নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দক্ষিণ আফ্রিকা–ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ শুরুর আগেই চমক! দক্ষিণ আফ্রিকার একাদশে দেখা গেল না কুইন্টন ডি ককের নাম। প্রথমে ব্যক্তিগত কারণে সরে দাঁড়ানোর কথা বলা হলেও পরে জানা গেল ‘ব্ল্যাক লাইভস্ ম্যাটার' আন্দোলনের সমর্থনে হাঁটু গেড়ে বসতে অস্বীকৃতি জানিয়েই খেলছেন না এই উইকেটকিপার ব্যাটার। অবশ্য দলের অন্যতম সেরা ক্রিকেটারকে ছাড়া মাঠে নামার প্রভাব সেভাবে বুঝতে দিলেন না দক্ষিণ আফ্রিকার বোলাররা।
দুর্দান্ত বোলিংয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ১৪৩ রানে থামিয়ে দিয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা। বিশ্বকাপে নিজেদের প্রথম ম্যাচে একই বিন্দুতে মিলেছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও দক্ষিণ আফ্রিকা। দুই দলেরই বিশ্বকাপ শুরু হয়েছিল বড় হারে। ভাগ্য বদলের লড়াইয়ে দুবাইয়ে টস জিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ব্যাটিংয়ে পাঠায় দক্ষিণ আফ্রিকা।
ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুতেই অস্বস্তিতে পড়েন ওয়েস্ট ইন্ডিজের দুই ওপেনার লেন্ডল সিমন্স ও এভিন লুইস। অনিয়মিত বোলার মার্কারামের অফ স্পিন খেলতেই নাস্তানাবুদ হচ্ছিলেন না দুজন। প্রথম তিন ওভারে আসে মাত্র ৬ রান।
তৃতীয় ওভার থেকেই হাত খুলে মারতে শুরু করেন লুইস। রাবাদার করা ওই ওভারে এক চার ও ছক্কায় ১২ রান তোলেন লুইস। আগের ওভারে মেডেন পাওয়া মার্কারামকে পঞ্চম ওভারে হিসাব বুঝিয়ে দেন লুইস। দুই ছক্কা ও এক চারে তোলেন ১৮ রান। লুইস একের পর এক বল মাঠের বাইরে উড়িয়ে ফেললেও অন্য প্রান্তে আশ্চর্য নীরব ছিলেন সিমন্স। ৩২ বলে লুইসের যখন ফিফটি হয়ে যায় তখনো ২৭ বলে ১২ রান সিমন্সের।
১১তম ওভারের তৃতীয় বলে মহারাজের বলে রাবাদার হাতে ক্যাচ দিয়ে লুইস (৫৬) ফিরতে আবারও চাপে পড়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। সেই চাপ কমাতে নিকোলাস পুরান এসেই ঝড় তুলতে চাইলেন। কিন্তু দুই চারেই শেষ সেই ঝড়। ওই ১৩তম ওভারের শেষ বলে মহারাজের বলে আউট হতে পারতেন টি–টোয়েন্টির ‘রাজা’ ক্রিস গেইলও। এলভিডব্লু থেকে বাঁচেন বাঁহাতি ব্যাটার।
পরের ওভারে আবার আঘাত দক্ষিণ আফ্রিকার। ধুঁকতে থাকা সিমন্সের ম্যারাথন ইনিংস শেষ হয় রাবাদার বলে লেগ স্ট্যাম্পের বেল উড়ে। ৩৫ বলে মাত্র ১৬ রান করেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের কোচ ফিল সিমন্সের ভাতিজা–সিমন্স!
সিমন্সের বাড়িয়ে দেওয়া সেই চাপ থাকল শেষ পর্যন্ত। গেইল থেকে হেটমায়ার, পোলার্ড সবাই আউট হয়েছেন মেরে খেলার তাড়ায়। শেষ পর্যন্ত ২০ ওভারে ৮ উইকেট হারিয়ে ১৪৩ রান করে পোলার্ডের দল। লুইস একাই ছয়টি ছক্কা মারলেও বাকিরা মেরেছেন মাত্র দুটি। যার প্রভাব পড়েছে স্কোরবোর্ডে। এখন দেখার পালা ডি ককহীন দক্ষিণ আফ্রিকা এই লক্ষ্য তাড়া করতে পারে কিনা?
দক্ষিণ আফ্রিকা–ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ শুরুর আগেই চমক! দক্ষিণ আফ্রিকার একাদশে দেখা গেল না কুইন্টন ডি ককের নাম। প্রথমে ব্যক্তিগত কারণে সরে দাঁড়ানোর কথা বলা হলেও পরে জানা গেল ‘ব্ল্যাক লাইভস্ ম্যাটার' আন্দোলনের সমর্থনে হাঁটু গেড়ে বসতে অস্বীকৃতি জানিয়েই খেলছেন না এই উইকেটকিপার ব্যাটার। অবশ্য দলের অন্যতম সেরা ক্রিকেটারকে ছাড়া মাঠে নামার প্রভাব সেভাবে বুঝতে দিলেন না দক্ষিণ আফ্রিকার বোলাররা।
দুর্দান্ত বোলিংয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ১৪৩ রানে থামিয়ে দিয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা। বিশ্বকাপে নিজেদের প্রথম ম্যাচে একই বিন্দুতে মিলেছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও দক্ষিণ আফ্রিকা। দুই দলেরই বিশ্বকাপ শুরু হয়েছিল বড় হারে। ভাগ্য বদলের লড়াইয়ে দুবাইয়ে টস জিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ব্যাটিংয়ে পাঠায় দক্ষিণ আফ্রিকা।
ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুতেই অস্বস্তিতে পড়েন ওয়েস্ট ইন্ডিজের দুই ওপেনার লেন্ডল সিমন্স ও এভিন লুইস। অনিয়মিত বোলার মার্কারামের অফ স্পিন খেলতেই নাস্তানাবুদ হচ্ছিলেন না দুজন। প্রথম তিন ওভারে আসে মাত্র ৬ রান।
তৃতীয় ওভার থেকেই হাত খুলে মারতে শুরু করেন লুইস। রাবাদার করা ওই ওভারে এক চার ও ছক্কায় ১২ রান তোলেন লুইস। আগের ওভারে মেডেন পাওয়া মার্কারামকে পঞ্চম ওভারে হিসাব বুঝিয়ে দেন লুইস। দুই ছক্কা ও এক চারে তোলেন ১৮ রান। লুইস একের পর এক বল মাঠের বাইরে উড়িয়ে ফেললেও অন্য প্রান্তে আশ্চর্য নীরব ছিলেন সিমন্স। ৩২ বলে লুইসের যখন ফিফটি হয়ে যায় তখনো ২৭ বলে ১২ রান সিমন্সের।
১১তম ওভারের তৃতীয় বলে মহারাজের বলে রাবাদার হাতে ক্যাচ দিয়ে লুইস (৫৬) ফিরতে আবারও চাপে পড়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। সেই চাপ কমাতে নিকোলাস পুরান এসেই ঝড় তুলতে চাইলেন। কিন্তু দুই চারেই শেষ সেই ঝড়। ওই ১৩তম ওভারের শেষ বলে মহারাজের বলে আউট হতে পারতেন টি–টোয়েন্টির ‘রাজা’ ক্রিস গেইলও। এলভিডব্লু থেকে বাঁচেন বাঁহাতি ব্যাটার।
পরের ওভারে আবার আঘাত দক্ষিণ আফ্রিকার। ধুঁকতে থাকা সিমন্সের ম্যারাথন ইনিংস শেষ হয় রাবাদার বলে লেগ স্ট্যাম্পের বেল উড়ে। ৩৫ বলে মাত্র ১৬ রান করেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের কোচ ফিল সিমন্সের ভাতিজা–সিমন্স!
সিমন্সের বাড়িয়ে দেওয়া সেই চাপ থাকল শেষ পর্যন্ত। গেইল থেকে হেটমায়ার, পোলার্ড সবাই আউট হয়েছেন মেরে খেলার তাড়ায়। শেষ পর্যন্ত ২০ ওভারে ৮ উইকেট হারিয়ে ১৪৩ রান করে পোলার্ডের দল। লুইস একাই ছয়টি ছক্কা মারলেও বাকিরা মেরেছেন মাত্র দুটি। যার প্রভাব পড়েছে স্কোরবোর্ডে। এখন দেখার পালা ডি ককহীন দক্ষিণ আফ্রিকা এই লক্ষ্য তাড়া করতে পারে কিনা?
কথায় আছে, শেষ ভালো যার, সব ভালো তার। কিন্তু হাভিয়ের কাবরেরার ভাগ্যে সেই ভালো কিছু জুটবে কি না, কে জানে। আজ এ বছরের শেষ আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলতে নামবে বাংলাদেশ। যেটা একদিক থেকে কোচ কাবরেরারও শেষ। কারণ, এই ম্যাচের হারজিতের ওপর নির্ভর করছে তাঁর থাকা না থাকা।
৪ মিনিট আগেকদিন আগে জাতীয় ক্রিকেট লিগের (এনসিএল) ম্যাচের একটি দৃশ্য ভাইরাল হয়েছে। কক্সবাজারে খুলনার অফ স্পিনার শেখ মেহেদী হাসানের হাত ফসকে যাওয়া একটা বল পিচের অনেক বাইরে ক্যাচের মতো হাওয়ায় ভাসল। সেই বল তাড়া করে মারতে গিয়ে ক্যাচ তুলে আউট হলেন সিলেটের আসাদ উল্লাহ গালিব।
১৭ মিনিট আগেগোলের খেলা ফুটবলে গোলই যখন ধাঁধা হয়ে যায়, তখন কি আর ফুটবলের স্বাদ মেলে! বাংলাদেশ দলের অবস্থা অনেকটাই এমন। তারা দিনের পর দিন ফুটবল খেলছে ঠিকই, কিন্তু গোল কীভাবে করতে হয়, সেটাই যেন ভুলতে বসেছে! পরিসংখ্যানও সে কথা বলে, এ বছর এখন পর্যন্ত ৯টি ম্যাচে অংশ নিয়েছেন রাকিব-মোরসালিনরা। কিন্তু গোল করেছেন মাত্র ১
২৯ মিনিট আগেপূর্ণাঙ্গ সিরিজ খেলতে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে রয়েছে বাংলাদেশ দল। সফরের অংশ হিসেবে ১৭ ও ১৮ নভেম্বর হবে ২ দিনের একটি প্রস্তুতি ম্যাচ। এই ম্যাচের মাধ্যমে প্রস্তুতি নেওয়ার দারুণ সুযোগ পাচ্ছেন মেহেদী হাসান মিরাজরা। মূল টেস্ট সিরিজের আগে কিছুটা আত্মবিশ্বাসও বাড়তে পারে তাঁদের। ম্যাচটি হবে অ্যান্টিগায়র স্যার ভিভ
১২ ঘণ্টা আগে