নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ওয়াই-ফাই প্রযুক্তির সর্বশেষ সংস্করণ ওয়াই-ফাই ৬। আগের ওয়াই-ফাই সংস্করণগুলোর নাম ছিল মূলত ৩ কিংবা ৪ ডিজিটের সমন্বয়। তবে এই সংখ্যাগুলো দিয়ে এটির সংস্করণ শনাক্ত করা সাধারণ ব্যবহারকারীদের জন্য ছিল কষ্টসাধ্য। তাই ‘ওয়াই-ফাই অ্যালায়েন্স’ ঘোষণা দেয় সংস্করণগুলোর নাম পরিবর্তনের। এর অংশ হিসেবেই ওয়াই-ফাইয়ের ষষ্ঠ সংস্করণের নামকরণ করা হয়েছে ‘ওয়াই-ফাই ৬’।
আগের সংস্করণ, অর্থাৎ ওয়াই-ফাই ৫-এর তুলনায় বেশি কার্যকর ডেটা এনকোডিং প্রযুক্তিসহ বেশ কিছু সুবিধা নতুন সংস্করণটিকে গ্রহণযোগ্য ও জনপ্রিয় করে তুলেছে সবার কাছে।
কখন ব্যবহার করবেন
যদি আপনার ব্যবহৃত রাউটারটি পুরোনো হয়ে যায় কিংবা পরিবর্তনের সময় হয়েছে বলে মনে করেন, তাহলে ‘ওয়াই-ফাই ৬’ সমর্থিত রাউটারে আপগ্রেড করে ফেলাই হবে বুদ্ধিমানের কাজ। বাজারে প্রচলিত আছে যে আপনার বাসা বা অফিসে ব্যবহৃত ডিভাইসগুলো যদি ওয়াই-ফাই ৬ সমর্থিত না হয়, তাহলে ওয়াই-ফাই ৬ সমর্থিত রাউটারে আপগ্রেড করা হতে পারে একটি ভুল সিদ্ধান্ত! তবে এ ধারণাটিই ভুল। ওয়াই-ফাই ৬-এ আপগ্রেড করলে কিছু বাড়তি সুবিধা অবশ্যই পাওয়া সম্ভব। এতে যুক্ত হওয়া নতুন একটি প্রযুক্তি হচ্ছে ‘ওএফডিএমএ’। এই প্রযুক্তি ওয়াই-ফাইয়ের আগের সংস্করণের ডেটা ট্রান্সফারের সীমাবদ্ধতাকে অতিক্রম করেছে। আগের সংস্করণে শুধু একটি স্ট্রিমে ডেটা ট্রান্সফার হলেও ওএফডিএমএ এই স্ট্রিমকে কয়েক ভাগে ভাগ করে আরও কার্যকরভাবে ডেটা ট্রান্সফার করে থাকে। এর ফলাফল হিসেবে আপনি পাবেন আগের তুলনায় বেশি গতি। দ্রুতগতির এবং নিরবচ্ছিন্ন ইন্টারনেট চাইলে ওয়াই-ফাইয়ের এই নতুন প্রযুক্তিতে দ্রুত আপগ্রেড করে ফেলুন আপনার ডিভাইসগুলো।
বাড়বে ইন্টারনেটের গতি
ওয়াই-ফাই ৬-এ রয়েছে উত্তম ডেটা এনকোডিং প্রযুক্তি। আগের সংস্করণের তুলনায় প্রায় ৪০ শতাংশ তথ্য আদান-প্রদানে সক্ষম এটি। ওয়াই-ফাই ৬-এ উন্নীত হলে পাবেন আরও গতিময় ইন্টারনেট ব্যবহারের অভিজ্ঞতা।
অনেক জনাকীর্ণ জায়গায় দেখা যায় অনেক মানুষ কোনো একটি নির্দিষ্ট ওয়াই-ফাই কানেকশন ব্যবহার করছেন। এ ক্ষেত্রে সেই নেটওয়ার্কের কার্যক্ষমতাও কমে আসে অনেক। তবে ওয়াই-ফাই ৬ প্রযুক্তির ফলে মিলবে এই সমস্যার সমাধান। ওয়াই-ফাই ৬ প্রযুক্তিতে এসব জনাকীর্ণ এলাকায়ও ইউজাররা ইন্টারনেটের গতি পাবেন আগের তুলনায় কয়েক গুণ বেশি। ফলে ইন্টারনেট ব্যবহারের অভিজ্ঞতাও হবে দারুণ।
মোবাইল, ল্যাপটপসহ বিভিন্ন ডিভাইসে ওয়াই-ফাই ব্যবহার করলেই দেখা যায় চার্জ দ্রুত ফুরিয়ে যায়। এর সমাধানও এনেছে ওয়াই-ফাই ৬। এতে আছে ‘টার্গেট ওয়ার্ক টাইম’ নামের বিশেষ ফিচার। কোনো ডিভাইস নেটওয়ার্কে যুক্ত থাকাকালে ডেটা আদান-প্রদান কখন হবে আর কখন হবে না, তা নির্দিষ্ট করে জানাবে ফিচারটি। ফলে ব্যাটারির খরচ কমে আসবে অনেকটাই।
ওয়াই-ফাই প্রযুক্তির সর্বশেষ সংস্করণ ওয়াই-ফাই ৬। আগের ওয়াই-ফাই সংস্করণগুলোর নাম ছিল মূলত ৩ কিংবা ৪ ডিজিটের সমন্বয়। তবে এই সংখ্যাগুলো দিয়ে এটির সংস্করণ শনাক্ত করা সাধারণ ব্যবহারকারীদের জন্য ছিল কষ্টসাধ্য। তাই ‘ওয়াই-ফাই অ্যালায়েন্স’ ঘোষণা দেয় সংস্করণগুলোর নাম পরিবর্তনের। এর অংশ হিসেবেই ওয়াই-ফাইয়ের ষষ্ঠ সংস্করণের নামকরণ করা হয়েছে ‘ওয়াই-ফাই ৬’।
আগের সংস্করণ, অর্থাৎ ওয়াই-ফাই ৫-এর তুলনায় বেশি কার্যকর ডেটা এনকোডিং প্রযুক্তিসহ বেশ কিছু সুবিধা নতুন সংস্করণটিকে গ্রহণযোগ্য ও জনপ্রিয় করে তুলেছে সবার কাছে।
কখন ব্যবহার করবেন
যদি আপনার ব্যবহৃত রাউটারটি পুরোনো হয়ে যায় কিংবা পরিবর্তনের সময় হয়েছে বলে মনে করেন, তাহলে ‘ওয়াই-ফাই ৬’ সমর্থিত রাউটারে আপগ্রেড করে ফেলাই হবে বুদ্ধিমানের কাজ। বাজারে প্রচলিত আছে যে আপনার বাসা বা অফিসে ব্যবহৃত ডিভাইসগুলো যদি ওয়াই-ফাই ৬ সমর্থিত না হয়, তাহলে ওয়াই-ফাই ৬ সমর্থিত রাউটারে আপগ্রেড করা হতে পারে একটি ভুল সিদ্ধান্ত! তবে এ ধারণাটিই ভুল। ওয়াই-ফাই ৬-এ আপগ্রেড করলে কিছু বাড়তি সুবিধা অবশ্যই পাওয়া সম্ভব। এতে যুক্ত হওয়া নতুন একটি প্রযুক্তি হচ্ছে ‘ওএফডিএমএ’। এই প্রযুক্তি ওয়াই-ফাইয়ের আগের সংস্করণের ডেটা ট্রান্সফারের সীমাবদ্ধতাকে অতিক্রম করেছে। আগের সংস্করণে শুধু একটি স্ট্রিমে ডেটা ট্রান্সফার হলেও ওএফডিএমএ এই স্ট্রিমকে কয়েক ভাগে ভাগ করে আরও কার্যকরভাবে ডেটা ট্রান্সফার করে থাকে। এর ফলাফল হিসেবে আপনি পাবেন আগের তুলনায় বেশি গতি। দ্রুতগতির এবং নিরবচ্ছিন্ন ইন্টারনেট চাইলে ওয়াই-ফাইয়ের এই নতুন প্রযুক্তিতে দ্রুত আপগ্রেড করে ফেলুন আপনার ডিভাইসগুলো।
বাড়বে ইন্টারনেটের গতি
ওয়াই-ফাই ৬-এ রয়েছে উত্তম ডেটা এনকোডিং প্রযুক্তি। আগের সংস্করণের তুলনায় প্রায় ৪০ শতাংশ তথ্য আদান-প্রদানে সক্ষম এটি। ওয়াই-ফাই ৬-এ উন্নীত হলে পাবেন আরও গতিময় ইন্টারনেট ব্যবহারের অভিজ্ঞতা।
অনেক জনাকীর্ণ জায়গায় দেখা যায় অনেক মানুষ কোনো একটি নির্দিষ্ট ওয়াই-ফাই কানেকশন ব্যবহার করছেন। এ ক্ষেত্রে সেই নেটওয়ার্কের কার্যক্ষমতাও কমে আসে অনেক। তবে ওয়াই-ফাই ৬ প্রযুক্তির ফলে মিলবে এই সমস্যার সমাধান। ওয়াই-ফাই ৬ প্রযুক্তিতে এসব জনাকীর্ণ এলাকায়ও ইউজাররা ইন্টারনেটের গতি পাবেন আগের তুলনায় কয়েক গুণ বেশি। ফলে ইন্টারনেট ব্যবহারের অভিজ্ঞতাও হবে দারুণ।
মোবাইল, ল্যাপটপসহ বিভিন্ন ডিভাইসে ওয়াই-ফাই ব্যবহার করলেই দেখা যায় চার্জ দ্রুত ফুরিয়ে যায়। এর সমাধানও এনেছে ওয়াই-ফাই ৬। এতে আছে ‘টার্গেট ওয়ার্ক টাইম’ নামের বিশেষ ফিচার। কোনো ডিভাইস নেটওয়ার্কে যুক্ত থাকাকালে ডেটা আদান-প্রদান কখন হবে আর কখন হবে না, তা নির্দিষ্ট করে জানাবে ফিচারটি। ফলে ব্যাটারির খরচ কমে আসবে অনেকটাই।
ষড়যন্ত্র তত্ত্ববিদ প্রচারক অ্যালেক্স জোন্সের প্ল্যাটফর্ম ইনফোওয়ার্স কিনতে যাচ্ছে প্যারোডি নিউজ ওয়েবসাইট দ্য অনিয়ন। বৃহস্পতিবার এক বিবৃতিতে দ্য অনিয়ন জানিয়েছে, তারা ‘তুলনামূলক কম বিদ্বেষপূর্ণ বিভ্রান্তিকর তথ্যের’ মাধ্যমে ইনফোওয়ার্সের ‘বিভ্রান্তিকর তথ্যের লাগাতার স্রোত’ প্রতিস্থাপন করতে চায়।
২ ঘণ্টা আগেদেশে স্যাটেলাইট ইন্টারনেট চালুর লক্ষ্যে খসড়া নির্দেশিকা চূড়ান্ত করতে জনগণের মতামত চেয়েছে টেলিকম নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিটিআরসি। এ প্রক্রিয়ার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলেছেন, স্যাটেলাইট ইন্টারনেট চালুর এ পদক্ষেপ ব্যাকহোলিং, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও গ্রাহকের ডেটা ব্যবহারের পাশাপাশি ডিজিটাল বিভাজন দূর করে স
৬ ঘণ্টা আগেহোয়াটসঅ্যাপের চ্যাটকে আরও আকর্ষণীয় করতে কাস্টম স্টিকার তৈরি করে পাঠান অনেকেই। এই ধরনের স্টিকার খুব সহজেই তৈরি করা যায়। এই ফিচারটি মাধ্যমের ব্যক্তির চেহারা বা বস্তুকে ব্যাকগ্রাউন্ড থেকে আলাদা করে কাস্টম স্টিকার তৈরি করা যায়। প্ল্যাটফর্মটির কাস্টম স্টিকার অপশন তৈরি করার জন্য নিজের ছবি বা পছন্দমতো অন্য
৭ ঘণ্টা আগেজনপ্রিয় সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ান এখন থেকে ইলন মাস্কের মালিকানাধীন প্ল্যাটফর্ম এক্স (সাবেক টুইটার)-এর অফিশিয়াল অ্যাকাউন্ট থেকে আর কনটেন্ট পোস্ট বা শেয়ার করবে না। তবে সংবাদমাধ্যমটির কনটেন্ট আগের মতোই এক্স-এ শেয়ার করতে পারবেন পাঠকেরা।
৭ ঘণ্টা আগে