নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আগামী দিনের বড় খেলোয়াড় হওয়ার আগমনী বার্তা বেশির ভাগ সময় আসে অনূর্ধ্ব–১৯ বিশ্বকাপের মঞ্চ থেকে। সে হিসেবে ২০০৮ যুব বিশ্বকাপটা আলাদাভাবেই মনে রাখতে হবে। এই বিশ্বকাপ খেলা অনেক তরুণ খেলোয়াড় এখন বিশ্বক্রিকেটের বড় নাম। সময়ের সেরা তিন ব্যাটসম্যান বিরাট কোহলি, কেন উইলিয়ামসন, স্টিভ স্মিথরা উঠে এসেছেন এই টুর্নামেন্ট খেলেই।
এই যুব বিশ্বকাপ খেলা বাংলাদেশের সোহরাওয়ার্দী শুভ, শুভাশিস রায়, নাসির হোসেন আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে এসেও হারিয়ে গেছেন। এখনো টিকে আছেন রুবেল হোসেন। টিকে আছেন বটে, তবে কোহলি–উইলিয়ামসনদের অগ্রযাত্রা দেখে বড় আফসোস হওয়ার কথা বাংলাদেশ দলের এই অভিজ্ঞ পেসারের!
বয়সভিত্তিক ক্রিকেট যখন খেলেছেন, প্রতিভায় পিছিয়ে ছিলেন না রুবেলও। বিশেষ করে ভারত অধিনায়ক বিরাটের সঙ্গে সেই বিশ্বকাপে রুবেলের দ্বৈরথটা ছিল দেখার মতো। গত বছর তামিম ইকবালের অনলাইন আড্ডায় রুবেল সেই স্মৃতি রোমন্থন করেছিলেন এভাবে, ‘অনূর্ধ্ব-১৯ (২০০৮) থেকে ওর সঙ্গে একটা লড়াই হচ্ছে। অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে অনেক বেশি স্লেজিং করত। জাতীয় দলে হয়তো একটু কমছে। কিন্তু অনূর্ধ্ব-১৯ দলে থাকতে সে প্রচুর স্লেজিং করত।’
৫ ম্যাচে ৬ উইকেট নিয়ে রুবেল হয়েছিলেন ২০০৮ যুব বিশ্বকাপে বাংলাদেশের দ্বিতীয় সেরা উইকেটশিকারি। উইকেট সংখ্যায় হয়তো পিছিয়ে ছিলেন, তবে গতি–আক্রমণাত্মক মনোভাবে আলাদা করেই নজর কেড়েছিলেন রুবেল। প্রতিভার ঝলকে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে আসতেও সময় লাগেনি তাঁর।
এরপর আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে রুবেলের কেটে গেছে এক যুগ। এই এক যুগে তাঁর ‘ব্যাচমেট’ কোহলি–উইলিয়ামসনরা যেখানে নিজেদের ছাড়িয়ে নিয়েছেন অন্য উচ্চতায়, রুবেলের সেখানে কাটছে আসা–যাওয়ার মধ্যে। তিন সংস্করণ মিলিয়ে এখনো ২০০ উইকেটের দেখাও পাননি এই পেসার। সব মিলিয়ে ১৫৯ ম্যাচে রুবেলের উইকেট ১৯৩। ক্যারিয়ারটাও চলছে রোলার কোস্টারের মতো। দারুণ বোলিংয়ে এই ওপরে উঠেছেন, আবার নেমে যেতেও সময় লাগছে না। অবশ্য নিয়মিত ‘শত্রু’ চোটও বারবার পিছিয়ে দিয়েছে এই পেসারকে।
কিছুদিন আগে ‘এক্সট্রা পেস’ শিরোনামে একটি ছবি ক্রিকেটভক্তদের সঙ্গে ভাগাভাগি করেছে আইসিসি। সেই ছবিতে ২০০৮ যুব বিশ্বকাপ খেলা ক্রিকেটারদের মধ্যে সবার ডানে আছেন রুবেল হোসেন। তাঁরই পাশে স্টিভ স্মিথ। একই ছবিতে আছেন উইলিয়ামসন, বিরাট কোহলি, ইমাদ ওয়াসিম, ক্রিস ওকস, সোলেমান মির, রাইলি রুশো, থিসারা পেরেরা ও ড্যারেন ব্রাভো। এক সোলেমান ছাড়া বাকিরা দেশের হয়ে আলো ছড়িয়েছেন। রুবেল অবশ্য একটু পিছিয়েই পড়েছেন। বিশেষ করে গত কয়েক বছরে। টেস্টে বিবেচনাতে নেই বহুদিন। সীমিত ওভারের ক্রিকেটেও নিয়মিত নন।
এই জিম্বাবুয়ে সফরের ওয়ানডে দলে থাকা রুবেল এবার দারুণ কিছুই করতে চান। সফরের আগে মিরপুরে নিয়মিত অনুশীলন করছেন। জিম্বাবুয়ের কন্ডিশন পেসসহায়ক বলে একটু বেশিই অনুপ্রাণিত করছে রুবেলকে, ‘শতভাগ ফিট আছি। সুযোগ পেলে শতভাগ দিয়েই চেষ্টা করব।’
আগামী দিনের বড় খেলোয়াড় হওয়ার আগমনী বার্তা বেশির ভাগ সময় আসে অনূর্ধ্ব–১৯ বিশ্বকাপের মঞ্চ থেকে। সে হিসেবে ২০০৮ যুব বিশ্বকাপটা আলাদাভাবেই মনে রাখতে হবে। এই বিশ্বকাপ খেলা অনেক তরুণ খেলোয়াড় এখন বিশ্বক্রিকেটের বড় নাম। সময়ের সেরা তিন ব্যাটসম্যান বিরাট কোহলি, কেন উইলিয়ামসন, স্টিভ স্মিথরা উঠে এসেছেন এই টুর্নামেন্ট খেলেই।
এই যুব বিশ্বকাপ খেলা বাংলাদেশের সোহরাওয়ার্দী শুভ, শুভাশিস রায়, নাসির হোসেন আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে এসেও হারিয়ে গেছেন। এখনো টিকে আছেন রুবেল হোসেন। টিকে আছেন বটে, তবে কোহলি–উইলিয়ামসনদের অগ্রযাত্রা দেখে বড় আফসোস হওয়ার কথা বাংলাদেশ দলের এই অভিজ্ঞ পেসারের!
বয়সভিত্তিক ক্রিকেট যখন খেলেছেন, প্রতিভায় পিছিয়ে ছিলেন না রুবেলও। বিশেষ করে ভারত অধিনায়ক বিরাটের সঙ্গে সেই বিশ্বকাপে রুবেলের দ্বৈরথটা ছিল দেখার মতো। গত বছর তামিম ইকবালের অনলাইন আড্ডায় রুবেল সেই স্মৃতি রোমন্থন করেছিলেন এভাবে, ‘অনূর্ধ্ব-১৯ (২০০৮) থেকে ওর সঙ্গে একটা লড়াই হচ্ছে। অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে অনেক বেশি স্লেজিং করত। জাতীয় দলে হয়তো একটু কমছে। কিন্তু অনূর্ধ্ব-১৯ দলে থাকতে সে প্রচুর স্লেজিং করত।’
৫ ম্যাচে ৬ উইকেট নিয়ে রুবেল হয়েছিলেন ২০০৮ যুব বিশ্বকাপে বাংলাদেশের দ্বিতীয় সেরা উইকেটশিকারি। উইকেট সংখ্যায় হয়তো পিছিয়ে ছিলেন, তবে গতি–আক্রমণাত্মক মনোভাবে আলাদা করেই নজর কেড়েছিলেন রুবেল। প্রতিভার ঝলকে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে আসতেও সময় লাগেনি তাঁর।
এরপর আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে রুবেলের কেটে গেছে এক যুগ। এই এক যুগে তাঁর ‘ব্যাচমেট’ কোহলি–উইলিয়ামসনরা যেখানে নিজেদের ছাড়িয়ে নিয়েছেন অন্য উচ্চতায়, রুবেলের সেখানে কাটছে আসা–যাওয়ার মধ্যে। তিন সংস্করণ মিলিয়ে এখনো ২০০ উইকেটের দেখাও পাননি এই পেসার। সব মিলিয়ে ১৫৯ ম্যাচে রুবেলের উইকেট ১৯৩। ক্যারিয়ারটাও চলছে রোলার কোস্টারের মতো। দারুণ বোলিংয়ে এই ওপরে উঠেছেন, আবার নেমে যেতেও সময় লাগছে না। অবশ্য নিয়মিত ‘শত্রু’ চোটও বারবার পিছিয়ে দিয়েছে এই পেসারকে।
কিছুদিন আগে ‘এক্সট্রা পেস’ শিরোনামে একটি ছবি ক্রিকেটভক্তদের সঙ্গে ভাগাভাগি করেছে আইসিসি। সেই ছবিতে ২০০৮ যুব বিশ্বকাপ খেলা ক্রিকেটারদের মধ্যে সবার ডানে আছেন রুবেল হোসেন। তাঁরই পাশে স্টিভ স্মিথ। একই ছবিতে আছেন উইলিয়ামসন, বিরাট কোহলি, ইমাদ ওয়াসিম, ক্রিস ওকস, সোলেমান মির, রাইলি রুশো, থিসারা পেরেরা ও ড্যারেন ব্রাভো। এক সোলেমান ছাড়া বাকিরা দেশের হয়ে আলো ছড়িয়েছেন। রুবেল অবশ্য একটু পিছিয়েই পড়েছেন। বিশেষ করে গত কয়েক বছরে। টেস্টে বিবেচনাতে নেই বহুদিন। সীমিত ওভারের ক্রিকেটেও নিয়মিত নন।
এই জিম্বাবুয়ে সফরের ওয়ানডে দলে থাকা রুবেল এবার দারুণ কিছুই করতে চান। সফরের আগে মিরপুরে নিয়মিত অনুশীলন করছেন। জিম্বাবুয়ের কন্ডিশন পেসসহায়ক বলে একটু বেশিই অনুপ্রাণিত করছে রুবেলকে, ‘শতভাগ ফিট আছি। সুযোগ পেলে শতভাগ দিয়েই চেষ্টা করব।’
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়লেও ক্রিকেটকে পুরোপুরি ছাড়তে পারেননি মোহাম্মদ রফিক। একসময় জাতীয় দলের স্পিন বোলিংয়ের বড় ভরসা ছিলেন তিনি। অবসরের পর এখন শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব ও রংপুর রাইডার্সের স্পিন কোচ হিসেবে কাজ করছেন।
৩৬ মিনিট আগেখেলা, ক্রিকেট, ভারতীয় ক্রিকেট, আইসিসি
২ ঘণ্টা আগেভারতের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ শুরুর আগেই টেস্টের অধিনায়কত্ব ছেড়েছিলেন টিম সাউদি। নতুন অধিনায়ক টম লাথামের নেতৃত্বে ভারতকে পরে টেস্ট সিরিজে ৩-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই করে নিউজিল্যান্ড। ভারত সিরিজ শেষের প্রায় দুই সপ্তাহ পর অবসরের খবরটা জানিয়েই দিলেন সাউদি।
৩ ঘণ্টা আগেবার্বাডোজে ২৯ জুন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জয়ের পর উড়ছে ভারত। জিম্বাবুয়ে, শ্রীলঙ্কা, বাংলাদেশ-টানা তিনটি টি-টোয়েন্টি সিরিজ ভারত জিতেছে। ভারতের সামনে এবার টানা চারটি সিরিজ জয়ের সুযোগ।
৪ ঘণ্টা আগে