নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
১১ বছর পর নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজ জয়ের সম্ভাবনা দারুণভাবে তৈরি হয়েছিল শ্রীলঙ্কার। তবে ডাম্বুলার রনগিরি স্টেডিয়ামে কিউইদের দুর্দান্ত বোলিংয়ে খেই হারিয়েছে লঙ্কানরা। সিরিজের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি ৫ রানে জিতে ১-১ সমতায় সিরিজ শেষ করল নিউজিল্যান্ড।
১০৯ রানের লক্ষ্যে নেমে শেষ ওভারে শ্রীলঙ্কার গত রাতে দরকার ছিল ৮ রান, হাতে ছিল ৩ উইকেট। ফিফটি পেরোনো পাথুম নিশাঙ্কাও ছিলেন উইকেটে। সেখান থেকে গ্লেন ফিলিপস তাঁর স্পিন ভেলকিতে লঙ্কানদের থেকে জয় ছিনিয়ে নিয়েছেন। নিশাঙ্কা, মাথিসা পাতিরানার পর মাহিশ থিকশানা-এই তিন লঙ্কান ব্যাটারের উইকেট নিয়েছেন। শেষ ওভারে ফিলিপস ভেলকি ছাপিয়ে গতকাল নজর কেড়েছেন লকি ফার্গুসন। নিউজিল্যান্ডের পঞ্চম বোলার হিসেবে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে হ্যাটট্রিক করেছেন ফার্গুসন।
ষষ্ঠ ওভারের শেষ বলে কুশল পেরেরাকে ফিরিয়ে হ্যাটট্রিকের শুরুটা করেন ফার্গুসন। প্রথমে ফার্গুসনের জোরালো আবেদনে সাড়া না নিলেও মাঠের আম্পায়ার শরণ নিয়েছেন তৃতীয় আম্পায়ারের। পরে দেখা যায় এজ হওয়া বল ক্যাচ ধরেছেন কিউই উইকেটরক্ষক মিচ হে। পরবর্তীতে অষ্টম ওভারের প্রথম দুই বলে কামিন্দু মেন্ডিস, চারিথ আসালাঙ্কাকে ফিরিয়ে হ্যাটট্রিক করলেন ফার্গুসন। যেখানে লঙ্কান অধিনায়ক আসালাঙ্কা লেগ সাইডে ঘোরাতে গিয়ে কিউই উইকেটরক্ষকের তালুবন্দী হয়েছেন। গোল্ডেন ডাকে আউট হওয়া আসালাঙ্কা পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে এসে হতাশা প্রকাশ করেন। লঙ্কান অধিনায়ক বলেন, ‘পুরো কৃতিত্বই তাদের (নিউজিল্যান্ড)। ভালো বোলিং-ফিল্ডিংয়ে হেরে গেছি আমরা।’
ত্রিনিদাদে এ বছরের ১৭ জুন পাপুয়া নিউগিনির বিপক্ষে ০ রানে ৩ উইকেট নিয়েছিলেন ফার্গুসন। করেছিলেন পুরো ২৪ বল। প্রায় ৪ মাস পর গত রাতে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে খেলতে নেমে করলেন হ্যাটট্রিক। পেলেন ম্যাচ-সেরার পুরস্কারও। পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে কিউই এই পেসার বলেন, ‘পুরো দলীয় প্রচেষ্টা। এখানে থাকতে পেরে ভালো লাগছে।’
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে নিউজিল্যান্ড হ্যাটট্রিক মূলত ৬টা। যেখানে টিম সাউদিই করেন দুই হ্যাটট্রিক। তাঁর নিজের প্রথম হ্যাটট্রিক ২০১০ সালে অকল্যান্ডে করেন পাকিস্তানের বিপক্ষে। পরবর্তীতে ১২ বছর পর ভারতের বিপক্ষে কিউই পেসার পেলেন তাঁর আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় হ্যাটট্রিক। নিউজিল্যান্ডের মধ্যে সবার আগে হ্যাটট্রিকটা করেন জ্যাকব ওরাম। ২০০৯ সালে কলম্বোর প্রেমাদাসায় অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুস, মালিঙ্গা বন্দরা, নুয়ান কুলাসেকারা-লঙ্কার এই তিন ব্যাটারের উইকেট নিয়েছিলেন ওরাম।
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে নিউজিল্যান্ডের হ্যাটট্রিক
প্রতিপক্ষ সাল ভেন্যু
জ্যাকব ওরাম শ্রীলঙ্কা ২০০৯ কলম্বো
টিম সাউদি পাকিস্তান ২০১০ অকল্যান্ড
মাইকেল ব্রেসওয়েল আয়ারল্যান্ড ২০২২ বেলফাস্ট
টিম সাউদি ভারত ২০২২ মাউন্ট মঙ্গানুই
ম্যাট হেনরি পাকিস্তান ২০২৩ লাহোর
লকি ফার্গুসন শ্রীলঙ্কা ২০২৪ ডাম্বুলা
১১ বছর পর নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজ জয়ের সম্ভাবনা দারুণভাবে তৈরি হয়েছিল শ্রীলঙ্কার। তবে ডাম্বুলার রনগিরি স্টেডিয়ামে কিউইদের দুর্দান্ত বোলিংয়ে খেই হারিয়েছে লঙ্কানরা। সিরিজের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি ৫ রানে জিতে ১-১ সমতায় সিরিজ শেষ করল নিউজিল্যান্ড।
১০৯ রানের লক্ষ্যে নেমে শেষ ওভারে শ্রীলঙ্কার গত রাতে দরকার ছিল ৮ রান, হাতে ছিল ৩ উইকেট। ফিফটি পেরোনো পাথুম নিশাঙ্কাও ছিলেন উইকেটে। সেখান থেকে গ্লেন ফিলিপস তাঁর স্পিন ভেলকিতে লঙ্কানদের থেকে জয় ছিনিয়ে নিয়েছেন। নিশাঙ্কা, মাথিসা পাতিরানার পর মাহিশ থিকশানা-এই তিন লঙ্কান ব্যাটারের উইকেট নিয়েছেন। শেষ ওভারে ফিলিপস ভেলকি ছাপিয়ে গতকাল নজর কেড়েছেন লকি ফার্গুসন। নিউজিল্যান্ডের পঞ্চম বোলার হিসেবে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে হ্যাটট্রিক করেছেন ফার্গুসন।
ষষ্ঠ ওভারের শেষ বলে কুশল পেরেরাকে ফিরিয়ে হ্যাটট্রিকের শুরুটা করেন ফার্গুসন। প্রথমে ফার্গুসনের জোরালো আবেদনে সাড়া না নিলেও মাঠের আম্পায়ার শরণ নিয়েছেন তৃতীয় আম্পায়ারের। পরে দেখা যায় এজ হওয়া বল ক্যাচ ধরেছেন কিউই উইকেটরক্ষক মিচ হে। পরবর্তীতে অষ্টম ওভারের প্রথম দুই বলে কামিন্দু মেন্ডিস, চারিথ আসালাঙ্কাকে ফিরিয়ে হ্যাটট্রিক করলেন ফার্গুসন। যেখানে লঙ্কান অধিনায়ক আসালাঙ্কা লেগ সাইডে ঘোরাতে গিয়ে কিউই উইকেটরক্ষকের তালুবন্দী হয়েছেন। গোল্ডেন ডাকে আউট হওয়া আসালাঙ্কা পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে এসে হতাশা প্রকাশ করেন। লঙ্কান অধিনায়ক বলেন, ‘পুরো কৃতিত্বই তাদের (নিউজিল্যান্ড)। ভালো বোলিং-ফিল্ডিংয়ে হেরে গেছি আমরা।’
ত্রিনিদাদে এ বছরের ১৭ জুন পাপুয়া নিউগিনির বিপক্ষে ০ রানে ৩ উইকেট নিয়েছিলেন ফার্গুসন। করেছিলেন পুরো ২৪ বল। প্রায় ৪ মাস পর গত রাতে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে খেলতে নেমে করলেন হ্যাটট্রিক। পেলেন ম্যাচ-সেরার পুরস্কারও। পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে কিউই এই পেসার বলেন, ‘পুরো দলীয় প্রচেষ্টা। এখানে থাকতে পেরে ভালো লাগছে।’
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে নিউজিল্যান্ড হ্যাটট্রিক মূলত ৬টা। যেখানে টিম সাউদিই করেন দুই হ্যাটট্রিক। তাঁর নিজের প্রথম হ্যাটট্রিক ২০১০ সালে অকল্যান্ডে করেন পাকিস্তানের বিপক্ষে। পরবর্তীতে ১২ বছর পর ভারতের বিপক্ষে কিউই পেসার পেলেন তাঁর আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় হ্যাটট্রিক। নিউজিল্যান্ডের মধ্যে সবার আগে হ্যাটট্রিকটা করেন জ্যাকব ওরাম। ২০০৯ সালে কলম্বোর প্রেমাদাসায় অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুস, মালিঙ্গা বন্দরা, নুয়ান কুলাসেকারা-লঙ্কার এই তিন ব্যাটারের উইকেট নিয়েছিলেন ওরাম।
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে নিউজিল্যান্ডের হ্যাটট্রিক
প্রতিপক্ষ সাল ভেন্যু
জ্যাকব ওরাম শ্রীলঙ্কা ২০০৯ কলম্বো
টিম সাউদি পাকিস্তান ২০১০ অকল্যান্ড
মাইকেল ব্রেসওয়েল আয়ারল্যান্ড ২০২২ বেলফাস্ট
টিম সাউদি ভারত ২০২২ মাউন্ট মঙ্গানুই
ম্যাট হেনরি পাকিস্তান ২০২৩ লাহোর
লকি ফার্গুসন শ্রীলঙ্কা ২০২৪ ডাম্বুলা
এই শতাব্দির গোড়ার দিকের গল্প। বয়সভিত্তিক ক্রিকেটে গতিময় এক ফাস্ট বোলারকে চোখে পড়ল রাকিব হায়দার পাভেলের। সেই বোলার ব্যাটেও ঝড় তুলতে পারেন। বয়সভিত্তিক ক্রিকেট থেকেই পাভেল ওই অলরাউন্ডারকে নিয়ে এলেন তাঁদের প্রথম বিভাগ ক্রিকেটের আজাদ স্পোর্টিংয়ে।
১০ ঘণ্টা আগেএবার সাফজয়ীদের পুরস্কৃত করল বেসরকারি বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান সাউথইস্ট ব্যাংক। প্রতিষ্ঠানটি আজ তাদের কার্যালয়ে আমন্ত্রণ জানিয়ে এই সম্মাননা জানায়। এ সময় ব্যাংকের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ছাড়াও বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) সভাপতি তাবিথ আউয়াল এবং কয়েকজন কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন।
১২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের গ্র্যান্ডমাস্টার জিয়াউর রহমানের মৃত্যুতে তাঁর পরিবার পড়েছে বিপাকে। সংকটময় এই মুহূর্তে জিয়ার পরিবারের পাশে দাঁড়ালেন বাংলাদেশের তারকা ক্রিকেটার তামিম ইকবাল।
১৩ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের বিপক্ষে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে গ্লেন ম্যাক্সওয়েল করেছিলেন ১৬ রান। দুইবার মেরেছিলেন ডাক। সেই ব্যর্থতার ঝাল ঝাড়লেন অন্য সংস্করণ টি-টোয়েন্টিতে। ব্রিসবেনের গ্যাবায় আজ প্রথম টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানের ওপর চালালেন তাণ্ডব। ম্যাক্সওয়েলের তাণ্ডবের পর অস্ট্রেলিয়ার আক্রমণাত্মক বোলিংয়ে চোখে সর্ষেফ
১৪ ঘণ্টা আগে