নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিসিবির কাছে তামিম ইকবাল কিছুটা সময় চেয়েছিলেন। যদিও নানা সূত্রে জানা যাচ্ছিল, তিনি আর জাতীয় দলে ফিরবেনই না। গুঞ্জনই সত্য, তামিম আজ আরেকবার আনুষ্ঠানিকভাবে জানিয়ে দিয়েছেন, তাঁর জাতীয় দলের অধ্যায় চিরতরে শেষ।
আজ রাত সাড়ে ১০টার দিকে ফেসবুকে নিজের অফিশিয়াল পেজে লেখেন, ‘আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে দূরে আছি অনেক দিন ধরেই। সেই দূরত্ব আর ঘুচবে না। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে আমার অধ্যায় শেষ। অনেক দিন ধরেই এটা নিয়ে ভাবছিলাম। এখন যেহেতু সামনে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির মতো বড় একটি আসর সামনে, আমি চাই না আমাকে ঘিরে আবার আলোচনা হোক এবং দলের মনোযোগ ব্যাহত হোক।’
২০২৩ সালের জুলাইয়ে চট্টগ্রামে আফগানিস্তান সিরিজের মাঝপথে হতাশা আর অভিমানে আকস্মিকভাবে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর ঘোষণা দিয়েছিলেন তামিম। তখনকার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হস্তক্ষেপে তিনি সেই সিদ্ধান্ত থেকে পরে সরে আসেন। এরপর আবার মাঠে ফেরার প্রস্তুতি নিতে শুরু করলেও তাঁর ফিটনেস এবং বোর্ডের সঙ্গে বিভিন্ন বিষয়ে মতবিরোধের কারণে নতুন করে জটিলতা তৈরি হয়। ২০২৩ ওয়ানডে বিশ্বকাপে খেলার কথা থাকলেও নানা ঘটনার ঘনঘটায় শেষ পর্যন্ত সেটা আর হয়নি। গত আগস্টে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর তামিম ক্রিকেট বোর্ডে পরিচালক হিসেবে যুক্ত হতে পারেন, এমন গুঞ্জনও শোনা গেছে। তবে সব ছাপিয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে তামিম আর ফিরছেন না, এটাই এখন সত্যি।
তামিম লিখেছেন, ‘অনেকেই বলেছেন, অনেক সময় মিডিয়ায় এসেছে, আমিই নাকি ব্যাপারটি ঝুলিয়ে রেখেছি। কিন্তু বিসিবির কোনো ধরনের চুক্তিতে যে নেই, এক বছরের বেশি সময় আগে যে নিজ থেকে সরে দাঁড়িয়েছে, তাকে পরিকল্পনায় রাখা বা তাকে নিয়ে আলোচনারও তো কিছু নেই। তার পরও অযথা আলোচনা হয়েছে। অবসর নেওয়া বা খেলা চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত একজন ক্রিকেটার বা যে কোনো পেশাদার ক্রীড়াবিদের নিজের অধিকার। আমি নিজেকে সময় দিয়েছি। এখন মনে হয়েছে, সময়টা এসে গেছে।’
অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত আন্তরিকভাবেই তামিমকে ফিরতে অনুরোধ করেছিলেন জাতীয় দলে ফিরতে। নির্বাচক কমিটির সঙ্গেও তাঁর আলোচনা হয়েছে। তবে তামিম শেষ পর্যন্ত নিজের মনের কথা শুনেছেন। কেন শুনেছেন, সেটির ব্যাখ্যা তিনি উল্লেখ করেছেন ২০২৩ বিশ্বকাপের আগের সেই ঘটনা, ‘২০২৩ বিশ্বকাপের আগে যা হয়েছে, আমার জন্য তা বড় ধাক্কা ছিল, যেহেতু ক্রিকেটীয় কারণে আমি দলের বাইরে যাইনি। তবু যেখানেই গিয়েছি, ক্রিকেট ভক্তদের অনেকে বলেছেন, আমাকে আবার জাতীয় দলে দেখতে চান। তাদের ভালোবাসার কথা ভেবেছি আমি। আমার ঘরেও একজন অনুরাগী আছে। আমার ছেলে কখনো আমাকে সরাসরি বলেনি, কিন্তু তার মাকে বারবার বলেছে, বাবাকে আবার দেশের জার্সিতে খেলতে দেখতে চায়।’
জাতীয় দলে আর না ফেরায় তামিম দুঃখ প্রকাশ করেছেন তাঁর ভক্তদের কাছে। আরেকটি আবেগতাড়িত কথাও লিখেছেন আনুষ্ঠানিকভাবে আরেকবার বিদায় জানানোর বার্তায়, ‘ভক্তদের হতাশ করার জন্য আমি দুঃখিত। ছেলেকে বলছি, ‘তুমি যেদিন বড় হবে, সেদিন বাবাকে বুঝতে পারবে।’’
বিসিবির কাছে তামিম ইকবাল কিছুটা সময় চেয়েছিলেন। যদিও নানা সূত্রে জানা যাচ্ছিল, তিনি আর জাতীয় দলে ফিরবেনই না। গুঞ্জনই সত্য, তামিম আজ আরেকবার আনুষ্ঠানিকভাবে জানিয়ে দিয়েছেন, তাঁর জাতীয় দলের অধ্যায় চিরতরে শেষ।
আজ রাত সাড়ে ১০টার দিকে ফেসবুকে নিজের অফিশিয়াল পেজে লেখেন, ‘আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে দূরে আছি অনেক দিন ধরেই। সেই দূরত্ব আর ঘুচবে না। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে আমার অধ্যায় শেষ। অনেক দিন ধরেই এটা নিয়ে ভাবছিলাম। এখন যেহেতু সামনে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির মতো বড় একটি আসর সামনে, আমি চাই না আমাকে ঘিরে আবার আলোচনা হোক এবং দলের মনোযোগ ব্যাহত হোক।’
২০২৩ সালের জুলাইয়ে চট্টগ্রামে আফগানিস্তান সিরিজের মাঝপথে হতাশা আর অভিমানে আকস্মিকভাবে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর ঘোষণা দিয়েছিলেন তামিম। তখনকার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হস্তক্ষেপে তিনি সেই সিদ্ধান্ত থেকে পরে সরে আসেন। এরপর আবার মাঠে ফেরার প্রস্তুতি নিতে শুরু করলেও তাঁর ফিটনেস এবং বোর্ডের সঙ্গে বিভিন্ন বিষয়ে মতবিরোধের কারণে নতুন করে জটিলতা তৈরি হয়। ২০২৩ ওয়ানডে বিশ্বকাপে খেলার কথা থাকলেও নানা ঘটনার ঘনঘটায় শেষ পর্যন্ত সেটা আর হয়নি। গত আগস্টে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর তামিম ক্রিকেট বোর্ডে পরিচালক হিসেবে যুক্ত হতে পারেন, এমন গুঞ্জনও শোনা গেছে। তবে সব ছাপিয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে তামিম আর ফিরছেন না, এটাই এখন সত্যি।
তামিম লিখেছেন, ‘অনেকেই বলেছেন, অনেক সময় মিডিয়ায় এসেছে, আমিই নাকি ব্যাপারটি ঝুলিয়ে রেখেছি। কিন্তু বিসিবির কোনো ধরনের চুক্তিতে যে নেই, এক বছরের বেশি সময় আগে যে নিজ থেকে সরে দাঁড়িয়েছে, তাকে পরিকল্পনায় রাখা বা তাকে নিয়ে আলোচনারও তো কিছু নেই। তার পরও অযথা আলোচনা হয়েছে। অবসর নেওয়া বা খেলা চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত একজন ক্রিকেটার বা যে কোনো পেশাদার ক্রীড়াবিদের নিজের অধিকার। আমি নিজেকে সময় দিয়েছি। এখন মনে হয়েছে, সময়টা এসে গেছে।’
অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত আন্তরিকভাবেই তামিমকে ফিরতে অনুরোধ করেছিলেন জাতীয় দলে ফিরতে। নির্বাচক কমিটির সঙ্গেও তাঁর আলোচনা হয়েছে। তবে তামিম শেষ পর্যন্ত নিজের মনের কথা শুনেছেন। কেন শুনেছেন, সেটির ব্যাখ্যা তিনি উল্লেখ করেছেন ২০২৩ বিশ্বকাপের আগের সেই ঘটনা, ‘২০২৩ বিশ্বকাপের আগে যা হয়েছে, আমার জন্য তা বড় ধাক্কা ছিল, যেহেতু ক্রিকেটীয় কারণে আমি দলের বাইরে যাইনি। তবু যেখানেই গিয়েছি, ক্রিকেট ভক্তদের অনেকে বলেছেন, আমাকে আবার জাতীয় দলে দেখতে চান। তাদের ভালোবাসার কথা ভেবেছি আমি। আমার ঘরেও একজন অনুরাগী আছে। আমার ছেলে কখনো আমাকে সরাসরি বলেনি, কিন্তু তার মাকে বারবার বলেছে, বাবাকে আবার দেশের জার্সিতে খেলতে দেখতে চায়।’
জাতীয় দলে আর না ফেরায় তামিম দুঃখ প্রকাশ করেছেন তাঁর ভক্তদের কাছে। আরেকটি আবেগতাড়িত কথাও লিখেছেন আনুষ্ঠানিকভাবে আরেকবার বিদায় জানানোর বার্তায়, ‘ভক্তদের হতাশ করার জন্য আমি দুঃখিত। ছেলেকে বলছি, ‘তুমি যেদিন বড় হবে, সেদিন বাবাকে বুঝতে পারবে।’’
আগের পাঁচ ম্যাচের সব কটিতেই হেরেছিল ঢাকা ক্যাপিটাল। আর তিন ম্যাচের তিনটিতে হার সিলেট স্ট্রাইকার্সের। তাই গতকাল দুই দলের লড়াইটি ছিল প্রথম জয় পাওয়ার। পয়েন্ট টেবিলের নিচে থাকা দুই দলের এই লড়াইয়ে জিতেছে সিলেট। ৩ উইকেটে ঢাকাকে হারিয়ে প্রথম জয়ের মুখ দেখেছে স্বাগতিকেরা। সিলেট স্ট্রাইকার্সের ১৯৩ রান তাড়া কর
৫ ঘণ্টা আগেবিপিএলে প্রথম দুই ম্যাচে ব্যাট হাতে রানের খাতা খোলার আগেই ফেরেন। বল হাতে উইকেট পেয়েছিলেন ১টি। এনসিএল টি-টোয়েন্টি লিগ ও ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে যে তাণ্ডব দেখিয়েছিলেন, সে বিবেচনায় বিপিএলে এখন পর্যন্ত প্রত্যাশা ততটা মেটাতে পারেননি জিসান আলম। তবে ধীরে ধীরে কার্যকর ভূমিকা রাখতে শুরু করেছেন এ অলরাউন্ডার।
৬ ঘণ্টা আগেধীরে ধীরে পয়েন্ট টেবিলের ওপরের দিকে এগোচ্ছে বসুন্ধরা কিংস। আজ কিংস অ্যারেনায় ৪-১ গোলে বিধ্বস্ত করেছে তারা ফকিরেরপুলকে। এ জয়ে মূল্যবান আরও ৩ পয়েন্ট অর্জন করল বর্তমান চ্যাম্পিয়নরা। তারা টেবিলের চারে ওঠায় পাঁচে নেমে গেল আবাহনী। যদিও কিংসের চেয়ে এক ম্যাচ কম খেলেছে মারুফুল হকের দল। তবে আবাহনী আর কিংসের..
৭ ঘণ্টা আগে