ক্রীড়া ডেস্ক
বাংলাদেশ সিরিজে দুর্দান্ত পারফরম্যান্সে রবিচন্দ্রন অশ্বিন ছুঁয়েছেন মুত্তিয়া মুরালিধরনকে। টেস্টে সর্বোচ্চ ১১ বার করে সিরিজসেরা হয়েছেন অশ্বিন ও মুরালি। তবে ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি বিশ্বরেকর্ডটা অশ্বিন করতে পারতেন বাংলাদেশের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজেই।
বিশ্বরেকর্ডটা কেন অশ্বিন বাংলাদেশ সিরিজে করতে পারলেন না, সেটার ব্যাপারে ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেজ আজ সকালে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যমটির দাবি, এখানে কর্তৃপক্ষের দায় রয়েছে। সেই ভুলটাও হয়েছে ২০২৩ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজ-ভারত দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজে। সেই সিরিজে অশ্বিন ১৫ উইকেট নিয়েছিলেন। এক ইনিংসে ব্যাটিং পেয়ে করেন ৫৬ রান। সিরিজসেরা হওয়ার পথে অনেকটাই এগিয়ে ছিলেন তখন। তবে ত্রিনিদাদে গত বছরের ২৪ জুলাই ত্রিনিদাদে ওয়েস্ট ইন্ডিজ-ভারত দ্বিতীয় টেস্ট শেষে অদ্ভুতভাবে দেওয়া হয়নি সিরিজসেরার পুরস্কার।
উইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজসেরা হলে তো টেস্টে ১২ বার এই পুরস্কার জিততেন অশ্বিন। মুরালিধরনকে টপকে টেস্ট ইতিহাসে সর্বোচ্চ সিরিজসেরা হয়ে যেতেন এবার বাংলাদেশ-ভারত টেস্ট সিরিজ শেষেই। কেন সেই (ওয়েস্ট ইন্ডিজ) সিরিজে অশ্বিন ম্যান অব দ্য সিরিজের পুরস্কার পাননি, সেটা জানতে ক্রিকেট ওয়েস্ট ইন্ডিজের (সিডব্লিউআই) সঙ্গে যোগাযোগ করে ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস। তবে সিডব্লিউআই একটি ভারতীয় সংস্থাকে দায়ী করেছে। এই সংস্থাটি ওয়েস্ট ইন্ডিজ-ভারত সিরিজের স্পনশরশিপের দায়িত্বে ছিল। সংস্থাটি পাল্টা দায় চাপিয়েছে সিডব্লিউআইয়ের ওপর। কারণ সংস্থাটির দাবি, তারা শুধু সিরিজের অর্থনৈতিক ব্যাপারগুলোই দেখেছে। সিরিজসেরার পুরস্কার এটার মধ্যে পড়ে না। এই পুরস্কার (ম্যান অব দ্য সিরিজ) দেওয়ার কথা ছিল সিডব্লিউআইয়ের।
কানপুরের গ্রিন পার্কে পরশু শেষ হয়েছে বাংলাদেশ-ভারত দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজ। ১১৪ রান ও ১১ উইকেট নিয়েছেন অশ্বিন। যেখানে চেন্নাইয়ের এমএ চিদাম্বরম স্টেডিয়ামে প্রথম টেস্টে ভারতের বিপদে হাল ধরেছেন। দুর্দান্ত এক সেঞ্চুরি করেছেন। প্রথম ইনিংসে উইকেট না পেলেও দ্বিতীয় ইনিংসে পেয়েছেন ৬ উইকেট।
অশ্বিনের সামনে সুবর্ণ সুযোগ রয়েছে মুরালিকে ছাড়ানোর। ১৬ অক্টোবর বেঙ্গালুরুতে শুরু হচ্ছে ভারত-নিউজিল্যান্ড তিন ম্যাচের টেস্ট সিরিজ। ঘরের মাঠে এই সিরিজ শেষে ভারতকে উড়াল দিতে হবে অস্ট্রেলিয়ার উদ্দেশ্যে। যেভাবে অশ্বিন ছন্দে আছেন, তাতে দুই সিরিজের যেকোনো একটিতে সিরিজসেরা হয়ে বিশ্বরেকর্ডটি করেও ফেলতে পারেন তিনি।
বাংলাদেশ সিরিজে দুর্দান্ত পারফরম্যান্সে রবিচন্দ্রন অশ্বিন ছুঁয়েছেন মুত্তিয়া মুরালিধরনকে। টেস্টে সর্বোচ্চ ১১ বার করে সিরিজসেরা হয়েছেন অশ্বিন ও মুরালি। তবে ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি বিশ্বরেকর্ডটা অশ্বিন করতে পারতেন বাংলাদেশের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজেই।
বিশ্বরেকর্ডটা কেন অশ্বিন বাংলাদেশ সিরিজে করতে পারলেন না, সেটার ব্যাপারে ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেজ আজ সকালে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যমটির দাবি, এখানে কর্তৃপক্ষের দায় রয়েছে। সেই ভুলটাও হয়েছে ২০২৩ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজ-ভারত দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজে। সেই সিরিজে অশ্বিন ১৫ উইকেট নিয়েছিলেন। এক ইনিংসে ব্যাটিং পেয়ে করেন ৫৬ রান। সিরিজসেরা হওয়ার পথে অনেকটাই এগিয়ে ছিলেন তখন। তবে ত্রিনিদাদে গত বছরের ২৪ জুলাই ত্রিনিদাদে ওয়েস্ট ইন্ডিজ-ভারত দ্বিতীয় টেস্ট শেষে অদ্ভুতভাবে দেওয়া হয়নি সিরিজসেরার পুরস্কার।
উইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজসেরা হলে তো টেস্টে ১২ বার এই পুরস্কার জিততেন অশ্বিন। মুরালিধরনকে টপকে টেস্ট ইতিহাসে সর্বোচ্চ সিরিজসেরা হয়ে যেতেন এবার বাংলাদেশ-ভারত টেস্ট সিরিজ শেষেই। কেন সেই (ওয়েস্ট ইন্ডিজ) সিরিজে অশ্বিন ম্যান অব দ্য সিরিজের পুরস্কার পাননি, সেটা জানতে ক্রিকেট ওয়েস্ট ইন্ডিজের (সিডব্লিউআই) সঙ্গে যোগাযোগ করে ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস। তবে সিডব্লিউআই একটি ভারতীয় সংস্থাকে দায়ী করেছে। এই সংস্থাটি ওয়েস্ট ইন্ডিজ-ভারত সিরিজের স্পনশরশিপের দায়িত্বে ছিল। সংস্থাটি পাল্টা দায় চাপিয়েছে সিডব্লিউআইয়ের ওপর। কারণ সংস্থাটির দাবি, তারা শুধু সিরিজের অর্থনৈতিক ব্যাপারগুলোই দেখেছে। সিরিজসেরার পুরস্কার এটার মধ্যে পড়ে না। এই পুরস্কার (ম্যান অব দ্য সিরিজ) দেওয়ার কথা ছিল সিডব্লিউআইয়ের।
কানপুরের গ্রিন পার্কে পরশু শেষ হয়েছে বাংলাদেশ-ভারত দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজ। ১১৪ রান ও ১১ উইকেট নিয়েছেন অশ্বিন। যেখানে চেন্নাইয়ের এমএ চিদাম্বরম স্টেডিয়ামে প্রথম টেস্টে ভারতের বিপদে হাল ধরেছেন। দুর্দান্ত এক সেঞ্চুরি করেছেন। প্রথম ইনিংসে উইকেট না পেলেও দ্বিতীয় ইনিংসে পেয়েছেন ৬ উইকেট।
অশ্বিনের সামনে সুবর্ণ সুযোগ রয়েছে মুরালিকে ছাড়ানোর। ১৬ অক্টোবর বেঙ্গালুরুতে শুরু হচ্ছে ভারত-নিউজিল্যান্ড তিন ম্যাচের টেস্ট সিরিজ। ঘরের মাঠে এই সিরিজ শেষে ভারতকে উড়াল দিতে হবে অস্ট্রেলিয়ার উদ্দেশ্যে। যেভাবে অশ্বিন ছন্দে আছেন, তাতে দুই সিরিজের যেকোনো একটিতে সিরিজসেরা হয়ে বিশ্বরেকর্ডটি করেও ফেলতে পারেন তিনি।
কথায় আছে, শেষ ভালো যার, সব ভালো তার। কিন্তু হাভিয়ের কাবরেরার ভাগ্যে সেই ভালো কিছু জুটবে কি না, কে জানে। আজ এ বছরের শেষ আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলতে নামবে বাংলাদেশ। যেটা একদিক থেকে কোচ কাবরেরারও শেষ। কারণ, এই ম্যাচের হারজিতের ওপর নির্ভর করছে তাঁর থাকা না থাকা।
৩ মিনিট আগেকদিন আগে জাতীয় ক্রিকেট লিগের (এনসিএল) ম্যাচের একটি দৃশ্য ভাইরাল হয়েছে। কক্সবাজারে খুলনার অফ স্পিনার শেখ মেহেদী হাসানের হাত ফসকে যাওয়া একটা বল পিচের অনেক বাইরে ক্যাচের মতো হাওয়ায় ভাসল। সেই বল তাড়া করে মারতে গিয়ে ক্যাচ তুলে আউট হলেন সিলেটের আসাদ উল্লাহ গালিব।
১৫ মিনিট আগেগোলের খেলা ফুটবলে গোলই যখন ধাঁধা হয়ে যায়, তখন কি আর ফুটবলের স্বাদ মেলে! বাংলাদেশ দলের অবস্থা অনেকটাই এমন। তারা দিনের পর দিন ফুটবল খেলছে ঠিকই, কিন্তু গোল কীভাবে করতে হয়, সেটাই যেন ভুলতে বসেছে! পরিসংখ্যানও সে কথা বলে, এ বছর এখন পর্যন্ত ৯টি ম্যাচে অংশ নিয়েছেন রাকিব-মোরসালিনরা। কিন্তু গোল করেছেন মাত্র ১
২৮ মিনিট আগেপূর্ণাঙ্গ সিরিজ খেলতে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে রয়েছে বাংলাদেশ দল। সফরের অংশ হিসেবে ১৭ ও ১৮ নভেম্বর হবে ২ দিনের একটি প্রস্তুতি ম্যাচ। এই ম্যাচের মাধ্যমে প্রস্তুতি নেওয়ার দারুণ সুযোগ পাচ্ছেন মেহেদী হাসান মিরাজরা। মূল টেস্ট সিরিজের আগে কিছুটা আত্মবিশ্বাসও বাড়তে পারে তাঁদের। ম্যাচটি হবে অ্যান্টিগায়র স্যার ভিভ
১২ ঘণ্টা আগে