লাল-সবুজ জার্সি গায়ে খেলবেন হামজা চৌধুরী—দেশের অনেক ফুটবলপ্রেমী হয়তো কল্পনার ক্যানভাসে এমন ছবিই আঁকছেন। ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের ক্লাব লেস্টার সিটিতে খেলা এই ডিফেন্ডারও বাংলাদেশের হয়ে খেলতে ব্যাকুল। গত রোববার আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেছেন এমন আশার কথা। ফোনে তাঁর সাক্ষাৎকার নিয়েছেন জহির উদ্দিন মিশু।
জহির উদ্দিন মিশু,ঢাকা
প্রশ্ন: আট বছর বয়সে লেস্টার সিটিতে যোগ দিয়েছিলেন। মাঝে কয়েকটা ক্লাব ঘুরে আবার সেখানে খেলছেন। সব মিলিয়ে লেস্টারে সময়টা কেমন কাটছে?
হামজা চৌধুরী: আলহামদুলিল্লাহ, খুবই ভালো চলছে। এটা লম্বা একটা জার্নি। আমি বেশ উপভোগ করছি। মাঝে একটু চোটের সমস্যা ছিল। এখন আগের চেয়ে ভালো বোধ করছি। নিয়মিত অনুশীলনে যাচ্ছি। তবে নিজেকে তৈরি করতে কিছুটা বাড়তি শ্রম দিতে হচ্ছে। সব মিলিয়ে আমি এখানে (লেস্টার সিটি) ভালোই আছি।
প্রশ্ন: ফুটবল ক্যারিয়ারের শুরুর দিকের কোন স্মৃতি আপনার বেশি মনে পড়ে?
হামজা: যতটুকু মনে পড়ে, ছোটবেলায় মা-ই প্রথম আমার হাতে ফুটবল তুলে দিয়েছিলেন। তাঁর ধারণা ছিল, এতে যদি আমার কিছুটা এনার্জি বার্ন হয়। একদিন মায়ের সঙ্গে আমি লাফবোরো বিশ্ববিদ্যালয়ে যাই। বছরখানেক সেখানে তাদের হয়ে ফুটবলও খেলি। এরপর নটিংহ্যাম ও লেস্টারে আমাকে ট্রায়াল দিতে বলা হয়। বাছাইটা ভালো হয়েছিল। কয়েক দিন পর দুটি ক্লাবই আমাকে যোগ দেওয়ার কথা বলে। একটু দ্বিধায় পড়ে যাই। এরপর ভেবেচিন্তে লেস্টারকে বেছে নিই। কারণ, ওখানে আমার কয়েকজন বন্ধু ছিল। তারা থাকায় ক্লাবটা পরিবারের মতো মনে হয়েছে। সহজে মানিয়েও নিতে পেরেছি।
প্রশ্ন: তাহলে তো বলার অপেক্ষা রাখে না, লেস্টার সিটিই আপনার সবচেয়ে প্রিয় ক্লাব।
হামজা: অবশ্যই, লেস্টার আমার প্রিয় ক্লাব। এখানে দীর্ঘদিন ধরেই আছি। তারা (সমর্থক ও ক্লাব কর্তৃপক্ষ) আমাকে ভীষণ ভালোবাসে। আমিও চাই এই ক্লাবে আরও অনেক দিন কাটিয়ে দিতে।
প্রশ্ন: ইংল্যান্ডে তো আরও অনেক নামীদামি ক্লাব আছে। ‘দ্য ফক্সেস’ কীভাবে আপনার এতটা পছন্দের হয়ে উঠেছে?
হামজা: আমার বয়স যখন সাত, তখন থেকেই নিয়মিত লেস্টারের ম্যাচ দেখতাম। মনে আছে, ম্যাচ শুরুর অনেক আগেই চাচার সঙ্গে আমি স্টেডিয়ামে হাজির হতাম। এমনকি ম্যাচ ছাড়াও অনুশীলন, প্রস্তুতি দেখতে যেতাম। সেই স্মৃতিগুলো এখনো আমাকে আনন্দ দেয়। কী সুন্দর ছিল দিনগুলো। তখন থেকে মনের মধ্যে লেস্টারের জন্য ভালোলাগা তৈরি হয়।
প্রশ্ন: কদিন পর নিশ্চয়ই বাংলাদেশের জার্সি গায়ে মাঠে নামবেন। এটি ভাবতেই কেমন অনুভব হয়?
হামজা: এটা (বাংলাদেশের হয়ে খেলা) দারুণ কিছু হতে যাচ্ছে। লাল-সবুজের জার্সিটা আমার পছন্দের। আমিও অপেক্ষায় আছি। বাংলাদেশের হয়ে খেলতে পারলে খুবই ভালো লাগবে। ইনশা আল্লাহ, মনে হয় দ্রুতই ইতিবাচক কোনো সংবাদ পাব। বাংলাদেশি পাসপোর্টও পেয়ে গেলাম। আমরা প্রস্তুতই আছি।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের লাখো-কোটি সমর্থক আপনার অপেক্ষায়। এই যে তাঁরা আপনাকে এতটা ভালোবাসেন, তাঁদের নিয়ে কী বললেন?
হামজা: এটা সত্যি আমার জন্য দারুণ ব্যাপার। বাবাও মাঝেমধ্যে বলেন, বাংলাদেশের মানুষ কতটা আমাকে পছন্দ করেন। তাঁরা আমার ম্যাচ দেখেন, উপভোগ করেন। এসব শুনলে গর্ব হয়। ইংল্যান্ডে বড় হলেও বাংলাদেশকে অনেক ভালোবাসি।
প্রশ্ন: ইংল্যান্ডে আপনার বেড়ে ওঠা। বাংলাদেশের ফুটবল সংস্কৃতি এবং পরিবেশের সঙ্গে যে দেশের অনেক পার্থক্য। বাংলাদেশে মানিয়ে নেওয়া কতটা চ্যালেঞ্জিং হবে?
হামজা: আসলে এটা (পরিবেশ-পরিস্থিতি) নিয়ে এখনো কিছু ভাবিনি। মনে হচ্ছে, মানিয়ে নেওয়া কঠিনই হবে। কারণ, আমি বাংলাদেশকে যতটুকু জানি, সেটা বোধ হয় পর্যাপ্ত নয়। সে জন্য আমাকে আরও প্রস্তুতি নিতে হবে। হয়তো প্রথম দিকে মানিয়ে নেওয়া অনেক বেশি কঠিন হবে। আশা করি পরে আর প্রতিবন্ধকতাগুলো থাকবে না।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের ফুটবল ঘিরে আপনার ব্যক্তিগত কোনো আশা বা পরিকল্পনা আছে?
হামজা: এখনো জানি না আমাকে কী করতে হবে। আগে বাংলাদেশের হয়ে খেলার সুযোগ হোক, এরপর নাহয় চিন্তা করব। আপাতত তাদের হয়ে মাঠে নামার অপেক্ষায় আছি।
প্রশ্ন: কেন আপনার মনে হলো বাংলাদেশের হয়েই খেলা উচিত, সিদ্ধান্তটা কবে নিয়েছিলেন?
হামজা: বাংলাদেশের মানুষ চান, আমি সেখানে খেলি। তাঁরা আমাকে অনেক ভালোবাসেন। আমিও বাংলাদেশকে ভালোবাসি। এ কারণে সিদ্ধান্ত নিই, তাঁদের হয়ে খেলব। মা-বাবাও অপেক্ষায় আছেন। তাঁরা চান, আমি যেন বাংলাদেশের হয়ে মাঠে নামি। তাঁরা এটা (বাংলাদেশের হয়ে খেলা) দেখতে পারলে অনেক খুশি হবেন।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের ফুটবল কি দেখার সুযোগ হয়?
হামজা: আসলে লেস্টারকে নিয়ে অনেক ব্যস্ত থাকতে হয়। ম্যাচ, অনুশীলন—এসব তো চলছেই। তবে মাঝেমধ্যে জামালদের খেলা দেখা হয়, সেটা অবশ্য খুব কম সময়।
প্রশ্ন: আপনি জেনে খুশি হবেন, সম্প্রতি বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল দক্ষিণ এশিয়ার ফুটবলে (সাফ) চ্যাম্পিয়ন হয়েছে।
হামজা: না, আমি জানি না, শুনিনি। তবে এটা দারুণ ব্যাপার! খুবই আনন্দের। তাদের (বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল) অভিনন্দন।
প্রশ্ন: বাংলাদেশে এলে বাংলায় কথা বলতে হতে পারে। নিশ্চয়ই ভাষাটা রপ্ত করার চেষ্টা করছেন?
হামজা: হ্যাঁ, একটু একটু পারি। আগে তেমন পারতাম না। বাবা আমাকে কিছুটা শিখিয়েছেন। মাঝেমধ্যে গুগলের সহায়তাও নিই। এভাবে বাংলা শেখার চেষ্টা করছি।
প্রশ্ন: আট বছর বয়সে লেস্টার সিটিতে যোগ দিয়েছিলেন। মাঝে কয়েকটা ক্লাব ঘুরে আবার সেখানে খেলছেন। সব মিলিয়ে লেস্টারে সময়টা কেমন কাটছে?
হামজা চৌধুরী: আলহামদুলিল্লাহ, খুবই ভালো চলছে। এটা লম্বা একটা জার্নি। আমি বেশ উপভোগ করছি। মাঝে একটু চোটের সমস্যা ছিল। এখন আগের চেয়ে ভালো বোধ করছি। নিয়মিত অনুশীলনে যাচ্ছি। তবে নিজেকে তৈরি করতে কিছুটা বাড়তি শ্রম দিতে হচ্ছে। সব মিলিয়ে আমি এখানে (লেস্টার সিটি) ভালোই আছি।
প্রশ্ন: ফুটবল ক্যারিয়ারের শুরুর দিকের কোন স্মৃতি আপনার বেশি মনে পড়ে?
হামজা: যতটুকু মনে পড়ে, ছোটবেলায় মা-ই প্রথম আমার হাতে ফুটবল তুলে দিয়েছিলেন। তাঁর ধারণা ছিল, এতে যদি আমার কিছুটা এনার্জি বার্ন হয়। একদিন মায়ের সঙ্গে আমি লাফবোরো বিশ্ববিদ্যালয়ে যাই। বছরখানেক সেখানে তাদের হয়ে ফুটবলও খেলি। এরপর নটিংহ্যাম ও লেস্টারে আমাকে ট্রায়াল দিতে বলা হয়। বাছাইটা ভালো হয়েছিল। কয়েক দিন পর দুটি ক্লাবই আমাকে যোগ দেওয়ার কথা বলে। একটু দ্বিধায় পড়ে যাই। এরপর ভেবেচিন্তে লেস্টারকে বেছে নিই। কারণ, ওখানে আমার কয়েকজন বন্ধু ছিল। তারা থাকায় ক্লাবটা পরিবারের মতো মনে হয়েছে। সহজে মানিয়েও নিতে পেরেছি।
প্রশ্ন: তাহলে তো বলার অপেক্ষা রাখে না, লেস্টার সিটিই আপনার সবচেয়ে প্রিয় ক্লাব।
হামজা: অবশ্যই, লেস্টার আমার প্রিয় ক্লাব। এখানে দীর্ঘদিন ধরেই আছি। তারা (সমর্থক ও ক্লাব কর্তৃপক্ষ) আমাকে ভীষণ ভালোবাসে। আমিও চাই এই ক্লাবে আরও অনেক দিন কাটিয়ে দিতে।
প্রশ্ন: ইংল্যান্ডে তো আরও অনেক নামীদামি ক্লাব আছে। ‘দ্য ফক্সেস’ কীভাবে আপনার এতটা পছন্দের হয়ে উঠেছে?
হামজা: আমার বয়স যখন সাত, তখন থেকেই নিয়মিত লেস্টারের ম্যাচ দেখতাম। মনে আছে, ম্যাচ শুরুর অনেক আগেই চাচার সঙ্গে আমি স্টেডিয়ামে হাজির হতাম। এমনকি ম্যাচ ছাড়াও অনুশীলন, প্রস্তুতি দেখতে যেতাম। সেই স্মৃতিগুলো এখনো আমাকে আনন্দ দেয়। কী সুন্দর ছিল দিনগুলো। তখন থেকে মনের মধ্যে লেস্টারের জন্য ভালোলাগা তৈরি হয়।
প্রশ্ন: কদিন পর নিশ্চয়ই বাংলাদেশের জার্সি গায়ে মাঠে নামবেন। এটি ভাবতেই কেমন অনুভব হয়?
হামজা: এটা (বাংলাদেশের হয়ে খেলা) দারুণ কিছু হতে যাচ্ছে। লাল-সবুজের জার্সিটা আমার পছন্দের। আমিও অপেক্ষায় আছি। বাংলাদেশের হয়ে খেলতে পারলে খুবই ভালো লাগবে। ইনশা আল্লাহ, মনে হয় দ্রুতই ইতিবাচক কোনো সংবাদ পাব। বাংলাদেশি পাসপোর্টও পেয়ে গেলাম। আমরা প্রস্তুতই আছি।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের লাখো-কোটি সমর্থক আপনার অপেক্ষায়। এই যে তাঁরা আপনাকে এতটা ভালোবাসেন, তাঁদের নিয়ে কী বললেন?
হামজা: এটা সত্যি আমার জন্য দারুণ ব্যাপার। বাবাও মাঝেমধ্যে বলেন, বাংলাদেশের মানুষ কতটা আমাকে পছন্দ করেন। তাঁরা আমার ম্যাচ দেখেন, উপভোগ করেন। এসব শুনলে গর্ব হয়। ইংল্যান্ডে বড় হলেও বাংলাদেশকে অনেক ভালোবাসি।
প্রশ্ন: ইংল্যান্ডে আপনার বেড়ে ওঠা। বাংলাদেশের ফুটবল সংস্কৃতি এবং পরিবেশের সঙ্গে যে দেশের অনেক পার্থক্য। বাংলাদেশে মানিয়ে নেওয়া কতটা চ্যালেঞ্জিং হবে?
হামজা: আসলে এটা (পরিবেশ-পরিস্থিতি) নিয়ে এখনো কিছু ভাবিনি। মনে হচ্ছে, মানিয়ে নেওয়া কঠিনই হবে। কারণ, আমি বাংলাদেশকে যতটুকু জানি, সেটা বোধ হয় পর্যাপ্ত নয়। সে জন্য আমাকে আরও প্রস্তুতি নিতে হবে। হয়তো প্রথম দিকে মানিয়ে নেওয়া অনেক বেশি কঠিন হবে। আশা করি পরে আর প্রতিবন্ধকতাগুলো থাকবে না।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের ফুটবল ঘিরে আপনার ব্যক্তিগত কোনো আশা বা পরিকল্পনা আছে?
হামজা: এখনো জানি না আমাকে কী করতে হবে। আগে বাংলাদেশের হয়ে খেলার সুযোগ হোক, এরপর নাহয় চিন্তা করব। আপাতত তাদের হয়ে মাঠে নামার অপেক্ষায় আছি।
প্রশ্ন: কেন আপনার মনে হলো বাংলাদেশের হয়েই খেলা উচিত, সিদ্ধান্তটা কবে নিয়েছিলেন?
হামজা: বাংলাদেশের মানুষ চান, আমি সেখানে খেলি। তাঁরা আমাকে অনেক ভালোবাসেন। আমিও বাংলাদেশকে ভালোবাসি। এ কারণে সিদ্ধান্ত নিই, তাঁদের হয়ে খেলব। মা-বাবাও অপেক্ষায় আছেন। তাঁরা চান, আমি যেন বাংলাদেশের হয়ে মাঠে নামি। তাঁরা এটা (বাংলাদেশের হয়ে খেলা) দেখতে পারলে অনেক খুশি হবেন।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের ফুটবল কি দেখার সুযোগ হয়?
হামজা: আসলে লেস্টারকে নিয়ে অনেক ব্যস্ত থাকতে হয়। ম্যাচ, অনুশীলন—এসব তো চলছেই। তবে মাঝেমধ্যে জামালদের খেলা দেখা হয়, সেটা অবশ্য খুব কম সময়।
প্রশ্ন: আপনি জেনে খুশি হবেন, সম্প্রতি বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল দক্ষিণ এশিয়ার ফুটবলে (সাফ) চ্যাম্পিয়ন হয়েছে।
হামজা: না, আমি জানি না, শুনিনি। তবে এটা দারুণ ব্যাপার! খুবই আনন্দের। তাদের (বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল) অভিনন্দন।
প্রশ্ন: বাংলাদেশে এলে বাংলায় কথা বলতে হতে পারে। নিশ্চয়ই ভাষাটা রপ্ত করার চেষ্টা করছেন?
হামজা: হ্যাঁ, একটু একটু পারি। আগে তেমন পারতাম না। বাবা আমাকে কিছুটা শিখিয়েছেন। মাঝেমধ্যে গুগলের সহায়তাও নিই। এভাবে বাংলা শেখার চেষ্টা করছি।
এই শতাব্দির গোড়ার দিকের গল্প। বয়সভিত্তিক ক্রিকেটে গতিময় এক ফাস্ট বোলারকে চোখে পড়ল রাকিব হায়দার পাভেলের। সেই বোলার ব্যাটেও ঝড় তুলতে পারেন। বয়সভিত্তিক ক্রিকেট থেকেই পাভেল ওই অলরাউন্ডারকে নিয়ে এলেন তাঁদের প্রথম বিভাগ ক্রিকেটের আজাদ স্পোর্টিংয়ে।
১০ ঘণ্টা আগেএবার সাফজয়ীদের পুরস্কৃত করল বেসরকারি বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান সাউথইস্ট ব্যাংক। প্রতিষ্ঠানটি আজ তাদের কার্যালয়ে আমন্ত্রণ জানিয়ে এই সম্মাননা জানায়। এ সময় ব্যাংকের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ছাড়াও বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) সভাপতি তাবিথ আউয়াল এবং কয়েকজন কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন।
১২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের গ্র্যান্ডমাস্টার জিয়াউর রহমানের মৃত্যুতে তাঁর পরিবার পড়েছে বিপাকে। সংকটময় এই মুহূর্তে জিয়ার পরিবারের পাশে দাঁড়ালেন বাংলাদেশের তারকা ক্রিকেটার তামিম ইকবাল।
১৩ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের বিপক্ষে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে গ্লেন ম্যাক্সওয়েল করেছিলেন ১৬ রান। দুইবার মেরেছিলেন ডাক। সেই ব্যর্থতার ঝাল ঝাড়লেন অন্য সংস্করণ টি-টোয়েন্টিতে। ব্রিসবেনের গ্যাবায় আজ প্রথম টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানের ওপর চালালেন তাণ্ডব। ম্যাক্সওয়েলের তাণ্ডবের পর অস্ট্রেলিয়ার আক্রমণাত্মক বোলিংয়ে চোখে সর্ষেফ
১৪ ঘণ্টা আগে