নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ যখন গতকাল সিরিজের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি ব্যাটিংয়ে নামলেন তখন কিছুটা চাপে বাংলাদেশ। এ পরিস্থিতিতে একদিকে ছিল দলকে কক্ষপথে ফেরানো, অন্যদিকে রানের চাকা সচল রাখার চ্যালেঞ্জ। এমন চাপ কতই সামলেছেন! ‘ক্রাইসিস ম্যান’ তকমা তো মাহমুদউল্লাহ এমনি পাননি! কালও ব্যতিক্রম কিছু হয়নি। চাপেই চওড়া হয়েছে বাংলাদেশ অধিনায়কের ব্যাট।
মাহমুদউল্লাহর অপরাজিত ৩৭ রানের ইনিংসটাই হয়ে রইল প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ ম্যাচের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। স্বাভাবিকভাবেই বাংলাদেশ টি-টোয়েন্টি অধিনায়কের হাতেই উঠেছে ম্যাচসেরার পুরস্কার। ম্যাচশেষে মাহমুদউল্লাহ বলেছেন, ‘টি-টোয়েন্টিতে এমন প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ ম্যাচ হবেই। এমন ম্যাচ জিততে পেরে ভালো লাগছে। যেভাবেই হোক না কেন, জয়টাই গুরুত্বপূর্ণ।’
অসাধারণ ব্যাটিংয়ে দলের জয়ে গুরুত্বপূর্ণ অবদান তো রেখেছেনই; মাহমুদউল্লাহ এগিয়ে গেলেন তাঁর অধিনায়কত্বের রেকর্ডেও। ২৪ টি-টোয়েন্টিতে ১২ জয় নিয়ে মাহমুদউল্লাহ এখন সংক্ষিপ্ততম সংস্করণে বাংলাদেশের সবচেয়ে সফল অধিনায়ক। অবশ্য প্রথম টি-টোয়েন্টিতেই মাশরাফি বিন মর্তুজাকে পেছনে ফেলে রেকর্ডের পাতায় নিজের নামটা শীর্ষে নিয়ে আসেন মাহমুদউল্লাহ। গতকালের জয়ে তাঁর সেই রেকর্ডটা আরও সমৃদ্ধই হয়েছে।
টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশ ভালো দল নয়–এই আলোচনা কম হয়নি। তবে গত কিছুদিন ধরে এই সংস্করণেও দারুণ খেলছেন সাকিবরা। মাহমুদউল্লাহ তাই বলেছেন, ‘সব সময় বিশ্বাস করি, এই সংস্করণে আমরা ভালো দল। ওই আত্মবিশ্বাসটা দরকার ছিল। এখন দলকে জেতাতে পারছি, এটা অবশ্যই খুশির ব্যাপার।’
গতকাল দারুণ খেলেছেন মোহাম্মদ নাঈম আর লিটন দাস। মাহমুদউল্লাহ দু্ই ওপেনারের জন্য আলাদা প্রশংসা বরাদ্দ রাখলেন, ‘নতুন বলে এই উইকেটে ব্যাটিং করা অনেক কঠিন। সেদিক থেকে নাঈম ও লিটন খুব ভালো ব্যাটিং করেছে।’
গত কিছুদিনে মিরপুরে খেলা মানেই বাংলাদেশের একতরফা জয়! গতকাল সেখানে জয়টা পেতে একটু স্নায়ুর পরীক্ষা দিতে হয়েছে সাকিব আল হাসান-মোস্তাফিজুর রহমানদের। বিশেষ করে শেষ ওভারে ফিজের ব্যয়বহুল বোলিং। তবে মাহমুদউল্লাহ মোস্তাফিজের কাঁধে আস্থার হাতই রাখছেন, ‘টি-টোয়েন্টিতে এমন চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে হবে। বোলারদের এমন রান বাঁচিয়ে ম্যাচ বের করতে হতে পারে। যেটা আজ (গতকাল) মোস্তাফিজ খুব ভালোভাবে করেছে। এ জন্য আমরা ম্যাচটা জিততে পেরেছি।’
মিরপুরের উইকেট নিয়ে গত কিছুদিনে কম কথা হয়নি। বিশ্বকাপের আগে এমন উইকেটে টি-টোয়েন্টি খেলা নিয়েও কম প্রশ্ন হচ্ছে না। তবে কালকের উইকেট কিছুটা ভিন্ন ছিল। মাহমুদউল্লাহও বলছেন, ‘উইকেট আগের ম্যাচের তুলনায় ভালো ছিল। দিনে আমরা যখন ব্যাটিং করছিলাম, তখন বল ঘুরছিল। বল উঁচু-নিচু হচ্ছিল। রাতের উইকেট ভালো ছিল। সেদিক থেকে বোলাররা খুবই ভালো বোলিং করেছে। এই উইকেটে ১৪০ রান বাঁচিয়ে ম্যাচ জেতায় তাদের কৃতিত্ব দিতে হয়।’
আগামীকাল মাহমুদউল্লাহ খেলতে নামবেন নিজের শততম টি-টোয়েন্টি। এমন মাইলফলক নিয়ে তেমন একটা উচ্ছ্বসিত নন বাংলাদেশ অধিনায়ক। তাঁর কাছে দলের জয়ই গুরুত্বপূর্ণ। বললেন, ‘সব সময় চেষ্টা করি দলের জন্য খেলতে। ১০০তম ম্যাচেও সেই চেষ্টাই করব।’
মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ যখন গতকাল সিরিজের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি ব্যাটিংয়ে নামলেন তখন কিছুটা চাপে বাংলাদেশ। এ পরিস্থিতিতে একদিকে ছিল দলকে কক্ষপথে ফেরানো, অন্যদিকে রানের চাকা সচল রাখার চ্যালেঞ্জ। এমন চাপ কতই সামলেছেন! ‘ক্রাইসিস ম্যান’ তকমা তো মাহমুদউল্লাহ এমনি পাননি! কালও ব্যতিক্রম কিছু হয়নি। চাপেই চওড়া হয়েছে বাংলাদেশ অধিনায়কের ব্যাট।
মাহমুদউল্লাহর অপরাজিত ৩৭ রানের ইনিংসটাই হয়ে রইল প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ ম্যাচের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। স্বাভাবিকভাবেই বাংলাদেশ টি-টোয়েন্টি অধিনায়কের হাতেই উঠেছে ম্যাচসেরার পুরস্কার। ম্যাচশেষে মাহমুদউল্লাহ বলেছেন, ‘টি-টোয়েন্টিতে এমন প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ ম্যাচ হবেই। এমন ম্যাচ জিততে পেরে ভালো লাগছে। যেভাবেই হোক না কেন, জয়টাই গুরুত্বপূর্ণ।’
অসাধারণ ব্যাটিংয়ে দলের জয়ে গুরুত্বপূর্ণ অবদান তো রেখেছেনই; মাহমুদউল্লাহ এগিয়ে গেলেন তাঁর অধিনায়কত্বের রেকর্ডেও। ২৪ টি-টোয়েন্টিতে ১২ জয় নিয়ে মাহমুদউল্লাহ এখন সংক্ষিপ্ততম সংস্করণে বাংলাদেশের সবচেয়ে সফল অধিনায়ক। অবশ্য প্রথম টি-টোয়েন্টিতেই মাশরাফি বিন মর্তুজাকে পেছনে ফেলে রেকর্ডের পাতায় নিজের নামটা শীর্ষে নিয়ে আসেন মাহমুদউল্লাহ। গতকালের জয়ে তাঁর সেই রেকর্ডটা আরও সমৃদ্ধই হয়েছে।
টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশ ভালো দল নয়–এই আলোচনা কম হয়নি। তবে গত কিছুদিন ধরে এই সংস্করণেও দারুণ খেলছেন সাকিবরা। মাহমুদউল্লাহ তাই বলেছেন, ‘সব সময় বিশ্বাস করি, এই সংস্করণে আমরা ভালো দল। ওই আত্মবিশ্বাসটা দরকার ছিল। এখন দলকে জেতাতে পারছি, এটা অবশ্যই খুশির ব্যাপার।’
গতকাল দারুণ খেলেছেন মোহাম্মদ নাঈম আর লিটন দাস। মাহমুদউল্লাহ দু্ই ওপেনারের জন্য আলাদা প্রশংসা বরাদ্দ রাখলেন, ‘নতুন বলে এই উইকেটে ব্যাটিং করা অনেক কঠিন। সেদিক থেকে নাঈম ও লিটন খুব ভালো ব্যাটিং করেছে।’
গত কিছুদিনে মিরপুরে খেলা মানেই বাংলাদেশের একতরফা জয়! গতকাল সেখানে জয়টা পেতে একটু স্নায়ুর পরীক্ষা দিতে হয়েছে সাকিব আল হাসান-মোস্তাফিজুর রহমানদের। বিশেষ করে শেষ ওভারে ফিজের ব্যয়বহুল বোলিং। তবে মাহমুদউল্লাহ মোস্তাফিজের কাঁধে আস্থার হাতই রাখছেন, ‘টি-টোয়েন্টিতে এমন চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে হবে। বোলারদের এমন রান বাঁচিয়ে ম্যাচ বের করতে হতে পারে। যেটা আজ (গতকাল) মোস্তাফিজ খুব ভালোভাবে করেছে। এ জন্য আমরা ম্যাচটা জিততে পেরেছি।’
মিরপুরের উইকেট নিয়ে গত কিছুদিনে কম কথা হয়নি। বিশ্বকাপের আগে এমন উইকেটে টি-টোয়েন্টি খেলা নিয়েও কম প্রশ্ন হচ্ছে না। তবে কালকের উইকেট কিছুটা ভিন্ন ছিল। মাহমুদউল্লাহও বলছেন, ‘উইকেট আগের ম্যাচের তুলনায় ভালো ছিল। দিনে আমরা যখন ব্যাটিং করছিলাম, তখন বল ঘুরছিল। বল উঁচু-নিচু হচ্ছিল। রাতের উইকেট ভালো ছিল। সেদিক থেকে বোলাররা খুবই ভালো বোলিং করেছে। এই উইকেটে ১৪০ রান বাঁচিয়ে ম্যাচ জেতায় তাদের কৃতিত্ব দিতে হয়।’
আগামীকাল মাহমুদউল্লাহ খেলতে নামবেন নিজের শততম টি-টোয়েন্টি। এমন মাইলফলক নিয়ে তেমন একটা উচ্ছ্বসিত নন বাংলাদেশ অধিনায়ক। তাঁর কাছে দলের জয়ই গুরুত্বপূর্ণ। বললেন, ‘সব সময় চেষ্টা করি দলের জন্য খেলতে। ১০০তম ম্যাচেও সেই চেষ্টাই করব।’
কথায় আছে, শেষ ভালো যার, সব ভালো তার। কিন্তু হাভিয়ের কাবরেরার ভাগ্যে সেই ভালো কিছু জুটবে কি না, কে জানে। আজ এ বছরের শেষ আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলতে নামবে বাংলাদেশ। যেটা একদিক থেকে কোচ কাবরেরারও শেষ। কারণ, এই ম্যাচের হারজিতের ওপর নির্ভর করছে তাঁর থাকা না থাকা।
৫ মিনিট আগেকদিন আগে জাতীয় ক্রিকেট লিগের (এনসিএল) ম্যাচের একটি দৃশ্য ভাইরাল হয়েছে। কক্সবাজারে খুলনার অফ স্পিনার শেখ মেহেদী হাসানের হাত ফসকে যাওয়া একটা বল পিচের অনেক বাইরে ক্যাচের মতো হাওয়ায় ভাসল। সেই বল তাড়া করে মারতে গিয়ে ক্যাচ তুলে আউট হলেন সিলেটের আসাদ উল্লাহ গালিব।
১৮ মিনিট আগেগোলের খেলা ফুটবলে গোলই যখন ধাঁধা হয়ে যায়, তখন কি আর ফুটবলের স্বাদ মেলে! বাংলাদেশ দলের অবস্থা অনেকটাই এমন। তারা দিনের পর দিন ফুটবল খেলছে ঠিকই, কিন্তু গোল কীভাবে করতে হয়, সেটাই যেন ভুলতে বসেছে! পরিসংখ্যানও সে কথা বলে, এ বছর এখন পর্যন্ত ৯টি ম্যাচে অংশ নিয়েছেন রাকিব-মোরসালিনরা। কিন্তু গোল করেছেন মাত্র ১
৩০ মিনিট আগেপূর্ণাঙ্গ সিরিজ খেলতে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে রয়েছে বাংলাদেশ দল। সফরের অংশ হিসেবে ১৭ ও ১৮ নভেম্বর হবে ২ দিনের একটি প্রস্তুতি ম্যাচ। এই ম্যাচের মাধ্যমে প্রস্তুতি নেওয়ার দারুণ সুযোগ পাচ্ছেন মেহেদী হাসান মিরাজরা। মূল টেস্ট সিরিজের আগে কিছুটা আত্মবিশ্বাসও বাড়তে পারে তাঁদের। ম্যাচটি হবে অ্যান্টিগায়র স্যার ভিভ
১২ ঘণ্টা আগে