আরমান হোসেন
ঢাকা: ডিসেম্বর ২০১৬। মৌসুমের প্রথম এল ক্লাসিকো। এ ম্যাচেই শেষবার একসঙ্গে দেখা গিয়েছিল লিওনেল মেসি, ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো আর নেইমারকে। এরপর তিন তারকার পথ গেছে তিন দিকে। এল ক্লাসিকোর দ্যুতি যেন তাতে একটু কমেছে।
স্প্যানিশ ফুটবল ছেড়ে রোনালদো পাড়ি জমান তুরিনে আর নেইমার দলবদলে রেকর্ড গড়ে বার্সেলোনা ছেড়ে প্যারিসে চলে যান। লা লিগা ছাড়ার পর এই চার বছরে অর্জনের হিসাব কতটুকু মেলাতে পারলেন রোনালদো–নেইমার? স্প্যানিশ ফুটবলে বড় দুই তারকার অনুপস্থিতিতে মেসিও কতটুকু ছাড়িয়ে যেতে পারলেন নিজেকে?
পরিসংখ্যান বলছে, গত চার বছরে দুজনের কেউই দলকে চ্যাম্পিয়নস লিগ জেতাতে পারেননি । ইউরোপীয় শ্রেষ্ঠত্বের লড়াইয়ে তাঁদের অর্জনের পাল্লা শূন্য। অথচ লিগে নিজ নিজ দলকে যথেষ্ট সাফল্য এনে দিয়েছেন। ২০১৩ সালে সান্তোস ছেড়ে বার্সেলোনায় এসেছিলেন নেইমার। এর আগে টুর্নামেন্ট–সেরা হয়ে ব্রাজিলকে কনফেডারেশন কাপ জিতিয়েছেন।
নিজের পরের মৌসুম থেকেই মেসি–নেইমার জুটির ফল পেতে শুরু করে বার্সা। ২০১৪–১৫ মৌসুমে চ্যাম্পিয়নস লিগ জেতেন মেসি-নেইমাররা। ওই মৌসুমে লা লিগা শিরোপাও জিতেছে বার্সেলোনা। পরে আরও দুবার লা লিগা, কোপা দেল রে তিনবার আর একবার উয়েফা সুপার কাপ জেতে মেসি–নেইমারের বার্সেলোনা। এত এত অর্জনের পরও কিছু একটার অভাব বোধ করছিলেন নেইমার। নেইমার তত দিনে বুঝে গেছেন বার্সায় মেসি যত দিন থাকবেন, তত দিন মেসির ছায়া হয়ে থাকতে হবে তাঁকে। দলে আছেন আবার লুইস সুয়ারেজের মতো তারকাও। বার্সায় থেকে নিজের দিকে সব আলো টেনে নেওয়া প্রায় অসম্ভব। ফিফা বর্ষসেরা বা ব্যালন ডি’আর না জিততে পারাটাও পোড়াচ্ছিল নেইমারকে।
নেইমার তাই চেয়েছিলেন অন্য কোথাও পাড়ি জমিয়ে নিজের এক রাজ্য গড়ে মহারাজা হবেন। তাঁর স্বপ্ন পূরণে হাত বাড়িয়ে দেয় পিএসজি। নতুন চুক্তির পর তাঁর রিলিজ ক্লোজ দাঁড়ায় ২২২ মিলিয়ন, যেটি ক্লাব ফুটবলের নতুন রেকর্ড। পিএসজির হয়ে শুরুটা দুর্দান্তই হয়েছিল ব্রাজিলিয়ান তারকার। কিন্তু বিধিবাম! একের পর এক চোটে পড়ে যাত্রাটা আর মসৃণ হয়নি নেইমারের। সময়ের স্রোতে চাওয়া–পাওয়ার হিসাবটাও হয়ে যায় এলোমেলো। গত চার বছরে পিএসজির হয়ে তিনবার লিগ ওয়ান কাপ, দুবার ফ্রেঞ্চ কাপ জিতেছেন। তবে এই সময়ে ইউরোপীয় কোনো প্রতিযোগিতায় শিরোপার দেখা পাননি নেইমার।
রোনালদোর গল্পটা অবশ্য পুরোপুরি নেইমারের মতো নয়। ২০০৯ সালের ১ জুলাই রেকর্ড ৯৪ মিলিয়ন ইউরোতে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড থেকে রিয়ালে এসেছিলেন সিআর সেভেন। ২০০৯ থেকে ২০১৮—এই ১০ বছরে লস ব্লাঙ্কোসদের সম্ভাব্য সব ট্রফিই জিতিয়েছেন পর্তুগিজ উইঙ্গার। চারবার চ্যাম্পিয়নস লিগ, দুবার লা লিগা, দুবার কোপা দেল রে, দুবার উয়েফা সুপার কাপ। রিয়ালের হয়ে আক্ষরিক অর্থেই রোনালদোর জয় করার আর কিছু বাকি ছিল না। চারবার রিয়ালকে ইউরোপের সেরা ক্লাব বানিয়ে চ্যাম্পিয়নস লিগে অন্য রকম এক আধিপত্যই বিস্তার করেছিলেন রোনালদো।
কিন্তু রোনালদো যে অন্য ধাতুতে গড়া। যেখানে জয়ের কিছু বাকি নেই, সেখানে থেকে লাভ কী—এটি ভেবেই কিনা ক্লাব বদলের সিদ্ধান্ত তাঁর! নিজেকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে ২০১৮ সালে পাড়ি জমালেন তুরিনে। জুভেন্টাসের হয়েও তিনি জিততে চান চ্যাম্পিয়নস লিগ, যে ক্লাব দশকের পর দশক ইউরোপীয় শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণ করতে ব্যর্থ। কিন্তু সেখানে প্রত্যাশা পূরণ আর হলো কই?
করিম বেনজেমা–মার্সেলোদের সঙ্গে যে রসায়ন হয়েছিল রিয়ালে, জুভেন্টাসে সেটি কি হয়েছে রোনালদোর? যতই বড় খেলোয়াড় হন, একার পক্ষে তো আর চ্যাম্পিয়ন হওয়া যায় না। গত চার বছরে তাই কাঙ্ক্ষিত সাফল্যটা পাননি রোনালদো। দুবার সিরি ‘আ’ আর সুপার কাপ জিতলেও একবারও চ্যাম্পিয়নস লিগের ফাইনালে উঠতে পারেনি রোনালদোর দল, যেখানে রিয়ালে নিজের শেষ তিন মৌসুমে চ্যাম্পিয়নস লিগ জেতার রেকর্ড গড়েছিলেন সিআর সেভেন।
নেইমার–রোনালদোর মতো ক্লাব না বদলেও শেষ চার বছরে চ্যাম্পিয়নস লিগ জিততে পারেনি মেসিও। ২০ বছরের সম্পর্ক যে ক্লাবের সঙ্গে, তাদের ছেড়ে যাওয়ার সিদ্ধান্তও তো নিয়ে ফেলেছিলেন আর্জেন্টাইন সুপারস্টার। গত বছর মেসির বার্সেলোনা ছাড়ার খবরে ঝড় উঠেছিল কাতালান ক্লাবটিতে। তখনকার ক্লাব সভাপতি জোসেপ মারিয়া বার্তোমেউয়ের গদি নড়ে গিয়েছিল তখনই। পরে তো চেয়ারটা তাঁকে ছাড়তেই হলো।
মেসির ক্লাব ছাড়ার পেছনে অনেক কিছুই থাকতে পারে। তবে সবচেয়ে বড় কারণ হয়তো বড় শিরোপা জয়ের ক্ষুধা, যে সাফল্যের খোঁজে আছেন তিনি চার বছর ধরে। এই সময়ে লা লিগা ও কোপা দেল রে ছাড়া বলার মতো কোনো সাফল্য নেই মেসিরও। এই সময়ে চ্যাম্পিয়নস লিগের ফাইনালেই উঠতে পারেনি মেসির বার্সা। এবার তো শেষ আটেও খেলতে পারলেন না মেসিরা।
২০১৭ থেকে মেসি-রোনালদো-নেইমারের পথটা আলাদা হয়ে গেলেও একটি জায়গায় মিলেছেন সময়ের তিন মহাতারকা। গত চার বছরে তাঁরা কেউ জিততে পারেননি ইউরোপীয় শ্রেষ্ঠত্বের মানদণ্ড—চ্যাম্পিয়নস লিগ। তিনজনের নামের পাশে তাই বড় একটা গোল্লা ভ্রুকুটি কাটছে!
ঢাকা: ডিসেম্বর ২০১৬। মৌসুমের প্রথম এল ক্লাসিকো। এ ম্যাচেই শেষবার একসঙ্গে দেখা গিয়েছিল লিওনেল মেসি, ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো আর নেইমারকে। এরপর তিন তারকার পথ গেছে তিন দিকে। এল ক্লাসিকোর দ্যুতি যেন তাতে একটু কমেছে।
স্প্যানিশ ফুটবল ছেড়ে রোনালদো পাড়ি জমান তুরিনে আর নেইমার দলবদলে রেকর্ড গড়ে বার্সেলোনা ছেড়ে প্যারিসে চলে যান। লা লিগা ছাড়ার পর এই চার বছরে অর্জনের হিসাব কতটুকু মেলাতে পারলেন রোনালদো–নেইমার? স্প্যানিশ ফুটবলে বড় দুই তারকার অনুপস্থিতিতে মেসিও কতটুকু ছাড়িয়ে যেতে পারলেন নিজেকে?
পরিসংখ্যান বলছে, গত চার বছরে দুজনের কেউই দলকে চ্যাম্পিয়নস লিগ জেতাতে পারেননি । ইউরোপীয় শ্রেষ্ঠত্বের লড়াইয়ে তাঁদের অর্জনের পাল্লা শূন্য। অথচ লিগে নিজ নিজ দলকে যথেষ্ট সাফল্য এনে দিয়েছেন। ২০১৩ সালে সান্তোস ছেড়ে বার্সেলোনায় এসেছিলেন নেইমার। এর আগে টুর্নামেন্ট–সেরা হয়ে ব্রাজিলকে কনফেডারেশন কাপ জিতিয়েছেন।
নিজের পরের মৌসুম থেকেই মেসি–নেইমার জুটির ফল পেতে শুরু করে বার্সা। ২০১৪–১৫ মৌসুমে চ্যাম্পিয়নস লিগ জেতেন মেসি-নেইমাররা। ওই মৌসুমে লা লিগা শিরোপাও জিতেছে বার্সেলোনা। পরে আরও দুবার লা লিগা, কোপা দেল রে তিনবার আর একবার উয়েফা সুপার কাপ জেতে মেসি–নেইমারের বার্সেলোনা। এত এত অর্জনের পরও কিছু একটার অভাব বোধ করছিলেন নেইমার। নেইমার তত দিনে বুঝে গেছেন বার্সায় মেসি যত দিন থাকবেন, তত দিন মেসির ছায়া হয়ে থাকতে হবে তাঁকে। দলে আছেন আবার লুইস সুয়ারেজের মতো তারকাও। বার্সায় থেকে নিজের দিকে সব আলো টেনে নেওয়া প্রায় অসম্ভব। ফিফা বর্ষসেরা বা ব্যালন ডি’আর না জিততে পারাটাও পোড়াচ্ছিল নেইমারকে।
নেইমার তাই চেয়েছিলেন অন্য কোথাও পাড়ি জমিয়ে নিজের এক রাজ্য গড়ে মহারাজা হবেন। তাঁর স্বপ্ন পূরণে হাত বাড়িয়ে দেয় পিএসজি। নতুন চুক্তির পর তাঁর রিলিজ ক্লোজ দাঁড়ায় ২২২ মিলিয়ন, যেটি ক্লাব ফুটবলের নতুন রেকর্ড। পিএসজির হয়ে শুরুটা দুর্দান্তই হয়েছিল ব্রাজিলিয়ান তারকার। কিন্তু বিধিবাম! একের পর এক চোটে পড়ে যাত্রাটা আর মসৃণ হয়নি নেইমারের। সময়ের স্রোতে চাওয়া–পাওয়ার হিসাবটাও হয়ে যায় এলোমেলো। গত চার বছরে পিএসজির হয়ে তিনবার লিগ ওয়ান কাপ, দুবার ফ্রেঞ্চ কাপ জিতেছেন। তবে এই সময়ে ইউরোপীয় কোনো প্রতিযোগিতায় শিরোপার দেখা পাননি নেইমার।
রোনালদোর গল্পটা অবশ্য পুরোপুরি নেইমারের মতো নয়। ২০০৯ সালের ১ জুলাই রেকর্ড ৯৪ মিলিয়ন ইউরোতে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড থেকে রিয়ালে এসেছিলেন সিআর সেভেন। ২০০৯ থেকে ২০১৮—এই ১০ বছরে লস ব্লাঙ্কোসদের সম্ভাব্য সব ট্রফিই জিতিয়েছেন পর্তুগিজ উইঙ্গার। চারবার চ্যাম্পিয়নস লিগ, দুবার লা লিগা, দুবার কোপা দেল রে, দুবার উয়েফা সুপার কাপ। রিয়ালের হয়ে আক্ষরিক অর্থেই রোনালদোর জয় করার আর কিছু বাকি ছিল না। চারবার রিয়ালকে ইউরোপের সেরা ক্লাব বানিয়ে চ্যাম্পিয়নস লিগে অন্য রকম এক আধিপত্যই বিস্তার করেছিলেন রোনালদো।
কিন্তু রোনালদো যে অন্য ধাতুতে গড়া। যেখানে জয়ের কিছু বাকি নেই, সেখানে থেকে লাভ কী—এটি ভেবেই কিনা ক্লাব বদলের সিদ্ধান্ত তাঁর! নিজেকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে ২০১৮ সালে পাড়ি জমালেন তুরিনে। জুভেন্টাসের হয়েও তিনি জিততে চান চ্যাম্পিয়নস লিগ, যে ক্লাব দশকের পর দশক ইউরোপীয় শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণ করতে ব্যর্থ। কিন্তু সেখানে প্রত্যাশা পূরণ আর হলো কই?
করিম বেনজেমা–মার্সেলোদের সঙ্গে যে রসায়ন হয়েছিল রিয়ালে, জুভেন্টাসে সেটি কি হয়েছে রোনালদোর? যতই বড় খেলোয়াড় হন, একার পক্ষে তো আর চ্যাম্পিয়ন হওয়া যায় না। গত চার বছরে তাই কাঙ্ক্ষিত সাফল্যটা পাননি রোনালদো। দুবার সিরি ‘আ’ আর সুপার কাপ জিতলেও একবারও চ্যাম্পিয়নস লিগের ফাইনালে উঠতে পারেনি রোনালদোর দল, যেখানে রিয়ালে নিজের শেষ তিন মৌসুমে চ্যাম্পিয়নস লিগ জেতার রেকর্ড গড়েছিলেন সিআর সেভেন।
নেইমার–রোনালদোর মতো ক্লাব না বদলেও শেষ চার বছরে চ্যাম্পিয়নস লিগ জিততে পারেনি মেসিও। ২০ বছরের সম্পর্ক যে ক্লাবের সঙ্গে, তাদের ছেড়ে যাওয়ার সিদ্ধান্তও তো নিয়ে ফেলেছিলেন আর্জেন্টাইন সুপারস্টার। গত বছর মেসির বার্সেলোনা ছাড়ার খবরে ঝড় উঠেছিল কাতালান ক্লাবটিতে। তখনকার ক্লাব সভাপতি জোসেপ মারিয়া বার্তোমেউয়ের গদি নড়ে গিয়েছিল তখনই। পরে তো চেয়ারটা তাঁকে ছাড়তেই হলো।
মেসির ক্লাব ছাড়ার পেছনে অনেক কিছুই থাকতে পারে। তবে সবচেয়ে বড় কারণ হয়তো বড় শিরোপা জয়ের ক্ষুধা, যে সাফল্যের খোঁজে আছেন তিনি চার বছর ধরে। এই সময়ে লা লিগা ও কোপা দেল রে ছাড়া বলার মতো কোনো সাফল্য নেই মেসিরও। এই সময়ে চ্যাম্পিয়নস লিগের ফাইনালেই উঠতে পারেনি মেসির বার্সা। এবার তো শেষ আটেও খেলতে পারলেন না মেসিরা।
২০১৭ থেকে মেসি-রোনালদো-নেইমারের পথটা আলাদা হয়ে গেলেও একটি জায়গায় মিলেছেন সময়ের তিন মহাতারকা। গত চার বছরে তাঁরা কেউ জিততে পারেননি ইউরোপীয় শ্রেষ্ঠত্বের মানদণ্ড—চ্যাম্পিয়নস লিগ। তিনজনের নামের পাশে তাই বড় একটা গোল্লা ভ্রুকুটি কাটছে!
এই শতাব্দির গোড়ার দিকের গল্প। বয়সভিত্তিক ক্রিকেটে গতিময় এক ফাস্ট বোলারকে চোখে পড়ল রাকিব হায়দার পাভেলের। সেই বোলার ব্যাটেও ঝড় তুলতে পারেন। বয়সভিত্তিক ক্রিকেট থেকেই পাভেল ওই অলরাউন্ডারকে নিয়ে এলেন তাঁদের প্রথম বিভাগ ক্রিকেটের আজাদ স্পোর্টিংয়ে।
১০ ঘণ্টা আগেএবার সাফজয়ীদের পুরস্কৃত করল বেসরকারি বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান সাউথইস্ট ব্যাংক। প্রতিষ্ঠানটি আজ তাদের কার্যালয়ে আমন্ত্রণ জানিয়ে এই সম্মাননা জানায়। এ সময় ব্যাংকের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ছাড়াও বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) সভাপতি তাবিথ আউয়াল এবং কয়েকজন কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন।
১২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের গ্র্যান্ডমাস্টার জিয়াউর রহমানের মৃত্যুতে তাঁর পরিবার পড়েছে বিপাকে। সংকটময় এই মুহূর্তে জিয়ার পরিবারের পাশে দাঁড়ালেন বাংলাদেশের তারকা ক্রিকেটার তামিম ইকবাল।
১৩ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের বিপক্ষে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে গ্লেন ম্যাক্সওয়েল করেছিলেন ১৬ রান। দুইবার মেরেছিলেন ডাক। সেই ব্যর্থতার ঝাল ঝাড়লেন অন্য সংস্করণ টি-টোয়েন্টিতে। ব্রিসবেনের গ্যাবায় আজ প্রথম টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানের ওপর চালালেন তাণ্ডব। ম্যাক্সওয়েলের তাণ্ডবের পর অস্ট্রেলিয়ার আক্রমণাত্মক বোলিংয়ে চোখে সর্ষেফ
১৪ ঘণ্টা আগে