নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চট্টগ্রাম পর্বে ব্যাটিং স্বর্গ পেয়েও কাজে লাগাতে ব্যর্থ হয়েছিল খুলনা টাইগার্স। টানা দুই হারে পয়েন্ট টেবিলের তলানিতে নেমে যায় তারা। তবে ঢাকায় এসে জয়ে ফিরেছেন মুশফিকুর রহিমরা। সিলেটের বিপক্ষে ব্যাটারদের দৃঢ়তায় ৯ উইকেটের বড় জয় পেয়েছে খুলনা।
আজ মিরপুরে দিনের প্রথম ম্যাচে মোহাম্মদ মিঠুনের দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে ১৪২ রানের সংগ্রহ পেয়েছিল সিলেট সানরাইজার্স। জবাবে ৩৪ বল বাকি থাকতেই লক্ষ্য পেরিয়ে যায় খুলনা। ব্যাটিংয়ে ৭১ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলেন আন্দ্রে ফ্লেচার। সিলেটের দেওয়া ১৪৩ রানের লক্ষ্য তাড়ায় শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক ছিলেন খুলনার দুই ওপেনার সৌম্য সরকার ও ফ্লেচার। ওপেনিংয়ে পাওয়ার প্লেতেই ৬৫ রান তোলে খুলনা, যা ঢাকার মাঠে দিনের ম্যাচে সর্বোচ্চ সংগ্রহ।
এই জুটিতে অনেকটা দিশেহারা হয়ে পড়ে সিলেটের স্পিন আক্রমণ। যদিও প্রথমবার বিপিএলে খেলতে নেমে অন্যদের চেয়ে ভালো করেছেন লেগ স্পিনার জোবায়ের হোসেন লিখন। বিপিএলে রান পাওয়ার দিনে নিজের ভুলে ফিফটি থেকে বঞ্চিত হন সৌম্য। ৯৯ রানের ওপেনিং জুটি ভাঙলে সাজঘরে ফেরেন তিনি। ৩১ বলে ৬টি চার ও ১ ছয়ে ৪৩ রান করেন তিনি। এর মধ্যে ৩৪ বলে ফিফটি করেন ফ্লেচার। তিনে আসা থিসারা পেরেরার সঙ্গে ৪৫ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটিতে খুলনাকে ৯ উইকেটের বড় জয় এনে দেন ফ্লেচার।
এর আগে ব্যাট করতে এসে শুরুতে ধীরগতির ব্যাটিংয়ের সঙ্গে দুই ওপেনারকে হারিয়ে বিপাকে পড়ে সিলেট। প্রথম ১০ ওভারে ৪২ রান তুলতেই তিন ব্যাটারকে হারায় তারা। ১৯ বলে মাত্র ৬ রান করেন দলটির ক্যারিবীয় ওপেনার লেন্ডল সিমন্স, আরেক ওপেনার এনামুল হক বিজয় ফেরেন ব্যক্তিগত ৪ রানে। চারে নামা আরেক বিদেশি কলিন ইনগ্রামকে ২ রানে ফেরান নাবিল সামাদ।
বড় চাপে পড়া সিলেটের ব্যাটিং দেখে অনেকেই হয়তো মিরপুরের উইকেটকে ততক্ষণে সমালোচনায় বিদ্ধ করে ফেলছিলেন। প্রথম পর্বেও যে এই উইকেটে ধুঁকেছিলেন ব্যাটাররা। তবে সমালোচকদের ধারনা পাল্টে দেন মিঠুন ও সিলেটের অধিনায়ক মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত। এই যুগলের ৬৮ রানের জুটি থামলে সাজঘরে ফেরেন সৈকত। ৩০ বলে ৩ চার ও ২ ছয়ে ৩৪ করেন তিনি।
১৬ ওভারে দলীয় শতক পার করার পর সিলেটকে একাই টেনে নেন মিঠুন। ৪২ বলে ক্যারিয়ারের ১৫তম ফিফটির পর মিঠুন (৭২) থামেন শেষ ওভারে। ৫১ বলে ৬টি চার ও ৩ ছক্কায় দলকে ১৪২ রানের পুঁজি এনে দেন তিনি। যদিও শেষ বলে ৬ হাঁকিয়েছিলেন নতুন ব্যাটার নাদিফ চৌধুরী।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
সিলেট: ২০ ওভারে ১৪২/৫
(মিঠুন ৭২; খালেদ ২/২০)
খুলনা: ১৪.২ ওভারে ১৪৪/১
(ফ্লেচার ৭১*; অপু ১/৩৯)
ফল: খুলনা ৯ উইকেটে জয়ী
ম্যাচসেরা: ফ্লেচার (খুলনা)
চট্টগ্রাম পর্বে ব্যাটিং স্বর্গ পেয়েও কাজে লাগাতে ব্যর্থ হয়েছিল খুলনা টাইগার্স। টানা দুই হারে পয়েন্ট টেবিলের তলানিতে নেমে যায় তারা। তবে ঢাকায় এসে জয়ে ফিরেছেন মুশফিকুর রহিমরা। সিলেটের বিপক্ষে ব্যাটারদের দৃঢ়তায় ৯ উইকেটের বড় জয় পেয়েছে খুলনা।
আজ মিরপুরে দিনের প্রথম ম্যাচে মোহাম্মদ মিঠুনের দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে ১৪২ রানের সংগ্রহ পেয়েছিল সিলেট সানরাইজার্স। জবাবে ৩৪ বল বাকি থাকতেই লক্ষ্য পেরিয়ে যায় খুলনা। ব্যাটিংয়ে ৭১ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলেন আন্দ্রে ফ্লেচার। সিলেটের দেওয়া ১৪৩ রানের লক্ষ্য তাড়ায় শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক ছিলেন খুলনার দুই ওপেনার সৌম্য সরকার ও ফ্লেচার। ওপেনিংয়ে পাওয়ার প্লেতেই ৬৫ রান তোলে খুলনা, যা ঢাকার মাঠে দিনের ম্যাচে সর্বোচ্চ সংগ্রহ।
এই জুটিতে অনেকটা দিশেহারা হয়ে পড়ে সিলেটের স্পিন আক্রমণ। যদিও প্রথমবার বিপিএলে খেলতে নেমে অন্যদের চেয়ে ভালো করেছেন লেগ স্পিনার জোবায়ের হোসেন লিখন। বিপিএলে রান পাওয়ার দিনে নিজের ভুলে ফিফটি থেকে বঞ্চিত হন সৌম্য। ৯৯ রানের ওপেনিং জুটি ভাঙলে সাজঘরে ফেরেন তিনি। ৩১ বলে ৬টি চার ও ১ ছয়ে ৪৩ রান করেন তিনি। এর মধ্যে ৩৪ বলে ফিফটি করেন ফ্লেচার। তিনে আসা থিসারা পেরেরার সঙ্গে ৪৫ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটিতে খুলনাকে ৯ উইকেটের বড় জয় এনে দেন ফ্লেচার।
এর আগে ব্যাট করতে এসে শুরুতে ধীরগতির ব্যাটিংয়ের সঙ্গে দুই ওপেনারকে হারিয়ে বিপাকে পড়ে সিলেট। প্রথম ১০ ওভারে ৪২ রান তুলতেই তিন ব্যাটারকে হারায় তারা। ১৯ বলে মাত্র ৬ রান করেন দলটির ক্যারিবীয় ওপেনার লেন্ডল সিমন্স, আরেক ওপেনার এনামুল হক বিজয় ফেরেন ব্যক্তিগত ৪ রানে। চারে নামা আরেক বিদেশি কলিন ইনগ্রামকে ২ রানে ফেরান নাবিল সামাদ।
বড় চাপে পড়া সিলেটের ব্যাটিং দেখে অনেকেই হয়তো মিরপুরের উইকেটকে ততক্ষণে সমালোচনায় বিদ্ধ করে ফেলছিলেন। প্রথম পর্বেও যে এই উইকেটে ধুঁকেছিলেন ব্যাটাররা। তবে সমালোচকদের ধারনা পাল্টে দেন মিঠুন ও সিলেটের অধিনায়ক মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত। এই যুগলের ৬৮ রানের জুটি থামলে সাজঘরে ফেরেন সৈকত। ৩০ বলে ৩ চার ও ২ ছয়ে ৩৪ করেন তিনি।
১৬ ওভারে দলীয় শতক পার করার পর সিলেটকে একাই টেনে নেন মিঠুন। ৪২ বলে ক্যারিয়ারের ১৫তম ফিফটির পর মিঠুন (৭২) থামেন শেষ ওভারে। ৫১ বলে ৬টি চার ও ৩ ছক্কায় দলকে ১৪২ রানের পুঁজি এনে দেন তিনি। যদিও শেষ বলে ৬ হাঁকিয়েছিলেন নতুন ব্যাটার নাদিফ চৌধুরী।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
সিলেট: ২০ ওভারে ১৪২/৫
(মিঠুন ৭২; খালেদ ২/২০)
খুলনা: ১৪.২ ওভারে ১৪৪/১
(ফ্লেচার ৭১*; অপু ১/৩৯)
ফল: খুলনা ৯ উইকেটে জয়ী
ম্যাচসেরা: ফ্লেচার (খুলনা)
নভেম্বর চলে যাচ্ছে। কিন্তু রাজশাহীর অ্যাডভোকেট আব্দুস সালাম টেনিস কমপ্লেক্সে টুর্নামেন্ট আয়োজনের কোনো প্রস্তুতি নেই। বিদেশি খেলোয়াড়দের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা নাকি ছিল বড় চ্যালেঞ্জ। এখন টেনিস কমপ্লেক্সের দায়িত্বে থাকা আহ্বায়ক কমিটির লক্ষ্য শুধু নির্বাচন আয়োজন। টুর্নামেন্ট আয়োজনের মতো ‘বড়’ সিদ্ধান্ত তা
৭ মিনিট আগেকথায় আছে, শেষ ভালো যার, সব ভালো তার। কিন্তু হাভিয়ের কাবরেরার ভাগ্যে সেই ভালো কিছু জুটবে কি না, কে জানে। আজ এ বছরের শেষ আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলতে নামবে বাংলাদেশ। যেটা একদিক থেকে কোচ কাবরেরারও শেষ। কারণ, এই ম্যাচের হারজিতের ওপর নির্ভর করছে তাঁর থাকা না থাকা।
১৯ মিনিট আগেকদিন আগে জাতীয় ক্রিকেট লিগের (এনসিএল) ম্যাচের একটি দৃশ্য ভাইরাল হয়েছে। কক্সবাজারে খুলনার অফ স্পিনার শেখ মেহেদী হাসানের হাত ফসকে যাওয়া একটা বল পিচের অনেক বাইরে ক্যাচের মতো হাওয়ায় ভাসল। সেই বল তাড়া করে মারতে গিয়ে ক্যাচ তুলে আউট হলেন সিলেটের আসাদ উল্লাহ গালিব।
৩২ মিনিট আগেগোলের খেলা ফুটবলে গোলই যখন ধাঁধা হয়ে যায়, তখন কি আর ফুটবলের স্বাদ মেলে! বাংলাদেশ দলের অবস্থা অনেকটাই এমন। তারা দিনের পর দিন ফুটবল খেলছে ঠিকই, কিন্তু গোল কীভাবে করতে হয়, সেটাই যেন ভুলতে বসেছে! পরিসংখ্যানও সে কথা বলে, এ বছর এখন পর্যন্ত ৯টি ম্যাচে অংশ নিয়েছেন রাকিব-মোরসালিনরা। কিন্তু গোল করেছেন মাত্র ১
৪৪ মিনিট আগে