয় না অ্যাপল।
বিনা মূল্যে ব্যবহারযোগ্য স্টোরেজ ৫ জিবি সীমা অতিক্রম করলে ছবি, নোট, মেসেজ এবং অন্যান্য ডেটা আইক্লাউডে সংরক্ষণের জন্য আইওএস ব্যবহারকারীরা অর্থ খরচ করে।
মামলাটি আরও অভিযোগ করেছে, প্রতিযোগিতার অভাবের কারণে অ্যাপল যুক্তরাজ্যের গ্রাহকদের আইক্লাউড সাবস্ক্রিপশনের জন্য অতিরিক্ত টাকা নিচ্ছে।
২০২৩ সালে যুক্তরাজ্যের আইক্লাউডের স্টোরেজের বিভিন্ন প্যাকেজের মূল্য ২০ শতাংশ থেকে ২৯ শতাংশ পর্যন্ত বাড়িয়েছে অ্যাপল। তারা হিসেব করেছে যে, প্রতিটি গ্রাহক গড়ে ৭০ ইউরো বা ৯০ ডলার ক্ষতিপূরণ পেতে পারে। এটি নির্ভর করবে কত দিন ধরে তারা আইক্লাউড পরিষেবার জন্য অ্যাপলকে টাকা দিয়েছে তার ওপর।
চলতি বছরের মার্চ মাসে অ্যাপলের বিরুদ্ধে একই ধরনের মামলা দায়ের করে যুক্তরাষ্ট্র। ক্লাউড স্টোরেজ বাজারে একচেটিয়া আধিপত্য সৃষ্টি করছে এমন অভিযোগ এই মামলায় দায়ের করা হয়।
কোম্পানি মামলাটিকে বাতিল করানোর চেষ্টা করে। তবে সেটি এখনো প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
যুক্তরাজ্যভিত্তিক গ্রাহকেরা যদি মামলায় অংশগ্রহণের জন্য যোগ্য হন, তবে তারা স্বতঃস্ফূর্তভাবে মামলায় অন্তর্ভুক্ত হতে পারবেন।
‘হুইচ?’ এর মুখপাত্রে টমি হ্যান্ডলি বলেন, ‘যোগ্য অ্যাপল গ্রাহক বলতে–যারা ২০১৫ সালের ১ অক্টোবর থেকে কনজ্যুমার রাইটস অ্যাক্ট কার্যকর হওয়ার পরবর্তী নয় বছরের মধ্যে আইক্লাউড সেবা গ্রহণ করেছে তাদের বোঝানো হয়েছে। এমনকি যারা অর্থ পেমেন্ট ব্যবহারকারী করেনি তাদেরকেও।’
‘হুইচ?’ একটি অলাভজনক সংস্থা হলেও এই মামলা চালানোর জন্য লিটিগেশন ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট (এলসিএম) কাছে থেকে অর্থায়ন পাচ্ছে। এটি একটি বড় আঞ্চলিক বৈশ্বিক মামলা তহবিল সংগ্রহকারীর প্রতিষ্ঠান। এই প্রতিষ্ঠানটি বলছে, তারা মামলাটি শেষ পর্যন্ত এগিয়ে নেওয়ার জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
এ ছাড়া অ্যাপলকে মামলা ছাড়াই এই দাবি সমাধান করার জন্য উৎসাহিত করছে ‘হুইচ?’ । সেই সঙ্গে গ্রাহকদের টাকা ফেরত দিয়ে এবং আইওএস–কে এমনভাবে খুলে দিয়ে, যাতে ব্যবহারকারীরা ক্লাউড সেবার জন্য ‘বিকল্প পছন্দমতো নির্বাচন করতে পারে।
‘হুইচ? ’ এর প্রধান নির্বাহী আনা হাউল্ট বলেছেন, ‘এই দাবি দাখিল করে ‘হুইচ?’ অ্যাপলের মতো বড় করপোরেশনগুলোকে দেখাচ্ছে যে তারা যুক্তরাজ্যের গ্রাহকদের ঠকাতে পারবে না। আর ঠকালেও এর পরিণতি ভোগ করতে হবে। এই আইনগত পদক্ষেপ নেওয়ার মাধ্যমে গ্রাহকদের তাদের প্রাপ্য ক্ষতিপূরণ পেতে সাহায্য করা যাবে। ভবিষ্যতে এই ধরনের আচরণ রোধ এবং একটি উন্নত, আরও প্রতিযোগিতামূলক বাজার তৈরি করা যাবে।
সম্প্রতি বছরগুলিতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানির বিরুদ্ধে একত্রিত হয়ে প্রতিযোগিতা মামলা দায়ের করার প্রবণতা বেড়েছে। গত বছর যুক্তরাজ্যে এই ধরনের আরেকটি মামলার সম্মুখীন হয়েছে অ্যাপল। এটি ডেভেলপারদের পক্ষ থেকে দাখিল করা হয়েছিল। অ্যাপ স্টোরের ফি সংক্রান্ত অভিযোগের ভিত্তিতে এই মামলা দায়ের করা হয়েছিল।
২০২৩ সালে আরেকটি মামলা অ্যাপল এবং আমাজনকে লক্ষ্য করে দাখিল করা হয়েছিল যুক্তরাজ্য। যেখানে অভিযোগ করা হয়েছিল যে, তারা দামের কারসাজি করছিল।
দেশের বাজারে মিডরেঞ্জের সেরা পারফর্মিং স্মার্টফোন অনার এক্স৭সি নিয়ে এসেছে অনার বাংলাদেশ। সর্বাধুনিক ফিচারসমৃদ্ধ এই স্মার্টফোনের দাম মাত্র ২২ হাজার ৯৯৯ টাকা। গত ১২ নভেম্বর থেকে বিক্রি শুরু হয়েছে, যা ডিভাইসটি অনারের ব্র্যান্ড বা যেকোনো রিটেইল শপে কেনা যাচ্ছে।
৯ ঘণ্টা আগেসুরক্ষা টুলগুলো কীভাবে কাজ করে তা নিয়ে বিস্তারিত তথ্য এক ব্লগ পোস্টে জানিয়েছে গুগল। টুল দুটি এখন গুগল পিক্সেল ৬ ও নতুন মডেলগুলোতে চালু হচ্ছে। প্রাথমিকভাবে যুক্তরাষ্ট্রের গুগল বেটা প্রোগ্রামের ব্যবহারকারীরা স্ক্যাম ডিটেকশন ইন ফোন টুলটি ব্যবহার করতে পারবেন।
১২ ঘণ্টা আগেস্যুট পরে সার্ফিং করা থেকে শুরু করে স্ত্রীর জন্য ভাস্কর্য তৈরির মতো কিছু অদ্ভুত কাজের জন্য এই বছর ইন্টারনেটের আলোচনায় এসেছেন মার্ক জাকারবার্গ। এবার গানও গেয়ে শুনালেন মেটার সিইও। তাঁর স্ত্রী প্রিসিলা চ্যানের সঙ্গে প্রথম সাক্ষাতের বার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে গত বুধবার গানটি প্রকাশ করেন তিনি।
১৫ ঘণ্টা আগেনতুন মাইলফলক অর্জন করেছে এক্সের (সাবেক টুইটার) বিকল্প মাইক্রোব্লগিং প্ল্যাটফর্ম ব্লুস্কাই। প্ল্যাটফর্মটিতে ব্যবহারকারীর সংখ্যা এখন ১৫ মিলিয়ন বা ১ কোটি ৫০ লাখ। মাত্র এক মাস আগেই ব্লুস্কাইয়ের ব্যবহারকারী ছিল ১৩ মিলিয়ন বা ১ কোটি ৩০ লাখ। অর্থাৎ সোশ্যাল মিডিয়াটিতে ব্যবহারকারীর সংখ্যা দ্রুত বাড়ছে। কারণ আর
১৭ ঘণ্টা আগে