নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চট্টগ্রাম পর্বের প্রথম ম্যাচে জয় পেয়েছে খুলনা টাইগার্স। আজ দিনের প্রথম ম্যাচে চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সকে ৬ উইকেটে হারিয়েছে তারা। ঢাকায় প্রথম পর্বে দুই দলের আগের দেখায় খুলনাকে ২৫ রানে হারিয়েছিল চট্টগ্রাম। এবার ঘরের মাঠে উল্টো অভিজ্ঞতা হলো তাদের। চতুর্থ ম্যাচে চট্টগ্রামের এটি দ্বিতীয় হার। অন্যদিকে তৃতীয় ম্যাচে দ্বিতীয় জয় খুলনার।
চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে টস জিতে আগে ফিল্ডিং বেছে নেয় খুলনা। নির্ধারিত ২০ ওভারে চট্টগ্রামকে ১৪৩ রানের বেশি তুলতে দেয়নি মুশফিকুর রহিমের দল। চট্টগ্রামে রানের বন্যা আশা করা গেলেও আদতে উইকেট ব্যাটিং-স্বর্গ ছিল না। উইকেটে পড়ে কিছুটা ধীর হয়ে আসা বলে রান করতে সংগ্রাম করেছেন চট্টগ্রামের ব্যাটাররা।
দুই অঙ্কের দেখা পেয়েছেন চার ব্যাটার। এর মধ্যে সর্বোচ্চ আফিফ হোসেনের ৪৪ রান। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২৮ রান আসে ওপেনার উইল জ্যাকের ব্যাট থেকে। চট্টগ্রামের ইনিংসে সবচেয়ে বড় জুটিটাও এই দুজনের। দলীয় ৩ রানে কেনার লুইসের (১) আউটের পর দ্বিতীয় উইকেটে ৫৭ রানের জুটি গড়েন তাঁরা। এরপর দ্রুতই উইকেট হারান। শেষ পর্যন্ত স্কোর ১৪০ ছাড়িয়েছে খুলনা পেসার কামরুল ইসলাম রাব্বির শেষ ওভার থেকে ১৭ রানের সৌজন্যে।
রাব্বির শেষ দুই বলে ছক্কা আর চার হাঁকিয়ে ২৫ রানে অপরাজিত থাকেন নাঈম ইসলাম। ১৪৪ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরুতেই সৌম্য সরকারের উইকেট হারায় খুলনা। তবে দ্বিতীয় উইকেটে ৫০ রানের জুটি গড়ে দলকে ম্যাচে রাখেন আন্দ্রে ফ্লেচার-রনি তালুকদার। ১৭ রানে রনির আউটের পর খুলনাকে লক্ষ্যচ্যুত হতে দেননি ফ্লেচার আর মুশফিকুর রহিম।
দুজনের জুটি থেকে আসে ৪৬ রান। ফ্লেচারের বিদায়ে এই জুটি ভাঙে। তার আগে ৫৮ রানের ইনিংস খেলে এবারের বিপিএলে নিজের প্রথম ফিফটি তুলে নেন এই ক্যারিবিয়ান ব্যাটার। ফ্লেচার আউট হলেও দলের জয় নিশ্চিত করেই মাঠ ছাড়েন মুশফিক। ৩০ বলে ৪৪ রান করে অপরাজিত থাকেন খুলনা অধিনায়ক। তার আগে দর্শকহীন জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে এক পশলা ঝড় বইয়ে দেন সেকুগে প্রসন্ন। ২ ছক্কা ও ১ চারে ১৪ বলে ২৩ রানের ইনিংস খেলেন এই শ্রীলঙ্কান অলরাউন্ডার।
চট্টগ্রাম পর্বের প্রথম ম্যাচে জয় পেয়েছে খুলনা টাইগার্স। আজ দিনের প্রথম ম্যাচে চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সকে ৬ উইকেটে হারিয়েছে তারা। ঢাকায় প্রথম পর্বে দুই দলের আগের দেখায় খুলনাকে ২৫ রানে হারিয়েছিল চট্টগ্রাম। এবার ঘরের মাঠে উল্টো অভিজ্ঞতা হলো তাদের। চতুর্থ ম্যাচে চট্টগ্রামের এটি দ্বিতীয় হার। অন্যদিকে তৃতীয় ম্যাচে দ্বিতীয় জয় খুলনার।
চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে টস জিতে আগে ফিল্ডিং বেছে নেয় খুলনা। নির্ধারিত ২০ ওভারে চট্টগ্রামকে ১৪৩ রানের বেশি তুলতে দেয়নি মুশফিকুর রহিমের দল। চট্টগ্রামে রানের বন্যা আশা করা গেলেও আদতে উইকেট ব্যাটিং-স্বর্গ ছিল না। উইকেটে পড়ে কিছুটা ধীর হয়ে আসা বলে রান করতে সংগ্রাম করেছেন চট্টগ্রামের ব্যাটাররা।
দুই অঙ্কের দেখা পেয়েছেন চার ব্যাটার। এর মধ্যে সর্বোচ্চ আফিফ হোসেনের ৪৪ রান। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২৮ রান আসে ওপেনার উইল জ্যাকের ব্যাট থেকে। চট্টগ্রামের ইনিংসে সবচেয়ে বড় জুটিটাও এই দুজনের। দলীয় ৩ রানে কেনার লুইসের (১) আউটের পর দ্বিতীয় উইকেটে ৫৭ রানের জুটি গড়েন তাঁরা। এরপর দ্রুতই উইকেট হারান। শেষ পর্যন্ত স্কোর ১৪০ ছাড়িয়েছে খুলনা পেসার কামরুল ইসলাম রাব্বির শেষ ওভার থেকে ১৭ রানের সৌজন্যে।
রাব্বির শেষ দুই বলে ছক্কা আর চার হাঁকিয়ে ২৫ রানে অপরাজিত থাকেন নাঈম ইসলাম। ১৪৪ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরুতেই সৌম্য সরকারের উইকেট হারায় খুলনা। তবে দ্বিতীয় উইকেটে ৫০ রানের জুটি গড়ে দলকে ম্যাচে রাখেন আন্দ্রে ফ্লেচার-রনি তালুকদার। ১৭ রানে রনির আউটের পর খুলনাকে লক্ষ্যচ্যুত হতে দেননি ফ্লেচার আর মুশফিকুর রহিম।
দুজনের জুটি থেকে আসে ৪৬ রান। ফ্লেচারের বিদায়ে এই জুটি ভাঙে। তার আগে ৫৮ রানের ইনিংস খেলে এবারের বিপিএলে নিজের প্রথম ফিফটি তুলে নেন এই ক্যারিবিয়ান ব্যাটার। ফ্লেচার আউট হলেও দলের জয় নিশ্চিত করেই মাঠ ছাড়েন মুশফিক। ৩০ বলে ৪৪ রান করে অপরাজিত থাকেন খুলনা অধিনায়ক। তার আগে দর্শকহীন জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে এক পশলা ঝড় বইয়ে দেন সেকুগে প্রসন্ন। ২ ছক্কা ও ১ চারে ১৪ বলে ২৩ রানের ইনিংস খেলেন এই শ্রীলঙ্কান অলরাউন্ডার।
নভেম্বর চলে যাচ্ছে। কিন্তু রাজশাহীর অ্যাডভোকেট আব্দুস সালাম টেনিস কমপ্লেক্সে টুর্নামেন্ট আয়োজনের কোনো প্রস্তুতি নেই। বিদেশি খেলোয়াড়দের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা নাকি ছিল বড় চ্যালেঞ্জ। এখন টেনিস কমপ্লেক্সের দায়িত্বে থাকা আহ্বায়ক কমিটির লক্ষ্য শুধু নির্বাচন আয়োজন। টুর্নামেন্ট আয়োজনের মতো ‘বড়’ সিদ্ধান্ত তা
৪ মিনিট আগেকথায় আছে, শেষ ভালো যার, সব ভালো তার। কিন্তু হাভিয়ের কাবরেরার ভাগ্যে সেই ভালো কিছু জুটবে কি না, কে জানে। আজ এ বছরের শেষ আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলতে নামবে বাংলাদেশ। যেটা একদিক থেকে কোচ কাবরেরারও শেষ। কারণ, এই ম্যাচের হারজিতের ওপর নির্ভর করছে তাঁর থাকা না থাকা।
১৭ মিনিট আগেকদিন আগে জাতীয় ক্রিকেট লিগের (এনসিএল) ম্যাচের একটি দৃশ্য ভাইরাল হয়েছে। কক্সবাজারে খুলনার অফ স্পিনার শেখ মেহেদী হাসানের হাত ফসকে যাওয়া একটা বল পিচের অনেক বাইরে ক্যাচের মতো হাওয়ায় ভাসল। সেই বল তাড়া করে মারতে গিয়ে ক্যাচ তুলে আউট হলেন সিলেটের আসাদ উল্লাহ গালিব।
২৯ মিনিট আগেগোলের খেলা ফুটবলে গোলই যখন ধাঁধা হয়ে যায়, তখন কি আর ফুটবলের স্বাদ মেলে! বাংলাদেশ দলের অবস্থা অনেকটাই এমন। তারা দিনের পর দিন ফুটবল খেলছে ঠিকই, কিন্তু গোল কীভাবে করতে হয়, সেটাই যেন ভুলতে বসেছে! পরিসংখ্যানও সে কথা বলে, এ বছর এখন পর্যন্ত ৯টি ম্যাচে অংশ নিয়েছেন রাকিব-মোরসালিনরা। কিন্তু গোল করেছেন মাত্র ১
৪২ মিনিট আগে